বঙ্গদেশ (পালবংশ ) [ 8:t 1 বঙ্গদেশ (পালবংশ ) লারায়ণ লিখিয়া গিয়াছেন যে, তাহার পূর্বপুরুষ পরিতোষ• পঞ্চ গ্রামপতি হইয়া বিষ্ময় ও অর্থবলে প্রাধান্ত লাভ করেন। তৎপুত্র ধর্ণ, পৌত্র ভদ্ৰেশ্বর ও প্রপৌত্র গদাধর রাজপ্রতিগ্রহে পরায়ুগ বলিয়া বিশেষ সন্মানিত হইলেও গদাধরপুত্র প্রাভাকরগ্রামণী উমাপতি মহারাজ জয়পালের নিকট হইতে প্রভূত মহাদান গ্রহণ করিয়াছিলেন { কেন জয়পাল উমাপতিকে নানা কৌশলে বশীভূত করিয়াছিলেন ? এই উমাপতির বংশধর নারায়ণই লিখিয়াছেন যে সেই পণ্ডিতকুলচুড়ামণি উমাপতির শিষ্য ও উপশিষ্যবর্গে সসাগর ধরা পরিব্যাপ্ত হইয়াছিল। সুতরাং বুঝিতে হইবে যে উমাপতি এক জম লাধারণ লোক ছিলেন না। এরূপ লোককে হস্তগত করার বৌদ্ধ নৃপতির কত সুবিধা হইয়াছিল, ऊांश नहrअर्हे अछूटभग्न । দেবপালের পর জয়পালের পুত্র ১ম ৰিগ্ৰছপাল গৌড়-মগধের আধিপত্য লাভ করিয়াছিলেন । তিনি মধ্যপ্রদেশের হৈহয়রাঞ্জকত লজ্জাদেবীর পাণিগ্রহণ করেন। র্তাহারই গর্ভে নুপ্রসিদ্ধ নারায়ণপালের জন্ম। এই নারায়ণপালের প্রধান মন্ত্ৰী পূৰ্ব্বোক্ত দর্ভপাণির পৌত্র ও কেদার মিশের পুত্র রামগুরব মিশ্র। ইনিই বদলে গরুড়স্তম্ভ প্রতিষ্ঠা করেন। নারায়ণপালের পর তৎপুর রাজ্যপাল, তৎপরে রাজ্যপালের পুত্র ২য় গোপাল, তৎপরে গোপালের পুত্র ২য় বিগ্রহপাল,তৎপরে বিগ্রহের পুল। ১ম মহীপাল রাজ্য-সম্ভোগ করেন । এই মহীপালের সময় প্রসিদ্ধ বৌদ্ধতান্ত্রিক দীপঙ্কর শ্ৰীজ্ঞানের অভু্যদয় ।
- श्मिझे काम॥श्र इदेtड अभिग्नl ७डब्रड्राफ़्षांनी श्म । मरत"ठौ अभ१श्रt१इ बिक श्श्प्७ ७ोणरुप्रै यङ्गठि ° ५नि कूणइन लाङ रुtब्रम ।
+ "জবডি মহতি ঘেৰIমন্বয়ে সোমপীণী नभङमि भरिठाशञ्चन्वम१ (लहदक: । चण७७ श: श् िक्षिstiश्[णम: एठtलश्री: তদিছ ভজতি পূজামুত্তম যেন স্নাঢ় । তন্মাচ্চতুৰ্থখওং পিশাচখণ্ড তথাচ খাপুল । श्व्छिनषमाश्किमनब्र१ नि:पृष्ठत्रमयः कूलशमन् ॥० ৰঙ্গেছৰ ভূষলাপাৰনছেডুয়েকঃ ভৌন্তে বিধে সস্তুতমির্শলীপ্রসাশ্নঃ । প্রাপুজিছো খিৰিখসংসদি ধর্ণনাম মামাছুক্ষপঞ্চঙ্গিত; পন্ধিতোৰহুমু: ॥e उन्ब्रांप्तबांद्रङ ग१ौब्रझन६ ॐ*ाँनt६ छtजचtछ। बिथिल-¢कjविभ-क्ञनैौङ्गः । मtथ; न्छ१ किङिबछ१ अचंभोखिरषङ्गः cनवांछिविख-रुनद*षराबूब्रांरब्र: ॥९. দিগ্বিজয়ী রাজেঞ্জ চোল উত্তর-রাঢ়ে মহীপালকে পরাজয় করিয়াছিলেন। মহীপালের পর তৎপুত্র নয়পালদেব রাজা হন। ইনি দীপঙ্কর ঐজ্ঞান-অতীশের একজন পরম ভক্ত ছিলেন। নয়পালের উৎসাহে শ্রীজ্ঞান সৰ্ব্বত্র তান্ত্রিক জ্ঞানোপদেশ প্রচার করেন। কি হিন্দু কি বৌদ্ধ সকলেই তৎপ্রচারিত তান্ত্রিক তারাদেবীর (শক্তির ) উপাসনায় ও তান্ত্রিক গৃঢ় সাধনায় অনুরক্ত হইয়াছিলেন। নয়পালের পর তৎপুত্র ৩য় বিগ্রহপাল রাজ্য লাভ করেন । তিনি বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী হইলেও বেদান্ত, স্তায়, মীমাংসা প্রভৃতি শাস্ত্রজ্ঞ ব্রাহ্মণকে শাসন ও গ্রাম দান করিয়া সন্মানিত করিয়া গিয়াছেন। তৎপুত্র ২য় মহীপালের নাম এক সময় বঙ্গবাসীর ঘরে ঘরে গীত হইয়াছিল। প্রবাদ এইরূপ,--রাজ্য লাভের অল্পকাল পরেই তিনি সন্ন্যাস ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়াছিলেন । মহীপালের পর তৎপুত্র পূরপাল এবং পূরপালের পর তাহার সহোদর রামপাল গোঁড়াধিপত্য লাভ করেন। ইহঁরই নামানুসারে পুৰ্ব্ববঙ্গে রামাবর্তী বা রামপালনগর প্রতিষ্ঠিত হয়। রামপাল মিথিলাধিপতি ভীমকে যুদ্ধে জয় করিয়া বিনাশ করিয়াছিলেন । রামপালের পর তৎপুত্র কুমারপাল, তৎপরে তৎপুত্র ৩র গোপাল সিংহাসন লাভ করেন। গোপালের পর তাহার পিতৃব্য ও রামপালের পুত্র মদনপাল সিংহাসনে অভিষিক্ত হন। তাহার তাম্রশাসন হইতে জানা যায় যে, রামাবতী নগরে তাহার রাজধানী ছিল । তিনি বুদ্ধোপালক হইলেও ব্রাহ্মণ পণ্ডিতের যথেষ্ট ভক্তি সন্মান করিতেন। মদনপালের পর কোন পাল রাজা সিংহাসনে অভিষিক্ত হইয়াছিলেন, তাহা এথম ও ঠিক জানা যায় নাই । ভৎপরে মহীন্দ্রপাল ও গোবিন্যপাল নামক তুই রাজার নাম পাওয়া যায়। নেপাল হইতে যে বহুতর বৌদ্ধ ধৰ্ম্মগ্রন্থ আবিষ্কৃত হইয়াছে, ঐ সকল পুথির শেষে ‘গোবিন্দপালদেবানাং বিনষ্টরাজ্যে’ এইরূপ লিখিত আছে। গয়া হইতে গোবিন্দপালের যে শিলালিপি আবিষ্কৃত হইয়াছে, তাহাতে ১১৬১ খৃষ্টাব্দে গোবিন্দপালের রাজ্যাবসানের কথা পাওয়া যায়। [ পালরাজবংশ শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য। ] उभाभूणक्षङ्ग ऐछि छिध्ङ्गश्रौँ রাজপ্রতিগ্রন্থপরায়ুখ-মানসোহভূং। পুণানি কেবলম্বছৰ্গিশমঙ্গয় ব: শাড়িশ্চিয়ার সময়ং গমদাংৰভূৰ । তন্মভূক্তিসান্ধি ভূশিষলগ্ন শিষ্যোপশিষ্যত্ৰঞ্জৈबिंदन्शेनिङ्गङ्गइमाणछिििछ यांडाकङ्गञ्जाबमै: । প্রাপালাজ্যপালত: স হি মহাশ্রদ্ধং প্রভূতং মুহদানং চাৰিগণাৰ্ধশাজধদয় প্রত্যগ্ৰীং পুণ্যৰাণ - ( ছন্দোগপরিশিষ্টপ্রকাশ )