পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৭৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

劍 তাস # কাগজ পত্র। পাদপীঠে উজীর বসিয়া আছেন, সম্মুখে দপ্তর। অন্তান্ত খুচরা তাসে রাজস্ব সম্বন্ধীয় কৰ্ম্মচারীগণের ছিন্ন । श्था–को¥यौ, कोश्रं८छ क्रल क्लोनाङ्ग cणाक, नश्वरङ्गब्र कोर्छ লিখিবার লোক, কাগজে সোণালী ও রূপালী কাজ করিবার লোক, নক্সা করিবার লোক, সোণার জল ও নীলরং দিয়া রেখা টানিবার লোক, ফরমান লিখিবার লোক, বই বাধিবার লোক এবং রংরেজ । —আর একপ্রকার ভাসে আকবর বাদগাহ শিল্পকাৰ্য্যের রাজাকে খুব জীকাল করিয়া চিত্র করিয়াছেন, তিনি রেশম, রেশমের কাপড় প্রভৃতি পদার্থ নিরীক্ষণ করিতেছেন। উজীর পাদপীঠে বসিয়া সমস্ত তদারক করিতেছেন। খুচরা তাসে ভারবাহী জন্তুদিগের প্রতিমূৰ্ত্তি চিত্রিত।—আর একপ্রকার তাসে বংশীরাজ সিংহাসনে বসিয়া সঙ্গীত শ্রবণ করিতেছেন। উজীর গায়ক ও বাদকদিগের তদবির করিতেছেন। অবশিষ্ট তাসে গায়ক ও বাদকদিগের প্রতিমূর্তি চিত্রিত। আবার অন্ত প্রকার তাসে রৌপ্যরাজ রৌপ্যমুদ্র বিতরণ করিতেছেন। উজীর দানের তদারক করিতেছেন। খুচরা তাসগুলি রৌপ্যমুদ্রাযন্ত্রের কৰ্ম্মচারিবর্গের প্রতিমূৰ্ত্তি চিত্রিত । একপ্রকার তাসে অসি. রাজ তরবারি চালাইতেছেন। উজীর আয়ুধাগার তদারক করিতেছেন। অপর দশখানি তাসে আয়ুধাগারের কৰ্ম্মচারী গণের প্রতিমূৰ্ত্তি চিত্রিত । তাজপতি-রাজ রাজচিহ্ন প্রদান করিতেছেন। উজীরকে পাদপীঠ দিয়াছেন, পাদপীঠেও রাজচিহ্ন –ধুমুরী প্রভৃতি শিল্পিগণের মূৰ্ত্তি –ত্রীতদাস-পতি—রাজা গজtcध्नांश्c१ যাইতেছেন; উজীর গোযানে যাইতেছেন। অন্তান্ত তাসে ভৃত্যগণ কেহ বলিয়া আছে, কেহ মদ খাইতেছে, কেহ গান করিতেছে, কেহ বা দেবতার উপাসনা করিতেছে । আইন-ই-আকবরীতে দৃষ্ট হইবে যে বাদশাহ আকবর যে ভাসে খেলা করিতেন, তাহাতে বারপ্রকার রং ও -১৪৪ খানি তাস ছিল। আবুল ফজল ঐ সকল তাস ভারতবর্ষ হইতেই প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, নতুবা উহাতে ভারতবর্ষীয় নাম থাকিত না। প্রত্যেক রংয়ে বারখানি করিয়া তাস থাকাই এদেশের নিয়ম ছিল। “গোলাম”টা পাশ্চাত্য দেশসমূহের নূতন স্বষ্টি। স্বাকুড়া জেলার অন্তর্গত বিষ্ণুপুরে একপ্রকার তাল খেলা হইয়া থাকে, তাহাকে দশাবতার খেলা বলে । ইহার তাগ বা ७द्रक जकल ¢*ांनांकांग्न (gद१ काँश्रृंtफुग्न छै°द्र *ांश भांथांहेब्र! প্রস্তুত হয়। ওরা বা তাসের সংখ্যা ১২। খানি। ঐ সকল डांन गळ्ब्रांछद्र ० हेक दान रिनिडे ५दर ? रेक भूक श्रेष्ठ থাকে। বিষ্ণুপুরে ঐ সকল তাল প্রধত হয়। • t ૧૭૦ ] ভাস कठनिन ७ङ्ग१ कांशं कईक ७३ cषणी भांविकृठ श्रेंबांग्रह, তাহ ঠিক কল্পি दलों बांग्र न?, ठररु हैझ! वह अंॉफ्रैंौमकांश হইতে বিষ্ণুপুর প্রভৃতি অঞ্চলে প্রচলিত হইয়া আসিতেছে। { বিষ্ণুপুর দেখ । ] ইহাতে স্থানভেদে yানারূপ খেলিবার নিয়ম প্রচলিত হইয়াছে। ফলতঃ সকলেরই পরস্পর বিশেষ সোসাদৃপ্ত দেখিতে পাওয়া যায়। নিয়ে কয়েক প্রকার প্রধান প্রধান খেলার স্থল মৰ্ম্ম লিখিত হইল। 壶 সাধারণ তাসের যেমন চারিটী রং দশ অবতার তাসে সেইরূপ দশটী রং । ভগবানের দশ মবতার লইয়া ইহার এক একটা ब्र* श्ब्रां८छ् । उनळूनांcब्रहे ट्रेशं८क म* श्रवडांज्ञ c५ञ कtश् । ঐ দশ অবতারের নাম যথা মৎস্ত, কুৰ্ম্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামন, পরশুরাম, রঘুনাথ, জগন্নাথ (বুদ্ধ) ও কল্কি। প্রত্যেক রঙ্গের ১২ থানি তাস। ঐ ১২ খানি তাসের দুইখানি চিত্রময়, অবশিষ্ট ১ • খানি ফোট বা অবতার বিশেষের চিহ্নযুক্ত । প্রত্যেক রঙ্গের চিত্রময় তাস দুইখানির একটী রাজা এবং অপরটা উজীর । দশ অবতারের যেরূপ মূৰ্ত্তি রাজা ও উজীরের চিত্রও সেইরূপ, রাজা ও উজীরের মধ্যে প্রভেদ এই যে রাজার চিত্রে অশ্ব, রথ, বা অন্ত যানবাহনাদি যুক্ত অবতারের মূৰ্ত্তি অঙ্কিত থাকে, উজীরের তাসে সেরূপ যানবাহনাদি থাকেন, কেবল মাত্র অবতারের মূৰ্ত্তি থাকে। অপর দশ দশটা তাসে বিশেষ বিশেষ চিহ্নদ্বারা এক হইতে দশ পৰ্য্যস্ত ফোটা অঙ্কিত থাকে। যথা মীনের মীন, কুৰ্ম্মের কচ্ছপ, বরাহের শঙ্খ, নৃসিংহের চক্র, বামনের কমণ্ডলু, পরশুরামের পরশু, বলরামের গদা, রঘুনাথের তীর, জগন্নাথের পদ্ম ও কন্ধির তরবার। ফোটার ংখ্যা অনুসারে ঐ তাস গুলিকে এক্কা বা এক, দুঙ্কা বা দুই, তেক্কা বা তিন, চৌকা বা চার, পঞ্জী বা পাচ, ছক্কা বা ছয়, সাত্তা বা সাত, আট বা আট, নহলা বা নয়, এবং দশ বুলিয়। থাকে। সকল রঙ্গেরই রাজা সকলের বড় এবং রাজার ছোট উজীর। প্রথম পীচ রঙ্গের অর্থাৎ মৎস্ত, কচ্ছপ, শখ, (বরাহ ), চক্র ( নৃসিংহ ) ও বামনের রাজা ও উজীরের পর দশ বড় এবং তাছার পর ফোটার সংখ্যা অনুসারে ক্রমিক ছোট। এক সকলের ছোট। অবশিষ্ট পীচ রঙ্গের অর্থাৎ পরশুরাম, রঘুনাথ, বলরাম, জগন্নাথ ও কবির রাজা ও উজারের পর এক বড়, এক্কার ছোট ছক্কা, তারপর তেক্কা ইত্যদি এবং দশ সকলের ছোট। এক রঘুনাথের রাজা সকলের বড়, ७वश् गर्वित्थथम शैशंब्रऐ c५ण इङ्ग ७ीद९ हेनि भांछद्मऋग झहेणै नि% अथीं९ थ८ङाटकब्र निकछे झहेथॉनि कब्रिग्नां ठांग *ांन । রজিতে খেলা হইলে রঘুনাথের পরিবর্তে সৰ্ব্বপ্রথম নীলের