পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৪৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* বধ * প্রধাসম, পরাসন, মিস্থান মিছিলেন, নির্বাসন, সংজ্ঞাপন, নিগ্ৰস্থান, অপাসন, নিস্তহঁশ, মিছনম, ক্ষণ, পরিবর্জন, নির্বাপণ, যিশসন, মারণ, প্রতিঘাতন, উদ্বাসন, প্রমখন, কখন, উজ্জাসন, আলঙ্ক, পি6,৮বিশর, ঘাত, উন্মস্থ, হিংসা, ঘাতন, বিদারণ, পিঞ্জক, পাত, পরিম, পঞ্জিবাতল, কান, নিবারণ, সমাধাত, निर्भुक्ष्म, भा,ि बान्नै, फे९श्राउ, गाग्ररु, भद्रक, बाँच्न, সংঘাত । ( শারঞ্জা” ) কোন প্রাণীকে বধ করিলে পাপ হইয়া থাকে। কিন্তু আততায়ী শক্রকে বধ করিলে পাপ হয় না । “মাততায়িবধে দোষে হন্তর্ভবতি কশ্চন।” ( গীতায় ১২৬ টকার স্বামী ) পারিভাষিক বধ--

  • বপনং দ্রবিশাদানং দেশান্নিৰ্যাপন তখী । এধ ছি ব্ৰহ্মবন্ধনা বাধা নাষ্ঠোস্তি দৈহিক "

( ভারত সৌপ্তিষ্কপ" ) ব্রাহ্মণদিগের মস্তকমুণ্ডম, সমস্তধনগ্রহণ এবং দেশ হইতে নিৰ্ব্বাসন করিয়া দিলে, তাহাতেই তাহাদিগের বধ হয়। ইহাকে পারিভাষিক বধ কহে । কালিকাপুরাণে লিখিত আছে যে, যে স্থলে এক ব্যক্তিকে বধ করিলে অনেকের মঙ্গল হয়, সেই বধ পুণ্যপ্রদ এবং স্বর্ণচৌর, সুরাপাস্ত্রী, ব্ৰহ্মহত্যাকারী, গুরুপত্নীগামী এবং আত্মঘাতী এই সকল ব্যক্তিকে বধ করিলে তাহাতে পাপ হয় ন। এবং এই বধও পুণ্যপ্রদ বলিয়া অভিহিত হইয়াছে।

  • একস্ত যত্র নিধনে প্রবৃত্তে তুষ্টকারিণঃ । বহুনাং ভবতি ক্ষেমং তপ্ত পুণ্যপ্রদে বধ । রুক্ষ্মস্তেরী সুরাপশ্চ ব্ৰহ্মস্থা গুরুতরগঃ । আন্মানং ঘাতয়েদষপ্ত তন্ত পুণ্যপ্রদো বধ ॥”

( কালিকাপু• ২০ অ' ) একের জন্ম বহুকে বধ করিতে নাই, কিন্তু বহুলোকের শাস্তির জন্তু একজনকে বধ করা যাইতে পারে, তাহাতে *ांश् छ्ष्व नः । -নৈকস্তাখে ৰছা হজাদিতি শাস্ত্ৰেষু নিশ্চয়ঃ। এবং ছম্ভাবস্থানাং হি ন পাপী তেন জায়তে।” ( बांभन*० 8८ अ*) বন্ধ এবং বন্ধন পূৰ্ব্বৰূর্থের খণ্ড, অর্থাৎ পূর্বকর্ণানুসারেই रुष ९ बकम श्रेच्न थाप्रु । “ন কশ্চিন্তাত ফেনাপি বষ্যতে হস্তত্তেহপি বা । বধৰণে পূৰ্ব্বঞ্চবর্তে নৃপতিনন্দন ॥” ( ৰামনপু: ৬২ অ’) স্থতিতে বৈধহিংসু বিচারস্থলে অভিহিত হইয়াছে যে, [ 888 ] -- १शक्त যজ্ঞাদিতে যে পশুবধাদি করা হয়, তাহাতে পাপ হয় মা, বৈধহিংসা ব্যতীত হিংসা করিলেই পাপ হইয়া খাকে । মঞ্জীর্থ যে বধ তাহা অবধ । "জ্ঞার্থে পশৰঃ পৃষ্ঠাঃ স্বজ্ঞার্থে পশুঘাতনঃ । অতত্বাং ঘাতয়িষ্যামি তন্মাযজ্ঞে বধোইৰধঃ ” (স্বতি ) কিন্তু সাংখ্যদর্শনের সাংখ্যতত্ত্বকৌমুদীতে বাচস্পতি মিশ্র লিথিয়াছেন যে, যজ্ঞাদিতে পণ্ডবধ করিলে পাপ ও পুণ্য দুই হইবে, বধজন্ত যে পাপ তাহা হইবে এবং যজ্ঞের পূর্ণতাজষ্ঠ যে পুণ্য তাহাও হইবে ; সুতরাং পশুবধে পাপ ও পুণ্য দুইই আছে। যজ্ঞপূর্ণ হওয়ার স্বৰ্গভোগ এবং পশুবধজন্ত পাপভোগ অবষ্ঠভাবী। তবে যজ্ঞে পুণ্যের ভাগ অধিক এবং পাপের ভাগ কম, সুতরাং অনেক মুখতোগ করিয়া অল্পমাত্র কষ্টভোগ করা তত দুঃখজনক নহে। [ বিশেষ বিবরণ হিংসা শব্দে দেখ ] অজ্ঞানতঃ গো প্রভৃতি বধ করিলে তাহার প্রায়শ্চিত্ত করিতে হয়। প্রায়শ্চিত্ত করিলে বধজন্ত পাপ হইতে মুক্তিলাভ করা যায়। যজ্ঞাদি ভিন্ন অষ্ঠস্থলে বধ করিলেই প্রায়শ্চিন্তু করিতে হইবে । বধক (পুং ) হস্তীতি হন্‌-কুন ( হনো বধশ্চ। উ৭, ২৩৬) ইতি বধাদেশ । ১ বধকর্ত, বধকারী । ২ হিংস্র। ৩ ব্যাধি । ৪ মৃত্যু। ( সংক্ষিপ্তসার উণ” ) বধক, ( বধিক ) উত্তরপশ্চিমপ্রদেশবাসী জাতিবিশেষ, দয়া বৃত্তি ইহাদের প্রধান উপজীবিকা, ছলে ভুলইয়া অসহায় পথিক অথবা তীর্থযাত্রীদিগকে বধ করে বলিয়া ইহারা বধক নামে পরিচিত ; কিন্তু জাতিগত সাদৃশ্বে বাওয়ারিয়া ও বহেলীয়াদিগের অনুরূপ। সুধু ইহাদের মধ্যে রাজপুতদিগেরই আধিক্য কৃষ্ট হয়। বর্তমানকালে অনেক ধর্শ্বভ্রষ্ট মুসলমানও ইহাদের দলड्रङ शहैम्नांदझ । মথুরা, পিলিভিৎ ও গোরখপুর জেলায় এই দস্থ্যদিগের বাস আছে। ইংরাজশাসনে ইহার এক্ষণে অনেকটা শান্তভাব ধারণ করিয়াছে। ইহারা সময়ে সময়ে ব্রাহ্মণ, ভিক্ষুক অথবা বৈরাগীর বেশে তীর্থযাত্রীদিগের সহিত গমন করে এবং আবশুকমত তীর্থক্ষেত্রে যাত্রীদিগের তীর্থঙ্কাৰ্য সম্পন্ন করে। এই জবসরে ইহারা দক্ষিণ ও প্রণামীরূপে বলপূর্বক অর্থ আদায় করিবার চেষ্টা পায়। অনেক সময়ে বারদিগকে ধুতুরা সংযুক্ত প্রসাদ সেবন করাইরা তাহাদিগের ধর্থাসৰ্ব্বস্ব অপহরণ করির পর। কালীমাতা ইহাদের প্রধান উপাঞ্চ দেবতা। ইহার দেবী পূজার ছাগ বলি দেয়, ছাগমাংস ব্যতীত শৃগাল, খেকশিয়াল ও গোখাছি পরীশ্বপমাংস ইছারা ভক্ষণ ক্ষরিয়া থাকে। ইহাদের বিশ্বাস, শৃগালমাংস ভক্ষণ ক্ষরিলে গতকালের রাব্রিঙে বিচরণ