পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৪৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামদাস স্বামী সাতারায় গমন করিলেন । স্বামীজীর আগমনবাৰ্ত্ত শুনিয়া রাজা নগরের বাহিরে গিয়া তাহাকে সম্মানসহ রাজপ্রাসাদে আনিলেন । স্বামীজী তথায় তিন দিন থাকিয়া কীৰ্ত্তন করিলেন। তাহার কীৰ্ত্তন গুনিয়া সকলেই মোহিত হইল। শ্রোতৃবর্গের অন্ত:করণ ভগবানের ভক্তিরসে আদ্র হইয়। গেল। রামদাস স্বামী এই তিনদিনে যে সকল উত্তম স্ত্রব্য পাইয়াছিলেন, তাহ পরিত্যাগ করিয়া তাহার ভিক্ষার ঝুলিটী ভাইয়ী রাজার অজ্ঞাতসারে তথা হইতে প্রস্থান করিলেন। রাজা স্বামীজীকে দেখিতে না পাইয়া ব্যাকুল হইলেন। তিনি তাহার অনুসন্ধান জন্য স্বয়ং গমন করিলেন। এক ক্রোশ দূরে গিয়া রামদাস স্বামীর দর্শন পাইলেন। স্বামীজীর সহিত ল্পাঞ্জার কথোপকথন হইতে লাগিল। পরে স্বামীজী ত্র্যম্বকেশ্বর তীর্থে গমন করিবার ইচ্ছা প্রকাশ করিলেন। রাজা তাহাকে তীর্থের ব্যয় স্বরূপ অর্থ দিতে চাছিলেন। স্বামীজী বলিলেন CH, তিনি সন্ন্যাসী, তাহার অর্থের প্রয়োজন কি ? শিবাণী বুঝাইয়া বলিলেন যে, যিনি রাজগুরু বলিয়া সৰ্ব্বত্র বিখ্যাত, তীর্থে ব্যয় না করিলে তাহার অপযশ হইবে। স্বামীজী রাজার বিশেষ অনুরোধে টাকা গ্রহণ করিতে সন্মত হইলেন, কিন্তু তাছা স্বহস্তে লইলেন না। রাজা, রামদাস স্বামীর তীর্থযাত্রার আয়োজন করিয়া দিলেন। একজন কাকুনকে তাহার সমভিব্যtহারে যাইবার জন্ত নিযুক্ত করিলেন এবং তীর্থে ব্যয়ের জন্য তাহার হাতে চারি লক্ষ টাকা প্রদান করিলেন। এতদ্ভিন্ন কএক জন লোক দ্বারা নানাপ্রকার মূল্যবান দ্রব্য পাঠাইলেন। রাজা, স্বামীজীর সহিত অনেক দূর গমন করিলেন। পরে, রামদাস স্বামীর অনুরোধে তিনি রাজধানীতে ফিরিয়া আইসেন। স্বামীজী যে যে স্থানে বিশ্রাম করেন, সেই সেই স্থানে রাজপ্রদত্ত অর্থব্যয় করিয়া লোকজনকে ভোজন করান ও দীন ব্যক্তিগণকে ধন ও অন্ন বিতরণ করেন। কিন্তু নিজে ভিক্ষা করিয়া দিন যাপন করেন এবং রাত্রিতে রামগুণ গান করিয়া লোককে ভক্তিরসে অাদ্র করেন। বাইতে যাইতে অবশেষে তিনি ত্র্যম্বকে গিয়া উপস্থিত হইলেন। নাসিক হইতে ত্র্যম্বক প্রায় দশ ক্রোশ দূরে। এই স্থানের একটা भीठ श्हे८उ cशालाबन्नै नौ निर्गठ इहेब्राप्झ् । झाक्रक्वग्न মহাদেব এইখানে স্থাপিত। রামদাস স্বামী দেবদর্শনাদি করিলেন এবং রাজ প্রবন্ধু সমুদয় দ্রব্য ও অর্থ বিতরণ করিয়া ফেলিলেন । ত্র্যম্বক হইতে স্বামীজী পঞ্চবটী বনে গেলেন । তথায় কীৰ্ত্তনাদি করিয়া লোককে পরিতৃপ্ত করিতে লাগিলেন। नक्कौम*tन ॐाशंद्र मtन टौद्रांमकtअब्र छांव छेबग्न हरेण । [ 8१¢ ] রামদাস স্বামী তিনি রামগ্রেমে বিহবল হইয়া নৃত্য করিতে লাগিলেন। পঞ্চবটীর পবিত্র ভাব তাহাকে এরূপ মোহিত করিল যে তিনি তথায় কিছুকাল থাকিয় নিজে পরিতৃপ্ত হইলেন, এবং রামগুণ গাইয়া ও সফুপদেশ প্রদান করিয়! আপাময় সাধারণকে পরিতৃপ্ত করিলেন। এখানে ষে উপদেশ দিয়াছেন তাহার মৰ্ম্ম এই :– “ব্ৰত অঙ্গুষ্ঠানাদি প্রয়োজন করে না। ভক্তিবে ब्रॉभ নাম লইলেই পরিত্রাণ পাওয়া যায়। রাম নামের বে কিরূপ প্রভাব, তাহ বাক্য দ্বার ব্যক্ত করা যায় না। দেখ, মহাদেব বিষ পান করিয়া স্নিগ্ধ হইবার জন্য কত উপায় অবলম্বন করিয়া ছিলেন। মস্তকে গঙ্গাদেবীকে ধারণ করিলেন, গঙ্গায় জল তাহাকে শীতল করিতে পারিল না ; কপালে চঞ্জকে স্থাপন করিলেন, শশীয় শীতলকরও তাছাকে স্নিগ্ধ করিতে পারিল ন। পরে, যখন ইরিনাম লইলেন, তখন একেবারে স্নিগ্ধ হইলেন-জ্বালা যন্ত্রণ সকলই দূর হইল।” পঞ্চবট হইতে স্বামীজী টাকড়ি নামক স্থানে গমন কল্পিলেন। তথায় তিন দিন থাকিয়া, জম্বুক্তে আসিলেন । সেখানে তাহার মাতা ও ভ্রাতাকে দেখিয়া আনন্দ লাভ করিলেন। এস্থানে ক এক দিন "বাহিত করিয়া সাতার অভিমুখে যাত্র করিলেন । তাছার মাত ও ভ্রাতা তাহার সমভিব্যাহারে সাতারায় আসিলেন । এই সংবাদ যখন রাজার কর্ণগোচর ছইল, তখন তাছার মনে আর আনন্দ ধরিল না। তিনি তাহাদিগকে রাজবাটীতে আনয়ন করিলেন । রামদাস স্বামী একমাস এখানে থাকিলেন। প্রতিদিন ধৰ্ম্মব্যাখ্যা ও কীৰ্ত্তনাদি করিয়া সকলকে পরিতৃপ্ত করিতেন। এক মাসের পর, স্বামীজীর মাতা ও ভ্রাতা তাহাদের বাসভূমিতে প্রত্যাগমন করিলেন । রাজ যথোচিত সস্তাষণ করিয়া ও উপস্থার দিয়া তাহাদিগকে বিদায় দিলেন । রামদাস স্বামী মাস্থলীতে গিয়া অবস্থিতি করিতে লাগিলেন। ইহার পর রামদাস স্বামী পণ্যরপুর যাত্রা করিলেন। তথায় কএকটী অভঙ্গ রচনা করিয়াছিলেন, তন্মধ্যে একটি বিঠোব দেবের মুৰ্ত্তি সম্বন্ধে রচিত হইয়াছিল। ফএক দিন এখানে অবস্থিতি করিয়া, রামদাস স্বামী ইহার নিকটবর্তী গরুড়পার নামক স্থানে গেলেন । এখানে কএক দিবস १द्रिब्र! कौéनानि इहेण । cणttक इब्रिस्s१ *jान थब५ कब्रिग्न! ८भांश्ठि श्रेण। ठू कांग्राम दांवl, जब्रद्राय ciश्वाभैौ श्वडूङि সাধুগণ কীৰ্ত্তন শুনিতে লাগিলেন। গরুড়পার স্বৰ্গরূপে পরিণত হইল। কীৰ্ত্তন আরম্ভ করিখায় পূৰ্ব্বে রামদাস স্বামী দুইটা অভজ গাইছিলেন, তন্মধ্যে একটুৰ মৰ্ম্ম এই –