লাখনৌ একটা মদির নির্মাণ করাইয়াছিলেন। তাহার বাল্যাবস্থায় তিনি ঐস্থানে বাস করিতেন, তাহার উপর তাহার পিতা ও মাতার জষ্ঠ দুইটী সমাধিমন্দির স্থাপন করেন। জলসরবরাহের সুবিধাঞ্জ তিনি একটী খাল কাটাইতে চেষ্টা পান। উহার নিদর্শন লগরের পুৰ্ব্ব ও দক্ষিণে রহিয়াছে। অর্থাভাৰ বশতঃ তিনি উক্ত কাৰ্য্য সম্পাদন করিতে পারেন নাই। তিনি কদম্রস্থল অর্থাৎ মহম্মদের পদচিহ্নস্থাপিত কৃত্রিম শু,পোপরি একটা স্ববৃহৎ অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। পূর্কে একজন মুসলমান ঐ পদচিহ্ন আরব হইতে এদেশে আনয়ন করেন। তিনিই উহা উচ্চ ভূমে স্থাপন করিয়া উহাকে একটা মুসলমান তীর্থঙ্কপে ঘোষিত করিয়া যান। গাজি উদ্দীনের আগ্রহে উহার মাহাত্ম্য বাড়িয়া উঠে । ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দের সিপাহীবিদ্রোহের সময় ঐ প্রস্তর স্থানান্তরিত হয়, তদবধি উহা আর কদম্বরস্থল মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত झग्न नाहे । গাজি উদ্দীনের পুত্ৰ নাসির উদ্দীন হাইদার ১৮২৭ খৃষ্টাব্দে পিতৃসিংহাসনে অভিষিক্ত হইয়া রাজকাৰ্য্য পরিচালন করিতে থাকেন। জ্যোতিঃশাস্ত্রে ঐকান্তিক আসক্তি বশতঃ তিনি বহু অর্থব্যয়ে ‘তারাবালী কোঠী' নামক একটী বেধালয় স্থাপন করেন । বিখ্যাত ইংরাজ জ্যোতিৰ্ব্বি কর্ণেল উইলকক্স তাহার কৰ্ম্মচারিরূপে নিযুক্ত থাকিয়া উক্ত বেধালয়ের যন্ত্রাদির পরিদর্শন করিতেন। ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে কর্ণেল উইলকক্সের মৃত্যুর পর, ওয়াজিদ আলীশাহ এই বেধালয় বন্ধ করিয়া দেন,সিপাহীবিদ্রোহের ঘোরবিপ্লবে বিদ্রোহীদিগের উপদ্রবে উক্ত বেধালয়স্থ যন্ত্ৰাদি নষ্ট হইয়া যায়। বিদ্রোহিদলের নেতা ও পরামর্শদাতা ফৈজাবাদবাসী মৌলবী আক্ষদ উল্লাশাহ সেই সময়ে এখানে আসিয়া বাস করেন। তিনি বিদ্রোহীদিগকে উৎসাহদানার্থ ইহার প্রাঙ্গণ মধ্যে সময় সময় এক একটী সভার অনুষ্ঠান করিতেন। নাসির উদ্দীন হাইদার উপরোক্ত বেধালয় ভিন্ন ইরাৎ নগরে একটা মহতী কারবালা নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন, উহার মধ্যে র্তাহার মৃতদেহ সমাহিত রহিয়াছে। নাসির উদীনের মৃত্যুর পর, তাহার খুল্লতাত মহম্মদ আলীশাহ ১৮৩৭ খৃষ্টাৰে সিংহাসনে আরূঢ় হইয়া ऍौष्ट्र शैौठिंरकुछ হুসেনাবাদের ইমামবাড়া প্রতিষ্ঠা করেন। ইহা দুই ভাগে বিভক্ত। লাখনো হর্গের প্রসিদ্ধ কী বালা ছাড়ির গোমতীস্তীরবর্তী প্রশস্ত পথ দিয়া এই ইমামবাড়ার বহিঃপ্রাঙ্গণে আসা যায়। এই স্থানে রাস্তার একটু পশ্চিমে দাড়াইয়া দেখিলে •प्रक्रिरिक जानक ॐकोनात्र हेमामबाड़ ७ क्रौनत्रबीज ७व ज्ञ्a इष्जनादीतव श्मामराज् ७ श्यां भकिम् *ि*श्चि [ పిసి ] হয়। এই কটা অষ্টালিকার সমাবেশ বেধির অনেক স্থাপত্য লাখনে ৰিৎ মুক্তকণ্ঠে বলিয়া গিয়াছেন যে, স্থাপত্যশিল্পের এরূপ অত্যুৎকৃষ্ট নিদর্শন জগতে অক্তি ৰিয়ল। - ब्राब मरश भागैौभार चीन इमामबाड़ान श्रृंगवांत्र जष्ठ झ्जयबिन श्रङ इर्शभषा निद्रां हेमामबाड़ा नरीख ५कप्रैौ यभ७ পথ ৰাছিয় করিয়া দেন। এই পথের ধারে তাহার যন্ত্রে একটী शैकिंकाल का? इरेशहिण। उिन रिहौत्र क्यामन्चित्रह जtभक अशिकङग्न ठे९ङ्गहे थभार्नेौरड श्वनिनिॉऊ हेमांमबॉफैब्रि পাখে একটা মসজিদের পত্তন করিয়াছিলেন। অকালে তাহার মৃত্যু হওয়ার, তাহার নির্মাণকাৰ্য্য সমাধা হয় নাই। তদবধি উহা অৰ্ধগ্রথিত অবস্থায় নিপতিত মুহিয়াছে। তিনি “সাতখও” নামে আর একটা গপ্তম্ভ নিৰ্ম্মাণের উদযোগ করিয়াছিলেন। উহার চারিখও নির্মিত হইবার পর তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন, তাহাও ঐরূপে অসমাপ্ত হইয়া য়ছিয়াছে। उभनखद्र णां५प्नोद्र कङ्कर्ष ब्रांज भाम्जान् भांगीलाई (১৮৪১ খৃষ্টাব্দে ) কাণপুর পর্য্যস্ত পাকায়াপ্ত, হজরৎ গঞ্জের খ্ৰীয় সমাধিমন্দির ও গোমতীর লেসেতু নিৰ্ম্মাণ করান। রাজ গজি উী হাইদার এই সেতু ইংলও হইতে জানয়ন । করিবার আদেশ দেন। উহা এখানে পৌছবার পূর্কেই তাহার , মৃত্যু ঘটে। উহার পুত্র নাসির উদ্দীন রেসিডেন্সীর সম্মুখে ; উছ স্থাপনের চেষ্টা করিয়াছিলেন, কিন্তু নদীগর্তে স্তম্ভ নিশ্বৰ্গ । সহজসাধ্য না হওয়ায় সে প্রস্তাৰ স্থগিত থাকে। অবশেষে আমজাদ আলী তাহার প্রতিষ্ঠা করিয়া যান। অযোধ্যারাজবংশের শেষরাজ ওয়াজিদ আলীশাহ ১৮৪৭ হইতে ১৮৪৬ খৃষ্টা পৰ্য্যন্ত লাখ নেসিংহাসন অলঙ্কত করিয়াছিলেন। তাহার নিৰ্ম্মিত কৈলরবাগ নামক প্রমোদোস্তান নগর মধ্যে সৰ্ব্ববৃহৎ ও মনোঙ্ক অট্টালিকা হইলেও জমার্জিত রুচিনিবন্ধন উহার নিৰ্ম্মিত বলিয়া তিনি সাধারণের নিকট প্রশংলাভাজন হইতে পারেন নাই। ১৮৪৮ খৃষ্টাব্দে উহার কাৰ্য্যারম্ভ এবং ১৮s • খৃষ্টাব্দে উহার নির্শ্বাশকাৰ্য্য সমাধা হয়। উছাতে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা ব্যয় হইয়াছিল। বেধালয়ের সন্মুখস্থ উত্তরপূৰ্ব্বষায় দিয়া প্রবেশ করিলে দর্শক প্রথমে জিলোঁখানা নামক প্রাসাদম্বার অতিক্রম করিবেন। এই প্রাসাদ হইতে রাজকীয় যাত্রোৎসব সাধিত হইত। এই স্থান হইতে দক্ষিণে ফিরিয়া একটী আছিাদিত দ্বার অতিক্রম করিলে টানিবাগে আসা যায়। এখানে চীনে কাচের পাত্রাদিতে উদ্ধানভাগ অলঙ্কত করিয়া রাখিয়াছে। তথা হইতে লঙ্কাকৃতি রমণীমূর্ধিপরিশোভিত একট প্রবেশদ্বার অতিক্রম করিলে হজয়ৎबाट खेश्वनैौड श्ख्या बाङ्ग। जे नष्ट अठिकृनिय्ह च्हेग५ BBDD DDBBD DBBD BBBBBS LLLLLLLLLLS AAAAAA
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/২০৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।