পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৫৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামেশ্বর [ ৫৩২ ] রামেশ্বল্প הס রঘুৰীয় রামচন্দ্র সীতান্বেষণকালে সমুদ্রবক্ষে সেতু বাধিয়া লঙ্কায় অভিযান করেন । পরে রাবণজয়ী হইয়া সীতাসমভিব্যাহারে প্রত্যাবর্তন কালে তিনি সেই সেতু ভাঙ্গিয়া দিয়া যান। সেই ভগ্নসেতুর এক কথও একএকটি দ্বীপে পরিণত হইয়াছিল। এখানে যে রামেশ্বর লিঙ্গমুর্তি বিদ্যমান আছেন, সাধারণের বিশ্ব রামচন্দ্র সেই মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন। 蠶 ত্রেতাযুগীয় কীৰ্ত্তি বোধে বহুশতাব্দ হইতে শত শত হিন্দু নরনারী আজিও এই দেবতীর্থে সমাগত হইয়া থাকেন। তীর্থযাত্রীমাত্রকেই রামনাদে আলিয়া সমুদ্র উত্তরণ করিতে হয় । এই সেতুবন্ধতীৰ্থ বহুদিন হইতে রামনাদের সর্দারগণের কর্তৃত্বাধীনে থাকায় এবং তাহারাই যাত্রীদিগের গমনক্লেশনিবারণার্থ সমুদ্রপথের পরিদর্শক হওয়ায়, সেতুপতি’ আখ্যালাভ করিয়াছিলেন। এই দ্বীপে বাবলা ও নারিকেল বৃক্ষ অপৰ্য্যাপ্তরূপে জন্মে। কোন কোন উদ্যানে বহু চেষ্টায় অপরাপর জাতীয় বৃক্ষ ও জন্মিতে দেখা গিয়াছে। এখানকার অধিবাসিন্ধুনদ প্রধানতঃই ব্রাহ্মণ। তাহার। মন্দিরের পাও। ব৷ পুরোহিত । র্তাহীদের অধীনে আরও চেলা আছে। মন্দিরের দক্ষিণে ৩ মাইল বিস্তৃত একট ক্ষুদ্র হ্রদ। উহার সুমিষ্ট জল সাধারণে পান করে। দাক্ষিণাত্যের এই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ পুণ্যতীর্থ অতি প্রাচীনকাল হইতে প্রসিদ্ধ। সেই সময় হইতেই উত্তরভারতবাদী উীর্থযাত্ৰিগণ পদব্রজে এই তীর্থ সম্প্রদর্শনে আগমন করিত। অস্কাপিও সাধুসন্ন্যাসিগণ পদব্ৰজে নানা তীর্থ পরিভ্রমণ করিতে করিতে এখানে আসিয়া থাকেন। অধুনা রেলপথ বিস্তৃত হওয়ায় যাতায়াতের বিশেষ সুবিধা হইয়াছে। অনেকে বারাণসীতে বিশ্বেশ্বরের পুজা করিয়া, তথা হইতে গঙ্গাজল জানয়নপুৰ্ব্বক সংবৎসর মধ্যে রামেশ্বরে আসিয়া রামেশ্বরনাথের একাদশরুদ্রী গঙ্গোদকাভিষেকাদি করিয়া খাকে । রামেশ্বরে যাইতে হইলে প্রথমতঃ মথুরাতে আসিতে হয়। ५५itन cरारं★नभोग्न ५i८ग्न अtनक७शि इज़ पञांtछ् । उथांब्र পাওদিগের অনুচরের বিশেষ যত্ন সহকারে যাট্রাদিগের গুশ্রুষা করে এবং মধুরার স্বনারস্বামীর মন্দির দর্শন করাইয় পথপ্রদর্শকরূপে রামেশ্বরে লইয়া অtইলে । भझा श्हेप्ड ब्राभनएन अक्लिङ चश्शन या cभाभको পাওয়া যায় । ঘোড়ার গাড়ীতে ১৭১৮ ঘণ্টা লাগে এবং গোরুর शैौड़ीtड ॐtग्न ७18 नेिन शांहनां, कांग्न-१ ब्रांद्धिं डिग्न গোরীয় গাড়ী চলে না। পথে মানমধুর, পরাণগুটী ও পডুলর ছজৰাটী আছে। পড়ুলর পর্য্যন্ত পাকারাগু, তাহার পর কাল ও ফুৰ্গম । রামনাদ সেতুপতিরাঙ্কগণের রাজধানী। র্তাহার একসময়ে মরব প্রদেশের শাসনকর্তা ছিলেন। এখন অবস্থাবিপর্যায়ে জমিদাররূপে পরিণত হইয়াছে। মুন্তু, বিজয় রঘুনাথসেতুপতির সময়ে দর্ডশয়নের ও রামেশ্বরের মন্দিরের অনেক শ্ৰীবৃদ্ধি সাধিত হয় এবং রাজবয়ের ধারে ধীরে ক একটী ছত্রবাট নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল । রামনাদে এই রাজবংশের প্রতিষ্ঠিত কোদণ্ড-রামস্বামী, বিশ্বনাথস্বামী, বাণশঙ্করী, নীলকণ্ঠী ও রাজরাজেশ্বরদেবীর মন্দির এবং লক্ষ্মীপুরে বালমূত্রহ্মণ্য, মুক্ত রামলিঙ্গস্বামী ও মরি-অন্ম দেবীর মন্দিরই প্রধান । রামনাদের অদূরেই লক্ষ্মীপুর। এখানে লক্ষ্মীসরোবরতীরে একটী ছত্রবাট আছে । ঐ স্থান হইতে ১০ মাইল পূৰ্ব্বে দক্ষিণসমুদ্রতীরে দেবীপুরের নবপাষাণতীর্থ ; ৭ মাইল অন্তরে ঈষং পশ্চিম সমুদ্রতীরে দর্ভশয়ন এবং দক্ষিণে ২২ মাইল দূরে বিটুঠলমণ্ডপ। দেবীপুরের নাম দেবীপত্তন। সেতুমাহীয়ে ইহার উৎপত্তি সম্বন্ধে লিখিত আছে যে, দেবীর তাড়নায় মহিষাসুর অনদ্যোপায় হইয়। দক্ষিণসাগরতীরস্থ দশযোজনব্যাপী ধৰ্ম্মপুষ্করিণীর জলমধ্যে প্রবেশ করে। মৃগেন্দ্র ঐ পুষ্করিণীর জল নিঃশেষরূপে পান করিলে দেবী মহিষকে নিধন করেন এবং ঐ পুষ্করিণীর উত্তরভাগে দক্ষিণসাগরতীরে “দেবীপনে” স্থাপন করেন । ( স্কন্দপুরাণোক্ত সেতুমাহাত্ম্য ৭ অঃ ) সেতুমাহাত্মা মতে, ধৰ্ম্মপুষ্করিণীর অপর নাম চক্ৰতীর্থ। পুরাকালে ধৰ্ম্ম এখানে মহাদেবের তপস্তায় নিরত হন। তিনি স্নানার্থ ঐ তীর্থ খনন করেন। পরে মহামুনি গালৰ এই পুষ্করিণীতীরে বিষ্ণুর আরাধনা করিতে থাকেন। একদা বশিষ্ঠশাপভ্রষ্ট রাক্ষসরূপী দুৰ্দ্দম’ আহারার্থ স্নাননিরভ গালবকে গ্রহণ করে। বিষ্ণুর বর প্রভাবে বিষ্ণুর চক্র আসিয়া রাক্ষসকে ংহারপূর্বক গালবমুনিকে উদ্ধার করিবার পর এই স্থান চক্রতীর্থ নামে খ্যাত হয়। ইন্দ্র কর্তৃক ছিন্নপক্ষ কোন কোন পৰ্ব্বত এই চক্রতীর্থে পতিত হয়, তাহাতে উহার গর্ভ পুরিয়া যায়। এই জন্য দর্ডশয়ন ও দেবীপত্তন নামক স্থানদ্বয়ে ইট চক্ৰতীর্থ হইয়াছে। ইহা চতুৰ্ব্বিংশতি সেতুতীর্থের প্রথম। রামচন্দ্র সেতুনিৰ্ম্মাণকালে দেবীপুরে যে নবপাষাণ প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন, উছাও পুণ্যতীর্থ। সাধারণ রামেশ্বরযাত্রীয় রামমাদ হইতে দেবীপত্তন যাইয়া, নবপাষাণপূজা, চক্র তীর্থে স্নান এবং সেতুনাথের পূজা করিয়া থাকেন। সেতু मांशtग्न) १भ अशां८द्र णिषिफ अॉtछ् “দেবীপুরস্য নিকটে নৰপাৰাণরূপকে । সেতুমূলে নয়; স্বাক্ষাৎ স্বপাপপরিশুদ্ধয়ে ॥