পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ख्छांब i আত্মীয় কারণত্ব সম্ভবে । এই ভাবপরম্পরার আদি কারণ স্বয়ং পরমাত্মা, তিনিই সৰ্ব্বদা আমাদের নিকটস্থ থাকিয়া আমাদের মনোমধ্যে এই ভাবপরম্পরা উৎপাদন করিতেছেন। ইহার মতে জড়ের কোন স্বতন্ত্র জ্ঞাননিরপেক্ষ অস্তিত্ব নাই। মানবাত্মার নিকট জড় পদার্থের আবির্ভাব ও তিরোভাব অনিত্য। সংক্ষেপত:, ইঞ্জিয়গ্রাহ বিষয়সমূহ আমাদিগের জ্ঞাননিরপেক্ষ, মনবহির্ভূত বাহ বস্তু নহে, আমাদিগের মানসোৎপন্ন অবস্থাপরম্পরা মাত্র। কেহ কেহ বলেন, জ্ঞান হইতে শক্তি অভিন্ন। আমি করিতেছি বলিলে, জ্ঞান দ্বারা করিতেছি বুঝায়। আমার অজ্ঞাতসারে যে কাৰ্য্য হয়, তাহা কখনও আমার কার্য্য হইতে পারে না, সুতরাং জ্ঞান হইতে শক্তি অভিন্ন। জড়জগতে শক্তি আছে বলিলে, জড় জগতে জ্ঞান আছে বলিতে হয়। কোন কোন মনোবিজ্ঞানবিৎ বলেন, শরীর সঞ্চালনের সময় আমাদিগের মাংসপেশীতে যে ইন্দ্ৰিয়বোধ হয়, তাহা হইতেই শক্তির জ্ঞান উৎপন্ন হইয়াছে। কিন্তু ইন্দ্ৰিয়বোধ (Sensation) এবং শক্তিবোধ (Idea of power) এ দুই সম্পূর্ণ ভিন্ন । মমুষ্যের মন প্রথমতঃ কোন বিষয়ে জ্ঞান লাভ করে ; পরে সেই জ্ঞান হেতু একটা ভাব বা আবেগ উৎপন্ন হয়। সেই ভাব বা আবেগ দ্বারা পরিচালিত হইয়া মনুষ্য তদভাবকুযায়ী কাৰ্য্য করিতে ইচ্ছা করে। মানসিক শক্তির তারতম্যানুসারে বিষয় বিশেষের জ্ঞানসভূত ভাব বা আবেগের মুনাধিক্য হইয়া থাকে এবং ভাবের প্রকৃতিগত গতি অনুসারে ইচ্ছাই মানুষকে কোন না কোন কাৰ্য্যে পরিচালিত করিয়া জীবনের গতি অবধারিত করে । কেহ কেহ বলেন কি শরীরে, কি আত্মাতে সৰ্ব্বত্রই কতকগুলি স্বাভাবিক লক্ষণ আছে, ঐ গুলিকে স্বত:সংস্কার (Instinct) কহে। যেমন মাতৃগর্ভ হইতে ভূমিষ্ঠ হইয়াই শিশু মাতৃস্তন্ত পান করে । কারণ নির্ণয় করিতে পারি না, অথচ সুন্দর পদার্থ আমাদিগের বড় প্রিয় বোধ হয় । ইহা সহজ জ্ঞানের কার্য্য। জ্ঞানের বীজ মানবাত্মায় নিহিত। বকুল সাহেব স্বপ্রণীত ইংলওঁীয় সভ্যতার ইতিহাস নামক গ্রন্থে লিথিয়াছেন, জ্ঞানের উন্নতিতেই সভ্যতার প্রকৃত উন্নতি । তিনি বলেন, যখন সভ্যতা ক্রমাগত পরিবর্তিত ও উন্নত হইতেছে, তখন তাহার কারণ এরূপ কিছু হইতে পারে ন, যাহা পরিবর্তনশীল ধা উন্নতিশীল নহে। ধৰ্ম্মনীতি একটা স্থির কারণ, কিন্তু জ্ঞান সম্বন্ধে সেরূপ বলা যাইতে পারে না। জ্ঞান কোন একটা নির্দিষ্ট जौमांद्र आनिम्नां विवांभ क्tब्र न ; ऐश छिद्र उद्गठिनैौण । [ २४७ ] ख्ळांनङ्ख বকুল সাহেব আরও বলেন, জ্ঞান বা বুদ্ধি দ্বারা ষে সকল সত্য উপার্জিত হয়, তাহ সকলদেশেই যত্নপূর্বক লিপিবদ্ধ করা হয় ; এই জন্য তাহ মনুষ্যজাতির সাধারণ সম্পত্তি হই পড়ে। কিন্তু বক্ল সাহেব যাহাই বলুন, অামাদিগের ধৰ্ম্মনীতি বা নৈতিকজ্ঞান কখনই অচল নয়। আমরা চারিদিকেই দেখিতে পাইতেছি যে, নৈতিক-জ্ঞান ক্রমোন্নতিশীল । আবার নীতি অপেক্ষা জ্ঞানের ফল অপেক্ষাকৃত অস্থায়ী, এ কথাও স্বীকার করা যায় না । তবে জ্ঞানের ফল যেরূপ জাজল্যমান, নীতির ফল সেরূপ দেখিতে পাওয়া যায় না, উহা অলক্ষিতরুপে গৃঢ়ভাবে মনুষ্যসমাজে কাৰ্য্য করে। জ্ঞান ও নীতি পরস্পর পরস্পরের উন্নতিসাপেক্ষ । এই উভয়ের সমগ্র উন্নতি ভিন্ন প্রকৃত সভ্যতা কখনই সমুদিত হয় না। জ্ঞান অর্জনশীল, বাহির হইতে নানা সত্য আবিষ্কার করিয়া মানসিক উন্নতি ও সমাজের পুষ্টিসাধন করে । জ্ঞানের গতি স্বাধীনতার দিকে । জ্ঞানের ফল নীতি দ্বারা পরিশোধিত না হইলে, স্বার্থপরতা প্রভূতি হীনবৃত্তিতে পরিণত হয় ; আবার নীতিজ্ঞান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না হইলে উদেশ্য বিফল হয়। উভয়েরই পৃথক সাধনা আবশুক। তবে যে পরিমাণে জ্ঞানের উন্নতি হইবে, সেই পরিমাণেই যে নীতির উন্নতি হয়, জ্ঞান ও নীতির মধ্যে এইরূপ কোন বাধ্য বাধক সদ্বন্ধ নাই । আমরা উৎকৃষ্ট বৃত্তি দ্বারা পরিচালিত হইয় যে সকল কাৰ্য্যের অনুষ্ঠান করি, তাহ সুনীতিমূলক। পরে যখন বুদ্ধি দ্বারা পরীক্ষা করিয়া দেখি, সেই সকল কাৰ্য্য মানবসমাজश्ठिकब्र कि ना ? उथन अभिब्र डांश छांन घाब्रा क्लौडूठ করিয়া লই মাত্র । ৪ পরব্রহ্ম। "সত্যং জ্ঞানমনস্তং ব্রহ্ম” (শ্রুতি) এ বিষ্ণু । “সৰ্ব্বজ্ঞোজ্ঞানমুত্তমং” (ভারত) জ্ঞানকল্প, শঙ্করাচার্য্যের একজন শিষ্য। জ্ঞানকাগু (পুং ক্লী) বেদের অংশবিশেষ, যাহাতে আত্মতত্ত্ব বিষয়ক গুহ কথা বর্ণিত আছে । জ্ঞানকীর্তি, একজন বৌদ্ধাচাৰ্য্য। জ্ঞানকৃত (ত্রি ) জানেন বুদ্ধিপূৰ্ব্বকেন কৃতং ৩তৎ। বুদ্ধিপূর্বক কৃত, যাহা জানিয়া শুনিয়া করা হইয়াছে। জ্ঞানকৃত পাপ অনুষ্ঠিত হইলে তাহার প্রায়শ্চিত্ত দ্বিগুণ । জ্ঞানকৃত গোবধের বিষয় প্রায়শ্চিত্ততত্ত্বে এই প্রকার লিখিত হইয়াছে— “গোবধস্ত বুদ্ধিপূর্বকত্বং উদা ভবতি, যদি গাং জ্ঞাত্বা এনাং श्ब्रोडौश्व शखि, उन कामनार्षदेब्रत आनछ अश्डानपा९' ( প্রায়শ্চিত্তত• )