পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8खम लिंनि श्रांब्र७ वटणन, कांब्र, भन ७ बांकु .७हे ठिन म७ अर्षीं९ পাপের সহচর, প্রত্যেকটা স্বাধীনভাবে কাৰ্য্য করে। পাপ পুণ্য ও মুখ দুঃখ অদৃষ্টের অধীন। মহাবগুগ নামক পালিগ্রন্থের মতে জ্ঞাতিপুত্র ক্রিয়াবাদ প্রচার করেন। উপরে জ্ঞাতিপুত্র যে মত প্রকাশ করিয়াছেন, আমরা ६छननिtशब्र शांनांनराजद्र •भ ७ ७द्र ठेष्कर्नष्क ठिक भै भऊ দেখিতে পাই * । প্রসিদ্ধ জৈনাচাৰ্য্যগণ বলিয়া থাকেন, শেষ তীর্থঙ্কর মহাবীরস্বামীই স্থানাঙ্গবৰ্ণিত উক্ত মত প্রচার করিয়াছিলেন। আমরাও অপর কোন ব্যক্তিকেও এরূপ অভিনব মত প্রকাশ করিতে দেখি নাই । জৈন সাধুগণ নিগ্ৰস্থ নামে খ্যাত। জ্ঞাতিপুত্র' শেষ তীর্থঙ্কর মহাবীরস্বামীরই নামস্তির। o জৈনদিগের ভগবতীস্থত্রে (৪৫ স্তবকে) মছলিপুত্র গোশাল মহাবীরকে “নায়ুপুত্ত” (অর্থাৎ জ্ঞাতপুত্র ) বলিয়াই সম্বোধন कद्भिझॉःङ्न् । চীন, ভোট, নেপাল, সিংহল প্রভৃতি জনপদের প্রাচীনতম বৌদ্ধ ধৰ্ম্মশাস্ত্রে ঐ ছয়জন তীৰ্থিকই বুদ্ধদেবের সমসাময়িক বলিয়া বর্ণিত হইয়াছেন। ঐ ছয়জনের মতই জৈনধৰ্ম্মমূলক বলিয়া বোধ হয়। বৌদ্ধশাস্ত্রবর্ণিত দ্বিতীয় তীর্থিক মছলিপুত্র গোশালের বিবরণও ভগবতীস্থত্রে বর্ণিত আছে। শেষোক্ত জৈনগ্রন্থমতে মহাবীরের শিষ্ণু গোশাল, কিন্তু মহাবীরের সহিত মনোমালিন্ত ঘটায় তিনি আপনাকে জিন বলিয়া পরিচিত করেন এবং অতীর্থ মত প্রচার করেন। [ মআলিপুত্র গোশীল দেখ। ] পালি ও ভোটদেশীয় বৌদ্ধগ্রন্থে লিখিত আছে, বুদ্ধদেব ঐ ছয়জনকে পরাস্ত করিয়াছিলেন । সিংহলের সামগ্রফলস্বত্ত নামক পালিগ্রন্থে নিগ্রন্থগণ চাতুর্যাম ধৰ্ম্মসদ্ভূত বলিয়া বর্ণিত হইয়াছে। ভগবতীহুত্রে পার্শ্বমত্যেয় কালাস বেসিয়পুত্তেয় সহিত মহাবীরের ধৰ্ম্মপ্রসঙ্গ আছে । এই প্রসঙ্গের উপসংহারে লিখিত আছে—“তজবং অন্তিএ চাতুর্জামাতে ধৰ্ম্মতে পঞ্চমহব্বইয়ং সপড়িঙ্কমণং ধৰ্ম্মং উপসম্পজ্জিও ণং বিহরিওএ”—অর্থাৎ আপনার নিকট থাকিয়া চাতুর্যামরূপ ধৰ্ম্মমতের পরিবর্তে পঞ্চযাম ধৰ্ম্মগ্রহণ করিলাম । আচারাঙ্গের প্রসিদ্ধ টীকাকার শিলাঙ্ক লিখিয়াছেন, ২৩শ তীর্থ পার্শ্বনাথ যে ধৰ্ম্মমত প্রচার করেন, তাহাই চাতুর্যাম ধৰ্ম্ম

  • शांमॉनरtबब्र ७इ ऐtक८* 4हे द5न पञां८छ्-"छद्म ७t"ब्रख ठ१ यइ भनभt७ बझगt७ कोप्रश्t७ !”

t ss ] १छन्-छकिङ्गांल् এবং মহাৰীয়স্বামী যে ধৰ্ম্মমত প্রবর্তন করেন, তাহাই *क्ष्यांम বা পঞ্চ মহাত্ৰত পালনরূপ ধৰ্ম্ম। f জৈন ও বৌদ্ধশাস্ত্রে যখন চাতুর্যম ধৰ্ম্মের উল্লেখ আছে, tखननिtशव्र ७कथांनि éषांन अत्र उशदउँौरज बांब्राई बांनी যাইতেছে যে, স্বয়ং মহাবীরস্বামী পার্শ্বমতাবলম্বীর নিকট পার্শ্বমত শুনিয়া তাহার প্রতিবাদ করিতেছেন, তখন স্বীকার করিতে হইবে চাতুর্ষামধৰ্ম্মমূলক জৈনমত বহুপ্রাচীন, মহাবীর স্বামীরও বহু পূৰ্ব্ববর্তী। সুতরাং শেষ তীর্থঙ্কর মহাবীরস্বামীকে জৈন মতপ্রবর্তক না বলিয়া জৈনধৰ্ম্মসংস্কারক বলা যাইতে পারে। জৈনদিগের কল্পস্থন্সে লিখিত আছে, মহাবীরের ২৫০ বর্ষ পূৰ্ব্বে পার্শ্বনাথস্বামী আবিভূত হইয়াছিলেন। এই প্রস্তাবের প্রথমাংশেই লিখিয়াছি যে, খৃষ্টজন্মের ৫২৭ বর্ষ পূৰ্ব্বে মহাবীরের নিৰ্ব্বাণ হয়। এরূপ স্থলে খৃষ্টজন্মের * প্রায় ৮০০ বর্ষ পূর্কে পার্শ্বনাথ কর্তৃক চাতুর্যামধৰ্ম্ম প্রবর্তিত হইয়াছিল। জৈনের बणिञ्चा थां८कन ८ष, ञांनेि ठौर्थकङ्ग क्षषडएप्लव श्रङहे छनধৰ্ম্ম প্রচলিত হয়। কিন্তু যখন পাশ্বনাথের পূর্ববর্তী তীর্থঙ্করগণের মতামত কোন জৈনসিদ্ধান্তে বিবৃত হয় নাই, তখন কিরূপে স্বীকার করিব যে, ২৩শ তীর্থঙ্করের পূৰ্ব্বে জৈনমত প্রচলিত ছিল? বিশেষতঃ জৈনগ্রন্থে ১ম হইতে.২২শ তীর্থঙ্করের জীবনীকাল যেরূপ স্থির করা হইয়াছে, তাহা অমানুষিক ও কাল্পনিক বলিয়াই বোধ হয়। পাশ্বনাথের পূৰ্ব্বে জৈনধৰ্ম্মের অঙ্কুর হইলেও তাহার সময় হইতেই যে, একটী বিশিষ্ট মত বলিয়া গণ্য হয়, তাহাতে সন্দেহ নাই, এরূপ স্থলে পাশ্বনাথকেই প্রকৃত জৈনধৰ্ম্মপ্রবর্তক বলা যাইতে পারে। জৈন উজিয়ালু, বাঙ্গালার অন্তর্গত বীরভূম জেলার একটা পরগণা । পরিমাণফল ৬৮২১ বর্গমাইল। ইহার অধিকাংশ অনুৰ্ব্বর এবং কৃষির অযোগ্য। উত্তরপশ্চিমভাগ अब्रभा ७ रुकद्रमब्र। मकिन ७ शूर्तिउॉटश ॐखम कृषिকাৰ্য্য চলে। এখানে ধান্ত, গোধূম, ইক্ষু, সর্ষপ, মস্থর ইত্যাদি উৎপন্ন হয়। অধিকাংশস্থানে বৃহৎ বৃহৎ পুষ্করিণীর

  • निष्कtणन् cनtप्लेखिक मांcम 4कबन ब्रप गर्दीप्लेक सिक्वtछब्र बांबांग्लांटन झभ१ कब्रिम्न हिँथिन् नामक इttन अंक बर्ड श्रेष्ठ गणिछायाग्न जिदिछ अकश्वानि श्रेणीब्र बौवनी थाd इन । ये अंग्इ रो७थूtडेब छांब्रठ ७ cछाझे ८मएन जाणमानब कष दिएउडाप्र पउि थारश्। अश् अश् निजि थाप्रु-श्रृंश्लेब्र ধর্মগচায়ক ৰীগুষ্টের সহিতও ডাহা অজ্ঞাত ৰাসকালে জৈন গাৰুগণের गोक्रा९ श्रेब्रश्णि । जे गागि अप्इ जधूबाक् यकालिङ श्७ब्राद्र बृथ्द्रागैौग्र गठिठभ९णौ भाषा मशहलूझण गफ़िश निब्राह । 8ee “The

unknown Life of Christ, by Nicolus Notowitch,' translated from the French by Violet Crispe,” (London, 1895.)