পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৬১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রিজিয়া [ ৬১২ ] রিজিয়া - “দ্ধে ধৰ্ম্মদ্র্যেপচিতাদপ্রতিষ্ঠtuাং স্বকীয়বিধানদন্যথাভাবে ইত্যর্থঃ । ঔচিত্যাৎ পিচ্ছিলঞ্চদশ্চ খলনে, রমানাথঃ । ধৰ্ম্মবিলন্তঘনং রিঙ্গণমিতি স্বামী। বালানাং হস্তপাদাভ্যাং চলনং ब्रिज११ !” (अमद्रीकाङ्ग ७ब्रड) রিঙ্গি (স্ত্রী ) গত্তি। গমন। द्रित्रिन् ()ि शयाeफ़ि । রিচ, ১ বিরেচন। ২ সম্পর্কবিরোগ। শূন্তীকরণ। চুরাদিগণীয়, উম্ভ" অক জনিটু। সম্পর্ক বিরোগার্থে চুরাদি পক্ষে ভূদি পরন্মৈ" অক সেট, লট রিণকি, রিণক্ষি, রিণচি। লণ্ড, অরিণক, অরিণম্ভাং, অরিভৃক্ত। লিট, রিয়েচ ব্ৰুিচ। লুটু রেক্ত । লুট, রেগতি-তে লুঙ, মরিচৎ অরেক্ষাৎ অরিচন্তাং অরৈ ফ্রাং, অগ্নিচন অরৈক্ষুঃ অরিক্ত । চুয়াদি পক্ষে লটু রেচয়তি। ভূদিপক্ষে রেচতি। সম্ রিরিক্ষতি-তে। যঙ, রেরিচ্যতে । মঙলুক্‌ রেস্লেক্তি । শিচ, রেচয়তি। লুঙ –আরীরিচৎ। অতি+রিচ,-অতিরেক । বি+অতি+রিচ — ব্যতিরেক । উজ+বিচ,= উদ্রেক। বি+ রিচ,=বিশ্লেক । রিজ, ভর্ত্তন। ভূদি আত্মনে সক গেট। লটু রেজতে। লিচু রিয়েঙ্গে। লুট, রেঙ্গিত। লণ্ড, অরেজিষ্ট । রিজিয়া (স্বলতান রঞ্জিয় ), দাসবংশীয় দিল্লীশ্বর সুলতান আলতামাসের কন্যা। তিনি স্বীয় ভ্রা ৪। সুলতান রুকন উদ্দীন ফিরোজ শাহের মৃত্যুর পর দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হন। তিনি জ্ঞান, বুদ্ধি, বিনয়, দ্যায়পরতা, মহোদয়ত প্রভৃতি সদগুণে ভূষিত ছিলেন । প্রজাবর্গের রক্ষার্থ স্বয়ং যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত । হইয়া যেরূপ "বীরত্বের পরিচয় প্রদান করিয়াছিলেন , । সেইরূপ অদম্য উৎসাহের সহিত ভারতে রাজদও হস্তে । ধারণ করিয়া তিনি পক্ষপাতশূন্ত বিচার ও দয়াদাক্ষিণ্যদ্বারা ! আর্য্যাবৰ্ত্তবাসী প্রজা সাধারণের হৃদয় আকর্ষণ করিয়াছিলেন। তাছার বীরত্ব ও রাজ্যপরিচালনশক্তি র্তাহাকে ভারঙেতিহাসে ! সম্রাজ্ঞাপদেই অভিঙ্গিত কrিাছে । তিনি রমণীকুলভূষণ | হইলেও “মুলতান রিজিয়া" বলিয়াই থ্যাত্তি লাভ করিয়া- | ছিলেন । পিতার গুণাবলী তাহতেই অধিক #| বিকশিত কইয়ttছল । l মুলতান সামন্‌উদ্দীন মালভমাস রিজিয়ার মাতাকেই অধিকতর ভাল বাসিতেন। খুস্কৃফিরোজী নামক প্রধান প্রাসাদে তাছার বাসভবন নির্দিষ্ট ছিল। সুলতান প্রধান। মছিধীৰ নিকট এই প্রাসাদে আলিয়াই নিরস্তর সাক্ষাৎ করি: তেন । এই কারণে পিতার প্রতি কঙ্কার দেহাভিণ্যবশতঃ রিজিয়াৱ অাৰ দারের মাত্র অধিক ৰাড়িয়া ছিল । তিনি । 數 ‘ੁ” পিতার জীবিতকালেই, অতিশয় দান্তিকতার সহিত স্বীয় প্রভুত্ব শক্তি সঞ্চালন করিতে বদ্ধপরিকর ছিলেন । অন্তঃপুরনিবদ্ধ। এই বালবিহুঙ্গিনীর অতি শৈশবাবস্থা হইতেই রাজেচিত উচ্চাকাঙ্ক্ষা পরিস্ফুট হইয়াছিল। তাছার ললাট-পটে বীরত্ব ও রাজশক্তির পূর্ণরেখা উদ্ভাসিত দেখিয়। মুলতান মনে মনে এই রাজকুমারীকে সিংহাসনের উত্তরাধি কারিণী করিতে মানস করেন । বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রিজিয়ার রূপের লাবণ্য যেমন বিকশিত হইতে লাগিল, তেমনই তাহার রাজ্যশাসনযোগ, বুদ্ধিবৃত্তিও পরিস্ফুট হইতে লাগিল। মুলতান গোয়ালিয়র যুদ্ধবিজয়ে প্রফুল্পিতচিত্তে দিল্লীতে প্রবেশ লাভ করিয়া স্বীয় স্নেহময়ী কন্যাতে এক অপূৰ্ব্ব রাঙ্গভাবের সমাবেশ দেখিয়৷ রাজসচিব তাজুলমালিক মাহ্মদকে ডাকিয় আদেশ করিলেন, রাজদপ্তরে লিথিয় রাথ যে, এই কম্বাই আমার একমাত্র উত্তরাধিকারিণী এবং আমার মৃত্যুর পর সিংহাসন অলঙ্কত করিবে। এই বিষয়ে রাজার ফরমান প্রচারিত হইবার পূৰ্ব্বে স্বলতানের প্রিয় অমাত্যবর্গ তাহাকে বিস্তর অমুনয় বিনয় করিয়া বলেন যে, উপযুক্ত রাজপুত্রস্বয় বিদ্যমান থাকিতে রাজকন্যাকে রাজতক্তে উপবেশন করা বিষয়ে রাজার 蠶 কেন হইল ? তখন মুলতান বলিলেন, अप्लाइ পুত্রী অকৰ্ম্মণ্য, মুখসেবী ও ইন্দ্রিয়াসক্ত, মুতরাং তাহারা রাজদও পরিচালনে সম্পূর্ণ অপারগ। আমার এই কঞ্জা ব্যতীত দিল্লীলাম্রাজ্য কেহই রক্ষা করিতে পরিবে না। তখন সাধারণের পরামর্শে রিজিয়াই রাজ্যের উত্তরাধিকারিণী হইয়। রছিলেন । কিন্তু অন্তস্ক মুসলমান ঐতিহাসিকগণের মতে রিজিয়। স্বীয় ভ্রাত রুকুন্‌ষ্টদানের মৃত্যুর পর সিংহাসন অধিকার করেন। হবস্বতুতা বলেন, রুকনৃউদ্দীন নিহত হইলে । সেনাদল রিজিয়াকেই রাজ্যেশ্বরী বলিয়া ঘোষণা করিয়াছিল। মুলতান রিজিয়া সিংহাসনে অধিরূঢ় হইবার পর, দিল্লীরাজ্যে পুনরায় শাস্তি ও পূৰ্ব্ববং, স্বশাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্টিত হইল। কিন্তু উজীর প্রধান নিজামউলমুলক জুনাইদি রাজকম্ভার পক্ষগ্রহণ করিলেন না। তিনি মালিক জানি, মালিক কোটা, মালিক কবরখ ও মালিক ইক্ষুদ্দীন মহম্মদ সালারীর সহযোগে মুলতান রিজিয়ার বিরুদ্ধে অভূখিত হইয়া দিল্লীনগরের প্রাচৗরার আক্রমণ করেন । এইস্থানে বহুদিন নীরম উভয়পক্ষে ঘোরতর যুদ্ধ ছয় । এই সময়ে অযোধ্যার श्राननरु6 मानिह मॉलिब्र फेंकौन् उाबानौ भूहेच्छौ चौब्र বাহিনী লই দিল্লীর সাহায্যার্থ নগরাভিমুখে অগ্রসর হন লাহোরে স্বশাসন স্থাপন করিম স্থলভাল রিজিনা