বঙ্গদেশ (প্রাকৃতিক দৃষ্ঠ ) করিতেছে। উত্তরে হিমাচলশিখর ক্রমোচ্চ শৃঙ্গমালায় সমরোহিত হইয় যেন একটা অভিম্বৰ দৃষ্ঠপট উন্মোচিত করিয়া দিতেছে। সেই তুষারমণ্ডিত শিখরশিরে অক্ষশকিরণ প্রতিফলিত হইয়া তুষারধবল পৰ্ব্বতলাকু একটা জ্যোতিৰ্ম্ময় হৈমন্তপে পর্যবসিত হইয়াছে। দিবাভাগে কখন তাহ স্বৰ্য্যকিরণে সমুজ্ঞাসিত হইয়া দিগন্ত আলোকে পূর্ণ করিতেছে, কখন বা গাঢ় কুঙ্কটিকায় সমাচ্ছাদিত থাকিয়া অপূৰ্ব্ব মেঘমালার স্থায় নিশ্চল দণ্ডায়মান রহিয়াছে। ঐ পৰ্ব্বতগাত্র বিধৌত করিয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্রোতস্বিনীসমূহ প্রখর গতিতে সমতল উপত্যক প্রান্তরে অবতীর্ণ হইয়া পরম্পরের সংযোগে পুষ্টকলেবর হইয়া এক একটা প্রকৃষ্ট জলধারা রূপে প্রবাহিত হইতেছে। উক্ত নদীমালার মধ্যে হিমপাল্পনিঃস্ত গঙ্গা ও ব্ৰহ্মপুত্রই এখানকার প্রধান প্রবাহ । অপরগুলি তাহারই শাখা বা খাল মাত্র। [ গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র লেখ । ] এই নদীমালাই বাঙ্গালার শোভা ও শস্ত-সমৃদ্ধির একমাত্র কারণ। হিমালয়পৃষ্ঠ, অথবা উত্তর বঙ্গের উচ্চস্থানসমূহ বিধৌত করিয়া এই নদীমালা নিমবঙ্গের নিম্নভূমিতে একটা মৃন্তর আনিয়া সঞ্চয় করিয়া থাকে। ঐ স্তরের উৰ্ব্বরতাশক্তি এতাদৃশ অধিক যে, যে স্থলে ঐন্ধপ স্তর লঞ্চিত হয়, ভথায় পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে ৰিভিন্ন প্রকার শস্ত উৎপন্ন হইয়া থাকে । গঙ্গা ও ব্ৰহ্মপুত্রের উত্তর উপত্যক থও এবং নিম্নবঙ্গের সমতল প্রাস্তর এইরূপে নদীজালে সমাচ্ছন্ন হওয়ায় শস্তক্ষেত্রসমূহে জলদানের বিশেষ সুবিধা ঘটয়াছে। কখন কখন ঐ নদী সকল বস্তাবিতাড়িত হইয়া উভয় তীরবর্তী গ্রামসমূহ জলমগ্ন করিয়া ফেলে, তাহাতে ভূপৃষ্ঠে এক প্রকার পলি পড়ে। ঐ পলিও শস্তোৎপাদনের বিশেষ উপযোগী। অনেক সময় খাল কাটিয়া নান; স্থানে ও বিল প্রভৃতিতে জল আনিয়া চাসবাসের ব্যবস্থা হইয়া থাকে। উচ্চ ভূমিতে কৃপ বা পুষ্করিণ্যাদি খনন দ্বারাও কৃষিকাৰ্য সম্পন্ন হয়। এষ্ট সকল কৃষিক্ষেত্রে মধ্যে মধ্যে ক্ষুত্র পল্লী, গগু3াম, নগর বা বাণিজ্যপ্রধান বন্দরসমূহ ৰিরাজিত । নগর সন্নিধানে নগরবাগিগণের স্বহস্তরোপিত পুষ্পোপ্তান, অথবা ফলবৃক্ষাদি পরিশোভিত উপবনসমূহ ও তষ্মধ্যস্থ অট্টালিকাদি স্থানীয় সৌন্দর্য্য বুদ্ধি করিতেছে। গঙ্গাদি মদীতীরবর্তী গ্রাম বা নগরসমূহ, বিশেঢ় গানের ঘাটে ক্ষেৰমন্দিরছি প্রতিষ্ঠিত থাকিরা দেশস্বাসীর ধৰ্ম্মপ্রাণভার ও স্থাপত্যশিল্পের পরিচয় প্রদান করিতেছে । aांश-भषा दी भाषfश् झझे नकल जप्लेiणिक व भभिग्न श्रांभण 4ांभा বৈচিয্যের একাগ্রতা ভঙ্গ করিয়া দিতেছে। কোথাও কোথাও ভগ্নমজির বা প্রাচীন প্রাগাছাৰি ৰিৱন্ত হইয়া জঙ্গলপূর্ণ গুপDBB BBDD DD S g BBDS BD BBBDDB ... I లస్సి J বঙ্গদেশ (নদীমালা) প্রত্নতত্ত্বৰিষের আলোচনার জিনিস। পার্বত্য বনমালায়। ঐ . সকল আপোপরি গঠিত জঙ্গলে প্লাঙ্কতিক গৌদর্ঘ্যের বিশেষ।” বিকাশ না থাকিলেও তাহাতে বিভিন্ন জাতীয় হিংস্ৰ জীবের বাস ঘটয়াছে। এই সকল ৰনরাজির অদূরেও ভিন্ন দৃপ্ত সূত্র সূত্র DDD DDDD DDDS BBBBBB BBBB DD DDS বর্তী গ্রাম বা নগরসমূহের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যেয় এতই বৈষম্য দৃষ্ট হয়, যে সকল স্থানই যেন নবভূষায় সজ্জিত হইয়া দশকের চিত্ত আকর্ষণে প্রয়াস পাইতেছে । এই বাঙ্গালা প্রদেশে যতগুলি নদী বা শাখা মী দেখা যায়, তন্মধ্যে গঙ্গা ও ব্ৰহ্মপুত্র প্রধান। ঘর্ঘর, শোণ, গওক, স্কুশ, তিস্তা, ভাগীরথী, (জলঙ্গী-সঙ্গমে হুগলী নদী মামে অধুনা খ্যাত), দামোদর,রপমারায়ণ ও মহালী প্রভৃতি আপল্প কয়ট নদী অপেক্ষক্লত ক্ষুদ্র হইলেও প্রধান বলিয়া গণ্য হুইয়া থাকে। একঞ্জি অনেকগুলি শাখা নদী, অথবা লক্ষ্মীর অংশ বিশেষ বিভিন্ন সামে পরিচিত আছে। যথা—অজয়, জালংখালী, অমানৎ, জীধায়মাণিক, আড়িয়াল-খা, আড়পাঙ্গালী, আঠারধাকা, জাঁজাই (আত্রেী), ঔরঙ্গ, ৰদোনা, বাগদা, বাগ দেবী খাল, বাঘখালি খাঘমতী, বৈটাখাট খাল, বৈতরণী, বক্রেশ্বর, ৰক্ষা, বলীয়, ধলেশ্বর বা হরিণঘাটা, বানর, ঘনাল, বঙ্গদুনী, বঙ্গালী, বাণগঙ্গা, বাঙ্গারা, বাক, বড়ফেনী, বরাকর, বড়কুলিয়া, বড়াল, বড়ানাই, ধারাসিয়া, বর্ণার, বরুয়া, ঘাট, বয়া, দি, বেণী, বেতন বা સૂર્ણহাট, ভজা বা হরিহর, ভৈরব, ভার্গবী, ভোল, ভোলারী,ভোলা, ভূরেঙ্গী, বিদ্যাধরী, বিজয়গঙ্গ, বিঞ্জাই, বিরূপ, বিষখালী, ব্রাহ্মণ, বুড়ে ধলা, বড়তিস্তা, বুড়ামস্ত্রেখর, বড়বলঙ্গ, বুড়ীগগুক, বুড়ীগঙ্গা, বুঢ়ীগদী, বুড়ীখর, ছাইম, চলোঁনী, চন্দন, চানখালী, চেকমাই, চেঙ্গ, ছিরামতী, ছোটতিস্ত, চিংড়ী, চিতা, চিয়া, চুণী, ডাকাষ্ঠিয়া, দাক, দুর্গাবতী, দাউস, দয়া, দেলুট, দেও, ধাধার, ধলেশ্বরী, ধলকিশোর বা দ্বারকেশ্বর, ধামড়া, ধনাই, ধনার্জি, ধনেীৰ্তা, ধাপা, ধর্ণ, ধর্ত, ঢাউস, ধোবা বা কাওনদী, ধেরেম, ধূষণ, ডিম্ডা, দুধকুমার, ধুস্থ, জুলাই, গর্ভেশ্বরী, গদাধর, গলঘপিয়, গগুকী, গণ্ডার, গাঙ্গনী বা কালিয়া, গাং গড়াই বা গোড়ষ্ট, ঘাঘর, গাঞ্জাখালী, ঘোড়াথালি, যুগ,ী, গোমতী, গুমানী, গুয়াসুবা, গুঞ্জরিয়া, গুড়, চলস্থার, হুলদা, হলী, হঁাচা-কাটাখাল, হাঙ্গর, হালী, হুনু হারোরা, হারাবতী, হরসাগর, হাড়ভাঙ্গা, হবোরা, হাতিয়া, ইব, ইছামতী, ইজরী, জয়গাল, জলধকৃক, যমুনা, যমনী, জামবাড়ী, ব্যপক্ষপিয়া, ঝরাহী, ঝিকিয়, ধিনাই, যৌবনেশ্বরী, কপোতাক্ষ, কালাকুশী, কালাই, কালানী, করতোয়, কালীগঙ্গা, কালীগাষ্ঠী, কালীকুগু, ফালিনী, কালबामैौ, कभण, कॉणांभरी, काँगै, रुंश्न, ककfहे, कfकैफ,
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৩৯৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।