- शश्च • शशि dयक्थानि व कां★फ़ बी क्ष८ष, डरब डtशंङ्ग ५कनिद् পুঁখিন uरु५ णनंब्र क्षिक ॐखन्नैौग्र कब्रिड़ जज्ञेrय । ৰত্নধারণের গুণ-নির্ণল মন ৰাৱণে ৰামোদীপন, প্রশংসালাভ, দীর্ঘায়ু, অলক্ষ্মীনাশ এবং আত্মপ্রসাদ হয়। উছাতে দেহের সৌন্দৰ্য্য ও সত্যসমাজ-গজমের যোগ্যতা জন্মে । “झषात् भिश्चमांशूषाषणचैौ॥ अश्र्वश्रम् ॥ ইমং পরিষদং শৰ্ম্মং নিৰ্ম্মলারধারণ "" ( রাজবল্লভ ) স্থানের পর উত্তমরূপে বয়ের সাহায্যে গাত্র মার্জন করিতে হয় । তাহাতে দেহৰান্তি প্রকাশ পায় এবং দেহের নানা ক?८शोष भूौकृङ श्हेब्र शान्न । गरूण ब्रकम ८रूोहक्म्न रुञ्ज अर्था९ পট্টবস্ত্র বা তসগ্ন বস্ত্র, অথবা বিবিধ চিত্ৰৰঙ্গ ও স্বজ্ঞযন্ত্র, শীতকালে ব্যবহার করা উচিত, কারণ উছাতে বাত ও শ্লেষ্মকোপ প্রশমিত হয়। পবিত্র সুশীতকাৰায় বস্ত্র পিত্তস্থর, সুতরাং উহা গ্রীষ্মकारण बादशब्र रुब्राहे क्6श । “हे बञ्च रुङ गपू इङ्ग, उच्हे উত্তম । শীতাতপমিবায়ণে শুক্লবত্র শুভম্ব এবং উকও নয়, *उ७ न॥ ५्रेक्ष१ १ङ्ग वंींश्ा स्ायश्iर्थीं । षांश् मणेिन नि কখনই ধারণ কঙ্কিৰে না, উহাতে কও, ও কমি জন্মে এবং $श tानिकद्र ७ जर्नेौष्ठां★ाझ्द्र ! * স্বপ্নযোগে বস্ত্রাদি দর্শন একান্ত শুভপ্রদ। কম্ভ, শুক্লবন্ত্র পরিধানী গৌরবর্ণ তেজঃস্থ ৰ্বিযুত ছোট ছোট বালক, ছত্র, দর্পণ, বিষ ও আমিষ এবং শুক্লবৰ্ণ পুষ্পরাশি, বস্ত্র ও অপবিত্র আলেপন স্বপ্নে এই সকল বস্তু দর্শনে আয়ু, জারোগ এবং বন্ধবিত্ত লাভ হইয়া থাকে। “কস্তাং কুমারকান গেীরা শুরুবস্ত্রান্ স্বতেজস । য: পশ্বেল্লভতে যে বা ছত্রার্শবিহামিষ । শুক্লাঃ স্বমনসে বস্ত্রমমেধ্যালেপনং ফলম্ ॥ যস্ত স্তাদায়ুরায়োগ্যং বিস্তুং বহু চ ಗೌರತ " ( বাডট শারীরস্থান ৬ অঃ )
- त्रांठनाञखब्र१ जन्तरंtश्चन छबूवार्जनबू ।
ক্ষতিগ্রাংশীয়ত ৰঙাদোনাশন । ८श्ोडषङ्गः नििरशं श्रृशः एंषि ठ । बाख्फयश्ब्रt ठरु, कैडकारण विषाङ्गज९ ॥“ ‘কোঁধের পটাৰয়ং ভুসুৰাক । {क्षा: चैिौड: शिखश: एषtङ्गं शृङ्गूलtष्ठ । তদ্ধায়েন্ত্রককালে উচ্চাপি লঘু শগুতে।” কাৰাং কোঙ্কটাঙি লোক্ষে। কারাগঞ্জ বা " सङ्कड त कक्१ पढ१केखाउ"विकाङ्गक्य्। न oकि न छ वा *ीडर उस ववाह शक्रत९ ॥ कवाणि न जरेनः नढिीश१ वजिमबरुद्रन्। उछ,क७,बिकत्र प्राकृगचौकड गङ्गन् * (जावजकान) [ १७8 } বস্ত্র । নষবস্ত্র পরিধান করিতে হইলে শাস্ত্রানুসারে দিন নেকি লইতে হয়। অশাস্ত্রীয় দিনে বস্ত্রব্যবহারে প্রত্যবায় আছে। জ্যোতিস্তত্ত্বে দেখিতে পাই, নিজের জন্ম নক্ষত্রে ও অম্বুরাধ বিশাখ, হস্তা, চিত্র প্রভৃতি কতিপয় ৰিহিত নক্ষত্রে এবং ইহা ভিন্ন বৃহস্পতি, শুক্র ও বুধদিনে বা কোন উৎসব ব্যাপারে নব বলন ধারণ বিধেয় । “ব্ৰহ্মামুরাধবমুতিঘ্যবিশাখহন্তচিত্রোন্তরাগ্নিপর্বলাদিতিরেৰতীয়ু । জন্মক্ষ জীববুধশুক্রদিনোৎসবাদে ধাৰ্য্যং নৰ্থং বসনমীশ্বরদেবকুণ্ঠে ॥” (জ্যোতিস্তত্ত্ব ) দিন না দেখিয়া যে কোন দিনে নববস্ত্র ধারণে নানা অমঙ্গল, ঘটে, আর বিহিত দিনে নব বসন পরিধানে উছার বিপরীতঁ ফল অর্থাৎ মঙ্গললাভ অবশুম্ভাবী। কৰ্ম্মলোচনে লিখিত আছে, রবিবায়ে নববসন ধারণে অল্প ধন, সোমে ত্রণ এবং মঙ্গলে সতত নানা ক্লেশ হয়। অষ্ঠদিকে বিহিত দিনে অর্থাৎ বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবারে নববন্ত্র ধারণে বথাক্রমে প্রভূত বস্ত্রলাভ, বিদ্যা ও বিস্তুসমাগম এবং নানা ভোগ সুখ, প্রমোদ শয্যা ও বরাঙ্গ সঙ্গ ঘটে। এতদ্ভিন্ন শনিবারে নববস্ত্র কিছুতেই ব্যবহার করিবে না, কারণ, ঐ দিনে নববসন পরিধানের ফল রোগ, শোক ও কলহ মিত্য সহচর। “স্বর্ঘ্যে চালধনং শ্রণঃ শশিদিনে ক্লেশঃ সদা ভূমিজে। ৰাণাং ৰহতা বুধে জয়গুরে বিদ্যাগম; সম্পদ । মানাভোগযুতঃ প্রমোদশনং দিব্যাঙ্গন ভার্গবে শেরে স্বাঃ থলু রোগশোককলহা ৰন্ত্রে খন্তে নূতনে ৷” ( কৰ্ম্মলোচন ) মলিন বসন পরিষ্কার করিতে হইলে উহাতে ক্ষার সংযোগ আবশুক। এই ক্ষার সংযোগ কগ্নিবারও আবার দিনাদিন দেখিয়া লইতে হয়। কারণ নিষিদ্ধ দিলে কারসংযোগে বস্ত্রস্বামীর সপ্তকুল দখ হইয়া থাকে। ৰন্ত্রে ক্ষারসংযোগের নিষিদ্ধ দিন যথা,—শনি ও মঙ্গল, ষষ্ঠী ও দ্বাদশ এবং তদ্ভিন্ন যে কোন শ্ৰাদ্ধ দিন । “मच-अनण-वश्लेषू रामश२ थारुदानद्वग्न । বস্ত্রাণাং জারসংযোগে হত্যাসগুম কুলম্ব।” ( জাহিকাচারতত্ত্ব ) বরাহমিহিরেন্থ বৃহৎসংহিতায় লিখিত আছে, বস্ত্রের কোণ সমূহে দেৰগণের এবং উহার দশান্ত ও পাশাস্ত মধ্যে নরগণের বাস । অবশিষ্ট তিন অংশে নিশাচরগণ বাস করে। নব বসন বা পুরাক্তন বসন খদি মসী, গোমন্ত্র বা কঙ্কমে লিপ্ত হয়, কিংবা शि अवध वा एन्ड इहेश याब्र, ठरव प्रश्नड़े उछ व ब७ङ क्ग