পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঞ্জক [ পূৰ্ব্বে হরিদ্র। মাখাইবার পর ধোবা আসিয়া কুড় বাট লইয়া ম্পর্শ করে এবং কোন কোন স্থানে বাসি বিহার সময় সে অঞ্জলিপূর্ণ পাটা-ধোর জল আনিয়া বর ও কন্যার গায়ে ছিটাইয় দেয়। বস্ত্রাদি ধৌত কার্য্যে ঢাকাবাসী রজকেরাই শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করিয়াছে। এখনও কোচবিহার প্রভৃতি নানা দূরদেশ হইতে ধোবা-বালকের ঢাকায় আসিয়া ধৌতকৰ্ম্ম শিক্ষা করিয়া থাকে। ইহার প্রথমে ছাগবিষ্ঠা ও চোণ মিশান জলে মলিন বস্ত্র ভিঙ্গাইয়া লয়। তৎপরে সাজিমাট বা সাবানের জলে সিদ্ধ করিয়া পাটায় কাচিয়া থাকে। তদন্তে ভাট দিয়া শীতল জলে পুনরায় কাপড় কাচে । কখন কখন কাপাস-বস্ত্রের হরিদ্রাভা দূর করিবার জন্য লীল দিয়া কাচে, উহাতে কাপড় অপেক্ষাকৃত সাদা হয়। ইছারা জল পরিষ্কার করিবার ejg fa‘ijái (Suryohno8 potatorum), •# ( Basella ), alonso (Cactus Indicus) s off offs was মিশ্রিত করিয়া পাকে । হিন্দু ও মুসলমান অধিকারে ইছারা চাকরাণ সত্ত্বভোগী ছষ্টয়া জমিতে চাসবাস করিত ; কিন্তু ইংরাজ রাজত্বে উচ্চ শিক্ষা প্রভাবে অনেকেই চাকুরীতে প্রবেশ ক'রয়াছে। বাঙ্গালায় প্রবাদ আছে যে, “নাপ তের আসি, ধোবার বসি, ও কামারের কা’ল” অর্থাং ধোবা যদি বলে যে কাপড় কাচা হইয়াছে, কিন্তু বাসি করিতে দিয়াছি তাছা झल्ले८० रुं श८र्ग : কথায় বিশ্বাস করতে নাই । ইহারা স্থতিক, রজঃ ও অশৌচকালীন বস্থাদি ধৌত করে, এজন্য সাধারণের নিকট অপবিত্র বলি গণ্য। এতদ্ভিন্ন ভাঠের মাড় বা এয়ার্ট দিয়া ইহার কাপড় কাচে বলিয়া এাহ্মণাদি উচ্চশ্রেণীর হিন্দুগণ ইহাদের ধৌত বস্ত্র পুনরায় পরিষ্কার জলে না কাচিং ভাই পরিধান অথবা তাহ পরিয়া পুষ্পচয়ন ও দেবপুঞ্জাদ কোন কাৰ্য্য করেন না । বাঙ্গাল ও উড়িষ্যাবাদী রাজক হইতে বেহারের রজকের ग”र्ष श्रउछ। इशब्र। शाम्लि-ड्रश्ब्राब द:*५द्र বলিয়া পরিচয় দিয়া থাকে। ইহাদের মধ্যে কনেজিয়া, মঘয়া, বেলবার, অবধিয়া, বাথম, গোরসার, গাধারা ও বাঙলা নামে কয়ট ८थीदिङtश्न बारह ।। ७५ाकाव्र भूनयमनि ¢***** তুর্কিয়। নামে পরিচিত । ছিন্দুস্থান ধোবাদিগের মধ্যে दाणारिँदाङ्हे 2°र । वह{३१rs g rofइ a१ाश्च विश्वाश्ांद्र विदार् अग्ािं *"ं ।।' कछात्र विचारह भा४ग्रा (ब रू) बcब्रव्र *ि****** উপস্থিত হইয়া তিলক’ দিয়া সম্বন্ধ স্থাপন করে । বিবাহপ্রথা তদেশপ্রচলিত সাধারণ হিন্দুস্থানীয় অনুরূপ। স্বামী কর্তৃক বিধবাকে XVI २० > ] | (t ) রঞ্জত গালার চুড়া পরান ও সামস্তে সিন্দূরদান সম্পন্ন হইলেই বিবাহবন্ধন দৃঢ় হয়। মৃতস্বামীর ভ্রাতা বিদ্যমান থাকিলে অ5ো তাহাকেই বিবাহ কর কর্তব্য । পঞ্চায়তের আদেশামুসারে চরিত্রহীন স্ত্রীকে পরিত্যাগ করার বিধি আছে। ঐ পরিত্যক্ত স্ত্রী সাগাই মতে পুনরায় বিবাহ করিতে পারে, কিন্তু যে তাছাকে গ্রহণ করিবে, সে সমাজে একটী ভোজ দিতে বাধ্য। ইছারা স্বসমাজভ্ৰষ্ট হিন্দুমাত্রকেই আপনাদের সমাজে গ্রহণ করিয়া থাকে। কিন্তু ডোম, ভঙ্গ প্রভৃতি নিকৃষ্ট জাতিকে সমাজভূক্ত হইতে দেয় না। অপর হিন্দুকে সমাজে গ্রহণকালে ইহার তাছার মস্তক মুগুন করিয়া দেয় এবং নিকটবৰ্ত্তী কোন পুণ্যদলিল। নদীতে স্নান করাষ্টয়া আনে । ঐ ব্যক্তি তৎপরে সত্যনারায়ণের পুঞ্জ দিয়া এই সমাজের ব্রাহ্মণদিগকে ভোজন ও দক্ষিণ দিয়া থাকে। ইছারা শিব, বিষ্ণু, কাৰ্ত্তিকেয় ও সকল প্রকার শক্তিমুদ্ধির উপাসনা করে। মৈথিল ও শাকদ্বীপ যে সকল ব্রাহ্মণগণ অৰ্থলোভে ইহাদের যাজকতা গ্ৰহণ করিয়াছেন, তাহার। ধোবার ব্রাহ্মণ বলিয়া সমাজে নিন্দিত । যে সকল ধোবা বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম গ্রহণপুৰ্ব্বক বৈরাগী হয়, তাহদের স্বতন্ত্র মন্ত্র গুরু আছে । হিন্দুর উপাস্য দেবতা ভিন্ন, ইহারা গাড়ি ভূষ্টয়া প্রভৃতি উপদেবতার পুজা করে । শ্রাবণ-পঞ্চমীতেও বিশেষ সমারোহের সহিত উক্ত দেবতাদ্বয়ের পূজা সমাহিত হয়। এতদ্ভিন্ন জানকী গোসাই, রাম ঠাকুর ও আষাঢ়সংক্রান্তিতে ঘোসীপটাইএর পূজা হইয়া থাকে। ইহার ধোঁতবস্ত্ৰবছনাথ গাধা রাখে। এই কারণে "ধোপার গাধা" বলিয় একটা প্রবাদ আছে। বেহার অঞ্চলেও ধোপাদিগের আচার ব্যবহার ও স্বভাব সম্বন্ধে এইরূপ কয়টি কিংবদন্তী প্রচলিত দেখা যায়,— ধোবী নাউ দন্ত্ৰী ই তিতু অলগঞ্জী’ “গাধাকে ন দোসর গোসাচয় । ধোবিয়ার্কে ন দোসর পরোহন" ॥ •ধোদ্বীপর ধোবী বসে, তব কাপড়া পর সাধু পড়ে।” ২ মংওক। ( বিশ্ব ) ৩ রঙ কারক । রিয়াং ওঁধে । ১ রঙ্গ কারিণী। ২ রঞ্জকপত্নী । rপরপট ইব রদ্র কীভিমলিনো ভুক্তাপি নির্দয়ং তাভিঃ । অর্থগ্রহণেন বিন জঘন্য ! মুক্তোইসি কুলটাভিঃ ॥” ( আর্য্যাসপ্তশতী ৪০২ ) রঞ্জক সরস্বর্তী, জনৈক প্রাচীন স্ত্রীকবি । এaভ (রা) রঙ্গতি প্ৰিয়ং ভবতি রজ্যত ইতি বা রনল (পূৰি