পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/১৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১৯৩ ] রঙ্গালয় ( বঙ্গীয় ) ब्रत्रांलग्न (लक्रीश) জনৈক রাইয়ত শ্ৰীক্সৰ্দ্ধেন্দুশেখর মুস্তক্ষী সীনমধৰ • নগেন্দ্রনাথ বমোপাধ্যায় বিন্দুমাধব কিরণচঞ্জ বন্দ্যোপাধ্যায় তোরাপ মতিলtল হয় । রাষ্টচরণ * গোপ ** লীলকরদিগের মোক্তার o: সাধুচরণ মহেন্দ্রলাল বসু মাঞ্জিষ্ট্রেট o রোগ সাহেল অবিনাশচল কর গোপীনাথ দেওয়ান শিবচন্দ্র চট্টোপাধitয় নবীনমধলের মোক্ত র १[*ी ठतू5ड १ॉमृ কবিরাজ শশিলাল দাস লাঠিয়াল প্রীপূর্ণচন্দ্র মিত্র 현 যদুনাথ ভট্টাচাৰ্মা থালাসী গোলোকনাথ চট্টোপাধ্যtয় ਸਿੱ) ঐ অর্ধেন্দুশেখর মুস্তফী সৈরিব্ধ। শ্ৰীক্সমুগুলাল বসু সণলতা গ্ৰীক্ষেত্রমোহন গঙ্গোপধ্যায় য়েবস্ত্রী তিনকড়ি মাশ্লা পদী ময়রাণী মঞ্ছে ঞ্জ {ল বসু খুষ্ঠা অবিনাশচুম্ব কর আঙ্গুরী গোপালচন্দ্র দাস নগেঞ্জ বাবুর বাড়ী ড্রেস রিহাসাল হইয়া যাইবার পর অভিনয়ের অতিমাত্র মুখ্যাতি হইয়াছিল। এই উৎসাচে | আর কাল বিলম্ব না করিয়া টিকিট বেচিয়া অভিনয় করিবার | জগু চেষ্টা চলিতে লাগিল । অবশেষে পাথুরেঘাটার মোড়ে i মধুসুদন সাহালের বৃহৎ বাড়ী পাওয়া গেল। এই বাড়ী । এখন জোড়াসার্কোর ঘড়ী ওলাবাড়ী নামে খ্যাত । সান্সাল- - দ্বিগের তখন ভগ্নদশ। তাহার। মাসিক ৩০ টাকা ভাড়ায় উঠানট। ছাড়িয়া দিলেন। ধন্মদাস মুর উঠানে ষ্টেজ বধিতে লাগিলেন । ১২৭৯ সালের ২৩ অগ্রহায়ণ ( ১২৭১৷৭ই ডিমেস্বল্প ) শনিবার এখানে টিকিট বেচিয় প্রথম অভিনয় হইবে স্থির হইল। বেলা চাfরটার সময় হইতে টিকিট বিক্রয় আরম্ভ ছয় এবং সন্ধ্য। ৭টার মধ্যে সমস্ত টিকিট বিক্ৰী ত হইয়। গিয়াছিল । সহরের অধিকাংশ ধনী রিজার্ভ-সিটের টিকিট লঙ্কয়াছিলেন। তখন নাচের মজলিসে লোকে যেমন পোষাক পরিধান করিয়া যাইত, এই থিয়েটার দেখিতেও সেইরূপ পোষাক পরিয়! দৰ্শকের আসিয়াছিলেন। এখন কার মত যথেচ্ছাবেশে তখন কোন মজলিসে যাওয়া ঘূণাকর ছিল । সে দিন যে একতান বাদ্য বাজিয়াচুল, তাহাতে কালিদাস সাপ্তাল হারমোনিয়ম, নিমাই ওস্তাদজী, গেীরদাস বাবাজী ও ৰমপাড়ার স্ববিখ্যাত রাঙ্গ বাবু বেহালা বাজাইয়াছিলেন, এবং শুামপুকুরের ধোগেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ঢোল বাজtষ্টয়াझिएशन । ौणप्नअिft१ङ्ग हेक्ष्। 2५भ अछिनग्न नt९ । °°°° খৃষ্টাব্দে যখন ঢাকায় ইহা প্রথম মুদ্রিত হয়, তখন গ্রন্থ XVI 8> কারের উংসছে ঢাকাতেই ইহার অভিনয় হইয়াfছল । बाश शडेक, ७५भ ब्रांजिcठहे १००९ फेक रिङ्गग्र श्ssाब ন্যাশান্তাল থিয়েটারের উৎসাহ বাড়িয় গেল। পরে ইংলিসম্যানের ছাপাখান ( জোন্স কেম্পানীর ছাপাখান ) হইতে দস্তুর মত কেবল ইংরাজীতে প্ল্যা কার্ড ছাপাল হইয়াছিল। ৩•শে অগ্রহায়ণ শনিবারে নীলদর্পণ অভিনীত হক্টল। বিক্রয় বাড়িয়া গেল। পর সপ্তাহে অৰ্থাৎ ৭ই পোষ শনিবারে ইহারা “ঞ্জামাই বারিক” অভিনয় করেন । দুই রাত্রির উৎসাহে তৃতীয় সপ্তাহে নুতন অভিনয় করিবার ইচ্ছা হয়। অৰ্দ্ধেন্দু বাবুর প্রস্তাব মত জামাই-বারিক গৃহীত হয় । নীলদর্পণের অভিনয়ে দর্শকে কাদিয়া হাপাইয়া উঠিত, জামাইবারিকের অভিনয়ে হাসিয় গড়াইয় পড়িত, আবার করুণ রসে আর্দ্র হইয়া পড়িত। বুধবার রাত্রি হইতে শনিবার প্রাতঃকাল পর্য্যস্ত প্রত্যহ তিনবার রিছাসলি দিয়া জামাইবারিক খোলা হয়। নীলদর্পণের রিহাসলি এক বৎসর চলিয়াছিল। ৫ম রাত্রিতে নবীন তপস্বিনী খোলা হয় । ইহাও আড়াই দিনের পরিশ্রমে অভিনীত হইয়াছিল। বুধ বারে ১২ থান নবীন তপস্বিনী অনিয়া প্রধান প্রধান অস্তি নেতার অভ্যাস করেন । এই রূপে হাশান্তাল থিয়েটারের এই মঞ্চে একে একে দীনবন্ধুর নীলদর্পণ, জামাই বাল্লিক, নবীন তপস্বিনী, ও বিয়েপাগল বুড়ে অভিনীত হয়। তাছার পর মাইকেলের “কৃষ্ণকুমারী” অভিনীত হয় । কৃষ্ণকুমারীর অঙিনয়ের পূৰ্ব্ব পর্য্যন্ত গিরীশ বাবু এই দলে মিলিত হন নাই এবং f5fH “Fathers” až se ait: Indian l)aily News a ন্যাশাদ্যাল থিয়েটারের বিরুদ্ধে ক্রমাগত প্রবন্ধ লিখিতেন । ১৩৯০ সালের বক্তৃতার অৰ্দ্ধেন্দু বাবু বলিয়াছিলেন,-“নীলদর্পণ ও জামাই বারিকে সাময়িক ও সামাজিক ছবি দেখাই৷ থিয়েটারের অভিনয়ে অাদর্শের সমান অমুকুতি ন হইলে যে হৃদয়গ্রাহী ও স্বসঙ্গত হয় না, তাহ আমরা বেশ বুঝাইয়। দিয়াছিলাম এবং থিয়েটারে সামাজিক কু প্রথার নাটক অভিনয় করিলে যে তাহ সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করিত্তে পারে, তাছাও বুঝতে দিয়াছিলাম। তাছার পর নবীন তপবিনা দশককে কল্পনা সাহায্যে একটু উচ্চ আদশের প্রতি লক্ষ্য করিতে অবসর দিলাম। তাহার পর কৃষ্ণকুমারীতে এই উচ্চ আদর্শ আরও উচ্চ করা হইয়াছিল । পুস্তকনিৰ্ব্বাচনের এ সকল হেতু আমারই মনে মনে থাকিত, এ সকল কণা নিয়ে কাহারও সহিত কোন দিন পরামর্শ করিতাম না ।” ইহার পর “কৃষ্ণকুমারীয়” আখড়াই বসিয়াছিল।