পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

किम्बूंबांग्ला হইত্তে আসিবার অধুমতি দিলেন। মহারাণী বহুকাল পরে পুল্লমুখ দর্শনে মহাপুলকিত হইয়া বলিলেন, “আর আমি পুত্র হইতে বিচ্ছিন্ন হুইব না।” এই সময়ে মহারাণীর পূর্ব সৌন্দৰ্য্যরাশি বিলুপ্ত হুইয়াছিল। দুৰ্ব্বিসহ চিন্তাভারে তাছার শরীর ক্ষীণ, মলিন ও রুগ্ন হইয়া পড়িয়ছিল । ইহার পর তিনি চনার ছর্গে যে সকল অলঙ্কার প্রভৃতি ফেলিয়া গিয়াছিলেন, তৎসমুদায়ও তাহাকে প্রদত্ত হইল। এদিকে দলিপসিংহ শীঘ্র ইংলণ্ডে প্রত্যাগমন করিবার জন্ত আদিষ্ট হইলে মহারাণী বিন্দন ও অনেক অনুচর অনুচরী দলিপের সহিত বিলাত যাত্র করিল। লগুন নগরে লাঙ্কেষ্টার-গেটের নিকটে একটা প্রকাও বাটতে তাহাদের আবাসস্থান নিদিষ্ট হইল। তথায় তিনি একদিন দেশীয় পরিচ্ছদের উপর পাশ্চাত্য রমণীগণের বেশভূষা পরিধান করিয়া দলিপের শিক্ষয়িত্রীর সহিত সাক্ষাৎ করিতে গিয়াছিলেন । ইতিপূৰ্ব্বে মহারাজ দলিপ খৃষ্টধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়াছিলেন, এখন ঝিনানের প্রভাবে তাহার সে ধৰ্ম্মভার শিথিল হইতে লাগিল দেখিয়া ইংরাজগণ দলিপকে মাতার নিকট হইতে অস্তরে রাখ। যুক্তিযুক্ত বিবেচনা করিলেন। মহারাণীর জন্ম লওনে একটা পৃথক্ বাট ভাড়া লওয়া হইল । ১৮৬৩ খৃষ্টাব্দে আগষ্টমাসে মহারাণী ঝিন্দন লণ্ডন নগরীতে পরলোক গমন করিলেন । যতদিন ঐ শব সৎকারার্থ ভারতবর্ষে নীত না হয়, ততদিন উহা কেনশালের সমাধিক্ষেত্রে রক্ষিত হুইল । বহুসংখ্যক সন্ত্রান্ত ইংরাজ সমাধি সময়ে উপস্থিত থাকিয়া মহারাণীর প্রতি সম্মান প্রদশন করেন । ১৮৬৪ খৃষ্টাব্দে মহারাজ দলিপসিংহ ঠাহার মাতার মৃতদেহ লইয়া বোম্বাই নগরে উপস্থিত হইলেন এবং নৰ্ম্মদাতীরে তাহার সৎকার সম্পন্ন করিয়া পবিত্র নৰ্ম্মদ"সলিলে ভষ্ম নিক্ষেপু করিলেন। এইরূপে পঞ্জাবের অসা মান্য সৌন্দর্য্যপ্রতিমা বীরকেশরী রণজিৎমহিষী সৌভাগ্যের উচ্চতম অবস্থা হইতে ভাগ্যচক্রের সকল অবস্থায় পতিত হইয়। অবশেষে বিদেশে সংসার হইতে অবসর গ্রহণ করিলেন । विभिक्त রাজ্যের অনেক স্থানে সোর উৎপন্ন হয়। সন্নিহিত রণের কতকাংশ কয়েকট দ্বীপ সহিত এই রাজ্যের অন্তভূক্ত । विणांनन नां८भ दूशखभ दैौ* aांग्र ७० दर्शभाद्देठ थ*त्s । এই দ্বীপে বহুসংখ্যক পুষ্করিণী ও ভোটুবা নামক একটা উষ্ণ প্রস্রবণ অাছে। প্রবাদ, আনন্দ নামে জনৈক নরপতি এই ভোটুবাকুণ্ডে স্নান করিয়া দুরারোগ্য কুষ্ঠব্যাধি হইতে মুক্তিলাভ করেন । 尊 ২ বোম্বাই প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত গুজরাটের কাঠিয়াবাড়ে ঝালাবার উপবিভাগের উক্ত ঝিনুকুবাড়া রাজ্যের প্রধান নগর। অক্ষা ২৩° ২১ উ:, দ্রাঘি" ৭১° ৪২' পূঃ । এই নগর বহুপ্রাচীন, আজিও একটা দুর্গ, একটা পৰ্ব্বতখোদিত বৃহৎ পুষ্করিণী এবং প্রাচীন ভাস্কর ও স্থপতিনৈপুণ্যের পরিচায়ক বহুসংখ্যক শিলাফলক, ভগ্ন তোরণদ্বার প্রভৃতি বিদ্যমান আছে। এথানকার অনেক প্রস্তরে মহান শ্ৰীউদাল নাম খোদিত আছে। প্রবাদ যে, ঐ উদাল অণহিল্লবাড়পত্তনের অধিপতি সিদ্ধরাজ জয়সিংহের মন্ত্রী ছিলেন। ইনি নিজ জন্মভূমি ঝিন্‌ঝুবাড়ায় উক্ত দুর্গ ও সরোবর নিৰ্ম্মাণ করেন । আহ্মদাবাদের সুলতান ঝিনঝুবাড়া অধিকার করিয়া নিজ দুর্গমধ্যে পরিগণিত করেন, পরে অকৃবর অধিকার করিয়া এখানে মোগলসাম্রাজ্যের একটী থান স্থাপন করেন । মোগলসাম্রাজ্যের অধঃপতনকালে বর্তমান তালুকদারগণের পুৰ্ব্বপুরুষ কাম্ভোজী এই দুর্গ অধিকার করেন। ইহার তালুকদারগণ দ্রাংদ্ৰা সাম্প্রদায়িক ঝালাধংশোদ্ভব, কিন্তু কোলিদিগের সহিত বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হওয়ায় পতিত হইয়াছেন । কথিত আছে, ঝুঞ্জে নামক জনৈক রবারি ঝিনঝুবাড়া স্থাপন করেন । বোম্বাই, বরদা ও মধ্যভারতীয় রেলপথের পত্রিশাখার খাড়াঘোড়া ষ্টেশনের ১৬ মাইল উত্তরে ঝিনঝুবাড়া অবস্থিত। এখানে একটী ডাকঘর ও বিদ্যালয় আছে । ঝিনাই, বাঙ্গালার ময়মনসিংহ জেলায় একটা নদী, জামাল পুরের নিকটে ব্রহ্মপুত্র হইতে বাহির হইয়া জাফরশাহী দিয়া যমুনায় পতিত হইয়াছে। গ্রীষ্মকালে ইহাতে অধিক জল থাকে না। অন্ত সময়ে নৌকাদি গতায়াত করিতে পারে । ঝিনঝুবাড়া, গুজরাটের কাঠিয়াবাড় মধ্যে ঝালাবার উপকি ভাগের একটী ক্ষুদ্ররাজ্য। পরিমাণফল ১৬৫ বর্গমাইল । ইহাতে ১৭টা গ্রাম আছে। অধিপতি ইংরাজগবর্মেন্টকে ১১-৭১ টাকা রাজস্ব দিয়া থাকেন। অধিবাসিদিগের অধিকাংশ কোলিজাতীয়। পূৰ্ব্বে এখানে তিনটা লবণের কারখান ছিল, ইংরাজগবর্মেন্ট তালুকদারদিগকে কিঞ্চিৎ कंडिशूद्रण जिब्रो भै नकग कांद्रथांना फेठाहेब्रा निद्रांप्छन । ঝিম, বাঙ্গালার ত্রিহুতজেলার একটা নদী। ইহাতে হঠাৎ বাণ পড়ে, তজ্জন্ত নৌকাযাত্রা নিরাপদ নহে । বর্ষায় ৫ • মণ বোঝাই লইয়া এখত নৌকা শোণবর্ষ পর্য্যস্ত যায় । বিমন (দেশজ) তন্ত্রাবেশ, নিদ্ৰা আসিলে চক্ষু মুদিয়া দুলা । বিীমা (দেশজ ) ১ ধাত্রী । ২ মাতামহী বা পিতামহী। ঝিমিক ( দেশজ ) ১ বিদ্যুতাদির আলো । ২ ধীরে ধীরে । “বিভূতি মাখেন গায়, ঝিমিক্ষে ঝিমিকে যায়।” (ক্ষৰিক’)