রোম-সাম্রাজ্য אלא রেমাস আৰেণ্টাইন শৈলে নগরনির্মাণের ইচ্ছ। প্রকাশ করি८णन । u३ ॐङग्र गकt cचरक कहें हिब्र श्हेण cष, फेऊ घर्छन। দেবতাদিগের দ্বারা মীমাংসিত হুইবে। এইরূপ স্থির করিয়া উভয় সহোদয় প্রত্যেকের মনোনীত স্থানে দেবতার ইঙ্গিত অপেক্ষা করিয়া রছিলেন। সমস্ত রাত্রি অতিৰাহিত হইল। উষাকালে রেমাস ৬টা গুঞ্জ দেখিতে পাইলেন। বৎকালে এই সংবাদ রোমুলাসের বর্ণগোচর হইল, তৎকালে তিনিও ১২টা গৃঞ্জ দেখিতে পাইলেন। প্রত্যেকেই নিজের অমুকুলে দেবতা ইঙ্গিত করিয়াছেন—এইরূপ বলিতে লাগিলেন। অবশেষে মেষপালকগণের মধ্যস্থতার রোমুলালের জয় হইল । উপরোক্ত প্রকারে ক্সেমুলাস্ দেবতার অনুগ্রহ লাত করিয়া নগরের সীমা নির্দেশ করিতে যাত্রা করিলেন। তিনি একটা লাঙ্গলে একটা বৃষ ও একটা গাভী সংযুক্ত করিয়া পালাটাইন পৰ্ব্বতের চতুর্দিকে গভীর হল চিহ্ন অঙ্কিত করিলেন। সেই চিহ্নই পবিত্র রোমনগরীর চতুঃসীমা বলিয়া নিদিষ্ট হইল। তৎকালে এই মূতন নগরসীমার নাম হইল পমেরিয়াম্। পালাটাইন পৰ্ব্বত-শিখরস্থ আদিম রোম-লগরের নাম হইল “রোমা কোয়াড়েট’ বা চতুষ্কোণ রোম। পরবর্তী কালে এই নগরের পরিধি প্রসারিত হইয়া সপ্তশৈলশিখরে সংস্থাপিত হইয়াছিল। যাহা হউক, আদিম রোম নগর উক্ত প্রকারে ৭৫৩ খৃঃ পুঃ ২১এ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হইল। তৎপরে রোমুলাস রোমের চতুঃসীমায় একট প্রস্তর-প্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করিতে আরম্ভ করিলেন। ইহাতে রেমাস উপহাস করিয়া বলিলেন, “এই প্রকার বালকোচিত প্রাচীয়-নিৰ্ম্মাণে কোন লাভ নাই।” এই বলিয়া রেমাস এক লঙ্কে প্রাচীর উল্লঙ্ঘন করিলেন। তদর্শনে রোমু লাসের ক্রোধানল জলিয়া উঠিল। তিনি তৎক্ষণাৎ রেমাসকে বিনাশ করিলেন এবং ঘোষণা করিলেন,-“যে কেহ এই প্রাচীর উল্লঙ্ঘন করিবে, তৎক্ষণাৎ তাহার শিরন্থিয় হইৰে ।” স্বাহ হউক, রোমুলাস-প্রতিষ্ঠিত প্রাচীরবেষ্টিত রোমে অধিক অধিবাসী হইল না। তদর্শনে রোমুলাস কাপিটোলাইন পৰ্ব্বতশিখরে নরহত্যাকারী ও পলাত্তক অপরাধীদিগের জন্তু একটা আশ্রম নিৰ্ম্মাণ করিলেন। এই আশ্রম শীঘ্রই বহুসংখ্যক ক্রিয়াশল অপরাধিবৃন্ধে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল। কিন্তু বংশবৃদ্ধির জন্ত তাহার। স্ত্রীলোক পাইল না। কোন স্থানের অধিবাসিগণ উক্ত স্থ্যুত্তগণের সহিত কন্যার বিবাহ দিতে সক্ষত হইল না। অবশেষে রোমুগা বলপুৰ্ব্বৰ কষ্টাগ্রহণের সম্বর করিতে লাগিলেন। তদনুসারে রোমুলা কন্সাস নামক দেবতার নামে এক রোমুলাসের (৭৫৩-৯১৭ খৃ: পূ:) f Ys দ্যালয়ৰদৰলৈ রোলস পালমইল মলক । श्णझिङ इरेण। - كعد বিরাই উৎসবের ঘোষণা করিশ্ন দিলেন। স্থানীয় লাটিম"e, সেবাইৰূগণ এই উৎসবে নিমন্ত্রিত হইল। স্কাহার। আমোদ দর্শনে কৌতুহলী হুইল্প স্ত্রীপুত্ৰকল্পবর্গের সক্তি উৎসৰক্ষেঙ্গেলে দলে আসিতে লাগিল। সকলে সমাগত হইলে রোমক-যুবকগণ দলবন্ধ হইয় তাহদের সমস্ত অনুচ্ কন্যাদিগৰে হৰণ করি লইয়। গেল। কস্তাগণের পিতার অপমানিত হইয়া দেশে প্রত্যাগমনপূৰ্ব্বৰ রোমের বিরুদ্ধে সমরক্ষা করিলেন। কিমানী,আপ্টেম্ন এবং ক্রাইমেরিরা নামৰ লাটন নগরের অধিবাসিসমূহ একে একে অস্ত্র ধারণ করিলেন, কিন্তু তাহার। সকলেই রোমকাণের নিকট পরাভূত হইলেন। রোমুলাস ৰেননীির রাজা জাফ্লেশকে স্বহস্তে বধ করিলেন এবং পুষ্ঠিত অস্ত্রসমূহ জুপিটারের পদতলে অর্পণ করিলেন। অৰশেষে সেৰাইন রাজ্যের অন্তর্গত কিউরেসের পরাক্রমশালী নরপতি টাইটাস টেশিয়াস্ অসংখ্য অনীকিনী লইয়া রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ যাত্রা করিলেন। এই প্রকার বিপুল সৈন্তের সহিত প্রকাগু ক্ষেত্রে যুদ্ধ করা অসম্ভব মনে করিয়া রোমুলাস, নগরদুর্গে আশ্ৰয় লইলেন। রোমুলাস্থ তৎপূৰ্ব্বে কাপিটােলাইন পৰ্ব্বতের চতুর্দিক স্বরক্ষিত করিয়াছিলেন, টাপিয়াস নামক এক সেনানীকে তিনি-কাপিটােলাইন রক্ষার ভার দিয়াছিলেন। কিন্তু এই সেনানীর কষ্ঠা টাপিয়া সেৰাইন সৈন্তাগণের মণিবন্ধে পরিহিত উজ্জ্বল সুৰৰ্ণ বলয় দেখিয়া বিস্ময়বিমুগ্ধ হইয়া, সেবাইন সেনাপতির নিকট দূত পাঠাইরা বলিল,-“যদি তোমরা তোমাদের সোণার বালা সকল আমাকে দাও, তাহা হইলে আমি তোমাদিগকে নগরে প্রবেশ করিতে কোন ৰাধা দিব না ।” সেনাপতি টাপিয়ার প্রস্তাবে সম্মত হইলেন। গভীরনিশীথে ভূষণপ্রিয় টাপির নগরতোরণ খুলিয়া দিলেন ; পিপীলিকাশ্রেণীর দ্যায় সেবাইন-সেনা দুর্গমধ্যে প্রবেশ করিতে লাগিল। টাপিয়া উৎফুল্লহয়ে পুরস্কার চাহিবামাত্র সেবাইন্-সৈন্তগণ বর্ষাঘাতে তাহাকে নিহত করিল। তদবধি রাজদ্রোহিগণকে টাপিয়াপৰ্ব্বতের শিখর দেশ হইতে নিয়ে নিক্ষেপ করা হইত। পরদিন রোমক লৈঙ্কগণ কাপিটোলাইন উদ্ধারের জন্য পালেটাইন ও কাপিটোলাইন পৰ্ব্বতের মধ্যবর্তী উপত্যকায় ভয়ঙ্কর যুদ্ধ সংঘটিত হইল। বহুক্ষণ ভীষণ সংগ্রামের পরে রোমক সৈন্তগণ প্রত্যাবৃত্ত হইবে এমন সময়ে রোমুলাস যুদ্ধে জয় হইলে জুপিটারের মামে একটা মন্দির প্রতিষ্ঠা করিবেন- এই মানস করিলেন। তৎক্ষণাৎ রোমক সৈন্যগণ ৰিগুণতর উৎসাহে যুদ্ধ করিতে লাগিল। এমন সময়ে বাহায়ে লইয়া যুদ্ধ সেই অপছত সেৰাইন-কস্তাগণ সমর স্থলে । উপস্থিত হইয় তাহাদিগের নেতাদিগকে যুদ্ধ মিটাইবার জন্য
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/১৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।