পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/১০৪

রক্ত [ ১৪৪ ] রক্ত “द१ बाधू शृहे श्ल नश्छ३ ब्रख अभिब थाएक, क्रुि ६भऊानश्णध इहेtण, श्रषवा बाबूब्रश्ऊि शtन ब्राषिब्रा निष्ण রক্ত জমিতে বিশেষ বিলম্ব হয়। এতদ্ভিন্ন বজ্ৰাঘাপ্ত প্রভৃতি ৰোমরূপ আকস্মিক কারণে মৃত্যু ঘটিলে, শবদেহমধ্যস্থিত রক্ত মিতে ৰিলম্ব ঘটে। সাধারণতঃ মৃত্যুর পরও দেহস্থ রক্ত শিয়াসমূহে তৰুল থাকে ; কিন্তু জীৱিতাবস্থায় দি শির हहंtऊ बिक्लाउ श्हेब्रा तद्ध cमाब शांप्न भागिब्रां जप्स्, ठाश cनह इहेtङ बहिर्ताङ ब्रtऊब्र छांइ अऊि अझ अभtब्रग्न धरश्वjझे *ईोब्राङ,ञ्चtब्र अधिब्रां झांछ । অনেক ষময়ে সাংঘাতিক ৰ৷ দোয়স্থ জরে, অথবা atnissol (Glanders) s catwo moso ( Malignant pustule ) প্রভৃতি রোগের রক্তে বিষ মিশ্রিত হইলে, কিংবা শীতাদ ( ৪curvy ) প্রভৃতি রোগের ন্যায় রক্তাল্পত্তার ( Pooruess of blood ) এবং শ্বাসরোধনিবন্ধন মৃত্যু ঘটিলে রক্ত সহজে জমাট বাধে না । পুৰ্ব্বেই উল্লেখ করিয়াছি যে, রক্তে ফাইব্রিনৃতত্ত্বর আধিক্যান্থসারেই স্ক্যানীভূত রক্তের আকৃতি ও দার্ট্য সংঘটিত হয়। সাধারণতঃ স্বস্থ এবং সবলকায় জীবদেহে ১••• অংশে ২ ভাগ মাত্র তন্তু বিদ্যমান থাকে । শরীরে কোন কারণে প্রদাহ উপস্থিত হইলে, ইছার সংখ্য পরিবন্ধিত এবং সেই সঙ্গে ধীরে ধীরে রক্ত কোমল অথচ টানসহ vērstits (tough clot ) olfasts kā t vsqa ? vixið খণ্ডের উপরে আদৌ রক্তবর্ণ কণিকাসমূহ দৃষ্টিগোচর হয় না, যাহা কিছু থাকে, তাহ ঐ রক্তপিণ্ডের আবরণের অভ্যস্তর দিকে গমন করে। উপরের এই বর্ণহীন আবরকত্বকৃ *Buffy coat” নামে পরিচিত । প্রাচীনকালের চিকিৎসকগণ রক্তপিণ্ডের আবরকত্বকের ঐরূপ বর্ণবৈপরীত্যকে প্রদাহের বিশেষ লক্ষণ বলিয় অবগত ছিলেন এবং তাহার। উছার অপনোদনার্থ রক্তমোক্ষণ করাইতেন, কিন্তু বর্তমান čsgrifirsją Izra, cv, Tsoit 3 ( chlorosis or green sickness ) অথবা অম্ভ কোন অবস্থায় রক্তে লাল রক্তকণিকা অপেক্ষ ফাটব্রিনৃতত্ত্বর আধিক্য ঘটিলে ঐরুপ অবস্থান্তর पछिद्र थाएफ । ब्रङाझtनशैग्न डार्मेिौछूठ ब्ररूशि७७णि ( clots of the impoverished blood ) vērtē: #g s fafwv (small and loose) &#wil witte vast wetel প্রচুর পরিমাণে রক্তরস (serum ) মধ্যে ভাসিতে দেখা যায় । হৃৎপিণ্ড হইতে রক্ত যেমন বিভিন্ধ শিরাপথে প্রবাহিত ছয়, তেমনই উছার বর্ণবৈচিত্র্য ঘটিতে থাকে। ফ্লরিড স্কার্লেট जाभक बाभर्मिक ब्रुङtयोझः ऐंकलिंका नाफँ भएको ७ायाँश्छि হুইবার পর, অক্সিঙ্গম পৱিত্যাগ কiিখা কাৰ্ব্বণিক এমিডে পুর্ণ হইয় থাকে, ঐ সময়ে উছার বর্ণ গাঢ়লালবর্ণ ( dark purple) ধারণ করে। পরে উছা ফুসফুসদ্বয়মধ্যে প্লেয়িক হইলে পুনরায় কমলালেবুর ছায় লাল ( searlet ) বর্ণ প্রাপ্ত হয়। যেহেতু ফুফুসে আসিবার পর, কাৰ্ব্বণিক এসিড পরিত্যাগ করিয়া রক্ত পুনরায় নূতন অগ্নিজম গ্রন্থণ করিতে থাকে। এইরূপে প্রত্যেক শিল্পী ও প্রশিল্প মধ্যে রক্ত সঞ্চালিত হইবার সময় বিভিন্ন ধাতব পদার্থের সংযোজন ও বিয়োজন হেতু রক্ত পুনঃ পুনঃ ঘুষিত ও পরিষ্কৃত ইষ্টয় একবর্ণ হইতে ভিন্নবর্ণ প্রাপ্ত হইম্বা থাকে। উপরে উল্লিখিত হইয়াছে যে, আহার্য হইতে জীবশরীরে রক্তের উৎপত্ত্বি হইয়। থাকে। ঐ ব্লগ শির মধ্যে প্রবাহিত হইয়া যকৃৎ মধ্যে আসিলে পিত্তের মিশ্ৰণহেতু রক্তবর্ণ হয়, পরে রক্তাশয়ে বা হৃৎপিণ্ডে পরিচালিত হইয়া তথা হইতে শিয়া-প্রশিরা-যোগে সৰ্ব্বত্রই প্রেরিত হইয়া থাকে । এই কারণে শারীরতত্ববিদগণ হৃৎপিণ্ড এবং শিরা সকলকেই রক্ত প্রবহণের প্রকৃষ্ট উপায় atfävl wow of ozone-foota (Circulation of blood) যথাযথ ইতিবৃত্ত লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। [ হৃদয় ও শিরা দেখ ] বৈজ্ঞানিকগণ বলেন যে, রক্তকণিকায় অক্সিঞ্জন মিশ্রিত হওয়ায় সম্ভবতঃ তৎপ্রভাবেই রক্তের বর্ণবৈচিত্র্য সম্পাদিত হইয় থাকে। অক্সিঞ্জনের সাহায্যে কণিকাসমূহ একীভূত হয় এবং তাঁহাতেই রক্তের বহিরাবরকের (reflecting surface) এরূপ পরিবর্তন ঘটিয়া থাকে। পক্ষাস্তরে কার্ধ্বণিক এসিডের মিশ্রণে রক্ত পাতলা এবং অপেক্ষাকৃত শিথিল ( more flaccid) EK I রক্তবর্ণের এই রূপাস্তুর পরীক্ষা করিতে হইলে, বহির্নির্গত জীবরক্তের উপর উপরোক্ত বাম্পগুলি ( gases ) সংযোগ করিলে সহজেই উপলব্ধি হইতে পারে । অস্তান্ত জীবদেহের রক্ত বাদ দিয়া মনুষ্যশরীরের রক্ত পর্যবেক্ষণ করিলে বুঝা যায় যে, একমাত্র লোহিত রক্তকণিকাগুলিই মনুষ্যদেহপরিবদ্ধনের উপযোগী । স্বভাবতঃই ëzi wsaga-etto (absorbing oxygen) off to करद्व । रुनग्नग्न यभङाश्र श्हे८ठ नि:ग्रङ इहेब $हाँ थदण বেগে শরীরের বিভিন্ন স্থানের স্বক্ষাতিস্বপ্নভঙ্গ শিরাসমুছে ७थपिँहे इब्र यक्९ औक्रमाङ् dाकी छौदमैौं श्रृंसि (lifegiving stimulas ) প্রদান করিয়া থাকে, ঐ রক্ত যখন কাৰ্ব্বণিক এসিড গ্রহণ করে, তখন রক্ত সম্পূর্ণরূপে বিষাক্ত হইয়। ৰায় ७वर दक् िफाश अविरुक्र भौछ अबशय कtद्र, फाश इहेग