পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्रूनांनि উপবিভাগের, রাজকীয় সমস্ত কাৰ্য্যই এই স্থানে সম্পন্ন হয় । এইখানে একটী মিউনিসিপালিটি, একটী সবজজ আদালত, ७की उॉकैर्धू७ ७रुप्रै मांउदा खैबशांगब्र आयह । यूनणमांनः निcशब्र नमग्न श्रेष्ठहे छूत्वग्न नशराब श्राब्रडन कभिग्र शिब्राप्झ् এবং মহারাষ্ট্রীগণ প্রবল হইয়া যখন বিচার ও শাসনালয়গুলি পুণানগরে স্থানান্তরিত করিল, তখন হইতে জুনারের খ্যাতিও যথেষ্ট পরিমাণে কমিয়া গেল। যাহা হউক, অধুনা জুনার নিতান্ত নগণ্য সহর নয়—নানাঘাট হইরা যে সমস্ত শস্ত ও বাণিজ্যদ্রব্যাদি কোঙ্কণে প্রেরিত হয়, তাহ জুনারে সঞ্চিত হইয়া থাকে। পূৰ্ব্বে এখানকার কাগজ অতিশয় প্রসিদ্ধ ছিল ; কিন্তু আজকাল যুরোপীয় কাগজের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জুনারের কাগজ দিন দিনই বিলুপ্ত হইতেছে ; এখন অতি অল্পই প্রেস্তুত হয় । মহারাষ্ট্র ইতিহাসে দেখিতে পাওয়া যায় যে জুনার দুর্গ ১৪৩৬ খৃঃ অব্দে মালিক-উল-তিজর কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ১৬৫৭ খৃঃ অব্দে শিবঙ্গী এই নগর লুণ্ঠন করিয়াছিলেন । ১৫৯৯ খৃঃ অব্দে শিবঞ্জীর পিতামহ শিবনের দুর্গের অধিকার প্রাপ্ত হইয়াছিলেন এবং এই দুর্গে ১৬২৭ খৃঃ অব্দে শিবজীর জন্ম হয়। মহারাষ্ট্রীয় যুদ্ধকালে এই দুর্গ অনেকবার শত্রুদিগের হস্তগত হইয়াছিল। এই স্থানে কতকগুলি উৎস আছে । অরঙ্গজেবের রাজত্বকালে জুনারে মোগলসৈন্তের বারিক ছিল এবং সময় সময় রাজপ্রতিনিধি স্বয়ং এই স্থানে আসিয়া বাস করিতেন । পূৰ্ব্বে এই সহরের নাম জুনানগর ছিল ; ইহার অপভ্রংশে জুনার নামের উৎপত্তি হইয়াছে। জুনার নগরের চারিদিকে কতকগুলি গুহা আছে। এগুলি বৌদ্ধদিগের সময়ে নিৰ্ম্মিত। গণেশগুহাটী অতিশয় প্রসিদ্ধ। যে পাহাড়ে এই গুহাটা নিৰ্ম্মিত, তাহার নাম গণেশ পাহাড় ও নিকটস্থ সমতলভূমির নাম গণেশমল। জুনারে গণেশদেবই অধিক পরিমাণে দেখা যায়। গণেশলেনাগুহা ও তুলসীলেনার নিৰ্ম্মাণপ্রণালী অন্যান্ত গুহার নিশ্বাণপ্রণালী হইতে পৃথক্ । বারাকোটরীতে বারটা গুহ আছে। জুনারের পূর্বাংশে মানমোরী পাহাড়েও কতকগুলি গুহা দৃষ্ট হয়। কথিত আছে, ভীমশঙ্করগুহা ভীম কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। মানমোরী পাহাড়ের উপরিভাগে ফকিরের মসজিদের নিকট যে জলাশয়ট নিৰ্ম্মাণ করা হইয়াছিল, তাছা কখনও শুদ্ধ হয় না। জুনারের পাহাড়" বহুসংখ্যক গুহাময় ; এই গুহাতে বাজ, চিল, পারাবত, মৌমাছি প্রভৃতি বাস করে। এই *్యగిగా ৯টী দ্বার অাছে, সে দ্বারগুলি পর V [ ડ૭૧ ] S}(k चूनङ्गिं স্পর একসূত্র গ্রথিত। পাহাড়ের উপরিভাগে যতগুলি হশ্ব अांटझ, छाँशंग्न भाषा नैोब्रजानांब्र नश्रांनांर्थ निर्द्विउ हेनशां ७ ७कप्रैौ कयग्न, (4झे छूहेैौहे थशांम । हैझांग्न किथेि.९ निम्नcनद* ७कप्रैौ जगाणरब्रज निक, cष भन्जिन जांदइ, ठांशंब्र নিৰ্ম্মাণপ্রণালী অনন্তসাধারণ। এই মসজিদটী চাদবিবির স্মরণার্থ নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। জুনার সহরে মুসলমানদিগের পূৰ্ব্বকালীন জাকজমকের অনেক চিহ্ন বিদ্যমান আছে। আটট ভিন্ন ভিন্ন স্থান হইতে এই নগরের জল সংগৃহীত হইত। কথিত আছে সেই আটটি স্থানের যে কোন স্থান হইতে জুনারের দুর্গপরিখা জলপূর্ণ করা যাইতে পারিত, কোন এক স্থান হইতে মৃত্তিকার নিম্নদেশ দিয়া নগরের দুর্গের মধ্যে জল প্রবেশ করিত। জুনার সহরের হৰ্ম্মশ্রেণীর মধ্যে জমা মসজিদ এবং বাবণচৌরী বিশেষ উল্লেখযোগ্য । বাবণচৌরীর সন্মুখভাগে একটী অখিলিস গার গৌরবার্থ খোদিতলিপি দেখিতে পাওয়া যায় । •জুনার পূৰ্ব্বে অতি সুন্দর নগর বলিয়া গণ্য ছিল, এখন যদিও এখানে তুই একটা প্রাচীন ধৰ্ম্মমাল ও মুন্দর উদ্যান দেখিতে পাওয়া যায় বটে, কিন্তু মোটের উপর এই সহরের অবস্থা শোচনীয় ও দরিদ্রভাবাপন্ন। ১৬৫৭ খৃঃ অকের ধ্বংসের পর জুনার আর তাহার পূর্বসৌন্দর্ঘ্যে ভূষিত হইতে পারে নাই। এখানকার মুসলমান অধিবাসিদিগের মধ্যে সৈয়দ, পীরজাদা এবং বেগ এই তিন বংশ প্রধান । মহরমকালে ইহারা অতিশয় উদ্ধত হইয় উঠে। কাগজী নামক মুসলমান সম্প্রদায় জুনারের কাগজ প্রস্তুত করে। জুনারের মুসলমানগণ অতিশয় কলহপ্রিয় ও দুর্দান্ত । এখানে শিয়া ও মুল্পী উভয় শ্রেণীর মুসলমান বাস করে। দাক্ষিণাত্যে জুনার ইসলামধৰ্ম্মের কেন্দ্রস্থল বলিয়া গণ্য হইয়া থাকে। এখানকার মুসলমানগণ যে মত প্রচলিত করেন, সকল মুসলমানই তাহ সাদরে গ্রহণ করিয়া থাকেন। জুনারে প্রাচীন সিংহবংশীয় রাজাদিগের অনেক মুদ্র পাওয়া গিয়াছে । এখানে ১৪০টা পৰ্ব্বতগুহা আছে এবং সেগুলি ছয়টা বিভাগে বিভক্ত । সহরের দুই মাইল পূৰ্ব্বে আফিজবাগ নামক উদ্যান। যুরোপীয় পণ্ডিতগণ বলেন, হাবসি হইতে আফিজ নামের উৎপত্তি হইয়াছে। জুনার কিছুদিন আহ্মদনগর রাজ্যের রাজধানী ছিল, কিন্তু অসুবিধা হওয়ায় শেষে আহ্মদনগরেই রাজধানী স্থাপিত করা হয়।