লগ্ন [ లిసి } লগ্ন ब्राबि २ यश्रब्रब्र गएषा जग्र श्ण ब्रक्रिडांशा नजज श्रेष्ठ সপ্তদশ বা উনবিংশ নক্ষত্র এবং রাত্রি দুই প্রহরের পর স্বৰ্য্যোদয়ের পুৰ্ব্ব পৰ্য্যন্ত চতুৰ্ব্বিংশতি নক্ষত্ৰঘটত যে রাশি তথায় লয় হইবে। চক্ষুরাগুধিপ ও রবিভোগ্য নক্ষত্র এই যে দুইটা নিয়ম কথিত হইল, এই দুইট নিয়মানুসারে প্রায়ই লয় নিরূপণ করিতে দেখা যায়। এবং এই অনুসারেই লগ্ন প্রায়ই স্থির হইয়া থাকে। “যদি ক্ষে স্থিতো তাম্বুস্তদেব সপ্তমেইপি বা । যাবন্ধিপ্রহরং জ্ঞেয়ং পশ্চাদ্বাদশভে পুনঃ ॥ সপ্তদশড়ে তু রাত্রে যাবর্ষামো ভবেদদ্বয়ম্। চতুৰ্ব্বিংশতিভে পশ্চাজ্জাতলগ্নমুদাহৃতম্।।” (বৃহজ্জাতক ) জন্মলগ্নে যদি শীর্ষোদয় হয়, তাহা হইলে গর্ভস্থ শিশু মস্তক স্বার, পুষ্ঠোদয় হইলে পাদ দ্বারা এবং উভয়োদয় হইলে হস্ত দ্বার প্রস্থত হইয়া থাকে। জার জন্ম লগ্নে যদি শুভগ্রহের দৃষ্ট বা যোগ থাকে, তাহ হইলে মুখে এবং পাপগ্রহের দৃষ্টি বা যোগ থাকিলে কষ্টে প্রসব জানিতে হইবে। ইহাতে মনিখনামে এক জ্যোতিৰ্ব্বিদ বলেন যে, লগ্নপতি বা লগ্নের নবাংশপাত যদি বত্রী হয়, অথবা যদি কোন বক্রী গ্ৰহ লয়ে থাকে, তাহ হইলে বিপরীতভাবে অর্থাৎ হস্তপদাদি দ্বারা গর্ভস্থ শিশু প্রস্তুত হয়। বৃহজ্জাতকের টীকাকার ভট্টোৎপল বলেন যে, শীর্যোদয় লগ্নে গর্ভস্থ শিশু উৰ্দ্ধোদর, উৰ্দ্ধমুখ ও নিম্নপৃষ্ঠ হইয়া এবং পৃষ্ঠোদয় লগ্নে অধোমুখ ও উৰ্দ্ধপৃষ্ঠ হইয়া প্রস্থত হয়। মেষ, বৃষ বা সিংহ ইহার অন্তমত লয়ে যদি জন্ম হয়, এবং যদি তাহাতে শনি বা মঙ্গল থাকে, তাহা হইলে গর্ডন্থ শিশু নাড়ীবেষ্টিত হইয়া প্রস্থত হইয়াছে জানিতে হইবে। লগ্নের উদিত নবাশ যে রাশির স্বরূপ হইবে, সেই রাশিতে জাতকের যে অঙ্গ নিরূপিত হয়, সেই অঙ্গেই নাড়ীৰেষ্টিত ছিল জানা যায়। জন্মলগ্ন রাশি ও লগ্নের নবাংশ স্বরূপ রাশি এই উভয়ের মধ্যে যে রাশি বলবান হয়, সেই রাশির সঞ্চরণ স্থানে এসবস্থান করন করিতে হইবে। লগ্ন বা নবাংশ রাশি চরসংজ্ঞক হইলে গৃহের বাহিরে, এখালে, পথিমধ্যে বা পরকীয় স্থানে প্রসব স্থির করিতে হইবে। বিরলাভৰু রাশি হইলে স্বগৃহে, স্বসম্পৰ্কীয় আত্মীয়গৃহে, প্রসব কল্পনা করিতে হইবে । দীপৰঞ্জি দ্বারা লগ্নের অংশ নিরূপণ।-স্নেহময় চঞ্জ যদি রাশির ভারতে থাকেন, তাহ হইলে প্রদীপে তৈলপূর্ণ ছিল, সেইরূপ মধ্যভাগে থাকিলে প্রদীপে অৰ্দ্ধতৈল এবং শেষভাগে থাকিলে এীপে স্বল্পতৈল ছিল জানা যায়। কেহ বলেন, চক্সের পুর্ণপুথিহেন ভৈলস্থিতি নিৰূপণ করিতে হয়। কিন্তু যদি প্রদীপের বর্তি কেবল দং হইতেছে এইরূপ হয়, তাহা হইলে বুৰিতে হইবে পদে আরম্ভে প্রথমভাগে জন্ম হইয়াছে। সেই বর্তির অর্ধেক দগ্ধ হইলে লগ্নের মধ্যভাগে এবং বৰ্ত্তি অধিকাংশ দণ্ড হইলে শেষভাগে জন্ম হইয়াছে, স্থির করিতে হইবে । লয়ই জাতকের শরীর, এইজগু. বিশেষরূপে লগ্নপরীক্ষা আৰপ্তক। জাতকের পিতৃরিষ্ট,মাতৃপ্লিষ্ট, স্বীয়রিটি প্রভৃতি দ্বারাও লয় নিরূপিত হইয়া থাকে। জাতকের লগ্নে কি কি বিষয় চিন্তা • कब्रिाऊ श्छ, उांशांब्र बिषन्न ५हेक्र° निर्भीऊ इझेब्रोएइ ।
- শরীরবর্ণাকৃতিলক্ষণানি যশোগুণস্থানমুখামুখানি । প্রবাসতেজোবলপ্পুর্বলাণি ফলানি লয়গু বদন্তি সম্ভঃ ॥ তনে রূপঞ্চ জ্ঞানঞ্চ বর্ণঞ্চৈব বলাবলম্। শীলং বৈ প্রকৃতিঞ্চাথ ততুস্থানাল্লিরীক্ষয়েৎ ॥ জারোগ্যপূজাগুণমানবৃত্তমায়ুর্বয়োজাতিরশেংসখ্যং। ক্লেশাকৃত লক্ষণরূপবর্ণাস্তভাগিনেয়ন্ত বস্তলে স্থাৎ ॥ আকৃতিঃ প্রকৃতিদোষ গুণাগুণবয়োরলাঃ । পুংস্ত্রীচেষ্টাস্বভাবশ গ্রামাদি স্থিতিকৰ্ম্ম চ ॥ লক্ষ্মনাথৰশান্থাপি লগ্নসংস্থগ্রহাদপি । বক্তব্যং দৈববিগ্লুষ প্রাচীনমুনিসন্মতাৎ ॥”
(পরাশর, শস্তুহোরা ইত্যা)ি লগ্নে দেহের পরিমাণ, রূপ, বর্ণ, আকৃতি, শরীরচিহ্ন, যশঃ, গুণ ও নিগুণ, সুখ ও দুঃখ, প্রবাস ও স্বদেশবাস, সবল ও দুৰ্ব্বল, জ্ঞান, চরিত্র, স্বভাব, আরোগ্য, প্রশংসা, মান, ইঞ্জিয়নিগ্রহ, বয়োমান অর্থাৎ আয়ুর স্থল পরিমাণ, জাতি, ক্লেশ, ভাগিনেয়বস্তু, পুংস্ত্রীবিচার, চেষ্টা, কটু, লবণ ও তিক্তাদিৱস, পিতামহী, মাতামহ, পুত্রের ভাগ্য, শত্রুর মৃত্যু, বৈদ্য, গুলিকপুত্র, শ্বাশুড়ীর মাত, পিতামহের সম্পত্তি, স্বদেশতাগ্য ও বিদেশভাগ্য, মস্তক, সুতিকাগার ও কীৰ্ত্তি এই সকল চিন্তা করিতে হয় । অর্থাৎ এই সকল বিষয়ের শুভাশুত চিন্তা করিতে হইলে লগ্ন হইতেই দেখিতে হয় । g জাতকালঙ্কারে উক্ত হইয়াছে যে, লগ্ন ও লগ্নপতি উভয়ই বলবান হইলে লগ্নভাবোখ ফলের বৃদ্ধি এবং দুৰ্ব্বল হইলে ফলের হানি হুইয়া থাকে। এইরূপ অদ্যান্য ভাবস্থলেই ভাবয়াশির ও ভাবপতির শুভাশুভ অনুসারে শুভাশুভ কল্পনা করিতে হইবে। “লগ্নলাধিপে স্তাতাং বলাধিকতরে যদি । তৎফলানাং প্রবৃদ্ধিঃ স্তান্ধীনে হানিকর স্বতঃ ॥ এবং ভাবেযু সৰ্ব্বেষু ভাবভাবেশয়োর্বলtৎ । ততো জুৰি বক্তব্য হানিশ্চি কোৰিদৈঃ " | (জাতকালঙ্কার ) এক লগ্নের উপরই সমস্ত ভাবফলের নির্ভর কয়ে, লয়ের গোলযোগ হইলে সমস্ত কলেরই গোল হইয়া থাকে। এইজন্ত লয়ই সৰ্ব্বাপেক্ষ বিশেষ ভাবে চিন্তনীয়। লগ্ন ক্ৰিয় না