বসন্তরোগ --- =--> দিবসে ৩ বা ৪ বার ঘরে গঙ্গাজল ছড়া ও ধূনা দিবে। বাটর কেহ মাছ পাইবে না, লালপাড় কাপড় পরিবে না, অথবা পান খাষ্টয়া ঠোট রাঙ্গা করিবে না। এমন কি, পায় পৰ্য্যস্ত আলত দিয়া এয়োর বেড়াইতে পারিবে না, ইহাতে মা শীতলার নিষেধ আছে। কারণ বসন্ত হইলেই গৃহে মা শীতলার অধিষ্ঠান হষ্টয় থাকে। এই জন্ত লোকে ঐ সময় গৃহে ঘট পাতিয়া মার পূজা করে। মা শ্বেতাঙ্গী বলিয়া বর্ণিত হইয়াছেন, কিন্তু সাধারণে মার মূৰ্ত্তি ঘোর লালবর্ণ করিয়া গঠন করে। রোগী ঐ সময়ে একমনে মার মূৰ্ত্তি ধ্যান করিয়া থাকে, লালপাড় বা রাঙ্গ ঠোট রাসভস্থ শ্বেতাঙ্গী দেবীর । অপমানকর ভাবিয়াই সম্ভবতঃ ঐরুপ নিষেধাজ্ঞা প্রচাবিত হইয়াছে। । বর্তমান কোন বৈজ্ঞানিক স্থির করিয়াছেন যে, বসন্তু রোগগ্রস্তকে ! লালবর্ণহীন ঘরে রাখিলে ভাল হয়। কেননা লালবঙ্গের সঠিত বসন্তের বিশেষ সহযোগিতা আছে। তাই বোধ হয়, আমাদের জ্ঞানী মনীষিগণ শীতলাদেবীর লালমৃষ্টি কল্পনা কবিয়াছিলেন । দেবীমূৰ্ত্তির ধানে রোগমুক্তিরূপ লৌকিক ও মোক্ষরূপ পারলৌকিক মৃপ্তি বিনিবিষ্ট আছে। রোগারোগ্যের পর বসন্তের দাগ গাত্রচর্মের সহিত মিলাইবার জন্য অনেক বহুদৰ্শী লোক নারিকেলোদক গায় মাখিতে বলেন । শীতলার পণ্ডিতগণ প্রথমে রোগীর উষ্ণ রক্তের তাপ নিবারণ জষ্ঠ এবং গত্ৰিজাল শীতল করণার্থ বৈঠক শাস্ত্রের মসুরিকাধ্যায়োক্ত কএকটা পাচন ও মকরধ্বজাদি ঔষধ ব্যবস্থা করিয়া থাকে এবং সঙ্গে সঙ্গে শীতলামাতার স্তবাদি পাঠ করিয়া রোগীর চিত্তে শীতলা মার প্রভাব বিস্তার কবিয়া দেয় । যদি গায় বসন্তু ভাল করিয়া ন ফুটে, তাহী হইলে তাহারা আপনাদের অভ্যস্ত ঔষধ প্রয়োগ কবিয়া বসন্ত উঠাইবার চেষ্ট পায়, এইরূপে যথন বসন্তগুলি গায়ের সৰ্ব্ব স্থলেই উঠিয়া ক্রমশ: স্বপক হয়, তখন তাহারা সোণীর গাত্রে চন্দন, কাচ হলুদের বল ও মাখম সংযোগে একট ঢ়োব লগায়। তাহাতে রোগীর গাত্র শীতল হয়। তার পর কাটা দিবাৰ ব্যবস্থা । ঐ দিন তাহার বেলকাটা ত্রণের উপরে {श्ाह्या ललं खटिद मृथ উস্কাইয়া দেয়। কাটা দিবার পূর্ব রাত্রে তাহার রোগীব গৃহে महाभाप्। গঙ্গাজল, তৃলা, খাটন্তস্ক ও ৫টা বেলকটি রাপিস্বী বলে “ম আসিয়া কাটা দিবেন। তার পর আবহুক মত { ৭e৯ ] 剑 আমরা দিব, আবস্তক ন হইলে দিব না ।" বেলকটি দিয়! বসস্তের মৃথ উস্কাইয়া দেওয়া বিশেষ উপযোগী, কেন না তাছাতে কোণাকার ছুচল ত্রণের সুখে কাটার গোড় চম্পর্শ করায় বড় • •ब्रक्रेिन &ाठ:कtप्य * چ وجه جهr, as s **196 নিশ্বযুক্ষের বুলি কেলিয়া দিতে হয়। বন্ধের at: কাটিলে “লিমূহলুদ ছোয়াইবার বাৰস্থ আছে । . বসন্তসখ হইয় পড়ে, অথচ কাটার স্বচাও ত্রণক্ষতের গভীরতম তলদেশ ম্পর্শ করিয়া থাকে। ইহাতে পুরুনিগমের বিশেষ সুবিধা হয়। ক্ষতের পর গাত্রজালানিবায়ুণের জন্তু তাছারা সৰ্ব্বাঙ্গে মাখমের প্রলেপ দিয়া থাকে। কথন কখন ক্ষতের ঘা বা “বসন্তের গোড়" আরোগ্যের জন্য তাহারা বসন্তকুমারী প্ৰভৃতি নান প্রকার তৈল প্রস্তুত করিয়া ব্যবহার করায় এবং ক্ষত অথবা আক্রান্ত স্থানের উপর লাগাইতে বলে। ইষ্টাতে বিশেষ উপকাৰ হইতে দেখা গিয়াছে । মা শীতলার রূপায় বসন্তের উগ্ৰস্থালী বিদূরিত হইলে, হিন্দু । মাত্রেই গৃহে গৃহে শীতলার গান দেয় এবং দেবীর সম্মুখে পূজা ও ছাগ বলি দেয়। এই শীতলা পুজার জন্থ' স্থানে স্থানে ব্রাহ্মণ সেবাষ্টত এবং কোথাও কোথাও ডোম পণ্ডিত নিযুক্ত আছে । ক্টঙ্কালাই বসন্তরোগের চিকিৎসা কধিয়া থাকে । চিকিৎসা প্রণালী স্বতন্ত্র। বসন্তুরোগের চিকিৎসা করিয়া কোন কোন ডোম পণ্ডিত গবমেন্টের নিকট ডিপ্লোম পাষ্টয়াড়েন । শীতলার পণ্ডিতমুখে এবং দৈবকীনন্দম কবিশ্বল্পম্ভ ও নিত্যনন্দের শীতলা-মঙ্গলে অালকুশী, ধুকুড়িয়া, চামদল পড়তি ৬৪ প্রকার বসত্তের উল্লেখ শুনা যায় । छेष्टांr: { “চৌষট্টি বসন্ত সঙ্গে, উরিলে পরম রঙ্গে নানাদেশ বুলেন ভ্ৰমিয়া । বিযম প্রবন্ধ বল, ধুকুড়িয়া চামদল, লোকে দেহ বসন্তু যাইয়া ॥’ উক গ্রন্থের মীর এক স্থলে আছে,— “আগে শীত আরম্ভ পশ্চাতে মাথা ব্যথা । চোঁদ প্রহর জর ভোগ আমি করি তথা ॥’ চোঁদ প্রহর অর্থাৎ দেড় দিন জরভোগের পর, প্রায়ই বসন্তু দেখা দেয় এবং মাথাব্যথা কম্পসংযুক্ত জরই বসন্তাবির্ভাবের প্রধান লক্ষণ। বিভিন্ন প্রকার বসস্তের নাম ও বসন্তরোগমুক্তিত্ব নিদানভূত শীতলাস্তর ও শীতলার গান শীতলাদেবীপ্রসঙ্গে বিসুত হইল । [ শীতল দেখ । ] दमरुष्टलङ (तौ) नब्रिकाएछन । বসন্তললনা ( ) শুক্ল যুী, চলিত শ্বেতসুই। (বৈদ্যকনি• } পদতলেগু ( ) রাজকন্যাভো। (রাজতর "*" ) दमसुनिऊल (*) बिग्नभर्विपड" | a ) #۱( ****** রোগজনিত ত্রণ, মস্থরিকা ।ی پہ ہبہ বসন্তব্রত (পুং ) কোকিল । ( বৈস্তকনি• ) বসস্তশেখর (श्रृ६) किद्रव्रएछ । a (পুং ) বসন্তত সপ ( রাজাহঃসথিভাষ্ঠচ, । প .lass ) ইতি টচ কামদেব । ( ङशfग्र५) ›ጫw XVII
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৭০৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।