খলন্ত [ ৬৯৭ ] উন্মানায় কিছু-মা-কিছু আত্মতৃপ্তি বা আত্মপ্রসাদের মুখ শান্তি সলিলে সিক্ত হইতে থাকে। বলিতে কি, বসন্তু প্রকৃতির এমনি মহিমা । চিরকুঞ্জ, চিন্নভগ্ন, চিরবিষাদমগ্নেরও মনে এ কালে অল্প বিস্তর হাসির ভাব ভাসাইয়া উঠায়। যুবক যুবতীর ত কথাই নাই, বাসন্তী প্রকৃতির প্রমোদপ্রবর্তমাঙ্গ অতি বড় বৃদ্ধ ব্যক্তিকেও আত্মহারা করিয়া তুলে। শীতের সে কঠোর স্পর্শ মাই। গ্রীষ্মের প্রখরতারও পূর্ণ অধিকার অপ্রতিষ্ঠ। আকাশ ও দিণ্ড মণ্ডল প্রসন্ন। দিবস নাতিশীতোষ্ণ। প্রদোষ পরম রম্য। যামিনী এমোদিনী । উষা মধুরহাসিনী। জল নিৰ্ম্মল। স্থল সুগম। স্থলে স্থলপদ্ম, . ও জলে জলপা প্রশ্টত। চূতাঙ্কুর মুকুলিত। দ্ৰুমদল লবোগত স্নিগ্ধ পরবে উৱাদিত । বনস্থলী মধুকরনিকরের মধুৰ ঝঙ্কারে মুখরিত। মলয়াগত স্বগন্ধ গন্ধবহ মদ মল প্রবাহিত। স্নিগ্ধ-মধুর তরুলতাকুল নানাজাতীয় প্রচুরতর কুসুমভারে অবনত । কুস্বমসমূহের সৌরভচ্ছটায় বন, উপবন, । উদ্ধান আমোদিত। লতায় পাতায়, ফলে, ফুলে, মুকুলে বাসস্ত্রী বনভূমি নবীন সাজে নবীন বেশে সদাই হান্তময়ী। চন্ত্রের দুগ্ধশ্লিথ জ্যোৎস্না, বিহঙ্গের কলকুজন, কোকিলের কাকলী, মলয়ের মৃদুমন্দ হিল্লোল, কুসুমের সৌরত, অশোকের শোকহর স্বয়ম, সকলই এ কালে মনঃপ্রাণন। তাই ভারতের গঠন কবির বসন্তে সকলই কান্ত, সকলই রম্য এবং সকলই সুন্দর বলিয়া বর্ণন করিয়াছেন । এই ভারতবৰ্ষই বসন্ত ঋতুর মাধুরী মহিমার পূর্ণ লীলাভূমি। তাই মদনোৎসব বা বসন্তোৎসবাদি বসন্ত ঋতুর অযুগুণ অনুষ্ঠানাদি এই ভারতেই প্রথম প্রচলিত ছিল এবং কালের বশে বিলয় পাইয়াও সে উৎসব অনুষ্ঠানের সল্লীবতা এখনও অনেক স্থানে বিরাজমান । [ মদনমহোৎসব দেখ। ] বসন্তকালের অধিষ্ঠাতৃদেবের উৎপত্তি সম্বন্ধে পৌরাণিক উপাখ্যান এইরূপ-- বিনতার আহানে মন্মথ আসিয়া এক সময় তাহাকে বলিa.জি আমি আপনার আদেশে ত্রিপুরহর হরের মোহ নিলে সমর্থ। কিন্তু কামিনীই আমার মহাত্র। সেই মহাস্ত্র शबिनै आअनि श्रृष्ट रुक्रन । अमि नङ्ग" সরোহিত করিলে, সেই কাৰিনী তাহাৰে পত্র পর আরও মুগ্ধ করিয়া রাখিবে । সুতরাং হরসম্মোহনে একটা মনোহারিণী কামিনীর বিশেষ अन्दाबन। डि बङ कबिनौ आप्रु, अंश..." भन्दा हव মোহিনী কামিনী আমি দেখি না। সুতরাং বিধাতঃ ! এ কর্তব্য মশনের জন্য আপনাকেই কোন উপায় বিধান করিতে হইতেছে । XVII **t -*-* কলাপের কথাবসানে, কি করির শষ্ণুকে সঙ্গোস্তি করা ধাইবে, ইহা ভাৰিয়া চিন্তিয়া,বিধাতা বুকুল হইলেন। চিন্তা क्षण्डि रुtिउ ठीशब अर्को नििषर्न निर्णड रहेन। गरे নিশ্বাস হইতে কুসুমসমূ-ভূষিত বসম্ভের উৎপত্তি হইল। টুতাকুর, চুতকণিকা, ভ্রমরমাল এবং কিংশুক প্রভৃতি বসত্তের করে বিরাজিত। বলিতে কি, তখন বসন্তু একট প্রফুল্প श्रंभिंक्९ ८ोडि७ झरैल । ठूजायुग्न अङ्कछि स्वस्त्रहरुक्षमल्लनिङ, भग्नमश्ब्र मंडूझ-*रुजद९ शशाङन, यूथम७ण गएकोनेिड পূর্ণ শশাঙ্কের গয় সমুজ্জ্বল, নাসিক সুন্দর, কর্ণবিবর শঙ্খ সদৃশ, কেশকলাপ কুঞ্চিত ও গুামধর্ণ কর্ণের সুইট কুণ্ডল আস্তোন্মুখ অংশুমালীর স্থায় সমুজ্জ্বল এবং বক্ষঃস্থল বিস্তীর্ণ। এত ভিন্ন তাহার গতি মত্ত মাতঙ্গবৎ, ভুঞ্জৰয় লীন স্থল ও আয়ত, ফরম্বর কঠিনম্পর্শ, উরু ফটি এবং জডথ এই তিনটি স্থান সুবৃত্ত, গ্রীব কযুবৎ, স্কন্ধ উন্নত, জঞদেশ গুড় এবং হৃদয়নেশ গীন ও সৰ্ব্বসুলক্ষণে সম্পূর্ণ। ঐরূপ সম্পূর্ণ সুলক্ষণ হুকুয়ারাকৃতি বসত্তের উদ্ভব হইবা মাত্র সৌরভময় বায়ু ধহিতে লাগিল, ক্রমরাজি কুসুমিত হইয়া উঠিল, কলকণ্ঠ কোকিলের পঞ্চমে গান গাইতে লাগিল, সরোবরসমূহে স্বচ্ছ সলিল দৃষ্ট হইল এবং তাঁহাতে বংশত শতদল ফুটিয়া উঠিল । ( কালিকাপু ৪ অঃ ) হয়সম্মোহন ব্যাপারে বসন্তু কমাপের কিরূপ সহায়তা করিয়াছিলেন, তৎসম্বন্ধে উক্ত পুরাণের ৭ম অধ্যায়ে লিখিত আছে যে, মদন যখন হরের ধৈর্য্যহরণে উষ্ঠত, তখন তাহার একান্ত- , মুহৎ বসন্ত হরের আশ্রম ও আশ্রমের চারি দিকে কিংগুক, কেতক, বক, পুল্লাগ, নাগকেশর, মাধবী, মল্লিক, পৰ্ণপার ও কুরবক প্রভৃতি যতগুলি পুষ্পপাদপ ছিল, তৎসমস্তই ফুটাইগ। তুলিল। বসত্বের সহায়তায় সরোবরগুলি ফুল্লপক্ষে উদ্ভাসিত হইল, মৃদুমদ মলয়ানিল বাঁধতে লাগিল, তাহাতে শঙ্করের সমগ্র আশ্রম স্বগন্ধময় হইয়া উঠিল, লতারাঞ্জি মূতন মুক্তন কুকুম ও নূতন নুতন কলিকান্তরে সোহাগে ঢলিয়া পড়িয়া পার্শ্ব পাপগুলির গলা জড়াইয়া ধরিল ; তথাকার সুর, সিদ্ধ ও অষ্টান্ত তাপসকুলের মন পরমাযোঙ্গে পুর্ণ হইল ; কিন্তু কঠোর সংযমী হরের মন তাহাতেও টলিল না । ইত্যাদি (কালিকাপু• ৭অঃ ) বসন্তকালের কবিধর্ণনীয় বিষয়গুলি এই যথা— -সুরতে দোলা-কোকিলমাকৃত-স্বৰ্য্যগতিতকলোস্তিদাঃ । জাতীতরূপুষ্পচয়াম্রমঞ্জরীত্রময়কৰায়াঃ ” ( কৰিকল্পলত ১ স্তৰৰ ) বসন্তকালের গুণ-কষায়, মধুর ও রক্ষ । ( রাজনি• } হেমন্তকালে শ্লেষ্মা উপ৮িr ৫য়, বসন্তকাল আলিলে উহ্য
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৬৯৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।