রামচন্দ্র ++-r-ror কৰি তাহাকে “গৃঢ়ম্বক্ৰ" উপাধি দিয়াছেন। তাছার মহাবাহু বৃত্তায়িত, তাছা উনষোড়শ বর্ষ বয়সে হরধস্থ ভঙ্গ করিবার উপযুক্ত। তিনি যেমন মহামুঠি, তেমনই মহাগুণশালী, তিনি স্বদোষ ও পরদোধৰিং, আশ্রিতের প্রতিপালক, স্বজন ও স্বধৰ্ম্মের রক্ষক ಆಳ್ವ নিত্য-সংযমী। তিনি পৃথিবীর ন্যায় ক্ষমাশীল, অথচ ক্রুদ্ধ হইলে দেবগণেরও ভীতিদায়ক ; উদার স্বভাব হেতু তিনি পরকৃত শত অপকারের কথাও বিস্তুত হন। তিনি বাগী ও মিষ্টভাষী ; শীলবুদ্ধ, জ্ঞানবৃদ্ধ ও বয়োবৃদ্ধগণ তাছার নিকটে সৰ্ব্বদ। সমুচিত শ্রদ্ধাভাজনছিলেন। কাৰ্য্যবশত: রামচন্দ্র নগরের বাহিরে গেলে, হস্তী বা রথারোহণে ফিরিবার সময় পুরবাণীদিগকে স্বজনবর্গের ন্যায় সাদরে কুশল জিজ্ঞাসা করিতেন ; পুরবাসিগণ সকলেই তাহার ভক্ত ও অসুরক্ত। ভ্ৰাতৃ চতুষ্টয় যৌবন সীমায় পদার্পণ করিবেন, এমন সময় এক দিন মহর্ষি বিশ্বামিত্র দশরথের সভায় উপস্থিত হইলেন। র্তfহার যজ্ঞস্থল রক্ষা করিবার জন্ত দশ দিনের জন্য তিনি রামকে সঙ্গে লইবার অভিপ্রায় জানাইলেন । প্রথমত: রাজা দশরথ তাহার প্রাণ অপেক্ষ প্রিয় রামকে বিশ্বামিত্রের করে অর্পণ করিতে সম্মত হইলেন না, তৎপরিবর্তে তিনি অক্ষৌহিণী সেনা পাঠাইতে চাছিলেন। কিন্তু মহৰ্ষির সক্রোধ মুষ্টি ও নিজ প্রতিজ্ঞাভঙ্গের আশঙ্কা করিয়া অবশেষে রামকে বিশ্বামিত্রের সহিত ধাইবার অনুমতি দিলেন। তখন বিশ্বামিত্র রামকে লইয়া চলিলেন, রামের পশ্চাতে লক্ষ্মণ ও চলিল। বিশ্বামিত্র ছয়ক্লোশ দূরে সরস্তারে আসিয়া মধুৰ বাক্যে রামকে কহিলেন, “বৎস! অনৰ্থক সময় নষ্ট করিবার প্রয়োজন মাই। তুমি আচমনপূৰ্ব্বক শীঘ্র মামার নিকট হইতে বলা ও অতিবলা নামী হুইট দীক্ষা ও অন্তান্ত মন্ত্র সকল গ্রহণ কর । এই বিস্তাৱলে কখন তোমার শ্রমবোধ বা কোনরূপ दिकाब्र श्रेष्व न, बांश्वष्ण भूशिरीो भt५ cरुश्हे ८डाभाग्न छूगा হইবে না, রাক্ষসেরা কিছুতেই তোমাকে পরাজয় করিতে সমর্থ ছইবেন ।” তখনই রাম বিশ্বামিত্রকে আচাৰ্য্যরূপে বরণ করিয়া তাহার নিকট বল ও অতিবল বিস্ত লাড করিলেন । সেই রাত্রি তিনজনে সরযূর দক্ষিণতীরে তৃণশয্যায় অতিবাহিত করিলেন। রাজকুমার স্নামের এই প্রথম তৃণশয্য। রাত্রি প্রভাত হইলে তিন জনে গঙ্গা ও সরযুর সঙ্গম স্থানে উপস্থিত হইলেন। এখানে মুনিগণ কর্তৃক সংকৃত হইয় তাহারা অনঙ্গ-আশ্রমে রাত্রি যাপন করিলেন।
- प्रभिन १भांद्र मक्रि१ श्ब्रां ऊँiशग्न छांक्लकांवरन जानिলেন । বিশ্বামিত্র ঘোররূপিণী ৰক্ষিণী তাড়কাকে নিধন করিতে আদেশ করিলেন। রাম স্ত্রী-ছত্যার বিরোধী ছিলেন,
[ 88b, ) রামচন্দ্র কিন্তু তাছার পিতা বলিয়া দিয়াছিলেন যে,* বিশ্বামিত্রের আদেশে বিচার না করিয়! তদনুরূপ কাৰ্য্য করিবে” পিতার এই আদেশ স্মরণ করিয়া তিনি বিশ্বামিত্রের আদেশ পালনার্থ খোররূপ তাড়কাকে বিনাশ করিলেন। তাড়কাবধে সন্তুষ্ট হইয়। মহযি রামচন্দ্রকে নানাপ্রকার অমোঘ ও অব্যর্থ অস্ত্র সকল প্রদান করিলেন। অনন্তর সিদ্ধাশ্রমে আসিয়া বিশ্বামিত্র যজ্ঞানুষ্ঠান করিলেন। এখানে রামচন্দ্র মারীচকে পরাজয় ও মুবাহু রাক্ষসকে নিপাতিত করিয়া বিশ্বামিত্রের যজ্ঞস্থল রক্ষা করেন। এখানে তিনি মহর্ষি বিশ্বামিত্রের নিকট রাজ। জনকের যজ্ঞ ও মুনাভ নামক অপুৰ্ব্ব হরধস্থর সংবাদপাইলেন। বিশ্বামিত্র অপরাপর মুনিগণসহ রামলক্ষ্মণকে লইয়। উত্তরাভিমুখে বহু দূর অতিক্রম করিম রাজর্ষি জনকের যজ্ঞদর্শনে চলিলেন। পথে বিশালাধিপ মুমতি আসিয়া তাছাfদগের সৎকার করিলেন। বিশালায় একদিন যাপন করিয়া র্তাহারা মিথিলায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন। তদনন্তর তাহারা মিথিলার উপবনে গৌতমের পরিত্যক্ত অtশ্রমে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। এখানে বহুবর্ষনিরাহীরা বাতভক্ষণ তপঃপ্রভাবসম্পন্ন মহাভাগ পাযাণময়ী অহল্য পতিতা ছিলেন, সহস রামচন্দ্রের চরণকমলম্পর্শে গৌতমপত্নী অহল্যা অভিশাপমুক্ত হইয়া স্বশরীর প্রাপ্ত হইলেন। বহুকাল পরে অহল্যা-গৌতমের মিলন দর্শন করিয়া হৃষ্টান্ত:করণে রামলক্ষ্মণ বিশ্বামিত্রের অনুগামী হইয়া মিথিলাপুরীতে প্রবেশ করিলেন। রাজর্ষি জনক বিশ্বামিত্র প্রভৃত্তি সকলকেই যথোচিত সংবৰ্দ্ধনা করিলেন। বিশ্বামিত্র রামচন্দ্রের পরিচয় দিয়। রাজর্যি জনককে কছিলেন, “আপনার গৃহে যে শ্রেষ্ঠ ধনু আছে, তাহ দৰ্শন করিবার নিমিত্ত ইহারা আসিয়াছেন।” রাজর্ষি জনকও তাছাদিগকে জানাইলেন,-“আমি প্রতিজ্ঞ। করিয়াছি, যে ব্যক্তি এই শৈবধমুতে জ্যারোপণ ও ভগ্ন করিতে পাপ্লিবেন, তাহাকেই আমার অধোনিজ কম্বা সীতাকে সমর্পণ পরে রামচন্দ্র জনকের নিকট ষ্টছাও জানিলেন যে, নানা দিগদেশ হইতে কত শত রাজা সেই ধমুতে জ্যারোপণ করিতে আসিয়াছিলেন, কিন্তু কেহই সফলকাম হন নাই। অতঃপর মহর্ষি বিশ্বামিত্র ও জনকের অনুমতি লইয়া রাম সেই হরধমুন্তে জ্যারোপণ করিলেন । মড় মড় শৰে ধৰ্ম ভাঙ্গিয়া গেল। সেই শব্দে বিশ্বামিত্র, জনক ও রামলক্ষ্মণ ব্যতীত আর সকলেই মোহাভিভূত হইয়াছিলেন। অৰিলম্বে সেই গুম্ভসংৰাদ অযোধ্যায় প্লেয়িত হুইল । রাজা দশরথ পুত্র-অমাতা-গুধিবৃন্দসহ আছুক্ত হইয়া মিথিলায় अांगि८णन । ब्रांtभग्न विवांश् श्ब्रि श्ब्रl ८शंग । क्रिांख्गखांद्र করিব।”
