পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৪৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামচন্দ্র [ 8&t J রামচন্দ্র यणिtणन, “डिनजै कार्षी शूद्रग्वद्र वर्जनौब्र-भिशा कथl, পয়দার এবং অকারণ শক্ৰতা । তোমার সম্বন্ধে প্রথম দুই cनाएशब्र रुझनाहे श्हेएङ •ाप्च्न न, किढ फुर्भि ब्राक्रमशtभन्न गरत्र अकाद्भ१४शग्नङाग्न शिशुं इहेष्ङछ् वणिग्ना श्रांमांद्र श्रांनझा হইতেছে।” রামচন্দ্র বলিলেন, “ক্ষত হইতে যে ত্রাণ করে সেই ‘ক্ষত্রিয়', ঋষিগণ রাক্ষসগণের অত্যাচারে আর্ত হইয়। ञांभांग्र *ब्रथांगग्न इहे ब्राएझन, उँछiएमग्न भtश] अtनरु निन्नैौङ् ও ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তিকে রাক্ষসেরা বিনাশ করিয়াছে। তাছার বিপদে পড়িয়া আমার আশ্রয় ভিক্ষা করিয়াছেন, আমিও তাহাদিগের নিকট প্রতিশ্রুত হইয়াছি ; এখন রাক্ষসগণের সঙ্গে আমার যুদ্ধ অবগুম্ভাবী । আমার যে কোন বিপদুই হউক না কেন, আমি রাজ্য, এমন কি, তোমাকে পর্যন্ত ত্যাগ করিতে পারি, তথাপি সত্যভ্রষ্ট হইতে পারি না ।” শীতঋতুর প্রথম সময়েই রামচন্দ্ৰ উগ্র পিপ্পলী-গন্ধে পরিব্যাপ্ত বস্ত প্রদেশ অতিক্রম করিয়া পঞ্চবটীতে উপনীত হইলেন এবং তথায় কুটীর রচনা করিয়া বাস করিতে লাগিলেন । পঞ্চবটীতে শূৰ্পণখার নাসাকর্ণচ্ছেদের পর রামচন্দ্রের সঙ্গে রাগসগণের ঘোরতর যুদ্ধ বাধিয়া গেল। খরদূষণাদি চতুর্দশ সহস্র রাক্ষস রামকর্তৃক নিহত হইল। জনস্থানের এই দুর্দশার বৃত্ত্বাস্তু অবগত হইয়া রাবণ পরিত্রাজক-বেশে সীতাকে হরণ করিয়া লইয়া গেল। মার্চ রাক্ষসের মৃত্যুকালের উক্তি শুনিয়াই রামচন্দ্রের মনে রাক্ষসগণের যেন কি একটা দুরভিসন্ধির আশঙ্কা জুগিয়৷ উঠিয়াছিল।. লক্ষ্মণকে পথে একাকী আসিতে দেখি। তিনি নিতাস্ত ভয়-বিহবল হইয়া পড়িলেন। এই সময় হইতেই র্তাহার প্রশাস্তচিত্ত ক্ষুব্ধ সমুদ্রের ন্তায় চঞ্চল হইয় উঠে, বস্তুতঃ তাহার শোকেরও যথেষ্ট কারণ ছিল । তিনি বনবাসসংকল্প জানাইলে সাধ্বী সীতা ‘কুশকণ্টকে পদচারণপুৰ্ব্বক তোমার অগ্রে অগ্ৰে যাইব’ বলিয়া প্রফুল্লচিত্ত্বে রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করিয়া ভিখারিণী সাঞ্জিয়ছিলেন। অযোধ্যায় মুরম্য ৰূর্ণারাজির উল্লেখ করিয়া বলিয়ছিলেন, এ সকল অট্টালিকার ছায়া অপেক্ষ তোমার পদচ্ছায়াই আমি অধিকতর কামনা করি । নুপুর-লীলামুখর পাদক্ষেপে ক্রীড়াশীল রাজবধু রামকে ছায়ার স্তার অনুগমন করিয়াছেন। মৃগীবং ফুন্ননয়ন ভীরু সীতা বনে ভয় পাইলে স্বীয় ভূজ্জ্বলতা দ্বারা রামচজের বাহু আশ্রয় করিতেন। এই ত্রয়োদশ বৎসর চিত্রকূট ও পঞ্চবটী তরুচ্ছায়ায়, গদগদনদী গোদাবরীয় উপকূলে, মন্দাকিনীর সিকতাভূমে,—বষ্ট কন্দমূল ১ও কযার ফল সেবন করিয়া বহু সাদরে লালিতা লোহাগিনী °建。 ब्रांजवधू शाशैब्र *ाचदर्डिनैौ इहेब्रlषाकाहे औषप्नब्र ८थई श५ भप्म फग्निब्रांtछ्न । ब्रांभ5छ & यषन छैiशांएक शहेब्रl अॉरेंcनम, ङषन दणिब्रांश्रिणन-“श्रांमि ८डांभांरक गtण लहेब्र शाहेष्ठ छब्र कग्नि न! । गांभां९ ङ्गझ हरें८ड७ च्यांभांग्न पङब्र ब्राहे ।” ७झे अङग्न नेिग्र! ऊच्चौ १शृ१णार्थ्याशौक जैौडttक जtन्न श्रांनिब्र!ছিলেন, এখন তিনি তাহাকে রক্ষা করিতে পারিলেন না ; এই সকল বিষয় আলোচনা করিয়া রাম ব্যাকুলিত হইয়া উঠিলেন। তিনি লক্ষ্মণকে একাকী দেখিয়াই বিপদাশঙ্কায় मूश्मtन श्झ। शङ्घ्रि:णन ७२१ कठिद्र-कङ्ग१ यं णिच। উঠিলেন, “দও কারণ্যে ধিনি আমার সঙ্গে সঙ্গে আসিয়াছিলেন, আমার সেই ৰন-সঙ্গিনী দুঃখসহায়াকে কোথায় রাখিয়া আসিলে ? যাহাকে ছাড়া আমি এক মুহূৰ্ত্ত ও বাচিতে পারিব না, তাহাকে কোথায় রাথিয়া আসিয়াছ ?” তিনি লক্ষ্মণের সঙ্গে দ্রুতবেগে কুট রাভিমুখে অগ্রসর হইলেন। সমস্ত প্রকৃতি যেন তাহার বিপৎপাতের পুৰ্ব্বভাষসুচনা করিয়া ভয়ত্রস্ত মৌনভাব অবলম্বন করিল ; চারিদিকে অশুভ লক্ষণ দেখিয় তাহার মুখ শুকাইয় গেল—দেখিলেন হেমস্তুে শুষ্ক পদ্মদলের মত সীতাবিহীন শ্ৰীহীন ম্লান কুটারখানি দাড়াইয় আছে, উহার সৌন্দর্য্য চলিয়া গিয়াছে ; বনদেবতার যেন পঞ্চবটী হইতে বিদায় লইয়াছেন–যেন সমস্ত বন-প্রদেশে সীতা-শুগুত। বিরাজ করিতেছে ; পঞ্চবটীর তরুরাজি অবনত শাখায় যেন কঁtiদতেছে—পঞ্চবটীর পাখিগণ কাকলী ভুলিয়া গি৪াছে—পঞ্চবটর তরুশাখায় ফুলগুলি বিশীর্ণ। অজিন ও বল্কলাদি কুটরের পাশে আবদ্ধ রহিয়াছে । এই অবস্থা দেখিয়া রামচন্দ্র পাগল হইয় পড়িলেন, তাহার চক্ষু ক্রমে রক্তিমাভ হইয়া উঠিল । হয় ত গোদাবরীষ্টীরে সীতা পদ্ম খুঞ্জিতে গিয়াছেন— বনে পথ হারাষ্ট্রয় ফেলিয়াছেন। দুই ভাই ব্যাকুলভাৰে খুঞ্জিতে লাগিলেন। গিরি, নদী ও নানা দুৰ্গম স্থান অন্বেষণ করিলেন। রামচন্দ্র ক্রমেই অত্যন্ত ব্যাকুল হইয়া পড়িলেন, তিনি কদম্ববৃক্ষকে প্রিয়ার কথা জিজ্ঞাসা করিলেন ; বিশ্ববৃক্ষের নিকটে যাইয়া কৃতাঞ্জলি হইলেন ; লতাপপ্লবপুষ্পাচ্য বুছং दनग्wiडिग्र निकt याईब्र कांठब्रकt* प्रांभ गैौठाग्न रु५॥ জিজ্ঞাসা করিতেছেন । পত্র-পুষ্প-সমাচ্ছন্ন অশোকের নিকট পোক-মুক্তির উপদেশ চাছিলেন এবং কণিকায় পুষ্পদর্শনে পাগল হইয়া সীতার শ্ৰীমুখের কর্ণশোভা স্মরণ করিলেন। दध्न दहन उद्मएख्द्र छात्र जमण कब्रिब्र मृशषूथब्र निक भृशশাবাগীর তত্ত্ব জিজ্ঞাসা করিলেন। সহসা ক্ষিপ্তবং ছায়া-পীড়। দর্শনে ব্যাকুলকণ্ঠে বলিতে লাগিলেন