পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৬৭৫

mmmmmmmmmmenetamenternaammanuseus 8 বৃক্ষবিশেষ, (Croton Tiglium) मt५ॉब्र* कश्वांद्र छोझांडগোট ক্ষছে। পৰ্য্যায় জৈপাল, সারফ, রেচক, किडिफैँोकडा, बडौबैौज, बणजॉबि, बैौजरब्रह्म, कूडौरीण, कूडिनैौदैोण, वर्गीবীজ, খষ্টিনীৰীজ, নিকুম্ভৰীজ, শোধিনীবীজ, চাকদগ্ধীৰাজ । ময়াঠী, ছিন্দী, নেপালী ও গুজরাটা ভাষায় জামালগোন্ত বা জামালগোট, তামিল ও মলয়ে নিৰ্ব্বলম, তৈলঙ্গে নেপালবিতুর, শ্রন্ধে কনকে ও আরবে বতু বা হবৰ সসলাতী । *office Purging Croton. তু *A এই গাছ এক একটা ১৫ হইতে ২০ ফিটু পর্য্যন্ত বড় হয়। ভারতের প্রায় সকল স্থানে ও মলকী, ব্রহ্ম, সিংহল প্রভৃতি দেশেও জন্মে । ইহার ফল দেখিতে কমলানেবুর মত ও আকার সুপরীর স্তায় । এই ফল হইতে জোলাপের মত কটু কষায় স্বাদযুক্ত এক প্রকার তৈল বাহির হয়। ইহার গুণ অতি বিরেচক । ক এক ফোট পেটে পড়িলে অল্প সময় মধ্যেই পেট ধুইয়া যায়। কঠিন কোষ্ঠবদ্ধ, উদী, সংস্থাস, পক্ষাঘাত, এমন কি যখন রোগী এক ফোট ঔষধও গিলিতে পারিতেছে না, এরূপ স্থলে এক ফোটা লাগাইর দিলে অল্প সময় মধ্যেই ফল পাওয়া যায়। পূৰ্ব্বে এখান হইতে জয়পালতৈল বিলাতে প্রেরিত হইত। ইহার আধ সের তৈল করিতে প০ মান মাত্র খরচ হইলেও বিলাতে ৫ টাকায় আধ ছটাক মাত্র বিক্রীত হইত। তাহার উপর বেশী ভেজাল চলিত হওয়ায় বিলাতে জয়পাল তৈলের ব্যবহার একবারে উঠিয়া যায়। কাহারও মতে, জয়পালের পাতা ও নুতন কাঠ হইতেও অল্পপরিমাণ তৈল পাওয়া যায় । জয়পাল বীজ বা তৈল অতি সাবধানে ব্যবহার করিতে হয়, ইহার রস চৰ্ম্ম লাগিলে তৎক্ষণাৎ ফোস্কা পড়ুে, ঠাণ্ডায় কফ বসিলে বুকে বাহপ্রয়োগ করিলে তৎক্ষণাৎ ব্লিষ্টরের কার্য্য করে। বাহপ্রয়োগে ইহার গুণ চৰ্ম্মপ্রদাহকারী ও অতি উত্তেজক । ইহার তৈলে বিশেষ জলনিঃসারক গুণ আছে। ,জয়পাল ফলের ছাল কাহারও মতে বিষাক্ত। পূৰ্ব্বকালে হিন্দু চিকিৎসকগণ জয়পালতৈল ব্যবহার করিতেন কি না, তাহার বিশেষ প্রমাণ পাওয়া যায় না। কিন্তু ফল ফুগ্ধের সহিত সিদ্ধ করিয়া কিম্বা ঘুটের পোড়ে পুড়াইয়া ব্যবহার कब्र इईड । অডি, সাবধামে জয়পাল ব্যবহার করিতে হয়, অনেক সময় দেখা গিয়াছে যে অজ্ঞ বেদিয়ার নিকট জয়পাল খাইয়া ! জনেকে মুমূর্ব অবস্থায় পতিত হইয়াছে। ইহা অতি সামান্ত মাত্রায় ব্যবহার করিতে হয় । WI [ هجهين ] $\ుఫి জয়পাল o to ot ऐंवष्टक भरङ-ऐशंग्र४१ फछ्रे, जेक, विप्ञान, रोमन, कृषि, पष, श्रांभ ७ जठंब्रांमब्रमणक। (प्रांजमि*) ८कांन cकांम ३€यां★ চিকিৎসক্ষের মতে-ধ্বজভঙ্গরোগে পুরুষাঙ্গে জয়পালের ●दृगश निरण चtबक नभन्न एकण*i७ग्ना बांध्र। ७बॉनक ईनिनिन्न সময় দীপশিখায় জয়গাজৰীজ ৰুলগাই নায়ক্ষ ইহার ধূম গ্রহণ করিলে ছাপানি কমির আসে। মাথা ধর বা চক্ষুয়োগ প্রবল হইলে ব্ৰহ্মতলে ইহার প্রলেপ দিলে বিশেষ উপকার হয় । জয়পাল, ল হোরের একজন বিখ্যাত হিন্দু রাজা। ইহার পিতার নাম হিতপাল। জয়পালের রাজ্য সরছিপ হইতে লম্ঘন এবং কাশ্মীর হইতে মূলভান পৰ্য্যন্ত ৰিষ্কৃত ছিল। জয়পালের রাজত্বকালে মুসলমানগণ ভারতবর্ষে প্রথম প্রবেশ করে। গজনীপতি সবক্তগীন ৯৭৭ খৃঃ আৰো জয়পালের রাজ্য আক্রমণপুৰ্ব্বক কয়েকটা দুর্গ হস্তগত করিয়া দেশপুণ্ঠন ও স্থানে স্থানে মসজিদ নিৰ্ম্মণিপুৰ্ব্বক স্বদেশে প্রত্যাগমন করেন। জয়পাল ক্রুদ্ধ হইয়া মুসলমানদিগের শাস্তিবিধামার্থ সসৈন্তে যাত্রা করিলেন । সবক্তগীনের সহিত লম্বনে তাহার সাক্ষাৎ হইল। কিন্তু । যুদ্ধ ন হইতেই রাত্রিতে প্রচও বাস্ত্য। উপস্থিত হই। জয়পালের বৈদ্যগণকে অত্যন্ত নিরুৎসাহ ও বিশৃঙ্খল করিয়া ফেলিল । সুতরাং তিনি সন্ধিস্থাপন করিতে বাধ্য হইলেন। e • হস্তী এবং ১০ লক্ষ দিহাম উপঢৌকন প্রদান করিতে সন্মত হইয়া জয়পাল স্বরাজ্যে ফিরিয়া আসিলেন । কিন্তু তাছার ব্রাহ্মণ মন্ত্ৰিগণ যবনকে উপঢৌকন দিল্প হিন্দুগৌরব নষ্ট করিতে বায়ণ করিলেন । তদনুসারে উপঢৌকন না দিয়া সবক্তগীনের গ্রেরিত দুতগণকে কারারুদ্ধ করা হইল, এই সংবাদ শ্রবণে সবক্তগীন ক্রোধে অধীর হইয়া জয়পালের রাজ্য আক্রমণ করিল। যুদ্ধে জয়পাল পরাজিত হইলেম । সবগুগীদ স্বীকৃত উপঢৌকন গ্রহণ এবং পেশবাল্প ও লম্ঘন অধিকারপূর্বক, স্বদেশে প্রত্যাগমন করিলেন । এই সময় হইতে পেশাঘর হিঙ্গু ও মুসলমান রাজ্যের সীমা হইল, ১•১ খৃঃ অক্টে ২৭এ নবেম্বর সবক্তগীমের পুত্র সুলতান মাহ্মদ ১২• • • অশ্বাৰ্বোহী এবং ৩• • • • পদাতিক লইয়া জয়পালকে আক্রমণ করেন। জয়পাল भब्राजिङ श्हेम बी श्हेप्णन ; किरु शा९नकि कब्र नाप्न সম্মত হইলে মামুদ তাঁহাকে ছাড়িয়া দিলেন । তখমকার প্রথা অনুসারে কোনও রাঙ্গ ছুইবার পরাজিত হইলে, তিনি রাজ্য চলাইতে অক্ষম বলিয়া গণ্য হইতেম এবং রাজস্ব করিতে পাইতেন না। রাজা জয়পাল পুঞ্জ জঙ্গঙ্গপালকে