পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৩১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

षड्द्र। [ ৩১১ ] ुङ्ग «थङिनेिन १॥w बांङ्ग cछन श्छ, किढ़ #ीफ़ा ७ङ्गङग्न ੇਸ਼ २८॥७० वृॉग्नe cछन झ्हेब्रां थां८क । cब्रांतीब्र भण उब्रल ७ হরিদ্র বর্ণ হয় এবং কিছু কাল কোন পাত্রে রাখিলে, তাহ দুই ভাগে বিভক্ত হইয় পড়ে-নিয়ে সার এবং উপরে তরলাংশ থাকে । আন্ত্রিক জরে নাড়ীর বেগ দ্রুত, গাত্রে রক্তাভ উদ্ভেদ, কর্কশ শ্বাসশস্ত্র প্রতিধ্বনি, উদর-গহবরে স্পশাসহিষ্ণুতা, অবসাদ প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশিত হয়। এই জরে মৃত্যু হইলে মধ্যান্ত্রত্বচু-গ্রন্থি ও প্লীহা-বিবৃদ্ধি, বিস্তৃতক্ষত প্রভৃতি দৃষ্ট হয়। এই জরে যে উদ্ভেদ জন্মে, তাহার অগ্রভাগ সূক্ষ্ম অথবা চৌরস নহে, তাহ গোলাকার। চাপ দিলে উদ্ভেদগুলি অদৃপ্ত হইয়া যায়, কিন্তু চাপ উঠাইয়া লইলে পুনরায় সেগুলি দৃষ্ট হয়। এই উদ্ভেদগুলি ৩৪ দিবস থাকে এবং প্রথম আরম্ভ হইবার পর, প্রত্যহ অথবা দুইদিবস অন্তর নূতন উদ্ভেদ জন্মে। সাধারণতঃ উদর ও বক্ষঃকোটরে এবং পৃষ্ঠদেশে উদ্ভেদ দেখা যায়। রোগের সপ্তম ও চতুর্দশ দিবসের মধ্যে এইগুলির উৎপত্তি হয় । ৩।৪ সপ্তাহ এই জ্বরের বেগ থাকে, সচরাচর ৩০ দিবসে ইহার বিরাম হইতে দেখা যায়। অন্ত্রিক জ্বরে নাড়ীর প্লৈয়িক ঝিল্লি ও ক্ষুদ্র গ্রন্থিগুলি পীড়িত হয়। এই জর সাজঘাতিক হইলে অন্ত্র ও নাসিক হইতে রক্তস্রাব, অক্ষিপুঞ্জলিকা প্রসারিত এবং শেষভাগে উদর হইতে ও রক্তস্রাব হয়। আরোগ্যোন্মুখ পীড়ায় দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষভাগে জ্বর, উদরাময় ইত্যাদির হ্রাস হইয়া আইসে, জিহবা পরিষ্কার, ক্ষুধা বৃদ্ধি, শারীরিক বেদনাদির উপশম এবং রাত্রিকালে স্বাভাবিক নিদ্রা হইতে আরম্ভ হয় । এই পীড়া বৃদ্ধি হইলে তাপমানযন্ত্র প্রয়োগ করিয়া প্রায় সৰ্ব্বদাই রোগীর শারীরিক উত্তাপ পরীক্ষা করা উচিত । শারীরিক উত্তাপ ১৯৭ ডিগ্রীর উপর উঠিলে রোগীর জীবনে আশা করা যাইতে পারে না । সহসা উত্তাপ বৃদ্ধি পাইলে ফুসফুসে রক্তাধিক্য হইতে পারে, তন্নিবারণার্থ ঔষধ প্রয়োগ করা বিধেয়। এই জরে অধিক ভেদ হেতু কখন কখন চতুর্থ সপ্তাহে অন্ত্রে প্রদাহ ও ক্ষত জন্মে। এরূপ হইলে রোগী সান্ত্রিপাতিকাবস্থায় পতিত হয় ; তখন তাহার জীবনাশ৷ করা যাইতে পারে না। কখন কখন রোগীর মূত্রাশয় ও জিহার কার্য্যকারিতা বিনষ্ট হইয়া যায়। এরূপ স্থলে ८ब्रtशैनि ७थंवांब् द्विवाँद्न द! कथं! श्रिiद्र ऋक्षज्ठ! থাকে না । स्रांब्लिक छद्भ সংক্রাকৃষ্ঠাক্রান্ত । জররোগীর পুরীষে गएक्लोमक शैण थोप्क । श्रृङब्र६ cब्रागै cष श्राप्ल्न मणज्राश করে ও যে স্থানে মল প্রক্ষিপ্ত হয়, সেই পাত্র ও স্থান ব্যবহার করা উচিত নহে। - 3. এই রোগের প্রথমাবস্থায় অতি মৃত্ন-বিরেচক ঔষধ প্রয়োগ " করা যাইতে পারে। মস্তিষ্ক জ্বরে যেরূপ লবণসংযুক্ত ঔষধ ব্যবহৃত হইয়া থাকে, মান্ত্রিক জয়ে তাহা ব্যবহার করা যায় না । রোগী,অবসর হইয়া পড়িলে আমোনিয়া (Ammonia) ও মদ্য ব্যবস্থেয় । এই রোগে বিশেষ বিশেষ উপসর্গ নিবারণের জন্য উপযুক্ত ঔষধ প্রয়োগ করা উচিত। এই জরের আক্রমণের পূর্বাবস্থায় নিম্নলিখিত উপায় অবলম্বন করিলে সময় সময় ইহার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করা যাইতে পারে। প্রথমে রোগীকে ধারান্নান করাইবে, পরে তাহার গাত্র উত্তমরূপে ঘর্ষণ করিয়া দিবে ; অথবা তাহাকে বমনকারক কিংবা অল্প বিরেচক ঔষধ সেবন বা উঞ্চজলে স্নান করাইবে, কিংবা যথাক্রমে উক্ত কয়েকটা উপায়ই অবলম্বন করিবে। কথন কখন স্বেদজনক ঔষধ সেবনেও উপকার পাওয়া গিয়াছে । জরের প্রথমাবস্থায় ঈষদুষ্ণ তরল পদার্থ প্রয়োগ করা যাইতে পারে। অধিক উষ্ণ পদার্থ সেবন মঙ্গলজনক নহে। বমির উদ্বেগ থাকিলে কোনরূপ উষ্ণ দ্রব্যই ব্যবহার করিবে না। এই অবস্থায় কোন প্রকার যন্ত্রণ হইলে বমনকারক ঔষধ প্রয়োগ করিবে । জরের প্রথম অবস্থায় রোগী দুৰ্ব্বল হইয়া না পড়িলে কিয়ৎ পরিমাণে রক্তমোক্ষণের ব্যবস্থা করা যাইতে পারে । কোন আভ্যস্তরিক যন্ত্র প্রপীড়িত হইলে জলেীকা দ্বারা সে স্থানের রক্তমোক্ষণ করাইবে । কিন্তু ১ • দিবস গত হইলে কিংবা এই জর কাচ্ছপিক মস্তিষ্কজরের লক্ষণবিশিষ্ট হইলে রক্তমোক্ষণে অপকার হইতে পারে। বমনকারক ও বিরেচক ঔষধ প্রয়োগে উপকার হইৰার সম্ভাবনা। অষ্টাহের পূৰ্ব্বে ক্যালমেল কিংবা কাবাবচিনি মিশ্রিত ক্যালমেল ব্যবস্থেয়। অবস্থা বুঝিয়া তেঁতুল প্রয়োগ করিতে পারিলে উপকার পাওয়া যায়। যাহাতে কোন প্রকার হঠাৎ পরিবর্তন বা কোষ্ঠ কাঠিন্ত না জন্মে, তদ্বিষয়ে বিশেষ সতর্ক হইবে । অল্পমাত্রায় কপূরের সহিত শরীরের উষ্ণতানিবারক ঔষধ ব্যবস্থেয় । নিম্নলিখিত ঔষধট ও বিশেষ উপকারী। আমোনিয়া এসিটেটস ২ ঔঙ্গ । আমনাইস মিউরিয়াটিস্ ৪ গ্রেণ। সিরপ্র লিমনিস্ ১ ঔন্স। স্নায়ুমণ্ডল প্ৰপীড়িত হইলে শারীরিক উত্তেজনা বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়, ত্বকের ও অন্ত্রের ক্রিয়া বিশৃঙ্খল হইয়া পড়ে। এই অবস্থায় পলস্ত্রা ব্যবন্থেয় ; কিন্তু ইহার পূৰ্ব্বে পলস্ত্র ব্যবহার