পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৩২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসোনাষ্টক চুৰ্ণ ১ পল, এই সমুদয় চুর্ণ কোন স্বতপাত্রে রাখিয় তাহতে তিলতৈল ১ সের ও কাঞ্জি ১ সেয় প্রক্ষেপ দিয়া ১৬ দিন ধান্যস্বাশির মধ্যে তাহ রাখিতে হইবে। ইহায় মাত্রা অৰ্দ্ধতোলা, অমুপান জল বা মস্ত । এই ঔষধ সেবনে আমবাত, অপস্মার, কাস ও বাতব্যাধি প্রভৃতি রোগ অtণ্ড প্রশমিত হয়। মহারসোনপিণ্ডের প্রস্তুভ প্রণালী-রসুন ১০ • পল, তুষরছি ত তিল ৫• পল, গব্যতক্র ১৬ সের, ত্রিকটু, ধনে, চই, চিতামূল, গজপিপ্পলী, বন্যমানী, গুড়ত্বক, এগাইচ, পিপুলমূল, ইহাদের প্রত্যেকে এক একপল, চিনি ৮ পল, মরিচ ১ পল, কুড় ৪ পল, কৃষ্ণস্ত্রীরা ৪ পল, মধু ৪ পল, আদা ৪ পল, স্কৃত ৮ পল, তিলতৈল ৮ পল, কাজি ২• পল, শ্বেতসর্ষপ ৪ পল, স্নাই-সর্ষপ ৪ পল, হিঙ্গু ২ তোলা, পঞ্চলবণ প্রত্যেকে ২ তোলা, এই সমুদয় একত্র করিয়া প্রচণ্ড রৌদ্রে শুষ্ক করিয়া স্থত কুন্তে স্থাপন করিয়৷ ধান্ত রাশির মধ্যে ইহা ১২ দিন রাখিয়া দিবে। প্রাতঃকালে যথাযোগ্যমাত্রায় হ হ সেবন করিতে হয়। অনুপান মুর, সোধারক, সাধু বা দুগ্ধ। এই ঔষধসেবনকালে দধি ও পিষ্টক ভিন্ন অদ্যান্ত দ্রব্য ভোজন করা যাইতে পারে। এক মাস কাল এই ঔষধ সেবন করিলে নান প্রকার বায়ুজ, পিত্তল ও কফজ ব্যাধি নিবারিত হয়, ইহা আমবাত রোগের মহৌষধ। আমবাত, অশ, বাতব্যাধি প্রভূতি রোগে ইহা মহৌষধ । ( ভৈষজ্যরত্ন। আমবাত০ ) রসোনাদিকঘায় (পুং ) কষায় ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী— রসোন, শুষ্ঠী ও নিসিন্দা এই তিনটা সমভাগে লইয়। ইহার কাথ করিয়া পান করিলে আমবাত নষ্ট হয় । আমবাতনাশক এরূপ ঔষধ অতিদুলভ । ( ভাবপ্র০ আমবাত০ ) রসোনাষ্টক ( ক্লা) বাতব্যাধি-রোগাধিকারে ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী-পরিণত রসোনের খোসা ফেলিয়া দিয়া প্রত্যেক গুটিকার মধ্যস্থিত অঙ্কুর পরিত্যাগ করিতে হইবে । পরে উহার উগ্রগন্ধ বিনাশের জন্ত দধির সহিত মিলিত করিয়া একরাত্রি রাথিবে। তৎপরে উহা উত্তমরূপে ধুইয়া লইয়া শুকাইতে হইবে, গুস্ক হইলে উত্তমরূপে পেষণ করিয়া সেীবর্চল, যমানী, ভাজাহিঙ্গু, সৈন্ধব, ত্রিকটু ও জীয়া এই সকল সমভাগে চুর্ণ করিয়া রসোনের কন্ধ যত তাহার পাচভাগের এক ভাগ এবং তিলতৈল তাহার চারিভাগের এক ভাগ এই সকল দ্রব্য একত্র করিয়৷ পেষণ করিতে হইবে। এই ঔষধ ২ তোলা পরিমাণ অথবা রোগের দোষ ৰ। বলাবল অমুসারে মাত্র স্থির করিয়া প্রাতঃকালে সেবন করিতে হয় । এই ঔষধ সেবন করিলে সৰ্ব্বাঙ্গগত ও একাজগত বাত, অর্দিক, অপতন্ত্রক, অপস্মার, উন্মাদ, রসোপল রসোল্লাস (পুং ) ১ শারীরিক রসের উৎক্ষেপণ। ২ অষ্ট্রসিদ্ধির [ ৩২৭ ] স্নম _ উরুস্তম্ভ প্রভৃতি রোগ আগু প্রশমিত হয়। এই ঔষধ সেৰন कब्रेिब्रl caठाश्हें भछ, भां१म्, अझ ( नांख्रिम ७ अभिशर्कौ ) ভোজন বিধেয় । এই ঔষধ সেবনকালে পরিশ্রম, রৌদ্রসেবন, ক্রোধ, অত্যন্ত জলপান, গুড়াহার ও স্ত্রীসংসর্গ বিশেষ নিষিদ্ধ। এই ঔষধ সেবনের পর ভেরেওীর মুলের কাৰ্থ অসুপান করিতে হয় । অতীসার, প্ৰমেহ, পাণ্ডু, অরুচি, মুচ্ছ1, অৰ্শ, রক্তপিত্ত, শোধ, যক্ষ্মী, বমি এই সকল রোগগ্ৰস্ত এবং গর্ভিণী নারীদিগকে ইহ সেবন করাইতে নাই। পৈশুিকরোগে পথ্য ভোজনের সহিত সেবন করিয়া গরে বিরেচক দ্রব্য সেবন কর্তব্য, নচেৎ তাহার কুষ্ঠ ও পাণ্ডুরোগ হইতে পারে। বালকগণ ইহা সেবনে বিরক্তি প্রকাশ করিলে তাহাদিগকে স্তনযুগ্ধসহ পান করাইবে । ( ভাবপ্রকাশ বাতব্যাধিয়োগাধিe ) ( ক্লী ) রসবৎ পারদ ইব উপলং। মৌক্তিক । ৪ কামোদীপন । অস্তগত সিদ্ধিভেদ । ৩ বাসনার বিকাশ । ৫ আকাঙ্ক্ষার বৃদ্ধি। রসোঁকস ( ) রসধাম, ব্রজমগুল । রসেদিন (পুং ) মাংস রসের সহিত ওদন । ইহা শ্রমাদিজরে হিতকর । , “শ্রমেীপবাসানিলজে হিতে নিত্যং রসোঁদনঃ। উপবাসশ্রমকৃতে জ্বরে বাতাধিকে তথা । দীপ্তাগ্নিং ভোজয়েৎ প্রাজ্ঞে নরং মাংসরসোঁদনম্।।” (চক্রদত্ত) রসেীল, অযোধ্যা প্রদেশের বারবাকা জেলার অন্তর্গত একটা নগর। নবাবগঞ্জের ৪ মাইল পুৰ্ব্বে অবস্থিত। এখানে প্রাচীন মুসলমানকীৰ্ত্তির অনেক নিদর্শন আছে । রস্তাওগী,উত্তরপশ্চিম প্রদেশবাসী বেণিয়াজাতির একটা শাখা। ইহাদের মধ্যে অমেঠ, ইন্দ্রপতি ও মেীহারিয়া নামে তিনট থাক আছে। ইহারা বলে যে, অমেঠাতে তাহাদের আদিবাস ছিল, কাৰ্য্যব্যপদেশে তথা হইতে নানা স্থানে যাইয়। বাস করিয়াছে। সিপাহী-বিদ্রোহের পর দিল্লী হইতে এক থাক মৃজাপুরে আইসে । এই শ্রেণীর রমণীগণ স্বামীর স্বায়া পাচিত অল্প ভোজন করে না । হরদে ওলাল, মহাবীর বা পাচপীরের উপাসকগণ পরস্পরে আদানপ্রদান করে না। অনেকেই রামাননী সম্প্রদায়ভুক্ত। গৌড়ীয় ব্রাহ্মণগণ ইহাদের যাজকতা করে। বহুবিবাহ প্রচলিত অাছে, কিন্তু বিধবা বিবাহ নিষিদ্ধ। ইহার মাংস ও মঞ্চ সেৰন করে না। রম (জী) রস (তুধিগুধিরসিভ্যঃ কিং। উ, ২১২ ) ইতি ন প্রত্যন্ধঃ । দ্রব্য । ( উজ্জল )