লবণ লবণ জলে দিবার ঘরের নাম জুরি ঘর ; তাহ চাতরের সন্নিকটেই নিশিত হয়। তাহার দৈর্ঘ্য পরিমাণ ২৫ । ২৬ হাত, এবং প্রস্থ ৭ বা ৮ হাত । মলঙ্গীমাত্রেই ঐ স্বয় উজ্জ্বল্পদক্ষিণে দীর্ঘ, এবং তাহার দক্ষিণ ভাগাপেক্ষা উত্তর ভাগ অধিক উচ্চ করিয়া নিৰ্ম্মাণ করে ; তাহার কারণ এই যে দক্ষিণ ভাগ তাহাদিগের আবাসস্থান, তাছা অধিক উচ্চ করিবার প্রয়োজন নাই, কিন্তু উত্তর-ভাগে লবণজালের উমুন নিৰ্ম্মাণ করিতে হয় ; তজ্জাত-ঘুমনিৰ্গমনের নিমিত্ত উৎ উচ্চ না করিলে গৃহমধ্যে अवशिऊि कब्र कfम शहेद्रां ॐ । फेख् फेछ्न मृद्धिकांशप्रां নিৰ্ম্মিত হয় ; তাহ তিমহন্ত উচ্চ। ঐ উননের উপরিভাগে কৰ্গম দিয়৷ তদুপরি দুই শত বা দুই শত পচিশটা মিছরির কুনাকার ছোট ছোট মৃৎপাত্র স্থাপিত করিতে হয় ; ঐ পাত্রের নাম "কুঁড়ি", তাহার প্রত্যেকটতে দেড় সের জিনিস আঁটে। তৎসমুদায় উকুনের উপর কাদায় স্থাপিত করিলে যে অবয়ব হয়, তাৰ পার্থে প্রদর্শিত হইল ; মলঙ্গীরা তাহাকে “ঝাট” এবং যে মৃৎপিণ্ডের উপর তাহ স্থাপিত করে, তাহাকে "টচক্র” কহে। উমুনে অগ্নি প্ৰজলিত করিলে কর্দম & শুদ্ধ হইয়া তত্রস্থ সমস্ত কঁড়ি-পাত্রের VVV এক পিও হইয়া উঠে। চারি পাঁচ VᎳᏙᎳ VVVVV বা ছয় ঘণ্টাকাল তাহাতে নাদের লবণ VVVVVV VV VVVVV জল পাক করিলে দুই বোড়া লবণ vvvvvvvv প্রস্তুত হয়। હૈો ঝোড়া উমুনের পার্শ্বে vᏙᏙᏙᏙᏙᏙᏙᏙ ঝাট । স্থাপিত থাকে, এবং তাহা হইতে যে জল নিঃস্থত হয়, তাহা খোড়ার নিম্নস্থ তৃণের উপর পড়িয়া লবণের স্থূল-পিওরূপে পরিণত হয়। ঐ লবণ-পিণ্ডের নাম “গাছ-লবণ” , অন্ত লবণাপেক্ষায় তাহ বিশেষ নিৰ্ম্মল ; কিন্তু মলঙ্গীরা ঐ লবণ কোম্পানিকে না দিয়া অনায়ালে গোপনে অক্সকে বিক্রয় করিতে পারে বলিয়া গাছ-লবণ প্রস্তুত করণের নিষেধ আছে। লবণপাকের জন্য জার একটী নাম পোক্তান। কারখানায় এই পোজ্ঞান শঙ্কটল্পই ব্যবহার হইয়া থাকে। দুই ঝোড়া লবণ পোক্তান হইলে কোম্পানীর আদলদার নামক কৰ্ম্মচারী আসিয়া তাহ কাষ্ঠে মুদ্র ( মোহর ) দ্বারা চিহ্নিত করিয়া দেয়। ঐ মুদ্রার নাম জাদল, ঐ আদল হইতে আদলদায় নাম সৃষ্টি হইয়াছে। লবণের মোহর হইলে উহা মলক্ষ্মীর খাটতে রাখা হয়, তথায় একদিন ও একরাত্রি খাকিয়া শুকাইলে গোলাঘরের মৃত্তিকার উপর গুপাকারে রাখিয়া দেয়। দশ কি ধার দিন را به د} লবণ, আমুরবিশেষ । লষণ গোলাঘরে রাথিরা পরে বাহিরে আনিয়া গোলাঘরের সম্মুখে শুপাকার করিয়া রাখে। ঐ গুপের নাম "বহির কঁাড়ি" । ১০১৫ দিন ঐ কঁাড়িতে থাকিয় লবণ শুষ্ক হইলে পর পোক্তান দ্বারোগ আসিয়া উক্ত লবণ মলঙ্গীর নিকট হইতে ওজন করিয়া লয় ও উক্ত পরিমাণ মলঙ্গীর হাতচিঠায় তুলিয় দেয়। লবণ ওজন করিবার সময় ওজনদার ( কয়াল ) অনবরত নিম্নোক্ত প্রকার নূতন পদ বলিতে থাকে,— “রামগোপালে পঞ্জুড়ে মাল দিতে হবে পঞ্জুড়ে ॥ জলদি চলে ভইয়া রে । এক পাও দিতে হবে পঞ্জুড়ে” । পোক্তান-দারোগী কর্তৃক লবণ ওজন হইলে তখন তাহ। কোম্পানির হইল। তাহারা ঐ লবণ খাটনারায়ণপুর নামক স্থানে আনয়ন করিয়া আপনাদিগের গোলা পূর্ণ করেন ; অবকাশমতে তাহা লবণবিক্রেতাদিগকে আপনাদিগের নির্দিষ্ট মূল্যে বিক্রয় থাকেন। মলঙ্গীর কোম্পানির নিকট লবণের মূল্য আড়ঙ্গ ভেদে মণ করা v• আন বা ৯/১০ আনা করিয়া প্রাপ্ত হইয়া থাকে ; পরে কোম্পানির ঐ লবণ ৩ly১৭।• করিয়া বিক্রয় করিয়া থাকেন। সুতরাং ক্রয়বিক্রয়ের মূল্য কৰ্ম্মকৰ্ত্তাদিগের বেতন ও অন্তান্ত সমস্ত ব্যয় ব্যতীত তাহারা মণ করা অনুন ২০ টাকা লাভ করিয়া থাকেন । রামায়ণে লিখিত আছে,—সত্যযুগে দৈত্যবংশে লোলার মধুনামে একপুত্র জন্মে, এই মধু মহাদেবের উদ্দেশে কঠোর তপশ্চরণ করিয়া এক শূললাভ করে। মহাদেবের শূলপ্রাপ্ত হইয়া মধু অতিশয় বলীয়া হয়। কিন্তু মধু দৈববলে বলীয়া হইয়াও পরমধাৰ্ষিক ছিল, কাহারও কোন অনিষ্টাচরণ করিত না। পরে মধু পুনৰ্ব্বার তপশ্চরণ করিয়া এই শূল যাহাতে বংশপরম্পরাক্রমে থাকে, মহাদেবের নিকট এই বর প্রার্থনা করে, কিন্তু মহাদেব তাহাকে এই বর না দিয়া তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র এই শূলপ্রাপ্ত হইবে, এইবর দেন। বিশ্বাবসুর কস্তা অনলার গর্তে কুম্ভীলসী নামে এককন্যা হয়। মধু কুন্তীনসীকে বিবাহ করিলে দ্বীয় গৰ্জে লবণের জন্ম হয়। ক্রমে লৰণ অতিশয় দুৰ্বত্ত হইয়া উঠিল। মধু পুত্রকে ফুর্কিনীত দেখিয়া রুষ্ট ও শোকাবিষ্ট হইয় তাহার হন্তে শূল দিয়া ইহলোক পরিত্যাগ করিল। লবণ এই শূলপ্রভাবে ত্রিলোকের অবধ্য झ्हेंझ *क्लेिल । जवळभूव्र छैौरु५ चाङ,ांफ्राप्द्र नैक्लिष्ठ रुहेम्ना ঋষিগণ রামচন্দ্রের শরণাপন্ন হন । তখন ভগবদরতর স্বামচঞ্জ ইহাকে বধের জন্তু ভরতকে আদেশ করিলে শক্রয় স্বরং তাছাকে বধ করিবার জঙ্ক প্রার্থনা করেন। শঙ্কম্বেন্ধ ।
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/১৮২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।