পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৫৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বরুণ কিরণে শীতলৈ সৌম্যঃ প্রণয়ন্তমবস্থিতম্। | লবণ্যামৃতধারাভিস্তপরস্তুমিব প্রজাঃ । রাজহংসসমান্ধঢ়ং পাশাগ্রকর শুভম্। : পুষ্কর দৈাৰ্গণৈঃ সৰ্ব্বৈ সমস্তাৎ পরিবারিতম্। গৌর্য্য কান্ত চামুগতং নদীভিঃ পরিবারিতম্। নাগৈৰ্যাদের্ণগগৈযুক্তং ব্রাহ্মণামিব চাপরং ॥ কৃষ্টিসংহারকার নারায়ণমিবাপরম্ " f এইরূপ ধ্যান করিয়া পরে পূজা করিতে হইবে। বরুণের মন্ত্ৰ—ওঁ বেঁী । : “অষ্টবিংশাস্তবীজেন চতুর্দশস্বরেণ চ। অৰ্দ্ধেদুবিন্দুযুক্তেন প্ৰণবোদীপিতেন চ।” (হয়শীর্ষপঞ্চরাত্র) ! প্রতিমায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা করিয়া প্রণব দ্বারা নিবোধযুদ্রা | প্রদর্শন করিতে হয়। অঙ্গুষ্ঠ ও মুষ্টি অন্তর্গত করিলেই নিবোধমুদ্রা হইয়া থাকে। পরে পাশমুদ্রায় দেবতার সান্নিধ্য করিয়া | গন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ ও নৈবেদ্যাদি দ্বারা পূজা করিতে হয়। “প্রতিমায়াং স্থিতিং কুত্ব প্রণবেন নিবোধয়েৎ | পূজয়োগন্ধপুশাদেঃ সান্নিধ্যং পাশমুদ্রয়া।” (হয়শীর্ষ) বরুণের নমস্কার-মন্ত্র যথা“বরুগো ধবলে বিষ্ণু পুরুষে নিম্নগাধিপম্। পাশহস্তে মহাবাহুস্তস্মৈ নিত্যং নমো নমঃ ॥”(জলাশয়োৎসর্গতত্ত্ব) দেশে অনাবৃষ্টি দেখা দিলে বরুণাচনা ও বরুণমা জপে স্ববৃষ্টি হয়। অনাবৃষ্টির কারণ বরুণাচনা করিতে হইলে তখন স্বতন্ত্র ধ্যান আছে। সেই ধ্যানে বরুণের রূপ চিন্তা করিয়া তাহাকে নমস্কার করিবে। “পুষ্করাবৰ্ত্তকৈমৈযৈঃ প্লাবয়স্তং বস্থদ্ধরাম্। বিদ্যাগর্জিতসন্ধং তোয়াম্মানং নমাম্যহম্। যন্ত কেশেষু জীমূতে মদ্যঃ সৰ্ব্বাঙ্গসন্ধিযু। কুক্ষে সমুদ্রাশ্চত্বারস্তস্মৈ তোয়াত্মনে নমঃ ॥” এইরূপ ধ্যান করিয়া মানসোপচারে বরুণকে আরাধনাপূর্বক মূল মন্ত্র জপ করিবে। জপের পূৰ্ব্বে বিনিয়োগ করিয়া লইতে হয়। বখা—“প্রজাপতিঋবিস্তৃঃপছনো বরণে দেবতা এতাবদ্রাষ্ট্রমভিব্যাপ্য স্বকৃষ্ট্যৰ্থং জপে বিনিয়োগঃ।” মন্ত্র গুরুমুখ হইতেই জানিয়া লইতে হয় । সেই মন্ত্র যথা— [ ৫৬১ } বরুণ সংখা অষ্ট সহন, কিন্তু তার চতুগুণ, অর্থাৎ বশি হাজার জপ করিতে হইবে। তিনদিনের পর চতুর্থ দিমে এই জপের সমাপ্তি। “নাভিমাত্র জলে স্থিা জপেন্সন্ধং প্রসন্নী । বস্তুসহস্রং জাপদ্মন্ত্রং ত্রিদিনং ব্যাপ্য যত্নত: ॥” অথবা— “ঘটুসহস্ৰ জপেল্লিত্যং তদা বৃষ্টিণ্ডবেন্ধ বম্।।” (ধৰ্টকর্ণদীপিকা) কেহ কেহ অনাবৃষ্টিকালে বরণের একাক্ষর মন্ত্র জপেরও ব্যবস্থা করেন । একাক্ষর মন্ত্র ‘বং’ । মছু বলিয়াছেন,-মহাপাতকী ব্যক্তির যে, ধন দণ্ড করা হইবে, সাধুচরিত্র রাজা তাহা কখন গ্রহণ করিবেন না। কেন না লোভে পড়িয়া তাহা গ্রহণ করিলে, সেই মহাপাতকীর দোষেই তাহাকে লিপ্ত হইতে হয়। এই জন্য জলে প্রবেশ করিয়া রাজা সেই দণ্ডদ্বারা লন্ধ ধন বরুণকে অথবা সন্থত্তি-সম্পন্ন শাস্ত্রক্স ব্রাহ্মণকে দান করবেন। কারণ, বরুণ দগুকৰ্ত্ত, তিনি রাজাদিগেরও দগুধর। আর যিনি বেদপারগ ব্রাহ্মণ তিনি সৰ্ব্ব জগতেরই প্রভু * (মমু ৯ অঃ ) অতি প্রাচীন কাল হইতেই জলাধিষ্ঠাতা বরুণদেবের উপ - সনা প্রচলিত আছে। ঋগ্বেদে তিনি রাজা, বিশুদ্ধ বল, বিমানচারী, বেগবান ও পরাক্রমশালী বলিয়া কীর্তিত হইয়াছেন। উক্ত রাজ বরুণ সুৰ্য্যের ক্রমান্বয়ে গমনার্থ পথ (উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন মাগ ) বিস্তার করিয়া থাকেন। তিনি মূলরহিত অন্তরীক্ষে থাকিয়া বননীয় তেজঃপুঞ্জ উৰ্দ্ধে ধারণ করেন, সেই রশ্মিপুঞ্জ অধোমুখ, কিন্তু তাহার মূল উৰ্দ্ধে, তস্থার তিনি জীবের মরণ রোধ করেন - তাহার শত সহস্ৰ ওষধি আছে, অর্থাৎ তিনি ওষধিপতি। তিনি নিঋতিকে পরায়ুখ করিয়া মনুষ্যদিগের দূরিত নাশ করিতে সমর্থ। তিনি পরমায়ু দান ও গ্রহণকারী, তাহার আজ্ঞায় রাত্রিযোগে চন্দ্র দীপ্যমান হয় ; তিনি বিজ্ঞান ও অহিংসিত ৰন্ধনমোচনকারী ও মুক্তিদাতা এবং তাহার কৰ্ম্মসমূহ অপ্রতিহত। ‘হে বরুণ ! নমস্কার করিয়া তোমার ক্রোধ অপনয়ন করি, বক্সের হবা দানদ্বারা তোমার ক্রোধ অপনোদন করি। হে অম্বর ! হে গ্রচেতঃ ! হে রাজন। আমাদিগের জন্য এই যজ্ঞে নিবাস করিয়া আমাদের কৃতপাপ শিথিল কর। হে বরুণ ! আমার উপরের পাশ উপর দিয়া, নীচের “ওঁ বৃষ্টিরিহানাব্যস্তরয়ো মরুতাম্পৃশতীং গচ্ছ বশাপৰি দিবং গচ্ছত তেনে বৃষ্টিমাবহ ।” এই মন্ত্ৰ সহপ্রবার জপের পর নিশ্চয় বৃষ্টি হইবে । মন্ত্রান্তর दध-कू# गर्छी ७ मांद्राईौज, (ह ॐ इं*ी, पहे जाकद्र मज যদি নাক্তি পৰ্য্যন্ত জলে মগ্ন হইয়া জপ করা হয়, তবে অনাবৃষ্টি দূর হয়, এবং সদ্যসদ্য দেশে মহাবৃষ্টি হইতে থাকে। মন্ত্র জপের - XVII 3 8? • “মায়ণীত নৃপ: সাধুৰ হাপাপ্তকিনে ধন । আদানপ্ত ভঙ্গেীতাভেন দোষেণ লিপ্যতে s অপর প্রবেণ্ঠ তং দও বংশানোপপায়েং। প্রস্তবৃত্তোপগল্পে ৰ প্ৰাক্ষণে প্রতিপাদয়েৎ ॥ DK DHBB BBBS KHY DDDLL Y YS ঈশ: সৰ্ব্বস্ত জগতে প্ৰাক্ষণে কোপারগঃ " ( মন্ত্র ৯ জ: )