%, রাস প্লাস রায়শদের আরও একটা নিগুঢ় মৰ্ম্ম আছে। শাস্ত্ৰজ্ঞদিগের অবিদিত্ত নাই রসশ্রীতি বলিয়। কতকগুলি শ্রীতি অাছে। রসই যে পরব্রহ্ম ইছাই ঐ সকল শ্রুতির অভিপ্রায় । “আপোজ্যোতিঃ রসোমৃতং ব্রহ্ম” “স এব ব্রহ্মরূপো ভগরসঃ তৃণবুক্ষৌধধ্যাদিষু স্থাবরেষু চ স এব রসরূপেণ বসতি”ইতি ব্রাহ্মণসৰ্ব্বম্বে হলায়ুধ । যোগীযাজ্ঞবল্কা বলেন—
- বৃক্ষেীষধিতৃণনাঞ্চ রসরূপেণ তিষ্ঠতি ।” ভগবান গীতায় বলিয়াছেন—
- রসোহচমপম কোন্তেয় !” এতদ্ব্যতীত শ্রীতি আরও বলেন--
- রসো বৈ স: রসং হে বায়ং লন্ধাননী ভবতি ।” পূৰ্ণব্ৰহ্ম সনাতন রসস্বরূপ, এই পুৰ্ণব্ৰহ্ম সনাতন স্বয়ং শ্ৰীকৃষ্ণ । শ্ৰীকৃষ্ণই অখিল রসামৃতমূৰ্ত্তি । এষ্ট রসরাজ রসিকশেখর রসপরমব্ৰহ্ম লাভের নিমিত্ত চিদানন রসময় যে ক্রীড়াবিশেষ, তাহাই রাস। এই জন্তই রাম নারায়ণের নাভিপদ্মজাত ব্ৰহ্মার ও দুল্লভ, এমন কি রাসরসরসিকেন্দ্রমেীলির হৃদয়ে নিয়তবিহারিণী সাক্ষাৎ লক্ষ্মী ও রাসের অধিকারিণী নহেন। রাসলীলা কি উচ্চতম তত্ত্বে প্রতিষ্ঠিত, ইহা হষ্টতেই তাহার আভাস পাওয়া যাইতে পারে। তাই স্থত্নদশী ভক্ত প্রবর শ্ৰীভাগবত ব্যাখ্যাত শ্ৰীল বিশ্বনাশ চক্রবর্তী भश्iश्[न छिंघ्रिt८छ्म
“শাস্তবুদ্ধিবিবেকাদৈরপিদুর্গমনীকুতে | গোপীনুtং রসাবৰ্বোহয়ং তেষামযুগতীবিন ॥” e অর্থাৎ রান্স, আননচিন্ময়রস প্রতিভাবিত গোপীদের রসবর্ত, তাছাদের সকল প্রকার অনুগতিসমূহ ভিন্ন শাস্ত্রবুদ্ধি ও বিবেকাদি দ্বারা ক্লাসের মৰ্ম্ম অন্ত কিছুতেই বুঝা যায় না। بسس إي إة স্নাসযাত্র-প্রয়োগ । কাৰ্ত্তিকী পূর্ণিমার দিন ইহার অনুষ্ঠান করিতে হয়। পূর্ণিমার পুর্ঘদিন হবিব্যায় ভোজন করিয়া থাকিবে, পয়ে পুর্ণিমার দিন রাত্রে কল্পবৃক্ষ নিৰ্ম্মাণ করিয়া উত্তরমুখে উপবেশনপূর্বক দুইবার আচমন করিবে। পরে স্বস্তিবাচন ক্ষরিয়া ‘স্বৰ্য্য: সোমো" ইত্যাদি মন্ত্রপাঠের পর সঙ্কল্প করিচ্ছে জুইৰে । যথা—“বিষ্ণুরোম্ তৎসদস্তু অমুকে মালি শুক্লে পক্ষে পোর্শৰ্মাণ্ডাং ভিথেী বিষ্ণুলোকাধিকরণককুলগছিভামোদমানৱকান রাধাকৃষ্ণপ্রতিকামো বা গণেশাদিনানা ‘. দেবতাপূৰাপূৰ্ব্ব**াধাকৃষ্ণপুজারালোংগৰকৰ্ম্মাহং করিষ্যে।’ পরে সঙ্কল্প স্থঙ্ক পাঠ করিয়া সামান্ডার্থ, আসনগুদ্ধি ও ஆ ভূতগুদ্ধি এবংখ্যাদিঞ্চ কৱিৰে। "燃 - - ফেঞ্চ পূজা ক্ষরিয়া মুগপূজা আরম্ভ [ ৬০১ ] 3ళ করিতে হইবে। কুৰ্ম্মমুদ্রাদ্বারা পুষ্প গ্রহণ করিয়া শ্ৰীকৃষ্ণের ধ্যান করিবে। যথা— ধ্যান—“স্বরেদক্কুন্দাবনে রম্যে মোহয়স্তমনাবৃতম্। গোবিন্দং পুণ্ডরীকাক্ষং গোপক দ্যা; সহস্রশঃ ॥ আত্মনে বদনাঙ্গুেলপীড়িতামিমচুৱতাঃ। পীড়িত কামবাণেন চিরা রাশ্লেষণেtৎসুকীঃ ॥ মুক্তাহারলসৎপীনতুঙ্গস্তনভরানতঃ । নিতম্বস্রস্তবসনা মদস্থলিতভাষণাঃ ॥ দন্তপংক্তি প্রভোস্তুাসাঃ স্পনা মানধারাঞ্চিতা: { বিলেtভয়ন্তে বিবিধৈবিভ্ৰমৈঃ সহসা বিভুম্। ফুল্লেনীবল্পকাস্তিমিদুবদনং বর্হ্যবহংসপ্লিয়ং। শ্ৰীবৎসাঙ্কমুদায়কৌস্তুভধরং পীতাম্বরং সুন্দরম্। গোপীনাং নয়নোংপলার্চিত তুং গেণ্ডপসংঘাতং গোবিন্দং কলবেনুবাদনপরং দিব্যাঙ্গভূষং ভঙ্গে ॥” এইরূপ ধ্যান করিয়া মানসোপচারে পুজা, তৎপর শঙ্খে বিশেষার্থ সংস্থাপনাস্তুর পীঠপুঞ্জ। করিতে হষ্টবে। পীঠদেবতা যথা,—আধারশক্তি, প্রকৃতি, কুৰ্ম্ম, অনন্ত, পৃথিবী, গীরসমুদ্র, শ্বেতদ্বীপ, মণিমণ্ডপ, কল্পবৃক্ষ, মণিবেদিক, রত্নসিংহাসন, ধৰ্ম্ম, জ্ঞান, বৈরাগ্য, ঐশ্বা, অধৰ্ম্ম, অজ্ঞান, অবৈরাগ্য, অনৈশ্বর্য, অনন্ত, পংপদ্ম, অংকুৰ্য্যমণ্ডলদ্বাদশকলাজু৭, উং সোমমণ্ডল ষোড়শকলাত্মন, মং বহিম গুল দশকলাত্মন, সং সহ, রং রজস্, তং তমস, আং আত্মন, পং পরমাত্মন, ট্রং জ্ঞানাত্মন, বিমলা, উৎকর্ষিণী, জ্ঞান, ক্রিয়, যোগ, সবা, ঈশান, অমুগ্রহ, এই সকল শব্দের আদিতে ওঁ এবং অস্তে নমঃ শৰ্ম্ম এবং শঙ্কে চতুর্থ বিভক্তি যোগ করিয়া পুজা করিবে ; যথা ‘ওঁ আধারশক্তয়ে নমঃ’ ইত্যাদি। পরে “ওঁ ভগবতে বিঞ্চবে সৰ্ব্বভূতাত্মনে ৰামদেবায় সৰ্ব্বাত্মনে সংযোগৰোগপীঠাত্মনে নমঃ’ বলিয়া পুঞ্জা করিবে। পুনরায় ধ্যান করিয়া আবাহন মন্ত্র পাঠ করিয়! আবাহনী প্রভৃতি ৬টী মুদ্র দেখাইবে । আবাহনমন্ত্ৰ—ওঁ আগচ্ছ ভগবদেব গোপীহদানন্দন। সান্নিধ্যং কুরু রাসার্থ গোপীভিঃ সংমণ্ডপে ॥ তৎপরে ঘোড়শোপচারে পুজা করিতে হয়। এই ষোড়শোপচারের প্রত্যেক উপচারের এক একটী মন্ত্র আছে। যথা— अगनम्नानभढ–सै गर्राख्र्शभिप्न ८गद झर्रयौथगभरुफ: । चाग्नशाग्र °ब्र१ ७कनागम९ रूझब्राभाक्ष्म्॥ हेलमानन९ ८°|ीअनबल्लकाङ्ग वाइ! । স্বাগত—ওঁ স্বল্য দর্শনমিচ্ছত্তি দেৱজগ্নন্থৱাদয়ঃ । कृभद्र! cशबप्मप्वत्र ब्रदर्भूग्रह गग्निषैौङब ॥ কৰ্ম্মৈ স্তে পরমেশাঙ্গ স্বাগতং স্বাগতঃক্ষৰেং ৷
