পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হীরক कृमिनाशक । (ब्राजनि") क्र ि७ चब्रकब्र, शकबूड, रुक्कोडনাশক, পাকে কটু, তীক্ষ, লঘু ও পিত্তবৰ্দ্ধক । ( রাজব” ) औब्रक डिन७थंकtब्र-cश्रृंडलौब्रक, क्लक्षणैौब्रक ७ दूश्९ शैब्र। छक्लतृ-f औब्रटक औद्रक, जब्र१, श्रजांछौ, क* ७ नैौर्षऔद्रक ऋण, क्लक्षऔद्रष्क प्रशझ, छैगशांब्राश्वांश्वर्गं, कभी, अछांखैौ, দুলৰী, কালিকা, উপকালিকা, পৃপ্তিকা, কারবী, পৃথ্বী, পৃথু, কৃষ্ণ, উপকুঞ্চিক এবং বৃহৎ জীয়াকে উপকুঞ্চী ও কুর্থী বলে। পারস্ত ভাষায় জীরক ও জির, হিন্দি ও বাঙ্গালী ভাষায় बौब्र', ,आब्रवj उांबांग्र रुभून, हेश्ब्राऊँी डांबांग्र किडेभिन (Cumin) s 3:5 stątą stą rtę i জীর গাছে জন্মে। ইহা প্রধানতঃ দুই প্রকার—শাদা ও কাল। এদেশে কালকে কালজীর ও শাদাকে শাস্ত্রীর व८ण । झांक्रिशंां८ङr *ांछिब्रां अटश शांनां ७ कांण ठेउब्रविर्ष औब्राहे दूकांग्र । জীর ভারতবর্ষের প্রায় সৰ্ব্বত্রই অল্প-বিস্তর উৎপন্ন হইয়া থাকে ; ৰঙ্গদেশে ও আসামে অপেক্ষাকৃত কম জন্মে।

  • ांन औब्र बन्नtनप्लग्न अडि श्रब्र शांप्नहे छदम्र । cर्कांन কোন যুরোপীয় পণ্ডিত বলেন, পূৰ্ব্বে ভারতবর্ষে জারার গাছ ছিলনা, পারস্ত দেশ হইতে এথানে অtনা হইয়াছে এবং ভার८ङग्न अह्नक शांtन ठेख शीरकृग्न श्रांदांप्त शहेग्रां थां८क । श्रांयांब्र কেহ কেহ বলেন, ভূমধ্যসাগরের উপকুল প্রদেশ হইতে এই গাছের আমদানী হইয়াছে। এই জীয়ার রঙ ধূসর, স্বাদ উত্তম কিন্তু মৌরির ষ্ঠায় নহে ও কিছু তীব্র । যুরোপে এবং সিসিলি ও মাল্ট দ্বীপে ইহার আবাদ হইয়া থাকে । শতদ্রু নদীর নিকটবৰ্ত্তী প্রদেশে বহু পরিমাণে জীরা উৎপন্ন হয় । জীর দ্বারা একপ্রকার রোগ-উপশমকারী তৈল ( আরক ) eखङ रुग्न । ५हे ठेऊण लेष९ .नैौउद-f७ °ब्रिझांद्र ; किख् ইহার আস্বাদ কটু ও কষায় গুণযুক্ত এবং প্রাণ বিরক্তিজনক । জীর সাধারণতঃ বাতন্ত্র ও বায়ুনাশক, সুগন্ধযুক্ত ও উত্ত্বেজক। উদরাময় ও অঞ্জীর্ণরোগে জীয়া ব্যবহার করা যাইতে পারে ; ইহা সঙ্কোচক । ভারতবর্ষের প্রত্যেক স্থানের বাজারেই স্ত্রীরা পাওয়া যায় ; ইহা মসলারূপে ব্যবহৃত হয়। हेहांब्र ६ङण बांशूनां*क । औद्रां ७ उांशग्न ठेउन उँडरग्रन्नई ধনিয়ার স্থায় বায়ুনাশক গুণ আছে ; কিন্তু ঔষধাৰ্থে ভারত বর্ষীয়গণ ইহা যে পরিমাণে ব্যবহার করেন, য়ুরোপীয়গণ সেরূপ করেন না । ইহার শৈত্যগুণ অধিক ; এই জন্ত মেহরোগে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। ইহা বাটিয়া প্রলেপ দিলে উপদাহ ও बढ़गी चाब्राँशा झग्न । ब्रिहौ११ रुद्रश्मनकांtण औब्रांब्र প্রলেপ ব্যবহার করিয়া থাকে। মুসলমানগণ জীয়ার অভিশয়

[8 ه دf <थभश्नों क८ब्रन ; डैशंब्राँ निईएकङ्ग भनणांक्रt* बाक्शनं कtग्नन। আরব ও পারস্তদেশীয় গ্রন্থে ৪ প্রকার জীয়া উল্লেখ দেখা बांग्र; पथ1-कब्रनि, नवडि, किब्रमांनि जर्षीं९ ईसrऔब्रl ७ीवर শানু অর্থাৎ সিরীয় জীৱ । w - ६वनाक भरङ दिशग्न कांमफ़ॉश्रण यभू, गवन ७वर प्ररङब्र সহিত জীৱ মিশ্রিত করিয়া প্রলেপ দিলে যন্ত্রণ নিবারিত হয় । ডাক্তার র্যাটন বলেন, গর্ভবতী স্ত্রীলোকের পিত্তাধিক্য হেতু বমনকালে নেবুর রসের সহিত মিশ্ৰিত করিয়া জীর সেবন করাইলে বমি নিবারণ হয়। সস্তান ভূমিষ্ট হইবার পরে প্রস্থতিকে কুদ্ধ বৃদ্ধির জন্ত কালজীর খাওয়ান হইয়া থাকে। অল্প পরিমাণে দ্বত মাখিয়া নলে সাজিয়া জীয়ার ধূমপান করিলে ছিক্কা সরিয়া যায়। জীরার দ্বারা অনেক রাসায়নিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ডাইমক সাহেব প্রণীত চিকিৎসাতত্ত্বে इंझांग्न दिएवंश विदब्र१ श्रांटझ् । জীরা অনেকাংশে সলুফার স্তায় ; কিন্তু সলুফাপেক্ষা কিছু বড় ও রঙ উছাপেক্ষ কিছু ফিকে। পূৰ্ব্বে যুরোপীয়গণ জীরা মসলারূপে ব্যবহার করিত, কিন্তু তৎপরিবর্তে এখন সলুফ ব্যবহার করে । বঙ্গদেশে জীরা মসলারূপে ব্যবহৃত হয় ও ইহা দ্বারা একরূপ সুস্বাদু আচার প্রস্তুত হয় । জীর বহুপূৰ্ব্বকাল হইতেই প্রচলিত আছে। অতি প্রাচীন পুস্তকে ইহার উল্লেখ দেখা যায়। মধ্যযুগে যুরোপে এই মসলা অতিশয় প্রিয় ছিল । ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইংলণ্ডে ইহ সচরাচর ব্যবহৃত হইত। এখন যুরোপে সলুফ অধিক পরিমাণে ব্যবহৃত হয় । মাণ্টা, পিপিলি এবং মরক্কো হইতে জীরা ইংলণ্ডে রপ্তানি হয় ; ভারত হইতেও অল্প পরিभां८१ शांग्न । ५४१४ भूठे८क उांद्रङ श्रङ औब्रांद्र ब्रखंांनी উঠাইয়া দেওয়া হয়। এখন পারস্ত, তুরস্ক প্রভৃতি দেশ হইতে জীরা ভারতে আমদানী হইয়া থাকে এবং ভারত হইলে ও ইংলগু, ফ্রান্স প্রভৃতি দেশে রপ্তানী হইয়া থাকে । ভারতে দীরার প্রাদেশিক বাণিজ্য বৈদেশিক বাণিজ্য অপেক্ষা প্রায় ৪গুণ অধিক ; কিন্তু কোন প্রদেশে কি পরিমাণে জীরা ব্যবহৃত হয়, তাছা এখন পর্য্যন্ত নিশ্চিত হয় নাই । উত্তরপশ্চিম প্রদেশ ও পঞ্জাবে অধিক পরিমাণে জীৱ উৎপন্ন হয়। বোম্বাই প্রদেশে জব্বলপুর, গুজরাট, রতলম এবং মস্কট হইতে জীরা আমদানী হয়। পূৰ্ব্বেলোকের বিশ্বাস ছিল, জীরার ধুমপান করিলে মুখ বিবর্ণ হয়। [ কৃষ্ণজীরক দেখ। ] ५ cननैब्र ६दनाक भ८ङ उिन अंकांब्र औब्रक क्रक्र, कप्ले, উষ্ণবীৰ্য্য, অগ্নিপ্রদীপক, লক্ট্র, ধারক, পিত্তবৰ্ধক, মেধাজনক, গর্ভাশয়শোধক,জরনাশক,প্লাচক, বলকারক, শুক্ৰবৰ্দ্ধক, রুচি