পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৪৬৯

রামচন্দ্র বাজপেয়িন [ 8७१ ] রামচন্দ্ৰ যজুন শিষ্য। হনি দৃগ দৃপ্ত প্রকরণটক, মহাবাকারত্নাবলী ও বাক্যমুধাটক প্রণয়ন করেন। ৩ মধ্বসম্প্রদায়ের জনৈক আচাৰ্য্য। ইহায় পূৰ্ব্বনাম মাধব শাস্ত্রী। বাগীশষ্ঠীর্থের পর ইঙ্গি আচাৰ্য্যপদ গ্রহণ করিয়াছিলেন। ১৩৭৭ খৃঃt বা ইলি মানবলীল সম্বরণ করেন । সাগরগ্রন্থে ইহার শিষ্যপরম্পয়ার বিবরণ উক্ত আছে। রামচন্দ্রদণ্ডিন, জৈমিনিস্বত্রটাকা নামক জ্যোতিঃশাস্ত্ররচয়িত। রামচন্দ্র দাস, পস্তাবলীধত কৰিবিশেষ। রামচন্দ্র (দ্বিজ ), দুর্গামঙ্গল, ধৰ্ম্মমঙ্গল ও গৌরীবিলাসপ্রণেতা। ২ জৈমিনিভারতেৰ ৰঙ্গানুবাদক ৩০ • বর্ষের প্রাচীন কৰি । রামচন্দ্রদক্ষিত, ১ উপাদিমণিদীপিকা ও শব্বভেদনিরূপণ নামে অলঙ্কারশাস-রচয়িত্ত । ২ কেরলাভরণ নামক ভtণ প্রণেত্ত । রামচন্দ দেব,উড়িষ্যার একজন হিন্দু নরপতি । [উৎকল দেখ] রামচন্দ্র ন্যায়বাগীশ, জঙ্গিধাবাদবিচার, আসত্তিরহস্ত, যোগ্যক্ত বিচার, বিরোধিবিচার ও শব্দশিত তাবিচার প্রণেতা। রামচন্দ্ৰ পলু, জনৈক মহারাষ্ট্র সেনানায়ক। শিবাজীর প্রধানমন্ত্রীর পুত্ৰ । ইনি প্রথমে মুজ্জিমিদার ও পরে পস্তুঅমান্স পদ লাভ করেন । দুর্গাদি আক্রমণে, সেনাসন্নিবেশে ও যুদ্ধবিগ্ৰছে হনি অদ্ভুক্ত কৌশল দেখাইয়াছিলেন। ১৬৭৬ খৃষ্টাস্বে শিবাদী কর্তৃক তিনি অমাত্যপদচ্যুত হন, পরে জনাৰ্দ্দন পষের মৃত্যুর পর, ১৬৯৮ খৃষ্টাব্দে পুনরায় উক্ত পদে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিলেন এবং বিশালগড় প্রভৃতি দুর্গের জাধিপত্ত্য লাভ করিয়াছিলেন । রামচন্দ্রপরমহংস, তন্ত্ৰবিন্দু ও রাজযোগগ্রন্থ প্রণেতা। রামচন্দ্ৰপাঠক, প্রত্যাহারথওন নামক ব্যাকরণ রচয়িত । রামচন্দ্রপুরম, মাগ্রাজ প্রেসিডেন্সীর গোদাবরী জেলার অন্তর্গত একটা উপবিভাগ। ভূপরিমাণ ৪০ বর্গমাইল। ইং গোদাবরীর ‘ব’ দ্বীপ ভূভাগ লইয়া গঠিত । ২ উক্ত তালুকের প্রধান নগর ও বিচার সদর । ইহার দক্ষিণভাগে মণ্ডপেট খাল প্রবাহিত । রামচন্দ্রবাচস্পতি, ১ ভটিকাব্যের মুবোধিনী নামী টকাপ্রণেতা। ২ দেৰীমাহায্যের বিদ্বনমনোরম নামী টকার শেষাৰ্দ্ধ-রচয়িত। গৌরীবর শর্ম। উক্ত টীকার পুৰ্ব্বাদ্ধ সম্পাদন করেন । রামচন্দ্র বাজপেয়ন (নৈমিষন্থ), রংপুররাজ রামচন্ত্রের সম্ভাস্থিত জনৈক পণ্ডিত, হুৰ্য্যদাসের পুত্র ও শিবদাসের পৌত্র। ইনি কৰ্ম্মদীপিকা নামে পদ্ধতি, শাম্বায়নগৃহপদ্ধতি, কাত্যায়নকৃত শুত্বপরিশিষ্ট্রের টীকা, গুস্ববাৰ্ত্তিক, সমরসার এবং তীক, সময়সারসংগ্ৰহ, কুণ্ডাকৃতি ও তীক রচনা করেন। ১৪৮৯ খৃষ্টাম্বে শেষোক্ত গ্ৰন্থখানি রচিত হইয়াছিল। আধানপদ্ধতি, চয়নপদ্ধতি, জ্যোতিষ্ট্রোমপদ্ধতি, বাজপেয়পদ্ধতি ও সুপর্ণচিতিপদ্ধতি নামক খওগ্রন্থগুলি কৰ্ম্মদীপিকার অন্তর্গত । রামচন্দ্র ভট্ট, কয়েকজন সংস্কৃত গ্রন্থকার। ১ আচারার্ক, কালনির্ণয়ম্বাপিকা, কৃত্যরত্নাবলী, প্রায়শ্চিত্তমুক্তাবলী ও শ্রাদ্ধচশ্রিকা-প্রণেতা। ইনি তৎসৎবংশীয় বিটটলের পুত্র ও বালকৃষ্ণের পৌত্র। ২ বোম্বাইবাসী জনৈক প্রসিদ্ধ কৰি । ইনি ভৈলঙ্গরাজ্যের কাঙ্গড়খাড় গ্রামে ১৪৮৪ খৃষ্ঠাবো জন্মগ্রহণ করেন। ইলি লক্ষ্মণ ভট্টের পুত্র ও বল্লভাচার্য্যের কনিষ্ঠ । গোপাললীলাকাৰ্য, রামলীলাশতক, কৃষ্ণকুতূহলকাব্য (১৫২• খৃষ্টাব্দে) এবং রসিকরঞ্জনকাব্য ও তাছার টীকা ( ১৫২৪ খৃঃাকে ) অযোধ্যানগরে প্রণয়ন করেন। ৩ রামবিনোদবারণ ৰ পঞ্চাঙ্গসাধনোদাহরণপ্রণেতা। ইনি নীলকণ্ঠের কনিষ্ঠ ও অনস্তভট্টের পুত্র। ১৬১৪ খৃষ্টাবে জুলত্তান আকবরের মন্ত্রী রামদাসের আদেশে উক্ত গ্ৰন্থ রচিত হয় । ৪ বৃত্তিসংস্কারয়হস্ত প্রণেতা । ৫ বিধিবাদ নামক মীমাংসাশাস্ত্র-রচল্পিতা । ৬ বাৎস্তায়নকৃত স্কায়স্বত্রভাধ্যের টীকারচয়িত্তা । ৭ ত স্বtভরণ নামক বেদান্তগ্রস্থ প্রণেতা। ৮ সিস্বার্কসম্প্রদায়ের জনৈক আচাৰ্য্য। উপেন্দ্রভট্টের পর এবং বামনভট্টের পূৰ্ব্বে কৰি আচাৰ্য্যপদে অধিষ্ঠিত হন। রামচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য, ১ দশশ্লোকাটাকারচয়িত। ২ সাল বাদ প্রণেতা । রামচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য সার্বভৌম, প্রমাণতত্ত্ব, মোগবাদ ও বিধিবাদ-রচয়িত । রামচন্দ্রভাগব,বাগ ভাষণকাব্য ও তাছার টাকা, সভ্যাস্তরণকাব্য এবং ময়ুখমালা নামী সন্তাভরণ-পঞ্জিকা-টকা-প্রণেতা। রামচন্দ্র মিশ্র, বিদগ্ধবোধব্যাকরণ-প্রণেতা। রামচন্দ্র মুন্সী, হুগলীগহরের নিকটস্থ দেবানন্দপুরনিবাসী বিখ্যাত মুন্সী বংশের জনৈক ধনাঢ্যকায়স্থ-সন্তান। অনুমান ১৭২৬ খৃষ্টাব্দে কৰি তারতচন্দ্র রায় গৃহত্যাগ করি। তাহার শরণাপন্ন হন। তিনি বিশেষ যত্নের গহিত ভারতচন্দ্রকে পারদীভাষা শিক্ষা দেন। তঁtহারই জালয়ে সত্যনারায়ণ পূজোপলক্ষে পঞ্চদশবর্ষীয় বালক কবি ভারতচন্ত্র ‘সত্যপীরের কথা” রচনা করিয়া পাঠ করিয়াছিলেন । রামচন্দ্র রায়, ध्वदौरभद्र बरेनक ब्रांज । हेनि बत्रवद्र প্রতাপাদিতের জামাত। ( প্রতাপাদিত্য ও বীরভূর দেখ। ] রামচন্দ্র যত্ত্বন, শাস্ত্রসিদ্ধান্তলেশগুড়ার্ধ-প্রকাশ ও সময় প্রকাপিক নামে গ্রন্থপ্রশেভ ।