পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/২৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিষ্ণুর রথযাত্রা। পদ্ম, স্কন্দ ও ভবিষোত্তরপুরাণের মতে চাতুমৰ্শন্তের শেষে ভগবানের উত্থানের পর কাৰ্ত্তিকী শুক্লাদ্বাদশীর রাত্রিতে বিষ্ণুকে রথে স্থাপন করিয়া উৎসব করিতে হয়।*।। ভবিষ্যোক্তরের মতে, পুরাকালে প্ৰহলাদ প্রথমে মহাবিষ্ণুর রথ টানিয়াছিলেন, তৎপরে দেব সিদ্ধ গন্ধৰ্ব্বগণও এই রথযাত্রার জনুষ্ঠান করিয়াছিলেন । ভগবানকে রথে তুলিয়া নৃত্য, গীত বাদ্যসহ সেই রথ পুর মধ্যে ভ্রমণ করাইতে হয়। রথধাত্রার পথে সৰ্ব্বতোভাবে রমণীয় ধ্বজপতাকা শোভিত, নান তোরণযুক্ত ও কদলীস্তম্ভ-মুশোভিত করা হইয়া থাকে। সমস্ত নগর প্রদক্ষিণ করাইয়া বিষ্ণুকে স্বমন্দিরে আনিয়া স্থাপন করা হয়। ভবিষোত্তরে বর্ণিত হইয়াছে, ঐ রথের এক এক পদ আকর্ষণ করিলে একটী যজ্ঞের ফল হয় । রথস্থ কেশবমূৰ্ত্তি দর্শন করিলে চণ্ডালাদিও দেবতার পার্ষদ হইতে পারে। স্ত্রীলোকেও সেই বিষ্ণুরথদর্শন করিলে পিতা, মাতা ও ভর্তৃকুল সহ হরিমন্দির প্রাপ্ত হয়। আবার যিনি হৃষ্টচিত্তে সেই রথশোভা বৰ্দ্ধন করেন, ভগবান তাহার মনোরথ পুর্ণ করিয়া থাকেন। তৎপরে বৈষ্ণবগণ সমস্ত রাত্রি সেই বিষ্ণুমন্দিরে জাগিয়া প্রবেtধবাসর সম্পন্ন করিবেন। এই জাগরণে ও অশেষ পুণ্য বর্ণিত হইয়াছে। o: (হরিভক্তিবিলাসে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য। ) শিবের রথযাত্রী । একান্ত্রপুরাণে ( ৬৭ অঃ ) মহাদেবের রথযাত্রার বিষয় এইরূপ বণিত হইয়াছে,— “শিবের রথযাত্রার নাম অশোকাখ্য' মহাযাত্রা, এই রথযাত্র। শিবের অতিশয় সন্তোষদায়িনী। শিবের রথযাত্রা করিতে হইলে প্রথমে রথ প্রস্তুত করিতে হইবে। প্রথম ব্লথকাৰ্য্যের জন্তু অনিকাষ্ঠ আহরণ করিতে হয়, কাষ্ঠ আহরণের সময় নানা প্রকার বাদ্যাদি উৎসব করা আবশুক। এই কাষ্ঠ দ্বারা শুভ্রবর্ণ রথ প্রস্তুত করিতে হইবে । এই রথের মনোহর চারিট চক্র এবং ইহ ২১ হস্ত পরিমিত উচ্চ এবং মণ্ডল ১৬ হস্ত হইবে । ইহাতে চারিট তোরণ, এবং তাছাতে চারিট সুবর্ণনিৰ্ম্মিত কলস

  • “প্রবেধিবাসরে প্রাপ্ত কাৰ্ত্তিকে পাখুনন্দন।

দেবালয়েযু সৰ্ব্বেষুপুরমধ্যে সমস্ততঃ। ভ্রাময়েন্তু র্যানিৰ্ঘোষৈ রখস্থং ধরণীধরং " + "রখস্তাকর্ষণং পূৰ্ব্বং কুরুতে দৈত্যনায়কঃ । ততঃ স্বরা; সিদ্ধসজা যক্ষগন্ধৰ্ব্বমানবt: । ইখঞ্চ স্লখযাত্রায় বিধিবক্ত: স্বতোংশুবৎ " [ ૨8ના ] রথযাত্রা থাকিবে। এই রথে ত্ৰিশূলোপরি সৌরভেয় ধ্বজ ཨ་ཝ༥ ইহার চারিট আর হইবে । ব্রহ্ম। এই রথের সারথি হইবেন। ইহাতে দিব্য সিংহাসন থাকিবে । এইরূপে সৰ্ব্বাবয়বস্থম্বর উত্তম রথ প্রস্তুত করিয়া উহাতে মহাদেবকে আরোহণ করাইয় এই রথযাত্রার অনুষ্ঠান করিতে হয়। ‘রথের উত্তরভাগে প্রতিষ্ঠামণ্ডপ প্রস্তুত করিতে হয় । এই প্রতিষ্ঠামগুপে বেদীর উপরি শুভকুন্তু স্থাপন করিয়া যথাবিধানে ভূতগুদ্ধি ও শৈবন্যাসাদি করা আবগুক এবং শিবাদি পঞ্চ দেবতাগণের পূজা ও হোম করিতে হয়। কুম্ভের দক্ষিণভাগে বরুণপুঞ্জা এবং রুদ্রাধ্যায় জপ বিধেয়। রথের দক্ষিণভাগে নন্দা, উত্তরে মহাকাল, রথের পৃষ্ঠভাগে বিনায়ক, অগ্ৰে সবাহন কাৰ্ত্তিক ও অনন্ত দেবের পুজা করিয়া তাহার পর মহাদেবের পুজা করিতে হয় । এইরূপে যথাবিধানে পুজাদি করিয়া রথ প্রদক্ষিণ করিতে হইবে, তৎপরে মহাদেবকে রথে আরোহণ করাইয়া ধীরে ধীরে রথযাত্রা করিবে। ‘এই রথযাত্রা চৈত্র মাসের শুক্লাষ্টমীতে শুভলগ্নে করিতে হয়। যিনি রথস্থ শিব দর্শন করেন, তাহার আর পুনজ স্ম হয় না। যিনি এই রথযাত্রার অনুষ্ঠান করেন, তিনি সকল পাপমুক্ত হইয়। শিবলোকে গমন করিয়া থাকেন।” ( একান্ত্রপুe ৬৬-৬৭ অ• ) ত্রিপুরদহনকালে দেবগণ মহাদেবকে যেরূপে রথে স্থাপন করিয়া আকর্ষণ করিয়াছিলেন, সেই বিবরণ মৎস্যপুরাণে বর্ণিত হইয়াছে । জগন্নাথ্যুর ग्नधश्ांक ! ভগবান জগন্নাথ দেবের রথযাত্র এইরূপ নির্দিষ্ট হইয়াছে, "আষাঢ়ন্ত সিতে পক্ষে দ্বিতীয় পুষ্যসংযুক্ত। তস্তাং রথে সমারোপ্য রামং মাং ভক্রয়া সহ । যাত্রোৎসবং প্রবৃত্ত্যাগ প্রণয়েচ্চ দ্বিজান বহন । ঋক্ষণভাবে তিথেী কাৰ্য্য৷ সদা সা প্রতিয়ে মম। সপ্তাহং সরিতস্তীরে মম যাত্র ভবিষ্যতি ॥ অষ্টমে দিবসে বৰ্ব্বান রথান মালৈাবিভূষয়েৎ । নবম্যামানয়েদেবাংস্তেযু প্ৰীতঃ সমৃদ্ধিদান ॥ দক্ষিণাভিমুখী যাত্রা বিষ্ণোয়েষী সুদুলভ। যথা পূৰ্ব্ব তথা চেয়ং তে দ্ধে মুক্তিপ্রদায়িকে "(বিষ্ণুধৰ্ম্মো) আষাঢ় মাসের পুষ্যানক্ষত্রযুক্ত শুক্লা দ্বিতীয় তিথিতে জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা করিতে হুইবে, স্বভদ্রা ও বলরামের সহিত জগন্নাথ দেবকে রথে আরোহণ করাইয়া এই উৎসব করিতে হয়। যদি এই তিথিতে পুষ্যানক্ষত্রের যোগ না হয়, ठांश श्रणe cफ्दण ङिथिष्ठ ऐशंद्र अष्ट्रéांन कब्रिप्ठ इहेtव।