পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৬০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऊांछ महल রুম্বাকে মুলতান দরবারে জানিবার জন্ত মালিক সনালের প্রতি আদেশ হইল। এই আদেশ প্রাপ্ত হইয়া মালিক অতিশয় চিন্তিত হইয়া পড়িলেন । তিনি স্পষ্ট দেখিতে পাইলেন যে রাজার অনিষ্ট করিয়াছেন এই মৰ্ম্মে তাহার বিরুদ্ধে নিশ্চয় অভিযোগ উপস্থিত হইবে এবং রুম্বাকে সুলতান সমীপে অনিয়ন করিতে বিষম বিপদে পতিত হইবেন । বিপদ হইতে, মুক্তি পাইবার জন্ত তিনি পূৰ্ব্বেই তাছার নির্দোৰ্ষিতার প্রমাণ সংগ্ৰহ করিয়া রুম্বাকে আনিতে যাত্রা করিলেন । রুস্বাকে সমভিব্যাহারে লইয়া উপস্থিত হইলে তিনি জানিতে পারিলেন ষে তাহার বধদণ্ডের আজ্ঞা হইয়াছে। তিনি অবিলম্বে তাহার পূৰ্ব্বসংগৃহীত প্রমাণবলী রাজসমীপে উপস্থিত করিলেন। সুলতান দেখিলেন যে মালিকের প্রতি নিতান্ত অন্যায় বিচার করা হইয়াছে, ইহাতে তিনি অতিশয় লজ্জিতও হইলেন। তখন সুলতান কহিলেন সে যাহা প্রার্থনা করিবে তাহাই তাহাকে দেওয়া হইবে মালিক বলিলেন যে তাহার নাম চিরস্মরণীয় করিয়া রাখিবার জন্য তিনি একটী কীৰ্ত্তি স্থাপন করিতে চাহেন। মালিকের অভীষ্ট সিদ্ধ করিবার জন্ত সুলতান উপযুক্ত অর্থ দিতে আদেশ দিলেন এবং সেই অর্থে তাঙ্গৰাপী নিৰ্ম্মিত হইল। কৃপট ৫২ ফিটু গভীর। তাজমহল, আগ্রানগরে যমুনানদীতীরে অবস্থিত জগৎ বিখ্যাত সমধি-মন্দির । স্থানীয় লোকের নিকট রৌজা বা তাজক রেীজ নামে অভিহিত । পৃথিবীর সপ্ত আশ্চর্য্যের মধ্যে এটীও একটী । সম্রাট শাহজাহান আপনার প্রিয়তমা পত্নী মুমতাজ ইমহলের স্মরণার্থ এই সুরম্য হৰ্ম্ম্য নিৰ্ম্মাণ করাইয়া ছিলেন । মুম্ভাজের প্রকৃত নাম অর্জমন্দ-বাহু বেগম বা নবাব আলিয়াবেগম। শাহজহান এই বেগমকে প্রাণীপেক্ষ ভালবালিতেন। এক দিন বেগম স্বপ্ন দেখিলেন যেন তাহার গর্ভস্থ শিশু কঁদিতেছে । তিনি সম্রাটুকে ডাকিয়া কছিলেন,— ‘প্রিয়তম, আমি গর্ভস্থ শিশুর রোদন শুনিয়াছি । এরূপ ८ब्रांमन कथन ८कह सtन नाहे । श्रांभांद्र मि-5ग्न cवां५ झई তেছে, আমি আর বাচিব না । তবে আমার এই মাত্র थार्थन, श्रामांब्र भूङ्काद्र श्रृंग्र cशन श्रां★नि आब्र कशब्र७ পাণিগ্রহণ না করেন । যেন আমার পুত্রগণকেই রাজ্যধিকারী করেন । আর একটা নিবেদন, আপনি বলিয়াছিলেন, আমার গোরস্থানের উপর একট হৰ্ম্ম্য প্রস্তুত করিয়া দিবেন। আপনার এ কথাটাও যেন পূর্ণ হয়। বেগমের কথা মিখ্যা হইল না, প্রসব হইবার পরই তিনি ১৬৩১ খৃষ্টাব্দে [ وی ه به ] उॉछयह ल ইহলোক পরিত্যাগ করিলেন। শাহজাহানও প্রিয়তমার শেষ অনুরোধ রক্ষা করিলেন । তিনি পরে আর অপর কোন রমণীর পাণিগ্রহণও করেন নাই, অথবা পরে তাছার অপর কোন সস্তান হইবারও কথা শুনা যায় নাই। , थिब्रउमा श्रङ्गैौद्र शृङ्गाद्र नब्रहे भश्छशन उॉणभश्tगद्र নিৰ্ম্মাণ-কাৰ্য্য আরম্ভ করাইলেন । সে সময় ভারতবর্ষে দেশীয় ও বিদেশীয় যে সকল প্রধান প্রধান শিল্পী ও স্থপতি উপস্থিত ছিলেন, এবাদ এই রূপ, তাহারা সকলেই এই মহা कांtर्षr cषांशं लॉन कब्रिभूtझिएशन । যমুনাতীরে গ্রসিদ্ধ জাগ্রানগরে তাজমহল আরম্ভ হইল । প্রসিদ্ধ ভ্রমনকারী টাভার্শিয়ার এই অনুপম অট্টালিক। আরম্ভ ও সম্পূর্ণ হইতে দেখিয়াছিলেন। তৎকালে বর্তমান কাল অপেক্ষা মালমসলা ও পরিশ্রম শত গুণ সুলভ হইলে ও ৩১৭৪৮• ২৪ টাকা ব্যয়ে ও ৩৯ বর্ষ অনবরত পরিশ্রমের পর, এই মহাকাৰ্য্য সমাধা হইল । ১৮ ফিটু উচ্চ ও ৩১৩ ফিট শ্বেতমশ্নরমণ্ডিত ঠিক চতুরস্র ভূখণ্ডের উপর তাজ প্রতিষ্টিত। ইহার প্রতি কোণে ১৩৩ ফিটু উচ্চ এক একটা অতি মুনার ভারতে অতুলনীয় মিনার দ্বার সুশোভিত । ঐ শ্বেতমন্মরমণ্ডিত ভিত্তির মধ্যস্থলে ১৮৬ ফিটু চতুরস্র বিখ্যাত সমাধি মন্দির অবস্থিত। ঠিক মধ্যভাগে ৫৮ ফিটু বিস্তৃত ও ৮০ ফিটু উচ্চ একটা প্রধান গুম্বজ আছে । এই গুম্বজের ভিতরেই খি দেয়"র্তিলায় শ্বেতমশ্মর প্রস্তরের জালতি ব্যবহৃত । এমন সুন্দর ও শিল্পনৈপুণ্যময় জালতি বা যবনিক জগতের আর কোথা ও নাই। এই গুম্বঙ্গের ভিতর ঠিক মধ্যস্থলে মহারাণী মুমতাজ মহলের সমাধি এবং তাঁহারই পার্থে সম্রাট শাহ জহানের সমাধি বিদ্যমান রহিয়াছে । e এই মহাগৃহের প্রতি কোণেই গুম্বজাকৃতি ২৬ ফিট ৮ ইঞ্চ আয়তন দ্বিতল গৃহ দেখিতে পাইবে । ইহার মধ্য দিয়া গৃহস্তরে যাতায়াতের জন্য নানাপথ ও দালান দৃষ্ট হয়। সৰ্ব্ব মধ্যবৰ্ত্তী গৃহের ভিতর আলোক যাইবার বন্দোৰস্ত আছে। এই গৃহের প্রত্যেক খিলানের মাথায়, ভিতরে ও বাহিরে অতি উজ্জল শ্বেতমশ্মর প্রস্তরের জালতি দেওয়া আছে, তন্মধা দিয়া বেশ আলোক যাইতে পারে । অকৃবরের মৃত্যুর পর মোগলের কিরূপ শিল্পনৈপুণ্যের আদর করিত, তাহ এট গৃহটর কারিকুরী দেখিলে স্পষ্ট উপলব্ধি হয় । নানা প্রকার ও নানা বর্ণের মূল্যবান মণি প্রস্তুরাদির দ্বারা কত সুন্দর, কত মনোহর ও কত স্বাভাবিক শিল্পনৈপুণ্য প্রদর্শিত হইতে পারে, তাহার পরাকাষ্ঠী প্রদর্শিত হইয়াছে। তাজের প্রত্যেক