পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৭৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রোগ -To অন্ত রোগ উৎপাদন করিয়া ও স্বয়ং বর্ধমান থাকে, এবং কোন রোগ জন্তু রোগোৎপাদন করিয়া লিবন্ত্রিত হয় । রোগ-পরীক্ষা । “রোগমাদেী পরীক্ষেত ততোহন্তরমেঘধম্। তত: কৰ্ম্মভিধক্ পশ্চাৎ জ্ঞানপুৰ্ব্বং সমাচরেং ॥” ( চরক ) রোগ হইলে প্রথমে উত্তমরূপে পরীক্ষা করিতে হয়। পরীক্ষা করিয়া তৎপরে তাছার যথাঞ্জান চিকিৎসা বিধেয় । চিকিৎসার উপায় রোগ-পরীক্ষা । যথাযথরুপে রোগনির্ণয় না হইলে তাহার চিকিৎসা হইতে পারে না। অনিশ্চিত রোগের কোন ঔষধত ফল প্ৰদ স্থায় না, বরং তাহাতে হিতে বিপরীত হইয়া থাকে। রোগপরীক্ষার শাস্ত্রে তিনটা উপায় নিদিষ্ট হইয়াছে, শাস্ত্রোপদেশ, প্রত্যক্ষ ও অতুমান । প্রথমে রোগীর নিকট সমুদয় অবস্থা শুনিয়া শাস্ত্রনিৰ্দ্দিষ্ট লক্ষণের সহিত তাই। মিলাইতে হইবে । তৎপরে অসু মান দ্বার রোগের আগস্তুক দোষ ৪ তাছার বলাবল নিশ্চয় করিয়া লইতে হঠবে। রোগীর নিকটে অবস্থা অবগত হইবার সময়ে সমুদয় ইন্দ্রিয় দ্বারাহ প্রত্যক্ষ করা অবিশুক । রোগীর বর্ণ, অtঙ্কতি, পরিমাণ অর্থাৎ ক্ষীণত বা পুষ্টতা ও কান্তি এবং মল, মুত্র নেত্র প্রভৃতি যাবতীয় দশনযোগ্য বিষয় তাহা দশন করিয়া, রোগীর মুখ হইতে তাহার সমস্ত অবস্থা এবং অস্ত্রকুঞ্জন, সন্ধিস্থানে বা অঙ্গুলিপবাসমুঙ্গের ফুটন প্রভৃতি শরীরগত যে সকল লক্ষণ শ্রবণ করা আবশুক, তাই শ্রবণ দ্বারা শারীরিক গন্ধ প্রকৃত আছে কি বিকৃত হইয়াছে, তাহ পরীক্ষার জন্ত সৰ্ব্বশরীরগত গন্ধ এবং মল, মুত্র, শুক্র ও বাস্ত-পদার্থ প্রভৃতির*গন্ধ ঘ্ৰাণ দ্বারা আর সস্তাপ ও নাড়ী গতি প্রভৃতি স্পর্শ দ্বারা প্রত্যক্ষ করিতে হয় । অগ্নিবল, শারীরিকবল, জ্ঞান ও স্বম্ভব প্রভৃতি বিষয় সকল কাৰ্য্যধিশেষ দ্বারা অম্বুমান করিয়া লইতে হয় । ক্ষুধা, পিপাস, অরুচি, গ্লানি, নিদ্রা ও স্বপ্রদর্শন প্রভৃত্তি রোগীর নিকট জিজ্ঞাসা করিয়া লইতে হয়। गचt५ अठि बभांश्चमांक छिन्न झई बl उिनणै ¢अ८िगघ মধ্যে কোন রোগ হইয়াছে, তাছা নিশ্চয় করিতে ন পারিলে প্রথমে সামান্ত ঔষধ গ্রয়োগ করিবে, তাছা দ্বারা উপকার বা অপকার বুঝিয়া রোগ নির্ণয় করবে। লক্ষণ বিশেষত্বার সাধ্যতা, অসাধ্যতা বা যাপাত নিশ্চয় করিতে হয়। cब्राठौन्न अहेि शक्रम डे°श्ठि हद्वैप्ण शृङ्क श्ब्रि रब्रि८° हो । রোগীর নাড়ী, মূৰ, নেত্র, জিহ্বা প্রভৃতি বিশেষরূপে পরীক্ষা করা অবশ্যক । 이지 রোগোৎপাদক দোষ-সৰ্ব্বশরীরে পরিব্যাপ্ত হইয়া বে [ १७७ 1 & の宿t外 --- *-*- ---- সকল মৃত্যুলক্ষণ প্রকাশ করে, তাছাকে অরিষ্ট লক্ষুণ কহে । বস্তুতঃ যে কোন লক্ষণদ্বারা ভাবিষ্কৃত্যু অমুভব করিতে পারা यांग्न, उiहब्रहे नाम अग्निष्ठे किंझ । क्लिक् ि२नरु dहे अब्रिटे চিহ্নের প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাধিবেন। এই অশ্লিষ্ট লক্ষণ রোগভেদে ভিন্ন ভিন্ন প্রকার। আরিষ্ট লক্ষণ দেথা যাইলে রোগীর জীবনের আশা থাকে না, কিন্তু তথাপি রোগীকে পরিত্যাগ করা বিধেয় নহে। যতক্ষণ পর্য্যস্থ রোগঁর জীবন থাকে, ততক্ষণ তাহার চিকিৎসা করা বিধেয় । কোন কোন রোগে কিরূপ অরিষ্ট লক্ষণ দেখা যাইলে রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা, তাহার বিষয় বৈষ্মকশাস্ত্রে এইরূপ নির্দিষ্ট হইয়াছে । আরিষ্টলক্ষণ—শরীরের যে সকল অঙ্গ স্বভাবতঃ যে প্রকার থাকে, তাছার অন্তথা হইলে রোগীর মৃত্যু স্থির করিতে হইবে । শুক্লবর্ণের কৃষ্ণতা, কৃষ্ণবর্ণের শুক্লন্ত, রক্ত প্ৰভৃতি বর্ণের মদ্য প্রকার বর্ণ চ্ছ ওয়া, স্থিরের অস্থিরত, অস্থিরের স্থিরতা, স্থলের কৃশতা ইভ্যাদি প্রকার স্ব ভাবের বিপরীত হইলে অরিষ্ট লক্ষণ স্তির করিতে হয় । সাধারণ ভাবে বলিতে গেলে বল য য়ু যে, শরীর বা স্বভাবের কোনরূপ বিকৃত ঘটিলেই তাহাকে অরিষ্ট লক্ষণ বলা যায় । যে সকল রোগীর ভোজন না করিলে ও মলমুত্রের, যুদ্ধ বা ভোজন করিলে ও মলমূত্রের অভাব, অনমূল, হৃদর্ণব বক্ষঃস্থলে বেদন, কোন অঙ্গের মধ্যস্থল স্ফীত ও উভয়দিক কৃশ, অথবা মধ্যস্থল কৃশ ও উভয়দিক শীত, অৰ্দ্ধাঙ্গে শোথ, ব। সমস্ত শরীর শুষ্ক এবং স্বল্প নষ্ট,"হীন, বিকল বা নিকৃত হওয়া বা দস্ত, মুখ, নখ প্রভৃতি স্থানে বিবর্ণ পুষ্পের ন্যায় চিহ্ন বা দৃষ্টিমগুলে ভিন্ন প্রকায় বিকৃতরূপ দর্শন কেশ বা γή তৈষ্ঠাভাঙ্গের ছায় দেখান, ইত্যাদি প্রকার অগ্নিঃচিহ্ন জামিতে হইবে। অতিসার রোগে অরুচি বা দুৰ্ব্বলত, কাদরোগে তৃষ্ণাভিভূতত, ক্ষীণতা, বমন, অরুচি, সফেনপুর রক্তবমন, হস্তপদ ও মুখস্ফীতি প্রভৃতি লক্ষণ বিশেষ অরিষ্টজনক । * অসাধ্য রোগের লক্ষণ-পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি সাধ্য, অসাধ্য ও যাপভেদে রোগ তিন প্রকার । সাধjরোগও যদি যথাবিধি চিকিৎসা না হয়, তাছা হইলে অসাধ্য হইয় থাকে । বাতব্যাধি, প্রমে, কুষ্ঠ, অৰ্শ, ভগনার, অশ্মরী, মূঢ়গর্ড এবং উদরিরোগ এই ৮ প্রকার রোগ স্বাভাবিক অসাধ্য। বল ও মাংসক্ষয়, শ্বাস, তৃষ্ণা, শোষ, বমি ও জয় এই উপদ্রব বা মূছ1, অতিসার, ও হিন্ধ উপস্থিত হইলে রোগ অসাধ্য হয়ে থাকে। যে যে রোগে যে যে উপদ্রব নির্দিষ্ট আছে, সেই সকল উপদ্রব উপস্থিত হইলে এবং প্রমেহ রোগে চি লু