পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৬৪৪

রুদ্রাক্ষ [ ७8२ ] -E - o, or co স্বরূপ, ধারণ করিলে পিশাচ ও বেতালাদির উপদ্রব শাস্তি হয় । একাদশমুখ সাক্ষাৎ রুদ্রস্বরূপ,ধারণ করিলে অশ্বমেধ ও বাজপেয় প্রভৃতি যজ্ঞের ফল লাভ হয়। দ্বাদশমুখ বৃন্দ্রাক্ষ কর্ণে ধারণ করিলে আদিত্যগণ সন্তুষ্ট এবং গোমেধ ও অশ্বমেধ যজ্ঞের ফল লাভ এবং নানাপ্রকার পাপমুক্তি হয়। ত্রয়োদশমুখ রুদ্রাক্ষ অতি গভ, যদি কখনও কেহ ভাগ্যবলে প্রাপ্ত হয়, তাহ হইলে কাৰ্ত্তিকেয় তুল্য হইয়। সকল প্রকার কামনা ও অষ্ট সিদ্ধি গাভ করিয়া থাকে। ইহার প্রভাবে স্বর্ণরৌপ্যাদি প্রস্তুত করিতে শিথে এবং সকল প্রকার ভোগমথ ৫াপ্ত হয়। 5ಿಕ್ಲಿ* রুদ্রাক্ষ মস্তকে ধারণ করিলে .િ इु । রুদ্রাক্ষ অতিপূজনীয়, দেবগণ সৰ্ব্বদা অতিযত্নে ইছার পুঞ্জ করিয়া থাকেন। রুদ্রায় ধারণে জারের পরম গতি লাভ হইয়া থাকে । মস্তকে ২৪, হৃদয়ে ৫০, বাহদ্বয়ে ১৬, ও দুষ্ট মণিবন্ধে ১২, রদ্রাক্ষের মাল৷ এই নিয়মে ধারণ করিবে । S AJSDBB BBBB KK KBB BBBS BB BBBB BBS হঠাতে অশ্বমেধ যজ্ঞাদির ফল লাভ এবং একবিংশতি পুরুষ উদ্ধার হয় । অস্তকালে তাহার শিবশ্লোক প্রাপ্তি হইয় থাকে । রুদ্রাগ জপ করিতে ইংলে মাল৷ করিম জপ করিতে হয়, ব্ৰহ্মা রুদ্রাক্ষের মুখ, রদ্র বন্দু ও বিষ্ণু পুচ্ছ। এই রুদ্রাহ্ম ভোগ ও মোক্ষফল প্ৰদ । রক্ত, শুক্ল ও মিশ্রবর্ণ পঞ্চমুখ পঞ্চ বিংশতি রুদ্রাক্ষ দ্বার। গোপুচ্ছের মত ক্রমশঃ সুহ্ম{কারে মুখে মুখে পুচ্ছে পুচ্ছে সংযুক্ত করিয়া মাল গাথিবে। মালা গথি५॥झ भ भ ऎंभू८थ cभक्तः नीथिन। उ्रशtद् ऊँ१८झ अश् िनिंद । এইরূপ মাল গাথিয়। পরে শোধন করিয়া ধারণ করবে। এই মাল। প্রথমে গন্ধোদকে ও পঞ্চগব্যে স্থাপন করিয়া নিৰ্ম্মল জলে ধুইয়। মন্ত্ৰপুত করিবে। অনন্তর শিবের যড়ঙ্গ মস্ত্রের অন্তর্গত অস্ত্রমন্ত্র দ্বারা স্পর্শ করিয়৷ ‘হু’ এই भप्छ। মালাগুলি একত্র করিতে হইবে। পরে তদুপরি মুলDB BB BttS SBSBBSBBS DDS DDS DD BBDD প্রেক্ষিণ করিতে হইবে। অনন্তর মূলমন্ত্র উচ্চারণ এবং বিশুদ্ধ ভূমিতে রাখি। তাছার উপরে শিব ও ভগবতীয় দ্যাস করিতে হইবে । এইরূপে মালার প্রতিষ্ঠ বা সংস্কার করিলে অ শ্ৰীষ্ট সিদ্ধি হইয় থাকে । যে দেবত্তার যে মন্ত্র ** ঐ মাল পুজা করিতে হয়। - রুদ্রাহ্মমালা মস্তকে, কণ্ঠে, কণে বা বাহুযুগলে ধারণ করবে। স্নান, দান, জপ, হোম, বৈশ্বদেব, বলি, দেবপূজা, MtS0 BSS BBB BB BBBBB BBB BBBS BBB BBB S র দুগে ধারণ না করিয়া এই সকল কাৰ্য্যের অনুষ্ঠান করি .ল उाए। [...’ ग ९३म्न था८क । রুদ্রক্ষি রুদ্রাহ্মধারণের ফল খ্রিলোকবিখ্যাত । রুদ্রাক্ষের দর্শনে পুণ্য, স্পর্শে কোটিগুণ পুণ্য, ধারণে শতকোটি গুণ পুণ্য এবং প্রতিদিন জপ করিলে লক্ষকোটিসহস্র গুণ ফললাভ হয় । যে ব্যক্তি হস্তে, বক্ষঃস্থলে, কণ্ঠে, কণে বা মস্তকে রুদ্রাক্ষধারণ করে, সে সাক্ষাৎ রুদ্রস্বরূপ হয় । রুদ্রাঙ্ক ধারণ করিলে মানব সকল প্রাণীর অবধ্য, মহাদেবের ন্তায় দেবসুরের বন্দনীয় এবং সকল প্রকার পাতকবিরচিত হইয়। থাকে একমাত্র রুদ্রাক্ষ ধারণ করিয়ী জীব জপ ও ধ্যামাদি বিহীন হইলেও ইহার প্রভাবে পরমাগতি লাভ করিয়া থাকে । রুদ্রাক্ষের মহিমার বিষয় নিম্নোক্তরূপ একট পৌরাণিক উপাখ্যানে বর্ণিত আছে ;—কোশলদেশে গিরিনাথ নামে এক বেদবেদাঙ্গপারগ ব্রাহ্মণ ছিলেন, তাহার গুণনিধি নামে এক পুত্র হয়, এই পুত্র কনপের স্থায় রূপবান। গুণনিধি ক্রমে অতিশয় দুবৃত্তি হয়ে উঠে । গুরুগৃহে অধ্যয়নকালে গুণনিধি গুরু পত্নী চন্দ্রাবলীতে আসক্ত হয়. পরে গুরুকে বিষ প্রয়োগে বিনাশ করিয়া গুরুপত্নীকে লক্ট য়ু স্বচ্ছন্দে বিচার করিতে থাকে। পরে ঘেtয় দুৰ্বত্ত হইয়া মাতাপিতাকে ও নিহত করে । গুণনিধি এতই দুৰ্ব ও হইয়াছিল যে, তাছার আর কোনরূপ পাপকে পাপ বলিয়া বোধ ছিল না। কোনরূপ কুকাৰ্য্য করিতে সে পর্যন্মুখ হত না। তাছাকে দৈখিলে লোকসকল ভয়ে পলায়ন করিত। স্ত্রীহত্য, ব্ৰহ্মহত্যা, গেtহত্য ও সুরাপান প্রভৃতি কোন পাতকই তাহার আর বাকী ছিল না । • & এইরূপে বহুকাল অতীত হইলে দেই নয়tধম মৃত্যুমুখে পতিত হই । তখন তাহাকে শহয়.যাইবার হইতে সহস্ৰ যমতে এবং শিবালয় হইতে ক একটা দুষ্ট আপিল । যমদূত ও শিরঙ্গুপ্তে বিবাদ উপস্থিত হইলে যমদূত জিজ্ঞাসা করিল, গুণদিধি অতি পাপপরায়ণ, তোমরা ইহাকে কি নিমিত্ত লইতে গালিয়াছ ? তখন শিবদূত কহিল, গুণনিধি অতিপাপপরায়ণ সত্য, কিন্তু গুণনিধি ষে স্থলে মৃত্যুমুখ পতিত হইয়াছে, তত্রত্য ভূমির দশহস্ত নিম্নে রুদ্রাক্ষ আছে, সেই রুদ্রাক্ষের প্রভাবে ইহার পাপক্ষয় হইয়াছে, সুতরাং ইহাতে তোমাদের অধিকার নাই, আমরা ইহাকে শিবলোকে লইয়। যাইব । তখন গুণনিধি দি ব্যরূপ ধারণ করিল্প। বিমানে আরোহণপুৰ্ব্বক শিবদূতের সহিত শিবলোকে গমন করিল। ( দেবীভাগবত ৯:৪-৯ অ • ) স্কন্দপুরাণ, পদ্মপুরাণ প্রভৃতিতেও ক্ষত্রাঙ্গসাহাত্ম্য বিশেষরূপে বৰ্ণিত আছে । ২ উপনিষদ্ভেদ ।