§ বংফু | به [ *৪৬ ] ংশ -o-, ...----------- পরে তিল, চন্ধত ।રી रुहदध्नान (dश्क्र° हड्रेब्र থাকে । “পুঞ্চাতু বে নোহপি হরিধনং বো। দদাতু নো হন্থগুস্তানি বো নঃ ॥” ( মুগ্ধবোধ ) বৈয়াকরণগুণ বলেন, পাৰাক্যাদিতে ইহার প্রয়োগ হয় না। বংফু (বক্ষু) ईकूनन । বৰ্ত্তমানে Oxus নামে পরিচিত। ইহ মধ্য-এলিয়ার একটা মুকুহৎ নদী। এই নদীর অধিকাংশ তাতায়-রাজ্যে প্রবাহিত। পামীরের সমুচ্চ অধিত্যকায় (অক্ষা” ৩৭°২৭′ উঃ ও দ্রাফি ৭৩"৪১' পূঃ) সরীকুল হইতে বাহির হইয় তুর্কিস্তানকে পূর্ব ও পশ্চিম এই দুই অংশে বিভক্ত করিয়া বোখারার বিস্তীর্ণ প্রান্তর ও তাতারের সুবিস্তৃত মরুস্থল ভেদ করিয়া ১৩০০ মাইল গিয়া বহুধা বিভক্ত হইয়া আরল সাগরে মিলিত হইয়াছে। পুরবিদগণের বিশ্বাস যে, পূৰ্ব্বে এই নদী কাষ্পীয় সাগরে মিলিত ছিল, তৎপরে গতি পরিবর্তিত হইয়াছে। অনেকের বিশ্বাস যে, এই অঙ্কু ( Oxus ) বা বংফু নদীর কুলেই আর্যজাতির নিবাস ছিল। এই সুপ্রাচীন নদী দিয়াই আৰ্য সভ্যতা সুদূর য়ুরোপখণ্ডে প্রসারিত হইয়াছে। পাশ্চাত্য প্রাচীন ঐতিহাসিক ষ্ট্রাবে,হেরোদোতাস প্রভৃতির বিবরণী হইতে জানা যায় যে, পূৰ্ব্বকালে এখানে শকজাতির আধিপত্য ছিল এবং এই নদী ইরাণ ও তুরাণ রাজ্যকে বিভক্ত করিয়া রাখিয়া ছিল। তুরাণের উত্তরাংশ মৎস্যপুরাণ ও মহাভারতে শাকদ্বীপ নামে প্রথিত হইয়াছে । [ শাকদ্বীপ দেখ ] মৎস্ত ও মহাভারতে শাকদ্বীপের সীমায় যে ইক্ষু নদীর উল্লেখ আছে, তাছাই বর্তমান অক্ষু নদী। পুরাণ মতে বংফু নদী জম্বুদ্বীপে প্রবাহিত। পুরাণের অসুবৰ্ত্তী হইলে মনে হইবে যে শাকদ্বীপের সীমায় যে অংশ প্রবাহিত, তাহা ইক্ষু এবং জম্বুদ্বীপে যে অংশ আসিয়া পড়িয়াছে, তাহ বংফু নামে খ্যাত ছিল। এই নদীতীরে “বঙ্গ” বা “বখমৃ” জাতির বাস থাকায় • ইহার কংক্ষু মমি হইয়া থাকিৰে । এখানে সুৰ্য্য ও অগ্নি উপাসক শকগণের অভু্যদয়ের পর বিশেষ বৌদ্ধপ্রভাব ঘটিয়াছিল। খৃষ্টীয় ৭ম শতাৰো চীনপরিব্রাজক এই নদী তীরে বহুতর বৌদ্ধকীৰ্ত্তি ও অশোক গুপের নিদর্শন দেখিয়া গিয়াছিল। তিনিও এই নীৰে পোহৰা বন্ধু নামেই উল্লেখ করিয়াছেন। তাহার বর্ণনার অনবতপ্ত (বর্তমান সরীকুল ) হ্রদের পূর্বাংশ হইতে গঙ্গ, দক্ষিণ হইতে সিন্ধু, পশ্চিম হইতে ৰক্ষু এবং উত্তরাংশ हशङ जैौडा नशै बर्हिब इहेहाइ। ईौमणब्रिजाबक ५३ शन अर्थन कब्रिड्रा cष वर्णन कमेिब्र श्रेिबांtइन, ठांशब्र गश्छि विकू ७ 娜 - • Wqoù's Journey to£be souroe of wbe Oxns, p. xxiii. TSTDSTBBSDTSDDDDSDDDD মৎস্তপুরাণের বর্ণনার সম্পূর্ণ মিল আছে। চীনপরিব্রাজক ধাহাকে অনবতপ্ত” হ্রদ বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন, তাহাই পুরাণে “বিন্দুসর বলিয়া পরিচিত ধিন্দুসর দেখ ] বংশ (পুং ) বমতি উদিগরিত পুরুষা বস্ততে ইতি বা । টু বম উদিগরণে ইতি ধাতোর্যস্ব বন শব্দে ইতি ধাতোবাহুলকাৎ শঃ । যদ্বা, বষ্টি উগুতে ইতি বা বশ কাস্তেী অব ঘঞ, বা ততো চুম্। ১ পুত্রপৌত্ৰাদি । পৰ্য্যায়—সস্তুতি, গোত্র, জনন, কুল, অভিজন, অস্বয়, অস্ববায়, সস্তান, নিঘন, জাতি । ( জটাধর ) বিস্তা ও জন্মদ্বারা একলক্ষণাক্রান্ত কুলপরম্পরাগত সন্তানই বংশ পদবাচ্য। ভিন্ন ভিন্ন টীকাকার এ বিষয়ে ঐরূপ অর্থই গ্রহণ করিয়াছেন,—“কুলঞ্চ বিদ্যয় জন্মন বা প্রাণিনামেকলক্ষণঃ সন্তানো বংশ । (জয়াদিত্য ) সুভূতি বলিয়াছেন,—“ধনেন বিস্তুয়া বা খ্যাতস্যাপত্যধারা বংশঃ ” অর্থাৎ ধন ও বিদ্যাগৌরবে প্রসিদ্ধ অপত্যধারার নামই বংশ । বমতি উদিগরতি পুৰ্ব্বপুরুষান বংশনামীতি শ: (অমরটীকায় ভরত )
- ঙ্ক সূৰ্য্যপ্রভবো বংশ: ক চাল্পবিষয়া মতিঃ । তিতীর্ঘস্তর মোহাড় পেনাস্মি সাগরম্ " ( রঘু ১২) ভারতবর্ষের প্রাচীন ইতিহাস আলোচনা করিলে জানা যায় যে, পুৰ্ব্বকাল হইভে এখানে অনেকগুলি লব্ধপ্রতিষ্ঠ ও বীৰ্য্যশালী রাজবংশের আধিপত্য বিস্তার ঘটিয়াছিল। ঐ সকল বিভিন্ন বংশীয় রাজসস্তুতিপরম্পরা বিশেষ বিশেষ সময়ে স্থানবিশেষে অপ্রতিহত প্রভাবে রাজ্যশাসন করিয়া গিয়াছেন । পুরাণাদিতে পুখুবংশ, ভরতবংশ প্রভৃতি অনেকগুলি সুপ্রাচীন বংশের পরিচয় পাওয়া যায়। তন্মধ্যে স্থৰ্য্যবংশ ও চন্দ্রবংশ সৰ্ব্বপ্রধান। স্বৰ্য্যবংশে মহারাজ মাদ্ধাতা, দিলীপ, রঘু ও দশরথাত্মজ শ্রীরামচন্দ্র জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। রামচন্দ্র কর্তৃক রাবণবিজয় স্বৰ্য্যবংশের প্রসিদ্ধির কারণ। চন্দ্রবংশে বহুশত নৃপতি জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, তন্মধ্যে ভারতীয় মহাযুদ্ধের নায়ক যুধিষ্ঠিরাদি পঞ্চপাণ্ডব হইতেই বংশের খ্যাতি বিস্তৃভ হইয়াছি।
激 [ স্বৰ্য্য ও চন্দ্রবংশ দেখ। ] এই চন্দ্রবংশের অন্ততম শাখা যদুবংশে ভগবদবতার শ্ৰীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। ঐ বংশে দাক্ষিণাত্যের প্রসিদ্ধ যাদব রাজবংশ সমুদ্ভূত। [ যাদব রাজবংশ দেখ } - তুৰ্ব্বস্তুর বংশে (তুয়ার রাজবংশ ) উজ্জয়িনীপতি মহারাজ বিক্রমাদিত্য প্রান্থস্থত হইয়াছিলেন। “ শঙ্কজাতির অভু্যদ্বয়ে ভারতে শঙ্ককুযশবংশীয় বৈদেশিক রাজবংশের অধিষ্ঠান হয়। ঐ বংশীয় রাজগণ ক্রমে হিন্দু ধৰ্ম্মক্রান্ত হইয় রাজপুত লাগে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তদবধি রাজপুত সমাজে ৮৭ শাখাৰ ৰিষ্কৃত অগ্নিকুলের উৎপত্তি হয় । পরমার
