রোহিলখণ্ড } :نواق [ রোহিল্লা 曬響蒿 রোহিতবৎ (ত্রি) রক্তাক্তযুক্ত। (লাট্যাগণ ১৪s ) রোহিতবস্তু (ক্লা) নগরতেন। ( ললিতৰি ) রোহিতা (স্ত্রী) রোহিত-টাপ, (বর্ণায়াভাতোপধাতো নঃ। পা ৪।১।৩৯ ) ইতি পাক্ষিকে তীৰ, তকারস্ত নকারাদেশশ্চ ন। ब्रांश्रीनिं शंब्र ब्रखन्द4 । •रच डीब ७ ऊशtन न कब्रिग्रा রোহিণী পক্ষ হয় । * ‘রোহিণী রোহিত রক্ত লোহিনী লোহিতা চ সী।’ ( জটাধর ) রোহিতাক্ষ (পুং) রক্তচক্ষু। রক্তলোচন। রোহিতাঙ্গ, দেশতেন। {রোহতা দেখ। ] রোহিতাঞ্জি (ত্রি) রক্তচিহ্নবিশিষ্ট। রোহিতাশ্ব (পুং ) রোহিতোংখে বস্ত। ১ অগ্নি। ২ হরিশ্চন্ত্র রাজার পুত্র। (মেদিনী) রোহিতিক (স্ত্রী) রোহিতো বর্ণোংস্ত্যন্ত ইতি রোহিত-ঠন, টাপ্ত। রাগাদি দ্বারা রক্তবর্ণ । ( জটাধয় ) রোহিতেয় (পুং) রোহিত এৰ স্বার্ধেচ। রোহিতবৃক্ষ। “প্লীহার রোহিতেয়ঃ তাং রক্তপুষ্পশ্চ রোহিতঃ।” : রোহিদখ (পুং) অগ্নি। (গুৰু ১৪৫২ ) রোহিন (পুং) অবশ্য রোহতীতি রূহ আৱশ্যকে নিনি। ১ রোহিতঙ্কবৃক্ষ। ২ অশ্বশ্ববৃক্ষ। ৩ বটবৃক্ষ । ( মেদিনী) রোহিলখণ্ড, যুক্তপ্রদেশের ছোটলাট বাহাইরের অধীন একটা শাসনবিভাগ। বিভাগীয় কমিসনের কর্তৃত্বাধীন। অক্ষা২৭°৩৫’ হইতে ২৯°৫৮ উঃ এবং দ্রাঘি• ৭৮°২ হইতে ৮০২৮ পূঃ মধ্য। ভূপরিমাণ ১০৮৮৩ বৰ্গমাইল। বিজনেীর, মোরাদাবাদ, বুদ্ৰাউন, বরেলী, পিলিভিং ও শাহঙ্গহানপুর জেলা ইহার অন্তভূক্ত। এখানে সৰ্ব্বসমেত ১১৩২৭ খানি গ্রাম ও নগর আছে তন্মধ্যে কয়েলীর জনসংখ্য লক্ষাধিক, শাহজহানপুর প্রায় ৭৫ হাজার, মেরিদাবাদ ৬৭ হাজার,আমরোহা ৩৬ হাজার, বুদ্বাউল ৩৪ হাজার, পিলিভিৎ ৩৯ হাজার, চন্দেীসী २४ हांछांद्र, *छण २२ शंखांग्ल, নাগিন ২১ হাজার, নজিবাবাদ ১৮ হাজার, তিলহার ১৫ হাজার, বিজনেীর ১৫ হাজার, কোরকোট ১৫ হাজার, শাসাবাল ১৫ হাজার, ভাওনলা ১৩ হাজার, কিরাতপুর ১৩ হাজার, সরাইতরণী ১১ হাজার ও চাদপুর প্রায় ১১ হাজার। এই ১৮ট প্রধান নগর ব্যতীত আরও ২৮ট ক্ষুদ্র নগর আছে। নগরসমূহে স্থানীয় বাণিজ্যের প্রভার নিতান্ত মৰ্ম্ম নহে। আউধ-রোছিলখণ্ড ও কুমায়ুন-রোহিলখণ্ড রেলপথ এখানে বিস্তৃত থাকায় স্থানীয় ব্যবসার বিশেষ সুবিধা হইয়াছে। রোহিলা আফগান জাতি এক সময়ে এই বিস্তৃত বিভাগে স্বাস করে এবং তাছার স্বকীয় বীৰ্য্য-বলে এইস্থান অধিকার করিয়া আফগান শাসন বিস্তার করিয়াছিল । তদবধি এই স্বান রোহিলখও নামে আখ্যাত হয়। যুদ্ধৰ্ব রেছিলাজাতির বীরপ্রকৃতি ও যুদ্ধবিগ্রহের পরিচয় রেছিলা শখে এবং বিভাগীয় ইতিবৃত্ত প্রতি জেলার তত্তয়ামক শৰে বিবৃত হইয়াছে। রোহিল্ল (রোহেল'), ভারতবাসী আফগান (পাঠান ) জাতির একটা শাখা। ইহার প্রধানতঃ য়ুসুফজৈ আফগাননামে পরিচিত। দিল্লীতে পাঠান-আধিপত্যকালে ভারতে আসিয়া ইহার নান} রাজ্যে ছড়াইয়া পড়ে। সেই সময়ে আফগান-সঙ্গারগণ জায়গীর বা শাসনকর্তৃত্ব লইয়া স্ব স্ব গ্রাধান্তস্থাপনে যত্নবান ছিলেন। পঞ্জাবের পেশকার বিভাগে ভারতাক্রমণকারী কএকদল আফগাম উপনিবেশ স্থাপন করিলেও, ভারতের অম্লান্ত স্থানে আফগানগণ বসবাস করিবার সুবিধা পায় নাই। ১৫২৬ খৃষ্টাব্দে মোগলসম্রাটু বাবরপাছ যখন ভারতে রাজপাট স্থাপন করেন, তখন {হইতে অরঙ্গজেবের শাসনকাল পর্য্যন্ত ভারতে পাঠানদিগের ৰিশের প্রাছড়াৰ ছিল । প্রতিষ্ঠাপন্ন ও প্রতাপশালী বোন্ধী রাজপুত বা তুি রাজস্যগণের শাসনসময়ে আফগানগণ মন্তকোত্তালন করিতে পারে নাই। অরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর, মোগলপ্রভাবের উত্তরোত্তর অৰসান হইতে দেখিয়া লুণ্ঠন দ্বারা ধনাহরণের চেষ্টায় বা সৈনিকবৃত্তি লাভের আশায় দলে দলে । আফগানজাতি পাৰ্ব্বত্য-অধিত্যক ছাড়িয়া কৰ্ম্মান্বেষণে ভারতে আসিয়া পদার্পণ করিল। একজন রাজকাৰ্য্যে নিয়োজিত হইলেও অধিকাংশই দমাবৃত্তি স্বারা জীবিকার্জন করিয়াছিল। হিন্দুস্থানবাসী এই আফগানজাতি তৎকালে রোহিল্লা নামে পরিচিত ছিল । হিন্দুগণ কেন তাহাদের রোহিলা নাম দিয়াছিলেন, তাহার কারণ নির্দেশ করা যায় না । পন্থভাষায় রোহশব্দে পৰ্ব্বত এবং রোহেলাহ শৰে পৰ্ব্বতবাসী বুঝায়। এতদ্ভিন্ন তারিখ-ই-শাহী ও ফিরিস্তায় আফগানস্থানের অন্তর্গত রোহ, নামক জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায়। ঐ স্থান স্বাত ও ৰাজোঁর হইতে ভকয়ের অন্তর্গত শিৰি নগর পর্য্যন্ত এবং হাসন- , আবদাল হইতে কাবুল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল । সম্ভবতঃ এই রোহ নামক জনপদ বা পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশ হইতে সমাগত জাফগানজাতি ভারতে রোহিলা মামে পরিচিত হইয়াছিল। উত্তরভারত অপেক্ষা দক্ষিণতারতে বিশেষতঃ হায়দরাবাদে আফগান ঔপনিবেশিকগণ “রোহেলা” নামে কথিত হইয়া থাকে। উত্তরভারতবাসী আফগানজাতি সাধারণতঃ পাঠান নামেই পরিচিত । অরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মোগলসাম্রাজ্যে বিশৃঙ্খলা ঘটলে, নানাস্থানে নেতৃগণ আপন আপন প্রভুত্ব-সংস্থাপনে সচেষ্ট ছিলেন। এই সময়ে উত্তর-পশ্চিমপ্রদেশৰাসী আফগানগণ
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/১০২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।