পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৫০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামমোহন রায় [ ৫০১ ] রামমোহন রায়

  • ફ,

মুনীর তরু নির্ভয়, অমৃতাক্ত ফলচয়, পাইবে ভোগিবে কত-আনসা বিহঙ্গ ॥ শাস্ত্রীয় বিচার ও অদ্যান্ত বিষয়ক অনেক গুলি বাঙ্গাল। পুস্তক ও তিনি রচনা করেন। ‘কায়স্থের সহিত মদ্যপানবিষয়ক বিচার’ নামক পুস্তকে তিনি শূদ্রের পক্ষে স্বয়াপানের শাস্ত্রবিরুদ্ধতা ও ব্রাহ্মণ প্রভৃতি জাতিরই মদ্যপানের অধিকার প্রতিপন্ন করিয়াছেন । এতদ্ব্যতীত 'পথ্য প্রদান’ গ্রন্থের সপ্তম পরিচ্ছেদে ও তিনি ঐ প্রকার মত সমর্থন করিয়াছেন । তাহার একজন শিষ্য ব্রজমোহন মজুমদার ধৰ্ম্মতলার ইউনিটেরিয়ান্‌ মুদ্রাযন্ত্র হইতে পৌত্তলিক মুখচপেটিকা’ নামে একখানি পুস্তক প্রকাশ করেন (১৮৩২) । উহ! ब्रणि রামমোহন রায়েরই লিখিত বলিয়া সাধারণের বিশ্বাস । প্রীরামপুরের জনৈক খৃষ্টান পাদ্রি, বেদান্ত, ন্যায়, মীমাংস, পাতঞ্জল, সাংখ্য, পুরাণ, তন্ত্র প্রভৃতি শাস্ত্র, এবং যোনিম্ৰমণ, জন্মান্তরীণ ফলভোগ প্রভৃতি মতের বিরুদ্ধে, খৃষ্ঠানদিগের ‘সমাচার-চন্দ্রিকা’ পত্রে ১৮২১ খৃষ্টাব্দের ১৪ই জুলাই একখানি পত্র প্রকাশ করেন। ‘সমাচার-চন্ত্রিকায় প্রকাশিত হইবার জন্য রামমোহন রায় উহার একটী উত্তর লিথিয়া পাঠা হয় দিলেন । কিন্তু পত্রিকা-সম্পাদক তাহা প্রকাশ করিলেন না । সুতরাং রামমোহন রায় ‘ব্রাহ্মণাবধি’ নামক পত্রিক প্রকাশ করিয়া তাহাতে উহার উত্তর দিলেন। উহাভে রচয়িতার জাতীয়ভাব ও জাতীয় শাস্ত্রের প্রতি বিশেষ অনুরাগ দৃষ্ট হয় । এই উত্তরে খৃষ্টধর্মের বিরুদ্ধে কতকগুলি অখণ্ডনীয় যুক্তি ছিল । পিতা পরমেশ্বর, পুত্ৰ বঁীশু ও হোলি গোষ্ট লইয়া প্রসিদ্ধ বিশপ, বাটুলারের সহিত তর্কের পর তিনি বিশেষ ভাবে খুষ্টধৰ্ম্মের আলোচনায় প্রবৃত্ত হন ও বিশেষ যত্ন সহকারে বাইবেল গ্রন্থ আদ্যোপাস্ত পাঠ করেন। কিন্তু ইংরাঞ্জী অনুবাদ পাঠ করিয়া তাহার তৃপ্তি হইল না । গ্ৰীক ভাষা শিক্ষা করিয়া নুতন বাইবেলের মূলগ্রন্থ, এবং হিব্রু শিক্ষা করিয়া পুরাতন বাইবেলের মূলগ্রন্থ পাঠ করিলেন। তিনি এক জন য়িহুদী শিক্ষক নিযুক্ত করিয়া ছয় মাসের মধ্যে হিব্রু ভাষা শিক্ষা করেন। ইহাতে ভাষাশিক্ষা বিষয়ে তাহার অসাধারণ শক্তির পরিচয় পাওয়া যাইতেছে। তিনি আরবী ভাষায় সম্যকৃ বুৎপন্ন ছিলেন। সেই জন্স মুসলমানেরা তাহাকে ‘মৌলবি রামমোহন রায়’ ‘জবরদস্ত মৌলবি’ বলিতেন। আরবীর সহিত হিব্রুর অতি নিকট সম্বন্ধ । সুতরাং চিক্রশিক্ষা রামমোহন ब्रांरग्नब्र निकÉ नह छमांक्षा श्झेब्रांछ्णि । ब्रांभ८भाश्न ब्रांब्र ¢ट्रे সময়ে পাদরী আডাম ও য়েটুল সাহেবেঞ্জত একত্র XVI & & и ऊ-प्रजाझ খৃষ্টীয় সুসমাচার পুস্তকচতুষ্টয় অনুবাদ করিতে প্রবৃত্ত হন। য়েটলাহেব বিরক্ত হইয়। উক্ত কার্য্য পরিত্যাগ করেম। বোধ হয়, খৃষ্টধৰ্ম্ম বিষয়ে রামমোহন রায়ের সহিত মতভেদ তাহার বিরক্তির কারণ । এই সময়ে, রামমোহন রায়, বাইবেল হইতে খৃষ্টের ë°itro sistiaziów “Precepts of Jesus, Guide to peace and happiness’ wolfo शूtष्टेन উপদেশ, মুখ ও শান্তিপথের পরিচালক, এই নাম দিয়া ১৭৪২ শকে ( ১৮২০ খৃষ্টাম্বে ) একখানি পুস্তক প্রচার করিলেন। খুষ্টের উপদেশ সংগ্রহ প্রকাশ করাতে রামমোহন রায়ের উদারভাব প্রায় কেহই হৃদয়ঙ্গম করিতে পারেন নাই । তাহার স্বদেশবাসিগণের কথা দূরে থাকুক, অনেক খৃষ্টধৰ্ম্মবলম্বী ও তাহার প্রতি বিরক্ত হইয়াছিলেন । শ্রীরামপুরের সু প্রসিদ্ধ মাসমান সাহেব, ফ্রে ও অব ইণ্ডিয়া নামক সংবাদ পত্রে উক্ত গ্রন্থের নিনা বাদ করিয়া প্রবন্ধ লিখিলেন। তাহার প্রতিবাদের কারণ এই যে, পৃষ্ঠের ঈশ্বরত্ব, র্তাহার অলৌকিক ক্রিয়া ও তাহার রক্তে পাপীর পরিত্রণ ইত্যাদি মতপ্রতিপোষক বাইবেলের বাক্য সকল উহাতে স্থান পায় নাই । উপদেশসংগ্রহপুস্তকে সংগ্ৰহকারের নাম ছিল না । কিন্তু সাধারণ লোকের নিকট গ্রন্থকর্তার নাম অবিদিত রহিল ন। মাসমান সাহেবের সমালোচনার উত্তরে রামমোহন রায়, sizes; zoo (A friend to truth) ato oil ‘An appeal tỏ the Christian Public” =ĩftsĩ, > 388 *ić*F ( >vs • খৃষ্টাব্দে ) একখানি পুস্তক প্রকাশ করিলেন। উহাতে তিনি প্রতিপন্ন করিলেন যে ঈশ্বরের ত্রিত্ব, খৃষ্টের রক্তে পাপের প্রায়শ্চিন্ত ইত্যাদি মত বাইবেল গ্রস্থে ৫াপ্ত হওয়া যায় না । মিসনরিগণ বাইবেলের প্রকৃত তাৎপৰ্য্য না বুঝিতে পারিয়াই ঐ প্রকার বিশ্বাস করিতেছেন । মাসমান সাহেব পুনৰ্ব্বার আক্রমণ করিলেন । মোহন রায় দ্বিতীয় বার আপনার নাম দিয়া "Second Appeal to the Christian Public’ (z Ff" Ffatra i মাসমান সাহেব সহজে নিরস্ত হইবার লোক ছিলেন না । ठिनि श्रावाद्र खेद,८ ॐका* कब्रिtणन । ब्रामप्भाश्न ब्रtग्र७ গুহের তৃতীয় উত্তরপুস্তক প্রকাশ করিতে উস্তত হইলেন। কিন্তু একটা ব্যাঘাত উপস্থিত হইল। এতদিন পর্য্যস্ত রামareন রায়ের গ্রন্থ বাপ্ৰটিষ্টমিসন গ্রেসে মুদ্রিত হইত। একলে মুদ্রাধgাধ্যক্ষ তাহার পুস্তক খৃষ্টধৰ্ম্মবিরোধী জ্ঞানে মুদ্রিত করিতে অসন্মত হইলেন। किच्च ब्रामएभाङ्न अङ्ग প্রতিবন্ধক দেখিয়া নিবৃত্ত হইবার লোক ছিলেন না । তিনি রাম