লালখানি লালকেশূরিয়া (দেশজ) গুঙ্গে, রক্তকেশ্বর। লাল খাঁ, ভারতের একজন সুপ্রসিদ্ধ গায়ক। ইনি দিল্লীশ্বর আকবর শাহ ও জাহাঙ্গীর বাদশাহের সভায় বিদ্যমান ছিলেন। ১৬০৯ খৃষ্টাব্দে ইহার মৃত্যু হয়। লালখানি, উত্তরপশ্চিমভারতবাসী মুসলমান-সম্প্রদারভেদ । ইহার পূর্বে রাজপুত ছিল, পরে ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয় আপনাদের সর্দার লাল খাঁর নামায়ুসারে “লালখানি” নামে পরিচিত হইয়াছে। ইহারা আপনাদিগকে রাজপুতনার অন্তর্গত রাঙ্গোড়ের বড় গুজরবংশীয় ঠাকুর-সামন্ত কুমার প্রতাপসিংহের বংশধর বলিয়া স্বীকার করে। কুমার প্রতাপসিংহ মহোবা-যুদ্ধে দিল্লীশ্বর পৃথ্বীরাজের সহায়তা করেন। যুদ্ধযাত্র কালে তিনি পথিমধ্যে মীনাজাতির বিদ্রোহ দমনকার্য্যে কৈলা ও আলীগড়ে ডোররাজের সাহায্য করায় রাজা সানন্দচিত্ত্বে রাজকন্যার সহিত তাহার বিবাহ দেন এবং পুরস্কার বা যৌতুক স্বরূপ র্তাহাকে বুলনাসরের নিকট ১৫• খানি গ্রাম দান করেন । ७ख् প্রতাপসিংহের অধস্তন একাদশ পুরুষে রাজা লালসিংহ জন্মগ্রহণ করেন। মোগলসম্রাটু আকবরশাহ লালসিংহের বীর্ঘ্য ও রাজভক্তি দর্শনে প্রীত হইয় তাহাকে খ উপাধি দান করেন। তদবধি এই রাজবংশ লালখানী নামে পরিচিত হয়। লালথানের পৌত্র ইতিম রায় মোগলসম্রাট অরঙ্গজেবের রাজত্বকালে ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত হন । ইতিম রায় হইতে সপ্তম পুরুষ অধস্তন নহর আলী খ ও র্তাহার ভ্রাতুপুত্র দূন্দে থ' বুলদসহরের কুমোনা ছর্গে থাকিয়া ইংরাজসেনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিয়াছিলেন। তাহার পরে আপনাদের অধিকৃত প্রদেশ তুর্গাদি দ্বার সুরক্ষিত করেন। ইংরাজরাজ পরে এই সম্পত্তি আলীমৰ্দ্দন খ" নামক এই বংশের একজনকে দান করেন। এক্ষণে ছিতাবী, পহাস্থ ও ধৰ্ম্মপুর প্রভৃতি স্থানে এই সামন্তবংশ বিশেষ প্রতিষ্ঠার সহিত বাস করিতেছে। ইহারা এখনও আপনাদের হিন্দুমৰ্যাদা ভুলিতে পারেন মাই। কুমার ও ঠাকুরাণী উপাধি এবং বিবাহ কাৰ্য্যে হিন্দু পদ্ধতি অস্থাপি ইহঁদের মধ্যে প্রচলিত আছে। ছিতারীর শাখাবংশ বর্তমান সময়ে গোড় মুসলমান বলিয়া পরিচিত হইবার চেষ্টা করিতেছেন । অনেক ইংগিক ল ফুলিন নামেও অভিত্তি করে। ইহাদের আচার অনুষ্ঠান হিন্দু ও মুসলমান উভয়পদ্ধত্তি-বিজড়িত, ইষ্টার ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত ঠাকুরবশে ভিন্ন অন্ত কাহারও সহিত পুত্ৰকল্পাদির জামান প্রদান করে না। বিবাহকালে কুলমর্যাদা ও গোত্ৰান্ত্রি উপর লক্ষ্য রাখে। বিবাহ, জন্ম ও মৃত্যু সংস্কার স্বালানগির মত। নিৰাহে ৰাৰি পেয়ােহিত করেন এক
- XVII )به و
[ २७१ ] লালগড় শবদেহ সমাধিস্থ হয়। কেহই কলা পাঠ ৰ “সত্ৰা’ করে না। ইহার হিমুর দেবদেবীরও পূজা দিয়া থাকে। হিন্দু জ্ঞাতিকুটুম্বের বিবাহাদি সামাজিক ক্রিয়ার যোগদান করে এবং পৃথক্ আসলে উপবেশন ও পৃথক স্থানে ভোজনাদি করিতে পায় । লালকুমারী, দিল্লীশ্বর জাহাঙ্গর শাহের এক প্রিয়তমা রক্ষিত রমণী। নৰ্ত্তকীকুলে ইহার জন্ম। বয়ঃপ্রাপ্ত হইয়াও লালকুমারী বেঙ্গার ভায় প্রকাশু স্থানে মৃত্যগীতাদিতে সমাগত অভ্যাগতবৃন্দকে পরিতুষ্ট করিত। মোহনক্ষ}নিঃস্তত সুললিত সঙ্গীত ও অতুলনীয় রূপমাধুরীতে বিমুখ হইয়া জাহান্দর শাহ ইহার পদতলে श्रांज्रशैवन विकइ करब्रम । उँहांब्रहे पथप्लsप्इ cथहै cवश রাজকুলাঙ্গনারূপে পরিগণিত এবং তাহার বংশ রাজপুরুষগণের নিকট বিশেষ সন্মামা হয়। এমন ফি, অনেক সময় লালकूभांग्रैौब्र श्रांपैंौञ्चद्ग ७भब्राहनिभरक अवमानना कग्निब्र अशांशद्धि লাভ করিয়াছিল। zitzseffeil, gwert: «f" wiwi (Trichogaster lalias) লালগঞ্জ, বাঙ্গালার মুজঃফরপুর জেলার হাজীপুর তহীলের অন্তর্গত একটা নগর ও বাণিজ্যকেন্দ্র। গওক নদীর পূৰ্ব্বতীরে অবস্থিত । অক্ষা ২৫° ৪১' ৪e^ উঃ এবং দ্রাঘি• ৮৫° ১২′ ৫•র্ণ পূঃ । এখান হইতে চামড়া, তৈলশঙ্ক, লোর প্রভৃতি দ্রব্য প্রভূত পরিমাণে রপ্তানী হইয়া থাকে। নগরের এক মাইল দক্ষিণে যে গঞ্জঘাট হইতে মালপত্র নৌকা-বোঝাই হয়, তাহা বসন্তঘাট নামে খ্যাত । লালগঞ্জ, যুক্তপ্রদেশের গোরক্ষপুর জেলার অন্তর্গত একটা ক্ষুদ্র নগর। কুয়ালু নামক একটী ক্ষুদ্র নদীতীরে অবস্থিত। গোরখপুর-সেনানিবাস হইতে সুলতানপুর যাইবার রাস্ত এই নগর দিয়া গিয়াছে। এখানে একটা মুন্দর বাজার অাছে। অক্ষা” ২৬° ৪৩ উঃ এবং ৩২° ৪৬ পূঃ। e লালগঞ্জ, যুক্তপ্রদেশের মীর্জাপুর জেলার অন্তর্গত একটা নগর। গাঙ্গেয় উপত্যকার তারাঘাট শৈলের সামুদেশে অবস্থিত। অক্ষা” ২৫° ১' উঃ এবং দ্রাঘি• ৮২° ২৫' পূঃ। এখানে একটা বাজার আছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে এই স্থান ৫১৪ ফিট উচ্চ। লালগঞ্জ, অযোধ্য প্রদেশের স্বায়বরেণী জেলার দালমে। তহ সীলের অন্তর্গত একটী নগর। অক্ষাe২৬ ৯ ৫/উঃ এবং দ্রাবি৮১° • ৪৯% পুঃ । এই নগরে নিকটবর্তী স্থানের শস্তাদি বিক্রয়ার্থ সপ্তাহে দুইবার হাট বলে। পুৰ্ব্বে এখানে তহী সদর ছিল। ১৮৭৬ খৃষ্টাঙ্গে তাহ জালমেী নগরে স্থানান্তরিত হইয়াছে। লালগড়, বাঙ্গালার দিনাজপুর (?) জেলার জয়ৰ্গত একটা গণ্ড গ্রাম। এখানে একট প্রাচীন পীরস্থান ৰিঙ্গমাল জাছে । ( ভবিষ্যৎ ব্রহ্মখ- a৮১২s )