পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৪৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামদাস স্বামী মহাপুরুষ রামদাস স্বামী । ইহার পর, রাজা স্বামীজীর অনুসন্ধানে নানাস্থান ভ্রমণ করিয়া চাপড়ের দেবমন্দিরে তাছার দর্শন পাইলেন। অনেক সমালোচনার পর, রাজা স্বামীজীর নিকট হইতে মন্ত্রগ্রহণ করিলেন । এই উপলক্ষে, স্বামীজী আধ্যাত্মিকধৰ্ম্ম সম্বন্ধে রাজাকে অনেক উপদেশ দিলেন । ইহার পর, রাঙ্গ, রামদাস স্বামীর আশীৰ্ব্বাদ গ্রহণ করিয়া প্রতাপগড়ে ফিরিয়া মালিলেন। রামদাস স্বামীর সহিত রাজার প্রথম সাক্ষাৎ লম্বন্ধে আর একটা প্রবাদ আছে যে, একদ। রাজা শিবাজী মৃগয়াথ বাহির হইয়। রামদাস স্বামী যেখানে অবস্থিতি করিতেছিলেন, সেইখানে অtসিয়া উপস্থিত হইলেন । তাহার শরের শব্দ শুনিয়। পশুপক্ষী সকলে স্বামীঙ্গীর নিকট গমন করিল। আহা ঈশ্বরের কি মহিমা ! বনের পশুপক্ষীরাও মহপুরুষের সাহাত্ম্য বুঝিতে পারে। শিবাজী তাহাদের অমুসরণ করিয়া স্বামীজীর নিকটে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । দেখিলেন, মহাপুরুষ ধ্যানে নিমগ্ন, এবং তাহার কাছে পশুপক্ষী সকল অবস্থান করিতেছে। এই দৃগুটী দেখিয় তাহার মনে বৈরাগ্যের উদয় হুহ ল । তিনি আপনাকে ধিক্কার দিয়া বলিতে লাগিলেন, হায় আমি কি পাষণ্ড ! আমি এই নির্দোষ পশুপক্ষিগণকে বধ করিবার জঙ্ক বদ্ধপরিকর হইয়াছি। আমার গুiয় পাষণ্ডকে দেথিয় তাহার। ভীত হইয়৷ এই মছাপুক্ষধের আশ্রয় লইয়াছে। রাজা স্বামীজীর সমক্ষে কিয়ুৎকাল দাড়াইয়। রছিলেন । কিন্তু, তাছার ধ্যান ভঙ্গ ন৷ হ ওয়াতে তথা হইতে প্রতিনিবৃত্ত হইলেন । নদীতীরে আসিয়া দেখেন, ক একটা পাতায় কি লেখা, জলের উপর ভাসিতেছে। তিনি পাত কএকটা উঠাই লইয়া পড়িতে লাগিলেন। ৰজ পড়েন তত আনন্দ অমুভব করেন। পাতাগুলি শ্লোক, অষ্টম ও অভঙ্গে পরিপূর্ণ। এই শ্লোক ও সংগীত শুনিয়া উচ্চভাব তাহার মনকে এ প্রকায় মোহিত করিল যে, তাহার চক্ষুদ্ধয় হইতে প্রেমধার নিপতিত হইতে লাগিল। রাজা এই পত্রগুলি নিজ রাজধানী সাতারাম লহয় গেলেন, এবং একজন লেখকের দ্বার পত্রে লিখিত মোক ও সংগীতগুলি উত্তম করিয়ু লিখাইয়। লইলেন। এখন হইতে তিনি প্রত্যহ কৃষ্ণ নদীর তীরে গিল্প পাত কুড়াহুয়া আনিতেন, এবং তাহাতে লিখিত সংগীতগুলি পরিষ্কাররূপে কাগজে লিথিয়া बईtऊन । नकjांव्र नभन्न ठाझी •ोठे कब्रिब्र! जांनन्छ अन्नु छद् করিতেন । ইহার রচয়িত যে রামদাস স্বামী রাজা তাহ বুঝিতে পারিলেন এবং এই মহাপুৰুষকে দর্শন করিবার জন্ত ब्राजtग्न मन १ि६णिङ ३श्व फे#िण । उिनि यषान अमाप्ठाग्न - [ 848 - 1 রামদাস স্বামী উপর রাজকাৰ্য্যের ভার অর্পণ করিয়া সাধুদর্শনে যাত্র। করিলেন । ক্রমে র্তাহার আশ্রমে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । স্বামীজী রাজাকে দেখিয় নিকটে আহবান করিলেন। রাজা স্বামীজীকে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করিলেন। পরে তিনি র্তাহার মনের কথা রামদাস স্বামীকে বলিলেন । ইহার পর, রাজ স্বামীজীর নিকট হইতে মন্ত্রগ্রহণ করিলেন । এই উপলক্ষে স্বামীজী রাজাকে এই কএকটি উপদেশ দিয়াছিলেন – জীবহিংসা হইতে বিরত থাকিবে । সৰ্ব্বভুত্বে দয়া প্রকাশ করিবে। সাধুসেবা করিবে। প্রতিদিন বিষ্ণুপুঞ্জ করবে। সৰ্ব্বদা হরিনাম লইবে । একদশীব্রতপালন করিবে ও নিত্য মারুতী দেবকে দর্শন করিবে” । রাজা এই কএকটা উপদেশ শিরোধাৰ্য্য করিয়া লইলেন এবং স্বামীজীর আদেশ অনুসারে রাজধানীতে প্রত্যাগমন করিলেন । ১৫৭১ শকে ( ১৬৪৯ খৃষ্টাব্দে ) জ্যৈষ্ঠমাসে রাজী শিবাজী মন্ত্রগ্রহণ করিয়াছিলেন। রাজপ্রাসাদে শিবাজীর মন সুস্থির হইল না। তিনি মধ্যে মধ্যে রাজধানী ত্যাগ করিয়া স্বামীজীর নিকট যাইতে আরম্ভ করিলেন । রামদাস স্বামীর ইহা ভাল বলিয়। বোধ হইল না। তিনি একদিন রাজাকে বুঝাইয়। বলিলেন যে, রাজকাৰ্য্য উপেক্ষ করা তাহার উচিত নহে। তিনি অবগত হইয়াছেন যে, পাতায় লিখিত অভঙ্গগুলি তাহার হস্তগত হইয়াছে, অতএব তাহ যেন প্রত্যহ পাঠ করেন । তাহ হহ’লেই তাছাকে দর্শন করা হইল। আর, তিনিও মধ্যে মধ্যে রাজধানীতে আসিয়া তাহাকে ধৰ্ম্মকথা শুনাইবেন । রাজা, স্বামীজীর আদেশ মত কার্য্য করিতে লাগিলেন । মাহুলীতে অবস্থিতিকালে, রামদাস স্বামী বালকদের সহিত খেলা করিতেন। কখন গাছে উঠিতেন, কথন তাহাদের সহিত দৌড়িতেন । বালকগণ র্তাহার নিকট আসিতে ভাল বাসিত । একদ। একজন ব্রাহ্মণ তাহাকে জিজ্ঞাপ করিলেন, তাহার এরূপ স্বভাব কেন ? বালকদের সহিত ছেলেমে কর। কি ভাল দেখায় ? রামদাস স্বামী ইহার প্রত্যুত্তরে এই শ্লোকটা বলিলেন –

  • বড় যারা হয় তারা খ্ৰীষ্ট অতিশয় অহঙ্কারে পরিপূর্ণ তাদের হৃদয় । বালকের হয়ে থাকে সরল অ গুয় সেই হেতু ভালবাসা তাদের উপর।” এখানকার বিষ্ণুমন্দিরে রামদাস স্বামী প্রতিরাত্রিতে , কথা ও কীৰ্ত্তন করিতেন। অল্প সময়ে, অনেকে তাহার নিকট তত্ত্বকথা শুনিতে মালিত ।

किङ्कविन ग८ब्र, ब्रामनाग याबी, ब्रांणां८क cषषिदांब्र लछ