রাজসাহী [ ৩৮৫ ] (கில்ே তাহিরপুর জমিদারীর ty• জানার মালিক। { কুলীন শকে २*ावणौ जठेषा ।] दिtनामब्र“म ब्राप्छब्र थtशोछ डाश्ब्रि¢रब्रव्र বর্তমান প্রসিদ্ধ য়াঞ্জ। শশাখের রঞ্জি সভৈল রাজবংশ। - 壶 আত্রেী ও করতো মীর সঙ্গমস্থানেসাভৈল বা সাতুল রাজার প্রাচীন রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ भूहे हग्न । हेशद्र निकल्ले সাঁতুলের বিল বিদ্যমান। এই বিল চলনবিলেঞ্জ সহিত সন্মি जिज्र । ८ष जर्मप्य ब्राछ| भएभर्भब्र अङ्घनम्न व्ग्र, ८मई मिभप्झ সভৈলে একজন ধারেলব্রাহ্মণ প্রবল হইয় উঠেন। তল্পে ভাতুড়িয় ও তদন্তৰ্গঞ্জ ১৩টা পরগণ তাহার অধিকারভুক্ত হয় । মুসলমান নৰায়ের পর্য্যস্থ তাহাদিগকে সন্মান করি, তেন । কিরূপে এই সম্রাস্ত রাজ্য বিলুপ্ত হইল, তৎসম্বন্ধে আমরা এইরূপ আখ্যায়িকা শুনিজে গাই : অরঙ্গজেবের পৌত্র আজিম উসসা যখন বাঙ্গাল, বেহায় ও উড়িষ্যার শাসনকৰ্ত্ত, সেই সময়ে সীতানাথ পাভৈলের রাজা ; তখন র্তাহার অনেক বস্থল হইয়াছিল, তিনি কনিষ্ঠ রামেশ্বরের উপর সমস্ত বিষয় কৰ্ম্মের ডায় দিয়া নিজে পারমার্থিক তত্ত্বালোচনায় সময় অতিবাহিত করিতেন । কিন্তু রামেশ্বর অবিশ্বাসের কার্য্য কল্লিয়। জ্যেষ্টের হৃদয়ে দরুণ মৰ্ম্মপীড়। উৎপাদন করেন ; তাহাতে অতিশয় শোকসগুপ্ত হইয়৷ সীতানাথ প্রাণত্যাগ করেনু। রমেশ্বরের অধৰ্ম্মই মাতৈলের রাজ্যধ্বংসের কারণ। তাহাকে অনেকে পঞ্চপাতকী বলিয়৷ নির্দেশ করেন। এই রামেশ্বরের পুত্র রাজা রামকৃষ্ণ । প্রান্তঃস্মরণীয়। রাণী সৰ্ব্বাণী রামকৃষ্ণের পত্নী ; রাজসাহীর নানা স্থানে রাণী সৰ্ব্বাণীর পুণ্যকীৰ্ত্তিসমূহ দেদীপ্যমান আছে। প্রবাঙ্গ, બ রাণী সৰ্ব্বন্ধই করতোয়াতটে দেবীর মহাপীঠ আবিষ্কার করেন । তিনি দেবীর জন্তু সুন্দর মন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইরা দেবসেবার রক্ত অজস্র ব্যয় করিতেন। র্তাহার সেই কীৰ্ত্তি দর্শন छछ दए मूब्रtन* श्cउ उँौर्थযাত্রী উপস্থিত হইত। প্রায় ১৭১০ খৃষ্টাগো রাণী সৰ্ব্বাণীর মৃত্যু হইলে রাঙ্গ রামকৃষ্ণের ভ্রাতুপুত্র বলরাম সেই বিপুল | সম্পত্তি প্ৰাপ্তির অধিকারী হইলেও নাটোরের সুচতুর রঘু | নন্দন, বলরাম জন্মান্ধ ও জমিদারী কাৰ্য্যপরিচালনে অসমর্থ” এইরূপ বুঝাইয়। নবাবের নিকট হইতে সমস্ত ভাতুড়িয়া পরগণ বন্দোখস্ত করিয়া লইলেন । সেই সঙ্গেই সাতৈলের ब्रांछद९* & cजाँ* शृीझेड । রাণী সৰ্ব্বাণী য়ে সকল কীৰ্ত্তি রাখিয়া যান, তাহার দেহ 4. রাণী ভবাণী గ్లో গহন্ত্রের পরিচয় স্থান ; .است ‘. পুঠিয়ায় ब्राबवकै। বায়েন্ত্র কুলীন ব্রাহ্মণ লাধু বাগচীর অধস্তম পঞ্চদশ পুরুষে শশধর পাঠক জন্মগ্রহণ করেন ; তৎপুত্র বৎসাচাৰ্য্য ৰ৷ द९गब्राकार्षा इहे८डहे dई ब्राछब५८५ब्र अफूाषब्र । धूडौध २४ल শতাব্দীর মধ্যভাগে বঙ্গের সুবাদারের স্বাধীন ইঞ্জ দিল্পীশ্বরের অধীনত। অগ্রাহ করিলে তাছাদিগকে দমন করিবার জষ্ঠ দিল্লীশ্বর বহু সৈন্যসহ সেনাপতিকে পাঠাই। দেন। এই সময়ে বৎসাচার্য্যের অসাধারণ দৈবশক্তির পরিচয় মোগলসেনাপতিরঞ্চ কর্ণগোচর হয় । মোগল সেনাপতি তাহাকে আপন শিবিয়ে আমন্ত্রণ করেন । বৎসাচার্থ মোগল-সেনাপতির প্রশ্নানুসারে উtহার আগমনের ফলাফল ও যেরূপে যুদ্ধ করিলে তাহার সুবিধা 'इहाड পারে, তাহাও গণিয়া বলিয়। দিলেন। যুদ্ধাবসানে মোগল-সেনাপতি আচার্য্যের গণনার ফল প্রত্যক্ষ করিয়া তাছাকে উপযুক্ত জায়গীর দিতে অভিলাষী হইলেন। বৎসাচাৰ্য্য নিজে সন্ন্যাসী, তাহার বিষয়ে স্পৃহ ছিল ন। এজস্থ মোগল-সেনাপতি দিল্লীশ্বরকে অমুবোধ করিয়া তংপুত্র পীতাম্বরকে “সস্থরমণ্ডল” উপাধি ও লস্করপুর পরগণা জায়গীর দেওয়াইলেন। কিন্তু তিনিও এই বিপুল সম্পত্তি বেশী দিন ভোগ করিতে পারিলেন না। তাহার কনিষ্ঠ নীলাম্বর সমস্ত সম্পত্তির অধিকারী হইলেম । নীলাম্বরের দুই পুত্র রতিকান্ত ও আনসারাম । পিতার অগ্ৰিয় কাৰ্য্য করায় জ্যেষ্ঠ হইলেও রতিকাস্ত পিতৃসম্পত্তির অধিকারী হন নাই ; তিনি ঠাকুয়ু উপাধিতেই সকলের নিকট পরিচিত। আনন্দরাম পিত্তার জীবদ্দশাতেই দিল্লীশ্বরের নিকট হইতে *য়াজা” উপাধি লাভ করেন । রতিকাশ্বের পুত্র রামচন্দ্র হইতেই পুঠিয়ায় “রাধাগোবিনা” প্রতিষ্ঠা ও তাহার নিত্য সেবার সুবনো বস্ত হয় । রামচঞ্জের তিন পুত্র নরনারায়ণ, দর্পনারায়ণ ও জয়নারায়ণ। নরনারায়ণ ঠাকুরের সময় নাটোর-রাজ্যস্থাপয়িত রঘুননানের পিতা কামদেব লস্করপুরের অন্তর্গত বারুইহাটা গ্রামে তহলীলদার ছিলেন। দর্পনারায়ণ ঠাকুরের সময় রঘুননাম প্রথমে তাহার নিত্য পুজার ফুলসংগ্ৰছ করিয়া রাখিতেন, এই সামান্ত কাৰ্য্য হইতে ক্রমে তিনি নবাব সরকারে পুঠির রাজার পক্ষে छेदौण वा भूष ठिग्रांद्र निगूड हन, कांश इहेtछहे छैiशग्न छुवैौ সৌভাগ্যোদয়ের সুবিধা ঘটিয়াছিল । A& छारत्रग्न भtब्रहे कुंभीरश ७ नtझाब्राछोरब ८ग गमख् नटे হইবার উপক্রম হইছিল। পরে নাটােরের প্রান্তঃস্মরণীয়
- {
XᎳᏗ * . 为略 S BB BBBSBBBBB DD BBDDD DD D DDBB BBBS উল্লেখ করেন । --
