~४ वर्ण আপৎকালে ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বা বৈশুবৃত্তি গ্রহণ করিতে পারেন এবং ক্ষত্রিয়েরও বৈশুবৃত্তি লইবার বাধা নাই। তবে ঐ উভয় বর্ণ কোন কালেই শূন্ত্রবৃত্তি গ্রহণ করিবেন না। এই যে ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়বৃত্তি লইবেন, কি ক্ষত্ৰিয় বৈশুদ্ধৃত্তি লইৰেন। । কি ইহার কখন শূন্ত্রবৃত্তি লইবেন না, ইহা শুধু একান্ত আপৎকালেরই বিধি। পারতপক্ষে উত্তর বর্ণের উহা ত্যাগ করাই কৰ্ত্তব্য । সহসা কেহই এই কৰ্ম্মসঙ্কর ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিবে না । বর্ণগণের আপদ্ধৰ্ম্ম সম্বন্থে মহাভারতের শান্তিপর্কে বিস্তৃত- | তাবে লিপিবদ্ধ হইয়াছে। পদ্মপুরাণ স্বৰ্গখণ্ডের মতে সৰ্ব্বাগ্রে এক তেজোময় দিব্য পদ্ম কৃষ্টি হইল । সেই পদ্ম হইতে ব্ৰহ্মা | জন্মিলেন। ব্ৰহ্মা হইতে মানুষ সৃষ্টি আরম্ভ হইল । প্রজা সৃষ্টির প্রারম্ভেই প্রজাপতি ব্ৰহ্মা ব্রাহ্মণকে সৃষ্টি করিলেন, ব্রাহ্মণ আত্ম- | তেজে অগ্নি ও স্বৰ্য্যবং উদ্দীপ্ত হইয়া উঠিলেন । তার পর সত্য, । ধৰ্ম্ম, তপঃ, ব্ৰহ্মপদার্থ, আচার ও শৌচ প্রভৃতি ব্ৰহ্মা হইতে কৃষ্ট | হইল। এই সকল স্পষ্টর পর দেখ, দানব, গন্ধৰ্ব্ব, দৈত্য, অমুর, | মহোল্লগ, যক্ষ, রক্ষ, রাক্ষস, নাগ, পিশাচ ও মনুষ্য সকল সৃষ্টি করিলেন। তৎপরে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈপ্ত ও শূদ্র এই চারি প্রকায় বর্ণমৃষ্টি হইল। তন্মধ্যে ব্ৰাহ্মণের বর্ণ সিত, ক্ষত্রিয়ের লোহিত, বৈশ্বের পীত এবং পূদ্রের বর্ণ অসিত অর্থাৎ কৃষ্ণ । মান্ধাতা নারদের কাছে প্রশ্ন করেন—আচ্ছ, যদি শ্বেতপীতাদি বর্ণের পাথক্যেই ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়াদি বর্ণ-বিভাগ হইয়া থাকে,তবে ত সকল বর্ণেরই বর্ণসঙ্কর দেখা যায়। কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, ভয়, শোক, চিন্তা, ক্ষুধা প্রভৃতির আধিপত্য ত সৰ্ব্বত্র । মূত্র পুরীষাদি সকলেই ত্যাগ করে, মৃত্যু সকলের প্রভু, দেহ-ক্ষয় সকলেরই অনিবাৰ্য্য। সুতরাং এ অবস্থায় বর্ণবিভাগ হইল কিরূপ এবং তাহাতে ফলই বা কি ? আর এক কথা—জগতে স্বাবর জঙ্গম কত অসংখ্য জাতি রহিয়াছে, তাহাদিগের বর্ণও নানা প্রকার ; সুতরাং বর্ণনির্ণয় কেমন করিয়া হইবে ? এই প্রশ্নের উত্তরে নারদ বলিয়াছিলেন, রাজন। বর্ণসমূহের কোনই বিশেষত্ব নাই। এই সমগ্র জগৎই ব্ৰহ্মময় । ব্ৰহ্মা সকলেরই সৃষ্টিকৰ্ত্ত । ব্ৰহ্মস্থঃ সকলেই এক ব্রাহ্মণ, তবে কৰ্ম্মামুসারে এক এক সম্প্রদায় ও এক এক বর্ণ অখ্যায় অভিহিত । যে সকল ব্রাহ্মণের স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া কামভোগে রত, র্যাহার • *श्रव: श्ां विश्ञ८शखिं 'श्छश्ं प्ठक्षfriनःि । अछछमा क्ल एिककृखु? cोझ१ रूई न प्ले%नि: ! সামর্থে গতি তৰাজ্যখুভাড্যামপি পাখিৰ । [ ¢११ ] द्धरक्रयागवि कर्डबार न कूर्दां६ कमैनहब्रन् ॥“ (विभू** ) XVII रुष्/ उँौक्र वङांब, cकाशन, भिइनश्नि ७ cणांशिष्ठान्न, ॐार्शद्राहे भजिब्र श्हेब्राश्रिणन । वैशद्र कृषिकाई णिए इहेष्ठा ठाश দ্বারাই জীবিকা নিৰ্ব্বাছ করিতে লাগিলেন, গবাদি পশুপালয়ে আসক্ত হইলেন, স্বধৰ্ম্মকে পরিত্যাগ করিলেন, তাছাদের cब्रह नैौष्ठषर्भ हिल, ऊाईब्रहे दशुछाऊि भाषा १शा हईब्राझ्रिणन। আর র্যাহার হিংসা ও অসত্য আশ্রয় করিলেন, যে কোন কৰ্ণেষ্ট জীবিকা মিৰ্ব্বাহ করিতে লাগিলেন, শৌচাচায় ত্যাগ করিলেন, এবং অত্যন্ত লুদ্ধস্বভাব হইয়া উঠিলেন, তাহাম্বের বর্ণ ছিল কৃষ্ণ, তাহারা ৰিঙ্গ হইলেও তাহারাষ্ট পুত্র সংজ্ঞায় অভিহিত হইয়া, স্থিলেম । এইরূপে কৰ্ম্মানুসারে ব্রাহ্মণেরাই বিভিন্নবর্ণে বিভক্ত হন। চারিবর্ণের জন্যই বেদবাণী বিহিত ছিল, লোতে ও অজ্ঞানে পড়িয়া অনেকে সে ব্রাহ্মী বাণী হায়াইয়াছিলেন। যাহার ধৰ্ম্মতন্ত্রে একান্ত আসক্ত ছিলেন বলিয়া সে ব্রাহ্মীবাণী ভুলেন নাই এবং যাহার বেঞ্জাবলম্বন, বেদৰোধিত নিত্য নৈমিত্তিক ব্ৰতনিয়ম ও শৌচ সদাচারাদি সাধুসেবিত পথে থাকিয়া ব্ৰহ্মপষ্ট দেবপ্রতিপাদ্য পরব্রহ্মজ্ঞান প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, তাহারাষ্ট ব্রাহ্মণ। নারদ মান্ধাতার প্রশ্নের উত্তরে চাতুরিবর্ণের এইরূপ লক্ষণ নির্দেশ করেন, যথা—যিনি জাতকৰ্ম্মাদি দশবিধ সংস্কারে সংস্কৃত, গুচি ও বেদাধ্যয়নসম্পন্ন, যিনি শৌচাচারে রত থাকিয়া যঞ্জন যাজনাদি ঘট কৰ্ম্মে অবস্থিত, যিনি নিত্য গুরুপ্রিয়, নিত্যত্রতী ও সত্যরত, তিনিই ব্রাহ্মণ নামে অভিহিত । সত্য, দান, আনৃশংস্ত, অদ্রোহ, রূপা, ঘৃণা ও তপস্থা এষ্ট কয়ট যাহার কাছে নিত্য বিদ্যমান, তাহাকেই ব্রাহ্মণ বলা যায় । যিনি বেদাধ্যয়ন সম্পন্ন হইয়া নিয়ত ক্ষত্রিয়োচিত কৰ্ম্ম আচরণ করেন, যিনি দান ব্যতীত কখন প্রতিগ্রহ করেন না, তাহাকে ক্ষত্রিয় বল যায় । যিনি পৰিত্ৰভাবে বেদাধ্যয়ন সম্পন্ন হষ্টয়া পশুপালন ও কৃষিকৰ্ম্মে রত, তাহারই নাম বৈশ্ব । যাহার কোন থাপ্তাখাপ্ত বিচার নাই, সৰ্ব্বদা অপবিত্র অবস্থায় যে কোন কৰ্ম্মেই জীবিক নিৰ্ব্বাহ করে, তাদৃশ বেদবর্জিত, সদাচারহীন ব্যক্তিই পূদ্রনামে খ্যাত। (মহাভা ও পদ্মপু স্বৰ্গখণ্ড) চতুর্ণের ধর্শ্বকৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় বিধি ব্যবস্থা মার্সি তিসংহিতার এবং তদ্ধির প্রায় সমস্ত পুরাণেই চতুৰ্বর্ণের ধৰ্ম্মকৰ্ম্মবিষয়ক বিস্তৃত উল্লেখ আছে । বাহুল্যভয়ে সে সমস্ত উন্থত হইল না । নরসিংহপুরাণ ৫৯ অধ্যায়, মার্কণ্ডেয়পুরাণের মদালস উপাখ্যান, কুৰ্ম্ম পুরাণের ২ ও ৩ অধ্যায়, পদ্মপুরাণ স্বৰ্গখণ্ডের ২৫, ২৬ ও ২৭ অধ্যায়, বামনপুরাণ ১৪ অধ্যায়, এবং গরুড়পুরাণের ৪৯ অধ্যায়ে এ সম্বন্ধে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য। বর্ণ (পুং , ১ গঙ্গচিত্রকল, চলিত হাতীর মুল। পৰ্যায়— 俞 $$t
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৫৭৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।