পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রণঞ্জিৎ সিংহ [ २»8 ] রণজিৎ সিংহ প্রজালিত করিলেন। রণজিৎ সিংহ গুজরাতে সসৈন্তে উপস্থিত হইলেন। কিছুকাল যুদ্ধ করিয় ভঙ্গিসর্দার বহু নজরাণ দিয়া রণঞ্জিতের বগুত। স্বীকার করিতে বাধ্য হইলেন। অল্প দিন মধ্যে পাঠান-গৰ্দ্দার নিজাম উদ্দীন খাও নিজ সহোদর কুতব উদ্দীন থাকে রণজিতের নিকট পাঠাইয়। তাছার আমুগত্য স্বীকার করিলেন । অল্প দিন মধ্যেই লাহোরে সংবাদ স্বাসিল, তাহার পিতৃবন্ধু সর্দার দলসিংহ ভঙ্গি-সর্দার সাহেব সিংহের সহিত মিলিত হইয়। লাহোর আক্রমণ করিবার জন্ত বহু লৈষ্ঠ সংগ্ৰহ করিতেছেন। বুদ্ধিমান রণজিং পিতৃবন্ধুকে জানাইলেন, “বন্ধু হইয়া শত্রুত | করিলে লোক হালিবে । আমার পিতাকে যেমন সাহায্য } করিত্তেম, সামীকে ও সেইরূপ সাহায্য করুন। উভয়ের মিলনে উভয়েরই যথেষ্ট সুবিধা আছে। বুদ্ধ দলসিংহ রণজিতের কথায় ভুলিলেন । এমন কি তিনি সাহেব সিংহকে পরি. ত্যাগ করিয়া রণজিতের আমন্ত্রণে লাহোরে উপস্থিত হইলেন, লঙ্কোরপতি পিতৃবন্ধুকে মূপেষ্ট সম্মান ও আদর দেখাইলেন। এৰং দুর্গ মধ্যে তাছার অবস্থানের জন্ত একট প্রাসাদ ছাড়িয়া দিলেন। রাত্রিকালে সেই ভবনের চারিদিকে বহু রক্ষী রাথিয়। তাছাকে বনী করিয়া ফেলিলেন। এই রূপে বুদ্ধ সর্দারকে বন্দী করিয়া অল্পকাল পরেই রণজিৎ পিতৃবন্ধুর রাষ্ট্য ও{tল করিবার জন্ত সসৈন্থে অকালগড় উপস্থিত হইলেন। তিনি যেরূপ সহজে অকালগড় দখল করিতে পরিবেন মনে করিয়াছিলেন, কাজে তাহ হইল না । বুদ্ধ সঙ্গীরের বীরমহিলা রাণী তেজ:বাহ (তেজু) রণরঙ্গিণী মূৰ্ত্তিতে পতির রাজ্যরক্ষা করিবার জন্ত সসৈন্তে সমর প্রাঙ্গণে অবতরণ করিলেন। এদিকে তিনি সাহায্য প্লাথিনী হয়। গুজরাতে সাহেব সিংহের নিকট ও উল্পীরাবাদে ধোধ সিংহের নিকট দূত পঠাইলেন। মহারাজ রণজিৎ সিংহ রমণীর বীরত্বে ও সাক্ষসে বিচলিত হইয়াছিলেন। ক একটী থও যুদ্ধ হইয়। গেল, কিন্তু লাহোরপতি রাণী তেজ:বাইর বৃছিভেদ করিতে সমর্থ হইলেন না। এদিকে শুনিলেন যে, সাহেব সিংহ ও যোধসিংহ সসৈন্তে শাস্ত্ৰ আসিয়া রাণীর সঞ্ছিত যোগদান করিবেন । তিনি বুঝিলেন যে, এখানে তাহার মনোরথ সফল হইবে না। মুতরাং অকালগড় পরিত্যাগ করিয়া তিনি গুজরাত আ ক্রমণ করিলেন । যোধfসংক সাহেবসিংহের সহিত ৰোগ দিতে পারেন এই অtশক্ষায় তিনি উজীরাবাদের সর্দারকে তাহার निफूनफूाश्व्र गद्रि6ग्न निघ्नl ९ गृt५४ ग्रांशया कङ्गिवांब्र श्रा"। ন্ধিয়া ঔtহাকে ও হস্তগত করিলেন । সাহেবসিংহ গুজরাতের এক ক্রোশ দুরে শত্রুসৈন্তের সম্মুখীন হইলেন। রাত্রিকালে ভীষণ যুদ্ধ আরম্ভ হল। পরদিন সন্ধ্য পৰ্য্যস্ত যুদ্ধ চলিল। এইরূপ তিনদিন অবিশ্রাস্ত যুদ্ধে উভয় পক্ষেই বহুলোক হতাহত হইল। ৪ৰ্থ দিবসে সাহেব সিংহ আত্মরক্ষার্থ দুর্গ আশ্রয় করিলেন । কিন্তু রণজিতের ঘন ঘন গোলাবর্ষণ হইতে ফুৰ্গরক্ষা করিতে সমর্থ হইলেন না। এই সময় গুর সাহেবসিংহ বেদী মধ্যস্থ হইলেন। ভঙ্গিসর্দার বহু নজরাণ ও যুদ্ধ ব্যয়ের ক্ষতিপূরণ করিতে সম্মত হইলে আবার সন্ধি হইল। এই সন্ধিতে সর্দার দলসিংহের মুক্তিদানের কথা থাকে। রণজিৎ লাহোরে আসিয়াই বৃদ্ধ সর্দারকে মুক্তি দান করিলেন। কিন্তু বুদ্ধ সর্দারকে জার নিজ রাজ্যে পৌছিতে হইল না। পথিমধ্যেই তাহার দেছাবসান ঘটিল। ধূৰ্ত্ত রণজিৎ বৃদ্ধ সর্দারের মৃত্যু সংবাদ পাইয়। কাল বিলম্ব না করিয়া অকালগড় অধিকার করিতে ধাবিত হইলেন। তিনি জানিতেন যে অকালগড়ের রাণীর সহিত সন্মুখ সংগ্রামে সুবিধা করিতে পরিবেন না। অকালগড়ের নিকট আসিয়া তিনি রাণীকে সংবাদ পাঠাইলেন যে, “বুদ্ধ সঙ্গীর ভঁাচার পিতৃবন্ধু, পতিবিয়োগকাতর। তাছার সহধৰ্ম্মিণীকে সমবেদন প্রকাশ করিবার জন্য এখানে আসিয়াছেন। তিনি আশা করেন যে রাণী তাঙ্গকে শোক সস্তপ্ত বন্ধুপুত্র বলিয়া গ্রহণ করিবেন।” রমণীর প্রাণ সহজেই কোমল, প্রথমে তিনি রণজিঙের আগমনে উদ্বিগ্ন হইলেও তাছার সমবেদনাযুক্ত পত্র পাইয়া শোকাতুরা রমণীর মন গলিয়া গেল। তিনি আপনার পৌরজনকে জানাইলেন যে যখন গুরুঞ্জী বেদ ঠাকুর আমাদের মধ্যে উপস্থিত, তখন আর মুকেরচকিয় সর্দারের সহিত বিবাদের আশঙ্কা নাই । রণজিৎ এ সংবাদে সসৈন্তে হৃষ্টচিত্তে নগর মধ্যে প্রবেশ কfরলেন। রাজভবনে আসিয়া প্রথমেই তিনি রাণী ও তাছার পুত্রগণকে বন্দী করিয়া ফেলিলেন। সৈন্ত সামস্ত সকলেই এরূপ বিশ্বাসঘাতকতায় কিংকৰ্ত্তব্য ৰিমুঢ় হইয়। নিজ নিজ অশ্ব ছুটাইম দিলেন। লাহোরপতি অকালগড়ের বহু অর্থপূর্ণ রাজকোষ ও শেলখন দখল করিয়া লইলেন। শেষে তিনি দলসিংহের বিধবা ভাৰ্য্যার ভরণপোষণের জন্ত দুই খানি গ্রাম মাত্র গ্রি লাহোরে ফিরিয়া আসিলেন । এদিকে তিনি লাহোরে মালিয়া শুনিলেম যে কাঙ্গ ড্রাপতি সংসারটাঙ্গ রাণী সঙ্কাকুমারীর রাজ্য আক্রমণ করিয়াছেন। এ সংবাদ পাইবামাত্র কাল বিলম্ব না করিয়া সসৈন্তে অগ্রসর इहे८णन । ब्रनलिtफब्र भाशमन गtदान गाहेब्रा गश्नान्नईान गमाकूमानैौद्र ब्राज, शक्लिग्न कणिब्र। cशtणन। ७क्रिक ब्रभूछि९