পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৩০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इनांशभविख्ठान (झूएनां★ीग्र) [ ۵۰ ۹] ধৌগিক পদার্থ সম্বন্ধে ধছোদের বেশী জ্ঞান ছিল মা ; তাছার দীপকতত্বের অন্বেষণে ব্যাপৃত হইয়। জলবায়ুর স্তায় দীপঙ্ককে ও (Phlogiston) একটি মৌলিক পদার্থ বলিয়া স্বীকার করিয়৷ লইয়াছিলেন। র্তাহার। বলিতেন, ঐ শক্তি বা পদার্থ চক্ষুর অগোচর হইলেও কাৰ্য্যদ্বারা জামরা উহার অস্তিত্ব অনুভব করিতে পারি। পদার্থমাত্রের অস্থি-মজ্জায় ইহা মল্লাধিক পরিমাণে বিদ্যমান আছে, কোন উপায়ে মূল পদার্থ হইতে উহাকে বিচুত করিতে পারিলেই তাপালোকের উৎপত্তি হইতে পারে। ১৭৭৬ খৃষ্টাব্দে কাভেণ্ডিস, উদজনবাষ্প আবিষ্কার করেন । এই বায়বীয় পদার্থটকে তাপসংযোগে পুড়িতে দেখিয়া বৈজ্ঞানিকগণ দীপকের কার্য্যকারিত্বই তাছার প্রধান কারণ বলিয়। স্থির করিয়াছিলেন। তাহাদের মতে, অপরাপর পদার্থে দীপক যেমন নিবিড়ভাবে মিশ্রিত থাকে, উদজনস্থ দীপক সে প্রকার দৃঢ়সংশ্লিষ্ট না হইয়া কতকটা মুক্তাবস্থায় অবস্থান করে। সেই মুক্তদীপক উদজনকে দগ্ধ করিতে সমর্থ হয়। উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে, ফরাসী-রাষ্ট্রবিপ্লবের প্রবলবস্তায় যখন সমগ্র যুরোপখণ্ড শ্ৰীশ্ৰষ্ঠ চষ্টয়া নবভাবে গঠিত হুইতেছিল, সেই সময়ে বৈজ্ঞানিক-বিপ্লবের প্রচও তরঙ্গে জড়-বিজ্ঞানের নানা শাখা প্রশাখার ভিত্তিগুলিও বিধ্বস্ত হুইয়া যায় এবং নুতন প্রণালীতে তাহার কলেবরগঠনকার্যের স্বত্রপাত হয়। জল, স্থল, অগ্নি, বায়ু ও দীপককে ভৌতিক পদার্থ কল্পনা করিয়া প্রাচীন বৈজ্ঞানিকগণ বহু গবেষণায় রসায়নশাস্ত্রের প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন, নবীন বৈজ্ঞানিকদলের আবিষ্কারফলে প্রাচীন রসায়নশাস্ত্রের সেই পাঞ্চভৌতিকভিত্তি আলগা হইয় পড়ে। নব্যগণ পরীক্ষা দ্বারা প্রতিপন্ন করিলেন যে, মৃত্তিক, জল ও বায়ু মৌলিক পদার্থ মহে, উহাদিগকে সহজে বিশ্লিষ্ট করা যাইতে পারে। রাসায়নিক বিশ্লেধণে এই সকল প্রত্যক্ষ দেখিয়া দীপকের অস্তিত্ব সম্বন্ধে সাধারণের মনে সন্দেছ উপস্থিত হয়। এই সময়ে বহুশাস্ত্ৰবিং গ্রিষ্টলে অক্সিঙ্গন বাস্প আবিষ্কার করেন । তাহাতে সন্দেহের মাহো দ্বিগুণ বাড়িয়া উঠে । প্লিষ্টলে দীপককেই অক্সি জনের দাহিকাশক্তির কারণ নির্দেশ করিতে চেষ্টা পান। কিন্তু এই নূতন বায়বীয় পদার্থের দ্বার দাপকের অস্তিত্ব প্রতিপাদন পক্ষে যে বিশেষ সুবিধ ঘটিবে, তাহ প্রিষ্টলে প্রথমে আহুধাবন করিতে পারেন নাই। , श्षम नबाँदिकूङ अझिएअरनग्न नाश्रुिाश्रक्लिङ्ग कांग्र५নির্ণয় লইয়া বৈজ্ঞানিক মহলে তুমুল আন্দোলন চলিতেছিল, তখন্স ফরাসি-পণ্ডিত A L. Lavoisier ( ১৭৪৩-১৭৯৪ ) স্বীয় ब्रगांङ्गनविख्ळांम (झूरब्रां★ीझ ) ब्रन्त्राणाङ्ग दनिब्रां चम्नि अननक्कैौम्न नं८वद*ांइ ब्रष्ठ हिtजन ॥ তিনি, পুৰ্ব্ববৈজ্ঞানিকদিগের ভtয় দীপক পদার্থকে লঙ্কল রাসায়নিক কার্য্যের সাধক বলিঙ্ক স্বীকার করিতে পারেন माझे । दकौग्न भन्नैौभा षां ब्रा वषन ङिनि cाछाभ कब्रिएणन cश, অগ্নিশিখাম্পর্শে অক্সিজেন দণ্ডীভূত বা রূপান্তরিত হয়, তখন তিনি এই সিদ্ধান্ত স্থির করিলেন যে, একমাত্র এই অক্সিজন স্বারাই সেই লকল রাসায়নিক কাৰ্য্য স্বসম্পন্ন হুইতে পারে। এই মীমাংস প্রত্যক্ষ করিয়া নিরপেক্ষ ব্যক্তিগণ কাল্পনিক দীপক পদার্থের উপযোগিতা অগ্রাহ করিতে লাগিলেন। এইরূপে নবা বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের অগ্রণী লাভোসিয়ার অক্সিজেন সাহায্যে স্বীর ক্ষুদ্র পরীক্ষাগৃহে যুরোপীয় রসায়নশাস্ত্রের প্রকৃত ভিত্তি স্থাপন করিয়াছিলেন। ক্রমে লাভেলিয়ারের শিষ্যম গুলী দ্বারা এই নবীনতত্ত্ব ফরাসীরাজ্যের চতুর্দিকে ব্যাপ্ত হইয়া পড়ে। জগদ্বিখ্যাত তাপতত্ত্ববিদ মিঃ ব্লাক, জলের গঠনোপাদান-নির্ণায়ক অধ্যাপক কাভেণ্ডিস এবং নাইট্রোজম-আবিষ্কারক অধ্যাপক রদারফোর্ড প্রভৃতিও তাহার যন্তের যাথার্থ্য উপলব্ধি করিয়াছিলেন ; কেবল অক্সিঙ্গন আবিষ্কৰ্ত্তী গ্রিন্থলে স্বয়ং নুতন সিদ্ধান্তের জনগ্নিত হুইয়াও পুরাতন দীপক সিদ্ধান্ত হইতে বিচ্যুত হইতে পারিলেন না। তাহার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে প্রাচীন রসায়নশাস্ত্রের দীপক-সিদ্ধান্তও বিলুপ্ত হইয়া গেল । বৈজ্ঞানিক লাভেলিয়ার অক্সিঞ্জনের গুণধৰ্ম্মপ্রকাশ দ্বারা রসায়নের পুরাতন ভিত্তি স্থানচ্যুত করিলেন বটে, কিন্তু নুতন প্রথায় রসায়নশাস্ত্রের সংগঠনভার উনবিংশ শতাদের নবীন বৈজ্ঞানিকগণের উপর পড়িল । »vo: : ), Monge ( oase->vov : ), Guyton de Morveau (> "voo-ovou : ) est: Bertholet (> 4 sv১৮২২ খৃঃ) প্রভৃতি তাছার মতের পোষকতা করিয়া অভিনব মার্গ বিস্তার করিলেন । এই সময় জন ডালটন (১৭৬৬-১৮৪৪ খৃঃ) নামক জনৈক প্রসিদ্ধ বৈজ্ঞানিক মেঘ, বৃষ্টি ও জলীয় বাষ্প সম্বন্ধে আলোচনাকালে ১৮•৩ খৃষ্টাব্দে প্রচার করিলেন যে, কুষ্ম জলকণাকে বিশ্লেষণ করিলে, তাহাতে অক্সিঙ্গন ও উদঙ্গনের কতকগুলি অতিসূক্ষ্ম কণা দেখা যায় এবং দুই কণা উদজন ও ১ কণা অক্সিজেন তাপযোগে মিশ্রিত করিলে একটা জলকণার উৎপত্তি হইয়া থাকে । কিন্তু উক্ত দুইটী পদার্থ বিভিন্ন পরিমাণে মিশ্রিত করিলে জল কণার উৎপত্তি না হইয় পদার্থস্তিরের সৃষ্টি হয়। এই আলোচনার ফলে তিনি নির্ণয় করেন যে, জল, স্থল, বায়ু ও অগ্নি মূল পদার্থ নছে। উদজন ও অক্সি’ Fourcroy ( > at «