রায়েকবাড় [ ৫৫৯ ] রায়েন मदtशोदना ब्राक्षाद्र वांनभंकि ठाडौठ इहेरण 高 द्भtध्रनि বৈশ্বের সহিত স্বীয় কঙ্কার বিবাহ সম্বন্ধ স্থির করেন। তখন স্বাধী সেই দেহে ছায়ামাত্র রাথিয়৷ অন্তৰ্দ্ধান হন এবং ছায়ার সহিত রায়ানের বিবাহ হয়। রায়ান কৃষ্ণাংশসস্তৃত ও গোলকের গোপ ছিলেন । মর্ত্যধামে আসিয়া তিনি সম্পর্কে কৃষ্ণের মাতুল চইলেন। রাধার চতুর্দশ বৎসরে কৃষ্ণ কংসৰ্ভতিচ্ছলে গোকুলে অানীত হন । “গতে চতুর্দশাদে তু কংসভীতিচ্ছলেন চ। জগাম গোকুলং কৃষ্ণঃ শিশুরূপী জগৎপতি: ॥৪১ কৃষ্ণমাত যশোদা যা রায়ানস্তৎসহোদর: । গোলোকে গোপকৃষ্ণাংশঃ সম্বন্ধাৎ কৃষ্ণমাতুলঃe ॥৪২ কৃষ্ণেন সহ রাধায়াঃ পুণ্যে বৃন্দাবনে বনে । বিবাহং কাররামাস বিধিনা জগতাং বিধি: ॥৪৩ স্বপ্নে রাধাপদান্তোজং নহি পশুতি বল্লভঃ । স্বয়ং রাধ হরে: ক্রোড়ে ছায় রায়ানমন্দিরে ॥৪৪ স চ দ্বাদশগোপীনাং রায়ানঃ প্রবর; প্রিয়ে । ঘষ্টি বর্ষপছত্রাণি তপস্তেপে পুরা বিধি: ॥৪৫ রাধিকাচরণাস্তোজদর্শনার্থী চ পুষ্করে। उाब्रांदङग्नt१ छूटगडाव्रtउ नग:१||कूtण ॥"8७ ( ব্রহ্মবৈবৰ্ত্তপুরাণ প্রকৃতিথ ও ৪৯ অধ্যায় ) মতান্তরে প্রকাশ, রায়ান পূৰ্ব্বজন্মে লক্ষ্মীকে পাইবার প্রত্যাশায় তপস্ত করেন। নারায়ণের বরে তাহার লক্ষ্মীলাভ চইলে ও লক্ষ্মীর আদেশে তিনি নপুংসকত্ব প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। লক্ষ্মীর অনুরোধে ভগবান কৃষ্ণাবতারে তাহাকে পুনগ্রহণ করেন । • রায়ণনীয় (পুং ) আচার্যাভেদ । রায়েকবাড় (রায়ুকাবাড়), রাজপুত জাতির 한 "t II ইহার স্বৰ্য্যবংশী বলিয়৷ সাধারণে পরিচিত। ১৪১৪ খৃষ্টাব্দে তোগলক বংশের অধঃপতনে হিন্দুস্থানে ঘোর অরাজকতা উপস্থিত হইলে প্রতাপ শ ও দণ্ড শ' নামক স্বৰ্য্যবংশীয় রাজপুত ভ্রাতৃদ্বয় কাশ্মীর রাজ্যের রায়ক গ্রাম হইতে বরাইচ, পরে বায়াবান্ধী জেলার রামনগরে আসিয়া বাস করেন । তদ্বংশধরগণ ১৪৫০ খৃষ্টাব্দে কোন ভররাজকে পরাভূত করিয়া বিস্তৃভ সম্পত্তি লাভ করিয়াছিলেন। প্রস্তাপ শা’র পঞ্চমপুরুষ অধস্তন রাজা হরিহরদেব মোগলযস্রাষ্ট্র মকবর শাহের সমসাময়িক ছিলেন। তাহার অধিকৃত রাজ্যমধ্য দিয়া কোন মোগল রাজকন্স সৈয়দ সালয়ের সমাধিসন্দর্শনে গমন দেবীভাগবত প্ৰবন্ধৰ অধ্যায়ে গোকুলবাসী গোপ ও গোপপত্নীগণেন্ন দেখংশ ক্ষধিত্ব আছে। করেন। রাজা তজ্জন্তু রাজকন্থার নিকট হইতে কর আদায়
- করায় আকবরশাহ কর্তৃক তিরস্থত হন। পরে রাজা হরি
হর দেব সম্রাটের পক্ষ হইয়। কাশ্মীরের রাজবিদ্রোহী শাসনকর্তাকে দমন করেন, তজ্জন্ত তিনি পুরস্কারস্বরূপ নয়খানি পরগণা সম্রাটের নিকট হইতে প্রাপ্ত হন। এই রাজবংশের সহিত উণ ও-রাজবংশের কুটুম্বিতা আছে। রামনগর ও বেন্দিরাজবংশ-প্রতিষ্ঠাতার ভৈরবানন্দ নামে এক ভ্রাতা ছিল । তাছার ভ্রাতু-পুত্র ভবিষ্যদ্বাণী । জানাইয়। স্বীয় খুল্লতাতকে নিবেদন করেন যে, আপনার আত্মোৎসর্গে আমাদের বংশমাহাত্ম্য চিরদিন অক্ষুণ্ণ থাকিৰে । তদনুসারে ভৈরবীনন্দ চন্দাশিহুলী গ্রামে একটী ইন্দারা সমীপে চত্বর গাথাইয় তাহার উপর হইতে কুপ মধ্যে নিমজ্জিন্তু হইয়া জীবন বিসর্জন করেন। তদবধি সেই স্থান একটা পবিত্র তীর্থরূপে গণ্য হইয়াছে। রায়েকবাড়গণ প্রতিবৎসর ঐ তীর্থে আসিয়া থাকে। স্থানভেদে ইহার বিভিন্ন শ্রেণীর রাজপুতের মধ্যে আদান প্রদান করে। রায়বেরেল জেলায় তাহারা বিষেণ ও ঘর্ঘরাবাসী বাঈদিগের কস্তাগ্রহণ এবং আমেঠিয়া, পণবার ও বাঈদিগকে কন্যা দান করে । বেরেণীতে বাচাল ও গেীতমের ঘরে ছেলের বিবাহ দেয়। ফরন্থাবাদীরা বাশিষ্ঠগোত্রীয় এবং সোমবংশী, রাঠোর ও চৌহানের ঘরে কস্তাদান করে। ইহার পুত্রের বিবাহ অপর সকল ঘরেই দিতে পারে। রায়েন, উত্তর-পশ্চিম-ভারতবাসী জাতিবিশেষ। কৃষক ও মালার কার্য্য করাই ইহাদের জাতীয় ব্যবসা । রোহিলখণ্ড ও মিরাটু বিভাগে হিন্দু ও ইসলামধৰ্ম্মাবলম্বী এই দুই শ্রেণীর রায়েনের বাস আছে। পঞ্জাব প্রদেশে ইহারা ‘অরায়েন’ নাঙ্গ পরিচিত। শিদ1, রাশিয়া ও দিল্লীবাসী রায়েনরা হিন্দু ও রাজপুত এবং লাহোরপ্রতিষ্ঠাতা রাজা লবের পৌত্র রায় জাজের বংশধর বলিয়া থ্যাত। খৃষ্টীয় ১২শ শতাদে সাহাবউদ্দীন ঘোরীর রাজ্যকালে ইহারা ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত হয় । জালন্ধরবাসী রায়েনরা বলে যে, তাহার রাজা করণের ৫ম পুরুষ অধস্তন রাজা ভূতের বংশধর। উচ্ছ প্রদেশে তাঙ্গদের বাস ছিল। গজনীপতি মাঙ্ক, তাহাদিগকে ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত করে । উচ্ছপতি বসন্তী নাম কোন রায়েন কঙ্কার পাণিগ্রহণ প্রার্থনা জানাইলে, তাছার অস্বীকার করে ; তদনন্তর রাজা তাহীদের প্রতি বিরক্ত হইয়। রাজ্য হইতে তাড়াইয় দেন। তখন তাহার শিল ও পঞ্জাবের নানাछ्राप्न बाहेब्र दान कtब्र । ५रे पैमा गरप्क ठांशtनद्र मt५] এইরূপ একটা কিংবদন্তী আছে –
