וזנןד? [ ২২৬ ] লামা -T- -- পায়, কিন্তু যদি কোন ব্যক্তি একই অপরাধ বারংবার করে ; তাহা ইষ্টলে অপরাধ গুরুতর খঙ্গিয়া গণ্য হয় এবং অপরাধীর তদনুরূপষ্ট শাসন হইয় থাকে। যদি কোন ছাত্র উপযুপিরি মদ্যপান যা চুরি করে,তাহা হইলে সেই অপরাধীর শিক্ষক ও গুণ ॥াবাল-পরিদর্শক বিচারসভায় সমবেত যতিমণ্ডলীর সমক্ষে নিন্দভাজম হইয়া খাঞ্চেম। পরে দুইজন লোকে ঐ ছাত্রের পায় দড়ি বাধিয়া মন্দিরের বাহিরে লইয়া যায় এবং তাহার দক্ষিণ ও ৰাম পার্শ্বে উপযুপিরি বেত্ৰাঘাত করিতে থাকে। এক সময়ে তাহার উপর প্রায় সহস্ৰাধিক বোখাত হয়, তদনন্তর তাহাকে মঠের সীমাবহির্ভাগে টানিয়া ফেলিয়া আইসে। যাহারা স্বেচ্ছায় ব্রহ্মচর্য ভঙ্গ করিয়া মঠ পরিত্যাগ করে, তাহারা বন্ লোক নামে খ্যাত । মঠের বহিঃ প্রদেশেও লামাদিগের প্রভাব বিস্তৃত আছে। কোন ব্যক্তি কাছার উপর অহিতাচরণ করিলে ছেই-ছো-সঙ্গ বা কপালে কৃষ্ণবর্ণ রেখাধান্ত্রী গেকোর লামাগণ মঠপ্রাচীরের বহির্ভাগে আসিয়া সেই দুৰ্ব্বজকে দমন করিতে পারেন। এই গোকার লামাগণ মঠাধ্যক্ষ অপর প্রতিযোগিন্বয়ের সাহায্যে লামা যা ব্ৰহ্মচৰ্য্যাশ্রমের নিয়ম রক্ষা করিয়া থাকেন । এই লামাগণ প্রাচীন বৌদ্ধসন্ন্যাসীদিগের স্থায় মুখম্প্রহাবর্জিত নহেন। সন্ন্যাসীর দ্যায় তাছার অর্থলালসা ও ভোজমলিপা ত্যাগ করিতে পারেন নাই। সাধারণ লোকে তাহাজের ভোস্থ্য এবং চঙ্গ, চ প্রভৃতি পানীয় যোগাইতে যোগাইতে উৎকণ্ঠিত হইয়াছেন । গে-লুগ-প প্রভৃতি তিব্বতীয় প্রধান সঙ্ঘারামের অধীনে অনেক ভূসম্পত্তি আছে। উহার আয়ে তাহদের ব্যয়ভার চলিয়া থাকে । এতদ্ধির শরতের শস্তকৰ্ত্তনকালে বহুশত লামা মঠের বাহির হইয়া ভিক্ষা করিয়া শস্ত এবং চা, নবনীত, লবণ, মাংস প্রভৃতি ভরণপোষণোপযোগী দ্রব্যাদি সংগ্ৰহ করিয়া ভাওরে পুর্ণ করেন। কোন কোন লামা পুতুল গড়িয়া বা প্রতিমূৰ্ত্তি কাটর, ছবি আঁকিয়, কোষ্ঠী প্রস্তুত করিয়া, বুজরুকী দেখাইয়া, চিকিৎসা रुश्लिष्ट्र ७ क्षोम्लो फूको ब्रिो मांमा ७°ोप्यू अर्ष भूक्ष्ध्र पब्लिग्न भुग्न ব্যয় সঙ্গুলান করিয়া থাকেন। যে সকল লাম তাশ প্রখর বুদ্ধিजन्wप्न अथवा *सिङ नरश्न, डैशंप्रझेि मर?ग्न अछांछ कीगा করেন । কেহ কেহ বাণিজ্যে লিপ্ত হইয়া লঙ্ঘারামের ঐশ্বৰ্য্য বৃদ্ধি করিয়া থাকেন। এই সকল ধর্ণাচার্যগণ ব্যবসা ব্যপদেশে হুদ গ্রহণ করিতে কুষ্ঠিত হন না। বাস্তবিক পক্ষে তাহারা সুব্যবসায়ী এবং দেশের মহাজন বলিয়া পরিগণিত। ভারতীয় বৌদ্ধগণের বেশভূষাদি ভারতীয় ঋতুগুলির জম্মুकूरग निहिंड इहेब्राझिल । शधन ८गोकशन डिक्द७ वंडूङि फुषांशभद्र भएनए ५ डिब्र गोङ कब्रिण, फषन रहेरउद्दे
বেশভূষার পরিবর্তন ঘটিতে থাকে। তিব্বতীয় লামা বা বৌদ্ধ, ধতিগণ দারুণ শীত ও মশকদংশনাদি শারীরিক পীড়াদায়ক যন্ত্রণা হইতে পরিত্রাণ পাইবার জন্য জুতা, মোজ ও গাত্রবস্ত্র প্রভৃতি শীতপ্রধান দেশের উপযোগী করিয়াই নিৰ্ম্মাণ করেন এবং ক্রমশঃ তাহার পরিচ্ছন্নতার দিকে দৃষ্টি পড়ে। প্রাচীন বৌদ্ধগণের চীরবাস ও বর্তমান লামাদিগের জপমালা, শিরস্ত্রাণ, আলখাল্লা, কোমরবনা, ছোটজাম, চৌগ, ডোরাকাটা পশমী জোব্বা, ইজার, পায়জামা এবং জুতা প্রভৃতি আবশ্বকীয় উপাদানসমূহের তুলনা করিলে বুঝা যায় যে, বর্তমান যুগে বৌদ্ধধৰ্ম্মে কি বিপ্লব উপস্থিত হইয়াছে ! তিব্বতীয় লামাগণ শিরোদেশে যে বিভিন্ন প্রকার উষ্ণীষ শোভিত করেন, তাহার প্রায় সকলগুলিই ভারতীয় অনুকরণে গঠিত, কএকটা মাত্র চীন ও মোঙ্গলীয় ধরণে নিৰ্ম্মিত দেখা যায়। তিববতীয় লামাগণের বিশ্বাস এই যে, লামা-ধৰ্ম্মমতের প্রতিষ্ঠাতা বৌদ্ধভিক্ষু পদ্মসম্ভব এবং তাহার সহযোগী শাস্তরক্ষিত খৃষ্টয় ৮ম শতাৰে ভারত হইতে বে শিরস্ত্রাণ পরিধানপুৰ্ব্বক তিব্বতে পদার্পণ করেন, তাহারই আকৃতি অনুসারে বর্তমান টুপীগুলি গঠিত হইয়া থাকে। পঞ্চেৰূজে-দময় নামক লাল উষ্ণাষ দিয়া স্বয়ং শাস্তুরক্ষিত তিব্বতে আসিয়াছিলেন। গে-লুগ-প ব্যতীত তিব্বতের সৰ্ব্বত্রই ঐ টুপীর প্রচলন ছিল। উহা ভারতের শীতপ্রধান দেশে ব্যবহৃত তুলার ‘কাণ ঢাকা’ টুপীর মত। ৎসোঙ-থাপা সেই লাল বর্ণটুপীর পরিবর্তে হরিদ্রাবর্ণের উৰ্কীয (য-সের ) প্রচলন করিয়া যান। উহাই গেলুগপ সম্প্রদায়ের পরিধেয় । মঠবিহারিণী ৰৌদ্ধভিক্ষুণীগণ পশমী বস্ত্র বা লোমের দ্বারা প্রস্তুত একপ্রকার শিরস্ত্রাণ ব্যবহার করেন । সম্প্রদায়ভেদে উছা লাল ও কৃষ্ণবর্ণের হয় । সিকিম, ভোটান ও হিমালয়ের প্রান্তস্থ অনেক জনপদে যেখানে বৃষ্টিপাত হর না, সেই সকল প্রদেশবালী বৌদ্ধলামাগণ গ্রীষ্মকালে খড়ের টুপী পরিধান করিয়া থাকেন। কেহ বা জাদে৷ টুপী পরেন না। চীনবাসীর স্থায় উহার টুপী খুলিয়া আগন্তুককে অভিবাদন করেন, এই কারণে দেবমন্দিরে প্রবেশকালে কেহই মাথায় টুপি রাখেন না, কেবলমাত্র কএকটা ধৰ্ম্মকাৰ্য্যে টুপি পরিধানের বিধি আছে। তাহাদের গাত্রবস্ত্রেও উক্ত দুই প্রকার বর্ণ দেখা যায়। গে-লুগপ সম্প্রদাষের আচাৰ্যগণ কুন্তুময়খিত হরিদ্রাবাস ধারণ করেন। যদি কেহ গে-লুগ-প জাচার্য্যের নিকট কোন উপঢৌকন দিতে আসে, তাহা হইলে সে ঐক্ষপ হরিদ্রাস BBDD BBB BBS BB BB BBB BD DBD D BB পক্ষিধান করে, তাহা হইলে জওনীয় ছয় । প্রাষ্টীল বৌদ্ধদ্বিগের
