शकीर्ण ১১৭ ] नचध१. रुचन७ वा बश् ि७ दूरदर्शकईौर ग९अर कब्रिश अभि जनिवाब्र ব্যবস্থা করিতেন। কখন শীতকালের তুষারমলিন জ্যোৎস্নায় শেধরাজিতে ধবগোধূমাচ্ছন্ন বনপন্থার নাল-শেষ মলিনী-শোভিত সরলীতে কলস লইয়া তিনি জল তুলিতেন। জাবার কখনও চিত্রকূটপৰ্ব্বতের পশিীল হইতে সরসীতটে যাইবার পথটি চিহ্নিত করিবার জল্প তিনি পথে পথে উচ্চ তরুশাখায় চীরথও বদ্ধ করিয়া য়াখিতেন। কখনও বা তিনি কোমল मडीडून ७ इक्र** बांब्र ब्रांरभब्र नंश यखऊ कब्रिव्रा जानक कहिज्रम, कथन७ रु cथिाउ भई, ठिनि कानिनौ উত্তীর্ণ হইবার জন্য বৃহৎ কাঠগুলি শুষ্ক ও ষষ্ঠ ও বেতসলতা দ্বার সুসংবদ্ধ করিয়া মধ্যভাগে জন্মশাখা দ্বারা সীতার উপবেশন জন্ত সুখাসন রচনা করিতেছেন। এই সংযমী ক্ষেত্ৰীয় ভ্রাতৃসেবায় তাহার নিজসত্তা হারাইয়া ফেলিয়াছিলেন। রামচন্দ্র পঞ্চবটীতে উপস্থিত হইয়া লক্ষ্মণকে বলিয়াছিলেন,—“এই সুন্দর তক্ষরাজিপূর্ণ প্রদেশে পর্মশালা রচনার জন্ত একটা স্থান খুজিয়া বাহির করিয়া লও।” লক্ষ্মণ বলিলেন, “আপনি যে স্থানটি ভালবাসেন, তাহাই দেখাইয়া দিন, সেবকের উপর নির্বাচনের তার দিবেন না।” প্রভুসেবায় এরূপ আত্মহারা ভৃত্য কুয়াপি দৃষ্ট হয় না। রামচন্দ্র স্থান নির্দেশ করিয়া দিলে লক্ষ্মণ ভূমির সমতা সম্পাদন করিয়া খনিত্ৰহস্তে মৃত্তিকাখননে প্রবৃত্ত হইলেন। আর এক দিন কৃঞ্চসৰ্পসফুল গভীর অরণ্যে অনশন ও পৰ্য্যটনক্লিষ্ট সীতার সুন্দর মুখখানি একটু হতঐ দেখিয়া রামচন্ত্রেরও সেই দুঃখময়ী রজনীর কষ্ট অসন্থ হইয়া উঠিল, তিনি লক্ষ্মণকে অযোধ্যায় ফিরিয়া যাইবার জন্য বারংবার বলিতে লাগিলেন, “এ কষ্ট আমার এবং সীতারই হউক, তুমি ফিরিয়া যাও, শোকের অবস্থায় সাত্বনাদান করিয়া আমার মাতাদিগকে পালন করিও।” রামের এবম্বিধ কাতরোক্তিতে দুঃখিত হইয়া লক্ষ্মণ বলিলেন—“আমি পিতা, সুমিত্র, শক্রয়, এমন কি স্বর্গও তোমাকে ছাড়িয়া দেখিতে ইচ্ছা করি না।” এইখানে দশাননভগিনী শূৰ্পণখা আসিয়া রামের প্রেমভিখারিণী হইলে রাম তাহাকে লক্ষ্মণের সমীপে প্রেরণ করেন। সংযমী, জিতেন্ত্রিয় ও অনাহারক্লিষ্ট লক্ষ্মণের রমণীপ্রেম আীে ভাল লাগে নাই। তিনি স্থৰ্পণখার নাক কাণ কাটিয়া তাহার নিলঞ্জতার পুরস্কার দিলেন। সুর্পণখার প্রার্থনায় রাক্ষসসেনাপতি খরদুষণ আসিয়া উপস্থিত হইলেন। উভয় ভ্রাতার শাণিত শরে রাক্ষসকুল নিৰ্ম্মল হইল। স্বৰ্পণখার বাক্যে * গীতার রূপলাবণ্যের কথা শুনিয়া দশানন ঈৰ্ষাপর ও ক্রুদ্ধ হইয়া সীতাহরণ করিলেন। স্বর্ণমৃগৰূপধারী মারীচ রামশরে নিহত হইল। XVII బ్రీతి খনন করিয়া কাঠ আহরণপূর্বক"ৰ ও জটায়ুর সংস্কার করিলেন। নিবারাত্র তাহার বিশ্রামাঙ্গি মা—বনে আসিবার जबग्न ऊाहे डिनि शनिग्न आनिम्नांशिणम-“८फ़्रौी जांमरीौद्र সৱে আপনি গিরিলাদেশে বিহার করবেন, জাগরিত या निमिङहे थोडून, आभनांब्र नकल कई 'आक्रेि कब्रिग्री দিব। খনিত্র, পিটক এবং ধনুর্ধস্তে আমি আপনার সঙ্গে সঙ্গে কিরিব।” বনবাসের শেষ বৎসর বিপদ আলিয়া উপস্থিত হইল ; রাবণ সীতাকে হরণ করিয়া লইয়া গেল। সীতার শোকে রাম ক্ষিপ্তপ্রায় হইয়া পড়িলেন, ভ্রাতার এই দারুণ কষ্ট দেখিয়া লক্ষ্মণও পাগলের মত সীতাকে ইতস্ততঃ খুজিয়া বেড়াইতে লাগিলেন। রামের অমুজ্ঞায় তিনি বারংবার গোদাবরীর তীরভূমি খুজির আসিলেন। অতঃপর নামক শাপগ্রস্ত যক্ষেয় নির্দেশানুসারে রাম লক্ষ্মণের সহিত পম্পাতীয়ে সুগ্ৰীবের সন্ধানে গেলেন। তখন হনুমান সুগ্ৰীবকর্তৃক প্রেরিত হইয়া সেখানে উপস্থিত হইলেন এবং তাহাজের পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলেন। হনুমান সয়ম ও আদরের সহিত বলিলেন, “আপনার পৃথিবীজয়ে সম্পন্ন, আপনারা চীর ও বন্ধল ধারণ করিয়াছেন কেন ? আপনাদের বৃত্তায়িত মহাবাহু সৰ্ব্বভূষণে ভূষিত হইবার যোগ্য, সে বাহ ভূষণহীন কেন ?” এই আদরের কণ্ঠস্বর শুনিয়া লক্ষ্মণের চিরকুদ্ধ ছঃখ উচ্ছসিত হইয়া উঠিল। যিনি চিরদিন মৌনভাবে দেহাহৃদয় বহন করিয়া আসিয়াছেন, আজ তিনি স্নেহের ছন্দ ও ভাষা রোধ করিতে পারিলেন না। পরিচয় প্রদানের পর তিনি বললেন-"ম্বর নির্দেশে আজ আমরা জীবের শরণাপন্ন হইতে আসিয়াছি। যে রাম শরণাগতদিগকে অগণিত বিস্তু অকুষ্টিতচিত্তে দান করিয়াছেন, ত্রিলোকবিশ্ৰুতকীৰ্ত্তি দশরথের জ্যেষ্ঠ পুত্র আমার গুরু সেই জগৎপূজ্য রামচঞ্জ আজ বানরাধিপতির শরণ লইবার জন্ত এখানে উপস্থিত। সৰ্ব্বলোক যাহার আশ্রয়লাভে কৃতাৰ্থ হইত, যিনি প্রজাপুঞ্জের রক্ষক ও পালক ছিলেন, আজ তিনি আশ্রয়ভিক্ষা করিয়া সুগ্ৰীবের নিকট উপস্থিত। তিনি শোকাভিভূত ও আর্ত, সুগ্ৰীব অবশুই প্রসন্ন হইয় তাহাকে শরণ দান করিবেন।”—বলিতে বলিতে লক্ষ্মণের চিরনিরুদ্ধ অশ্রু উচ্ছসিত হইয়া উঠিল, তিনি কাদির মৌনী হইলেন। রামের ছয়বস্থাদর্শনে লক্ষ্মণ একান্তরূপে অভিভূত হইয়াছিলেন, তাহার দৃঢ়চরিত্র জার্ক্স ও করণ হইয়া পড়িয়াছিল। অশোকবনে হনুমানের নিকট সীতা বলিয়াছিলেন,লক্ষ্মণ জাম অপেক্ষ রামের নিয়ত প্রিয়তয় । রাবণের শেলে বিন্ধ লক্ষ্মণ যেদিন যুদ্ধক্ষেত্রে মৃতকল্প হইয় পড়িয়াছিলেন, সেদিন রাম আহত
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/১২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।