রুদ ' [ ৬৩২ ] রুঞ্জ এই অষ্টমূৰ্ত্তি এবং স্ববর্চল, উমা, বিকেশ, শিব, স্বাহ, দিশ, দীক্ষা ও রোহিণী নামে পত্নী এবং শনৈশ্চয়, শুক্র, লোহিতাক্ষ, মনোজ, স্বন্দ, ও বুধ এই সকল তাহার পুত্র। বিলি রুদ্রদেবকে পূৰ্ব্বোক্ত অষ্টমূৰ্ত্তিতে আরাধনা করেন, জন্দ্রদেৰ সন্তুষ্ট হইয়। র্তাছাকে পরমপদ প্রধান করিয়া থাকেন। (কুৰ্ম্মপু• ১• অ• ) পদ্মপুরাণে রুদ্রদেবের উৎপত্তি এইরূপ বলিত অাছে,— बक्री अठिलद्र फूक रुहेरग ठांशद्र उकमषा इहेष्ठ ब्रज জাবিভূত হন, ইনি আবিভূত হইয়াই রোদন করিতে লাগিলেন। তখন ব্রহ্ম। তাছাকে বলিলেন, ছে পুত্র! তুমি কি জন্ত রোদন করিতেছ, বল, তাছা এখনি আমি সম্পাদন করিব। তখন রুদ্র বলিয়াছিলেন, আমার নাম, স্থান এবং ভাৰ্য্য পুত্রাদির বিষয় নির্দেশ করিয়া দিন, তাছা হইলে আমি রোদন হইতে নিবৃত্ত হইব। ব্ৰহ্মা তাহার এই বাক্য শুনিম্ন বলিয়াছিলেন, তুমি জাতমাত্রই রোদন করিয়াছিলে, এই জম্ভ তোমার নাম রুদ্র ; ইহা ভিন্ন ঋতধ্বজ, মমু, মমু্য, উগ্ররেত, শিব, ভৰ, কাল, মহিলস, বামদেব ও ধুস্তভ্রষ্ঠ এই সকল নাম হইবে। ইঞ্জিয় সমুহ, অমুহৃদ, ব্যোম, বায়ু, অগ্নি, জল, মই, তপস্তা, চন্দ্র ও স্বৰ্য্য এই স্থানে তুমি বাস কর। ধৃতি, ধী, অসিলোমা, নিযুৎ, সর্পি, বিলম্বিক, ইরাবতী, স্বধ, ও দীক্ষা এই সকল তোমার পত্নী হইবে । পুত্ৰ তুমি এই সকল পত্নীর সহিত প্রজা স্বষ্টি করিয়া জগৎ পূর্ণ কর। ব্রহ্ম। তাহাকে এই কথা বলিলে রুদ্র ভূত গ্রেত ও বিকৃতাকার ভৈরবাদির স্বষ্টি করিতে লাগিলেন। ব্ৰহ্মা জগৎবিন্দ্রাবকারী এই প্রকার রুদ্র স্বষ্টি দেখিয়া রুদ্রকে কহিলেন, জগদৃধবংসকারক এইরূপ স্বষ্টি হইতে বিরত হও এবং এখন তুমি বিষ্ণুর আরাধনা করিয়া যথেচ্ছ বিচরণ কর। এই কথা বলিয়া ব্ৰহ্মা তিরোহিত হইলেন । যিনি রুদ্রদেবকে ঐ সকল নামে বা ঐ সকল স্থানে পুজা করেন, তাহার ভূতাদি ভয় থাকে না। (পদ্মপু•স্বৰ্গখ৮অ• বিষ্ণুপুরাণে প্রথম অংশে ৮ অধ্যায়ে রুদ্রসর্গের বিষয় বর্ণিত হইয়াছে, বাহুল্যভয়ে তাহ লিখিত হইল না । বিষ্ণু ও রুদ্রকে যদি কেহ ভেদ বুদ্ধিতে দেখেন, তাছ হইলে তাহার নরক হইয়া থাকে। ভেদবুদ্ধিতে বিষ্ণু ও রুদ্রকে দেখিলে মুক্তিলাভ হয়। কোম্মমতে—"লদৈৰ দেবে। ভগবান মহাদেবো ন সংশয়ঃ। দন্তস্তে জগতে যোনিং বিভিন্নং বিষ্ণুমীখরাৎ। মোহাদবেদনিষ্ঠাদ্ধা তে যান্তি নরকং ময়t: ॥ লেদাম্ববৰ্ত্তিনং রুদ্রং দেৰং নারায়ণং তথা । একীভাবেন পশুস্তি মুক্তিভাজো ভৰক্তি তে।" (কুর্ণপু•১৩জ-) v” পুরাণাদিতে রুত্রের উৎপত্তি ও মূৰ্ত্তিলম্বন্ধে বাছা বর্ণিত - इऐब्रttछ्, ठांश श्रांtणां5नां कग्निtण छांना यांइ cष, छैरु छ%,ऊम्न श्राप्णिय मङ्८नtदग्न 2ङ्कछि८छन थाल्ल । गमग्न বিশেষে তিনি শাস্তমূৰ্ত্তিধর সদাশিব, আবার সময়াস্তরে তিনি বিশ্বনাশকারী রুদ্রমূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া জগজন সমক্ষে প্রকট হইয়াছেন। জগতের আদিমতম সেই মহাপুরুষ পরে স্রষ্ট, পাতা ও লয়কৰ্ত্তারূপ ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু ও শিব মূৰ্ত্তিস্থত ত্রিত্বে রূপান্তরিত হন। পুরাণান্তরেও মহেশ্বরের আদিত্ব ও সৰ্ব্বকর্তৃত্ব पौझड श्हेब्राप्रु । পৌরাণিক রূপক-পট উন্মোচন করিলে দেখিতে পাওয়৷
- यांद्र ¢व, संश९ ऋडेिब्र आनिळूक झगठग्रांज cठtजांक्रनै
মল্লভূতে রূপান্তরিত হইয়া স্বষ্টিকৰ্ত্তার রুদ্রভেজের পরিচায়ক হইয়াছে এবং সেই ঐশী ওজধাতুর অগ্নিময় মুৰ্ত্তি কল্পন। করিয়া সাধারণে র্তাহার পুজা করিতেছে। শিবপূজাপদ্ধতিকৃথিঙ “রুদ্রায় অগ্নিমূৰ্ত্তয়ে নমঃ" বাক্যে রুদ্রের মুক্তিভবের প্রকৃত অর্ষস্থা হৃদয়ঙ্গম করা যায়। জগতের আদিপিতার রুদ্রমূৰ্ত্তি অগ্নিময় ছিল, সুতরাং ইহাদ্বারা সিদ্ধান্ত হইতে পারে যে, স্বষ্টিপ্রকরণোক্ত রূপতন্মাত্রের তেজোভাবই বিশ্বস্রষ্টার রুদ্রমূৰ্ত্তিয় অবাস্তর কল্পনা মাত্র। w । এক্ষণে দেখা যাউক, গ্রাচীন সংহিতাযুগে অাৰ্য্যগণ প্রকৃতির মধ্যে কোন বস্তুকে রুদ্র বলিয়া উপাসন করিতেন। ঋকুসংহিতার ১ম মওলের ২৭ হুক্তে ১০ মন্ত্রের “জরাবোধ তৎ বিবিড়টি বিশেবিশে যজ্ঞিয়ায়। স্তোমং রুদ্রায় দৃশীকং।” বচনে স্পষ্টই বিবৃত হইয়াছে যে, রুয়ই অগ্নি এবং যজ্ঞানুষ্ঠানার্থ যজ্ঞে * { } ষাস্ক উক্ত ঋকৃসম্বন্ধে ‘অগ্নিরপি রুদ্র, উচ্যতে" এবং সায়ণ কৃপ্রায় জরায় অন্ধে লিখিয়াছেন। ১৩৯৪ মন্ত্রে মরুদগণকে “রুদ্রাসঃ” বলা হুইয়াছে। সায়ণাচাৰ্য্য "রুদ্রাসঃ অর্থে রুদ্রপুত্রঃ মরুভঃ’ লিখিয়াছেন । এরূপ স্থলে তিনি মদগণের পিতা হইতেছেন। । ১৪৩১-এ মন্ত্রে রূত্র অভীষ্টবৰ্ষণকারী, মুংখ জপালক, উদ্ধকরূপঔষধিযুক্ত, স্বর্ঘ্যের ছায় দীপ্তিমান হিরণ্যের স্থায় উজ্জ্বল এবং দেবগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলিয়া বর্ণিত হইয়াছেন। এতদ্ভিন্ন রুদ ধাতুর প্রকৃত অর্থ শঙ্কু বা গর্জন করা হইতে রুদ্রকে অগ্নিরূপী, ঝড়ের উদ্ভাবয়িত শঙ্কায়মান দেব এবং জ্যোতিৰ্ম্ময় ও বর্ষণকারী দেবতা (पक् ९७० ७ १॥8७ श्रृंख ५वः ७isal००) वणिग्ना &ाइन कब्रिरण স্পষ্টই বুঝা যায় যে, আদিম অর্থে রুদ্রশষ অগ্নিৰ বঞ্জকে উদেশ
- प्रशरशय षरद्धाङ्ग बषिकाँग्रैौ । शचयtछ गरूँौब्र dजइलांt१द्र *ब्र महांtनव BB BBBB DDBB DDB BBBBBBB S DDD DDBBB DDDS ইছাই পৌরাণিক কল্পনা। -
