বলিষ্ঠ বড়বিংশ ব্রাহ্মণ (১৩৯ ) লিখিত আছে,—“ইন্ধে৷ ই বিশ্ব মিত্রায় উকৃথ মুবাচ বসিষ্ঠায় ব্রহ্ম বাগুকথমিস্তোব বিশ্বামিত্রায় মনো ব্ৰহ্ম বসিষ্ঠায়। তদ্বৈ এতদ্বসিষ্টং ব্রহ্ম। অপি হ এবংবিধম্ বা ব্ৰহ্মণং বা কুৰ্ব্বত।” ইন্দ্র বিশ্বামিত্রকে ੇ। বসিষ্টকে ব্ৰহ্ম বলেন। উক্যই বা তাহাই বিশ্বামিত্রকে এবং | उकहे भन ठाशहे दनिष्ठरु । ङाई gहे भननहे दनि:$ह निछत्र । পুরাণে বলিষ্ঠ, বেদে বিশ্বামিত্র ও বসিষ্ঠের প্রসঙ্গ থাকিলেও কোথাও বসিষ্ঠের আশ্রমে নৃপতি বিশ্বামিরের গমন ও উভয়ের বিবাদের স্পষ্ট উল্লেখ পাওয়া যায় না। বৃহদেবতায় ( ৪২২ ) লিপিত আছে বটে,— ; “পরশ্চতশ্রো যাস্তর বসিষ্টপ্লেষিণীfধঢ়ঃ । বিশ্বামিত্রেণ তা: প্রোক্ত অভিশাপা ইতি স্থতা: | দ্বেষদ্বেষাস্থ তাঃ প্রোক্তা: বিদ্যাচ্চৈবাভিচারিকা: J 會 וילף ] বলিষ্ঠাস্ত ন শৃংস্তি তদাচাৰ্য্যকসম্মতম্।” - পরবর্তী বিশ্বামিত্রপ্রোক্ত চারিট ঋক, বসিষ্ঠের ঐ মন্ত্র চতুষ্টয় শুনিবেন না, ইঙ্গই তাহদের আচার্য্যের মত। এইরূপে বিশ্বামিত্র ও বসিষ্ঠের মধ্যে পরস্পর বিদ্বেষের আভাস থাকিলেও বসিষ্ঠের ঐশ্বযুদেশনে বিশ্বামিত্ৰেৰ ঈর্ষা এবং তাহ হইতে র্তাহার ব্ৰাহ্মণত্বলাভের কথা ৪ বেঙ্গসংহিতায় পাওয়া যায় না। রামায়ণ, মহাভারত ও পুরাণাদিতে এ সম্বন্ধে বিস্তৃত বিবরণ বর্ণিত হইয়াছে। [ বিশ্বামিত্র শব্বে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টবা ] বিষ্ণুপুরাণে লিখিত আছে, দক্ষকন্ত উজ্জার গর্ভে রজ:, গায়, উদ্ধবাহু, সবন, অনঘ, স্বতপা ও শুক্র এই সাত জন সপ্তর্ষি জন্মে। ভাগবতপুরাণ মতে বসিষ্ঠের অপর পত্নীর গড়ে শক্ত নামে এক পুরের জন্ম হয়। মনুসংহিতায় বসিষ্ঠের অক্ষমালা নামী আর এক পত্নীর উল্লেপ পাওয়া যায়। অক্ষমালা নিম্নকুলকাতা ইলেও ভর্তার গুণে উন্নত হইয়াছিলেন। স্বাগ গুণেন ভয় স্ত্রী সংযুজতে যথাবিধি । তাগ, গুণ সা ভবতি সমুদ্রেণেব নিম্নগ। অক্ষমালা বসিষ্টেন সংযুক্তাহধমযোনিজ্য ? ( যন্ত্র ৯২২-২৩) নভোরতে বশিষ্ঠের প্রধান পত্নীর নাম অরুন্ধতী রামায়ণে লিগিত জাড়ে, বসিষ্ঠের হুঙ্কারে বিশ্বামিত্রের শত পুত্র দগ্ধ হইয়া gিল। রামায়ণ ও মহাভারত হইতে জানা যায়, টঙ্কাকুপুত্র নিমি sছতে সুধাবণীয় রাজগণের বংশপরম্পরায় বসিষ্ঠ পুরোহিত ছিলেন । বিষ্ণু ও ব্ৰহ্মা গুপুরাণ মতে ৮ম স্থাপরে বলিষ্ঠ ব্যাস রূপে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন । ঐ পুরাণেই দেখা যায় যে বাসষ্ট আষাঢ় মাসে হুর্যোর রথে অবস্থান করেন । XVII 8 של बनिर्छ छ(ख पनिु । @ মছাচীনাচায়ক্রমতত্ত্বে এইরূপ বর্ণিত আছে- . 参 পূৰ্ব্বকালে ব্ৰহ্মার মানসপুত্র রিসংযমী বলিষ্ঠ মুনি লীলাচলে তারাদেবীর আরাধনা করিয়াছিলেন। তিনি অদ্ভুতবর্ষ পৰ্য্যন্ত তারিণীর আরাধনায় কালাক্তিপাভ করিলেও তারা তাহার প্রতি কোন অনুগ্রহ করিলেন না । তাহাঙে মুনিবর অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া ব্ৰহ্মার নিকট গমন করিলেন ও তাহাকে জানাইলেন, আমি নীলপৰ্ব্বতে হবিবাণী এবং সংঘমী হইয়া দেবী তারিণীর আরাধনা করিলাম, তাহাতে যখন দেবীর করুণা চষ্টল না, তখন মায় এক গণুষ জলপান করিয়া কঠোর ভাবে অযুতবর্ষ পর্যন্ত পুনরায় দেবীর আরাধনা করিলাম, কিন্তু যখন তাছাতেও আমার প্রতি দেবীর করুণ হইল না,তখন আমি নীল পৰ্ব্বতোপরি একপদে দণ্ডায়মান হইয় পরমসমাধি অবলম্বলপুৰ্ব্বক নিরাহারে দেবীর ধ্যানে সহস্র বৎসর অতিবাহিত করিলাম এবং পুনরায় ঐক্ষপ কঠোরভাবে দশ সহস্ৰ বৎসর কামাখ্যায় অতীত করিয়াছি ; কিন্তু আজ পর্য্যন্তও তাছার কোন অনুগ্রহ দেখিতে পাইতেছি না । অতএব দুঃসাধ্য এই বিস্তাকে আমি অতি দুঃখের সঠিত ত্যাগ করিতেছি। ব্ৰহ্মা বশিষ্ঠকে সাস্থনা করিবার জন্ম ৰলিগেল, বশিষ্ঠ ! তুমি পুনরায় নীলাচলে বাও, সেখানে থাকি৷ কামাখ্যা যোনিতে সেই পরমেশ্বরীর আরাধনা কর । অ১ি শাস্তুষ্ট তোমার দেবতাসিন্ধি হইবে । মুনিবয় বশিষ্ট পিতার এইরূপ বাক্য গুনিয়া সহস্রবর্ধ পর্যাস্তু তারার আরাধনা করিলেগু যখন মহেশ্বরীতারা তাহার প্রতি কোনরূপে প্রীত হইলেন না, তখন মুনিবর কোপাবিষ্ট হইয়া ধেবীকে অভিশাপ দিবীর কন্ঠ জল গ্রহণ করিলেন। এই সময় মুনিবরের ক্ৰোধ অবলোকন করিয়া বন কানন পৰ্ব্বতাদি সহ সমগ্র পুথিবী যম ঘন কঁাপিতে লাগিল, সমস্ত দেব এবং দেবীগণের মধ্যে মহান হাহাকার ধ্বনি উথিত হইল। তথন সংসারতারিণী তারাদেবী বশিষ্ঠ মুনির পুরোভাগে আবিস্তু তা হইলেন । মুনিষয় বশিষ্ঠ ষ্ঠাতাকে দর্শন করিয়া অতি কঠোর অভিশাপ দিলেন । অনন্তর কষ্টপিন্ধিদারী তারিণী বশিষ্ঠ মুনিকে বলিলেন, মুনিবন্ধু ! তুমি রোযবশে কেন আমাকে অভিশাপ দিতেছ। আমার আরাধনাগ্রব্রুম একমাত্র বৃদ্ধরূপী জনাৰ্দ্দন ভিন্ন অন্ত কেহ জানে মা, তুমি বিরুদ্ধচার আশ্রয় করিয়া বৃথাই যন্ত বৎসর অতিক্রম করিয়াছ, বাস্তবিক তত্ত্ব কিছুই জানিতে পার নাই। অতএব সম্প্রতি উদবোধকপী বিষ্ণুর নিকট গমন কয় এবং তাহার নিকট হইতে আমার আরাধনাক্রম সকল আবার অবগত তুষ্টয়! আমার আরাধনায় রত হও, তবে আমি নিশ্চয়ই তোমার প্রতি সন্তুষ্ট হইব । তখন বশিষ্ঠ দেবীকে প্রণাম করিয়া মহাচীন দেশে চলিলেন,
পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৭১৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।