পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

पैछन হইলে জ্ঞানী অজ্ঞানী সুখী দুঃখী প্রভৃতির ভেদ থাকিত না, যেমন ভাৰ্য্যায় লোকে কাম ভোগ করে, মাতা ভগিনী প্রভৃতিতেও সেইরূপ কাম চরিতার্থ করিত। তাহা হইলে এই জগৎ একরস একস্বভাব ও অভেদভাব প্রাপ্ত হইত। তবে যদি বল ব্রহ্ম এক ও মায়া স্বতন্ত্র ব্ৰহ্ম সচ্চিদানন্দরূপী, কিন্তু জগদাদি সৰ্ব্ব মায়া জষ্ঠ । তাছা হইলেও তোমার কথায় দোষ পড়ে । মায়া ও ব্রহ্মে ভেদ কি অভেদ ? যদি বল ভেদ আছে, তবে বল জড় কি চেতন ? যদি বল জড়, তাহা পুনরায় নিত্য কি অনিত্য ? যদি বল অনিত্য, তবে তাহ বিনশ্বর ও কাৰ্য্যরূপ বুলিয়া গণ্য হইবে। যদি বল কাৰ্য্য, তবে তাহার কারণ বাহির করিতে হইবে । সুতরাং মায়ার উপাদান কারণ কি ? যদি বল অপর মায়াই উপাদানকারণ, তাহা হইলে অনবস্থাদোষ ঘটে, যদি ব্রহ্মকে উপাদানকারণ বল, তাহা হইলে ব্রহ্ম আপনিই সব করিয়াছেন, এরূপ স্বীকার করিতে হইবে, তাহাতেও পূৰ্ব্বোক্ত দোষ ঘটে। যদি মায়াকে নিত্য ও চৈতন্য বলিয়া স্বীকার কর, তাহ হইলে তোমার অদ্বৈতবাদ আর থাটে না । যদি বল ব্রহ্ম ও মায়া এক, তাহ হইলে দুইটীকে ভিন্ন নাম দিয়া বলিবার আবগুক কি, এক ব্রহ্ম বলি.োই চলিত । বাস্তবিক ঈশ্বর জগৎকৰ্ত্ত নহেন, সকল পদার্থেই অনন্তশক্তি আছে, স্ব স্ব শক্তি দ্বারাই পদার্থ আপন আপন কাৰ্য্য করে । সমস্তই কাল, স্বভাব, নিয়তি, কৰ্ম্ম ও উদ্যম এই পঞ্চ নিমিত্তসাপেক্ষ । এ ছাড়া আর নিমিত্ত নাই । এই পাচ নিমিত্ত ইহতে সমস্তই উৎপন্ন হয়, তাহা প্রত্যক্ষ করা যায়। দেখ, যখন বীজ বোন হয়, তখন কাল অমুকুল হওয়া চাই, নহিলে বীজাঙ্কুর জন্মে না। আবার বীজ, জল, পৃথিব্যাদির অবগু স্বভাব হওয়া চাই। যে যে পদার্থের যে স্বভাব, তাহার পরিণামকেই নিয়তি বলা যায়। ইহা ও একটা কারণ । এইরূপ জীবের উদ্যম বা পুরুষ কারও একটী কারণ। এই পঞ্চ বস্তুই অনাদি, প্রথম হইতে ইহাদিগকে কেহ স্বষ্টি করে নাই। যে যে বস্তুর স্বভাব তাহা সকলই অনাদি হইতে হইয়াছে। যে যে বস্তুর আপনাপন স্বভাব নাই, সেই সেই বস্তু সৎরুপ থাকিবে না । পৃথিবী, আকাশ, স্বৰ্য্য, চন্দ্র আদি পদার্থ যাহা প্রত্যক্ষ দেখা যাইতেছে, তস্থারাই অনাদিরূপ সিদ্ধ হয়। পৃথিবীর উপর যে স্বষ্টি রচনা দেখিতেছ, তাহ সকলই প্রবাহক্রমে এইরূপ চলিয়া আসিতেছে । জগতের যাহা কিছু নিয়ম, তাহা ঐ পাঁচ নিমিত্ত ভিন্ন সিদ্ধ হইতে পারে না। এই জন্য বলিতেছি, সকল পদার্থই স্ব স্ব নিয়মে হইতেছে। তুমি যদি দ্রব্যের শক্তিকে ঈশ্বর বল, তাহাতে [ ২১০ ] ?छन। আপত্তি নাই। দ্রব্যের অনাদি শক্তিকেই ঈশ্বর বলা যাইতে পারে । তুমি বল জড়ের কিছুমাত্র শক্তি নাই, কিন্তু আমি তোমার কথা স্বীকার করিতে পারিলাম না । জগতের অনেক জড় পদার্থই পূৰ্ব্বোক্ত পঞ্চ নিমিত্তে আপনাপনি মিলিত হইয়া থাকে। যেমন স্বর্ঘ্যকিরণ বর্ষার মেঘের উপর পড়িয়া ইন্দ্ৰধনু উৎপন্ন করে, আকাশে পবনের সাহায্যে জল ও অগ্নি উৎপন্ন হয়, এইরূপে পূৰ্ব্বোক্ত পাচ নিমিত্ত হইতে তৃণ, গুল্ম, কীট পতঙ্গাদি বহুতর জীব জন্মিয় থাকে। দ্রব্যার্থিক নয়ানুসারে পৃথিবী, আকাশ, চন্দ্র, সূৰ্য্য ইত্যাদি অনাদি ; যাহা অনাদি তাং কাহারও স্বঃ নহে । বাস্তবিক ঈশ্বরজগৎস্রষ্টা নহেন, তিনি জীবের শুভাশুভ বিধানও করেন ন + । যে যে অবস্থায় জীবের শুভাশুভ ঘটে, তাহ সমস্তই কৰ্ম্মফল । কৰ্ম্মফল ভোগকালে জীব স্ববশ নহে । যদি ঈশ্বর স্বষ্টিকৰ্ত্ত না হইলেন, যদি তিনি জীবের শুভাশুভ কৰ্ম্মবিধায়ক নন, তবে তিনি কিরূপ ? প্রধান প্রধান জৈনাচার্য্যগণ এই শ্লোকটী প্রকাশ করিয়া ঈশ্বরের স্বরূপ ব্যক্ত করিয়া থাকেন – "ত্বামব্যয়ং বিভূমচিন্ত্যমস’খ্যমাদ্যং ব্ৰহ্মাণমীশ্বরমনস্তমনঙ্গকেতুম্। যোগশ্বরং বিদিতধোগমনেকমেকং জ্ঞানস্বরূপমমলং প্রবদন্তুি সস্তঃ ” হে ভগবন্‌! অব্যয় (তোমার অপচয় নাই), অর্থাৎ তিনকালে এক স্বরূপ, বিস্তু অর্থাৎ কৰ্ম্মোন্মলন করিতে সমর্থ, অচিন্ত্য অর্থাৎ অধ্যাত্মজ্ঞানিগণও তোমার চিন্তা করিতে সমর্থ নহে, অসংখ্য অর্থাৎ তোমার গুণের কেহ সংখ্যা করিতে পারে না, আপ্ত অর্থাৎ সৰ্ব্বলোকব্যবহারপ্রবর্তন হইতেও আদি বা স্বতীর্থের আদি কারক, ব্রহ্ম অর্থাৎ অনন্ত আনন্দকর সব্বাপেক্ষা বৃদ্ধিমান অথবা অনন্তজ্ঞানদর্শনযোগেও তোমার অস্ত পাওয়া যায় না, অনঙ্গকেতু অর্থাৎ ঔদারিক, বৈক্রিয়, আহারক, তৈজস ও কাশ্মণ এই পঞ্চশরীররূপী চিহ্নও তোমাতে নাই, যোগীশ্বর অর্থাৎ যোগী যে চারিজ্ঞান ধারণা করেন, তাহারও ঈশ্বর, বিদিতযোগ অর্থাৎ জীবের সহিত কৰ্ম্মসংযোগ তুমি সম্যক্রূপে খণ্ডন করিয়াছ, অনেক অর্থাৎ সৰ্ব্ব

  • छश्रृं९कéी झेश्वtब्रञ्च १९न ७ ६अनभ८ठ शेंदब्रद्धसू रिपृष्ठग्नtनं छनि८ठ ठूद्देश निम्नणिथिठ :छनयई अश्लेषा ।-अश्वभौभा३न, थमागभौथाश्न, थबांगणद्रौभ, प्रशांपगमूळब्र, यtभद्रप्रभाउँ७ यरवद्रकयणমৰ্ত্তও, ন্যায়ালতার, ধৰ্ম্মসংগ্রহণ, তাম্বৰ नमौनिझांछ, नंकांtखांनिश्-ि णकश्लोमशछाषा, नाशनपूछा, जाबाग्रहगड, নেমুচ্চয় माॉषांनश्छन्नैौ, नांदांशब्रङ्गांकडू, शांपत्रांब्रनङ्गक्रम, नन्छडिङर्क यकृछि ।