পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৪৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামভদ্র সিদ্ধান্তবাগীশ [ ৪৯৫ ] রামমণি তপস্তানস্তর নায়িক দর্শন লাভ করেন। “আন্তাষন্ত্র" নামে খ্যাত তাছার আসনটা আজও তাহার বংশধরেরা পূজা করিয়া থাকেন। তাহার পূর্বনিবাস কাটোয়ার নিকট বামনকাহ্মা’ গ্রামে। তৎপরে সিউড়ীর ২ মাইল দক্ষিণ জামলগ্রামবাসী কোন ব্রাহ্মণ-শিষ্যকর্তৃক আনীত হইয়৷ পিঙ্গুরগ্রামে আলিয়া বাস করেন। এখানেই কবি রামভদ্রের জন্ম হয়। রামভদ্রের বংশীয়ের অস্থাপি সিঙ্গুর গ্রামে বাস করিতেছেন। তাছাদের ভরদ্বাজগোত্র, সমুদ্রগোলগাঞি, বর্তমান উপাধি ভট্টাচাৰ্য্য। রামভদ্র দীক্ষিত, ১ দাক্ষিণাত্যবাসী জনৈক প্রসিদ্ধ পণ্ডিত। ইনি খৃষ্টীয় ১৭শ শতাধের শেষভাগে ও ১৮শ শতাবের প্রথমে | তাঞ্জেীরনগরে বিদ্যমান ছিলেন । ইনি সীরদেবকৃত পরিভাষাবৃত্তির টাকা রচনা করেন । ২ রামকর্ণামৃত-রচয়িত। ৩ জানকীপরিণয়নাটক ও পতঞ্জলিচরিভ নামক কাব্যপ্রণেতা । ইহার অপর নাম চোকনাথ, পিতার নাম যজ্ঞরাম। নীল কণ্ঠাধবরিন, কেও জৌতিষিক, বালকৃষ্ণ গ্রভৃতি ইহার সমসাময়িক । রামভদ্র ন্যায়ালঙ্কার, ১ শতাবলী নামক ব্যাকরণ গ্রণেতা। ২ উদ্ধাহব্যবস্থা, মুগ্ধবোধটক ও বিস্তোন্মাদিনী নামী রঘুবংশের টকারচয়িত্ত। রঘুনাথের পুত্র। हदु: রামভদ্র ন্যায়ালঙ্কার (ভট্টাচাৰ্য্য), শ্রীনাথাচার্য্যের পুত্র । ইনি দামুস্তবাহনকৃত দায়ভাগের টীকাকার। রামভদ্র বাজপেয়িন, কবীজচঞ্জোদয়স্থত জনৈক কবি। রামভদ্র ভট্ট, স্থায়সিদ্ধান্তমুক্তাবলী প্রকাশটীকা ও নীলকণ্ঠস্কৃত তর্ক সংগ্ৰহদীপিকা প্রকাশের টীকা রচয়িত । o রামভদ্র ভট্টাচাৰ্য্য, একজন প্রসিদ্ধ নৈয়ায়িক ও পণ্ডিত। ইনি তত্ত্বচিত্তামণিদীধিষ্ঠিব্যাখ্যা প্রণেতা জয়রামের গুরু । রামভদ্র মিশ্র, ১ আনন্দলহরাটাকা ও তন্ত্রসাররচয়িতা। ২ ষটুপদীস্তোত্রটীকা প্রণেতা। রামভদ্র মহামহোপাধ্যায়, অভিজ্ঞানশকুন্তলবিবৃতি প্রণেতা। রামভদ্র যতি, সন্ন্যাসাশ্রমাবলম্বী জনৈক প্রসিদ্ধ পণ্ডিত । ইনি সিদ্ধাস্তচঞ্জিকা প্রণেতা রামসংযমীর গুরু। রামভদ্র যত্ত্বন, একজন প্রসিদ্ধ পণ্ডিত। ইনি সিন্ধান্তচন্ত্রিকা প্রণেতা শ্ৰীনিবাস দীক্ষিতের গুরু। **ভদ্র সরস্বতী, রাঘবানন্দ সরস্বতীয় শিষ্য ও बागूनच সরস্বতীর গুরু । রামভদ্র সিদ্ধান্তবাগীশ, নবদ্বীপবাসী জনৈক গ্রসিদ্ধ লৈয়য়িক । ইনি জগদীশঙ্কত শশ্বশক্তিপ্রকাশিকায় শঙ্কাশক্তিপ্রকাশিকাবোধিনী নামী টীকা চলু করেন। 黨 ज्ञांशङग्न मांदर्ताडौश, मददौ*बागो मरुमम नब्राब्रिक । हेनि কুসুমাঞ্জলীকারিকাব্যাখ্যা, গুণয়হস্ত নামক কিয়ণাবলীর দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের টীকা, দ্যায়রন্থস্ত নামে ন্যায়স্থত্রের টকা, পদার্থখণ্ডনটিপ্পনী প্রভৃতি গ্রন্থ রচনা করেন । রামভদ্রসার্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্য, নানাত্ববাদতত্ব ও সমাসবাদ তত্ত্বরচয়িত । রামভদ্রাস্বা, রঘুনাথাভু্যদয়কাব্যপ্রণেতা। রামভদ্রাগ্রম,* ১ ভায়ীক্ষিত। যোগমার্গাবলম্বনের পর ইনি এই নামে হন। ২ অদ্বৈতচন্ত্রিক প্রণেতা নরসিংহ ভট্টের গুরু । রামমণি (রামী), একজন স্ত্রীকবি । রামমণি জাতিতে রঞ্জকী। কিন্তু কবিত্বের অসাধারণ শক্তিতে ভারতীয় স্ত্রীকবিসম্প্রদায়ভুক্ত হইয় অক্ষয়কীৰ্ত্তির ভাজন হইয়াছেন। ইনি নার গ্রামে কবিবর চণ্ডীদাসের বিশালাক্ষী দেবীর মনিয়ে সেবিক{ নিযুক্ত ছিলেন। কাহারও মতে, তার ধুবনী ইহার প্রকৃত নাম । ইনি কৰি চণ্ডীদাসের হৃদয়ে অভিনব গ্রেমের সঞ্চার , করিয়াছিলেন। ইহার কবিত্বগুণে ও প্রেমে বশীভূত হইয়া চণ্ডীদাস রামাকে লক্ষ্য করিয়া অনেক পদাবলী প্রস্তুত করিয়াছিলেন। রামী চণ্ডীদাসকে হৃদয়ের সহিত ভাল বালিতেন। তিনি দিবাভাগে চণ্ডীদাসের দর্শন পাইতেন না বলিয়া মনের দুঃখে নিম্নোক্ত কবিতায় স্বীয়ভাব ব্যক্ত করিয়াছিলেন । “তুমি দিবাভাগে, লীগ| অমুরাগে, ভ্রম সদা বনে বনে । তাহে তব মুখ, ন দেখিয়া , পাই বহু গণে ক্ষণে। ক্রটি সমকাল, মানি মুজঞ্জাল, যুগতুল্য হয় জ্ঞান। তোমার বিরহে, মন স্থির মছে, ব্যাকুলিত হয় প্রাণ ॥ কুটিল কুস্তল, কত মুনিৰ্ম্মণ, ভ্রমুখমণ্ডল শোভা । হেরি হয় মনে, এ দুই নয়নে, নিমেষ দিয়াছে কেবা ॥ যাহে সৰ্ব্বক্ষণ, হয় দরশন, নিবারণ সেই করে। ওহে প্রাণাধিক, কি কব অধিক, দোষ দিয়ে বিধাতারে ॥ তুমি সে আমার, আমি সে তোমার, মহৎ কে আছে কার থেদে রামী কয়, চণ্ডীদাস বিনা, জগৎ দেখি আঁধার ॥” সহৃদয় ব্যক্তিমাত্রই রামী রাজকীর এই কবিতায় অসামান্ত কবিত্ব অনুভব করিবেন। চণ্ডীদাসকে হৃদয়ে করিয়৷ অসীম কবিত্বপূর্ণ অন্তান্ত অনেক কবিতা রামমণি লিখিয়া গিয়াcछ्न-निरम श्शे 4की गाय छेउ श्ण “কোথা যা ও ওহে, গ্রাণবধু মোর, দাসীয়ে উপেক্ষা করি। না দেখিয়া মুখ, ফাটে মোর বুক, ধৈরজ ধরিতে নারি । বাল্যকাল হ’তে এদেহ সপিয়, মনে আন নাহি জানি। 參 彎 鶴 彎